somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হেফাজতে ইসলামের নেতার সদ্য নেয়া ইন্টারভিউ। আমার মনে হয খুবই গুরুত্বপুর্ন তথ্য এখানে আছে। ( প্রথম প্রকাশ)

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আজ শুক্রবার বিকেল চারটায় এই ইন্টারভিউ নেয়া হয়েছে। ইন্টারভিউ দাতা হেফাজতে ইসলামের নেতা ড. তারিফুল আলম চৌধুরী। তিনি মিশরের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকচারার। আমি চেষ্টা করেছি সব প্রশ্নের উত্তর বের করতে।
প্রশ্নঃ আপনাদের লংমার্চে তো সরকার বাধা দিচ্ছে, এ অবস্থায় তো আপানাদের লংমার্চ সফল হবে না বলেই মনে হচ্ছে। আপনি কি মনে করেন?
উত্তরঃ সফল হবে না এমনটি আসলে বলার সুযোগ নেই। কারন আমরা মনে করি লংমার্চ ইতিমধ্যেই সফল হয়েছে। আপনি হয়তো বলতে পারেন লংমার্চ তো শুরুই হয়নি, সফল কিভাবে হলো। এর উত্তর হলো , লংমার্চের মাধ্যমে আমরা যতটুকু করতে চেয়েছি তা হয়েছে। আমাদের দাবি ধর্মবিদ্বেষীদের শাস্তি। সেই দাবিতে আমাদের সকল কর্মসূচী। আর তারই একটি অংশ হচ্ছে লংমার্চ। কিন্তু সেখানে আপনি দেখবেন যাদের আমরা দৃষ্টি আকর্ষন করতে চেয়েছি তাদের দৃষ্টি ইতিমধ্যেই আকর্ষন করা হয়ে গেছে। সরকারের প্রত্যেকটা মন্ত্রী এমপি দেখবেন লংমার্চ নিয়েই কথা বলে যাচ্ছে। সরকার নজিরবিহীনভাবে হরতাল ডেকে তাদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে।
এ সমস্ত ধর্ম বিদ্বেষীদের যারা সাপোর্ট করে, সেই সব সংগঠন প্রকাশ্যেই আমাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। এখন আর ধর্ম বিদ্বেষী কারা তা খুঁজতে আপনাদের কষ্ট করে এদিক সেদিক হাতড়াতে হবে না। সুতরাং আমাদের লংমার্চ ইতিমধ্যেই সফল হয়েছে।

প্রশ্ন ঃ কিন্তু যারা আপনাদের বিরোধীতা করেছে , তারা তো বলছেন যে আপনারা জামাতকে সহযোগীতা করছেন ও যুদ্ধাপরাধী সংগঠন। তাই আপনাদের প্রতিহত করা হচ্ছে।

উত্তরঃ ভাই আপনাকে কেউ যুদ্ধাপরাধী বললেই তো আর আপনি যুদ্ধাপরাধী হয়ে যাবেন না। আমাদের মধ্যে কোনো যুদ্ধাপরাধী নাই। সুতরাং এগুলো হচ্ছে স্রেফ রাজনৈতিক বক্তৃতা। এতে আসলে কেউ কান দেয় বলে আমার জানা নাই। আর জামাত এর সাথে হেফাজতে ইসলামের কোনো নীতিগত মিল নেই। সুতরাং আমি মনে করি না যে এইসব কথা বলে আমাদের এই আন্দোলনের কোনো ক্ষতি করা গেছে। আমাদের এই আন্দোলনটা আসলে যে যে দাবি নিয়ে তা আমরা স্পষ্ট বলেছি, এবং আমি সেই বিষয় নিয়েই কথা বলতে আগ্রহী। অন্য কিছু নয়।

প্রশ্নঃ কিন্তু অনেকে তো আপনাদের নেতা আল্লামা শফী হুজুরকে রাজাকার বলেছেন , আবার কেউ কেউ তাকেই নাস্তিক বলেছেন ইত্যাদি। সেক্ষেত্রে তো আপনাদের ডিফেন্স করা উচিত।

উত্তরঃ প্রথম কথা হচ্ছে হুজুর শুধু আমাদের নেতা না। তিনি একজন বড় মাপের ইসলাম প্রচারক। তিনি সবার নেতা। তার কাছে আওয়ামী লীগ , বিএনপি বা অন্যান্য দলের অনেক বড় বড় নেতারাই দোয়া চাইতে যান। আর চট্রগ্রামের বাসিন্দা কেউ কখোনো এমন দাবি করেনি যে তিনি মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতা করেছিলেন বা এ জাতিয় কিছু। সুতরাং তার নামে এসব অপপ্রচারও ধর্ম বিদ্বেষীদের ষড়যন্ত্র। সামনে তারা আরো খারাপ কথা বলতে পারে। তাতে কিছু যায় আসে না। ইসলামী আন্দোলন করতে গেলে খারাপ কথাই শুধু নয় অনেক নির্যাতনও সহ্য করতে হয়। এসব মেনে নিয়েই তো আমরা আন্দোলনে আসি। আমরা তো আর এ চিন্তা করে আসিনি যে আমাদের বর্তমান সরকার শাহবাগীদের মত আপ্যায়ন করবে।

প্রশ্নঃ শাহবাগীদের সাথে আপনাদের শত্রুতাটা কিভাবে হলো?
উত্তর ঃ আমাদের শাহবাগীদের সাথে কোনো শত্রুতা নাই , কখোনো ছিলো না। আমাদের শত্রুতা কতিপয় ধর্ম বিদ্বেষী নাস্তিক ব্লগার ও তাদের মদদ দাতা সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে। আপনি একটা বিষয় খেয়াল করে দেখবেন, শাহবাগে কিন্তু কোনো সংগঠন নেই। তারা তাদের কোনো কমিটিও ঘোষনা করেনি। সুতরাং শাহবাগী কারা? আসলে শাহবাগ একটি চেতনার নাম। আমি মনে করি তাদের চেতনা সঠিক। চেতনা সঠিক না হলে এত জনসম্পৃক্ততা তারা পেত না। কিন্তু তাদের মধ্যে কিছু লোক আছে যারা ধর্ম বিদ্বেষী। সেখানে আমাদের আপত্তি আছে। সেই আপত্তি সব ধরনের জনগনের। ফলে শাহবাগের আন্দোলন স্তিমিত হয়ে গেলো। তারা তাদের দাবি আদায়ের খাতিরেই কিন্তু বিতর্কীত ব্লগারদের সাথে সম্পর্ক ত্যাগ করতে পারতো। কারন এই ধর্ম বিদ্বেষীদের সংখ্যা সরকারী হিসেবে ৮৪ জন ও আমাদের হিসেবে ২৫০ জনের মত। তাদের না হলে কি শাহবাগের আন্দোলন চলতো না? কিন্তু তারা মনে হচ্ছে অন্য কোনো এজেন্ডায় আছে। ফলে তারা সাধারন জনগনের কাতারে না দাঁড়িয়ে এসব ধর্মবিদ্বেষীদের রক্ষায় এগিয়ে গেল।
প্রশ্ন ঃ আপনি যাদের ধর্ম বিদ্বেষী বলছেন, শাহবাগ আন্দোলন তাদের পক্ষে দাঁড়ানোয় সেই ধর্ম বিদ্বেষীরা কি মুক্তি পেয়ে যাবে বলে আপনি মনে করেন?
উত্তরঃ বিষয়টি অত্যন্ত টেকনিকাল। এক কথায় বুঝে নেবেন। এই মুহূর্তে দেশের সব থেকে জনপ্রিয় কোনো দল বা গোষ্ঠিও যদি তাদের পক্ষে দাঁড়ায় তাতেও তাদের রক্ষা হবে না। বরং সেই জনপ্রিয় গোষ্ঠি তাদের জনপ্রিয়তা হারাবে। ইতিহাস তাই বলে। আর শাহবাগ আন্দোলন তো এমনিতেই স্তিমিত হয়ে গেছে। তারা এই ধর্ম বিদ্বেষী মুরতাদদের রক্ষা কি করে করবেন? বরং তারাই বিতর্কীত হয়ে গেলেন।

প্রশ্নঃ আপনাদের কর্মসূচীতে জামাতের কোনো উপকার হচ্ছে বলে আপনি মনে করেন কি না?
উত্তরঃ এটাও রাজনৈতিক প্রশ্ন। সুতরাং এ উত্তরটা আমার ব্যক্তিগত। আমার মনে হয় আমাদের আন্দোলনের ফলে আওয়ামী লীগ নেতারা হুজুরের সাথে দেখা করতে এসেছেন বার বার। এতে তাদের বরং জনপ্রিয়তা বেড়ে যাচ্ছিলো। তারা আমাদের সহযোগীতা করে লংমার্চ করতে দিলে জামাতের উপকার কি করে হতো? এখন তাদের অবস্থান ও তাদের সহযোগী সংগঠনগুলোর অবস্থান ধর্মবিদ্বেষীদের পক্ষে হওয়ায় জামাত কিছুটা সুবিধা ঘরে বসেই পেয়ে গেলো। সেসব ক্ষেত্রে আমাদের তো কিছু করার নাই। আমরা আন্দোলন করছি আমাদের নিজস্ব দাবিতে। সেখানে আপনার প্রতিক্রিয়ার উপর ডিপেন্ড করে যে আপনি জনগনের কথা শুনেছেন কি না।
প্রশ্ন ঃ আমরা শুনেছি সাঈদী মুক্তি আন্দোলনের অনেকে নাকি আপনাদের সাথে আছেন। আপনারা জামাতের সাতে নেই, আবার তাদের কেন সাথে রাখছেন?
উত্তরঃ সাঈদী মুক্তি আন্দোলন তো আর জামাত না। তারা জামাত হলে তো জামাত নামেই থাকতো। এই নামে কেন আসবে। আর তারা কেউ নাস্তিক মুরতাদ বা ধর্মবিদ্বেষীও না। তারা কেউ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধ করতেও বলছে না। তারা সাঈদীর বিচারটা নিরপেক্ষ হয়নি বলে মনে করছে। সাঈদীর একটা বিশাল ভক্তশ্রেনী আছে। যারা হয়তো বিএনপি বা আওয়ামী লীগের ভোটার। কিন্তু মনে করে যে সাঈদী নিরপরাধ। সেটা তাদের বিষয়। কিন্তু আমাদের এই আন্দোলনে তারা কিন্তু এই দাবিতে আসেনি। তারা আমাদের দাবি নিয়ে সামনে আসলে তো দোষের কিছু নাই। সেখানে তারা তাদের নিজস্ব কোনো দাবি না তুললেই হলো। এখন নারায়নগঞ্জের শামীম ওসমান আমাদের দাবিতে একাÍতা জানিয়েছেন। কিন্তু আমরা তাকে তো আর নিরপরাধ বা নিস্পাপ বলছি না। তিনি কোনো হত্যাকান্ডে জড়িত কিনা সেটা ভিন্ন বিষয়। বা আদালত সেটা বুঝবে। তিনি মুসলমান হিসেবে আমাদের আন্দোলনে সাথে থাকতে চাইলে আমাদের তো কিছু করার থাকে না। আমরা আবারো বলছি আমরা কাউকে ক্ষমতায় নেয়া বা কাউকে ক্ষমতা থেকে নামানোর জন্য এ আন্দোলন করছি না।
প্রশ্ন ঃ অনেকে বলছেন, লংমার্চ যেহেতু মাও সে তুং শুরু করেছিলেন তাই এটা অবৈধ। আপনারা তার পরেও কেন এটা করছেন?
উত্তরঃ এটা কোথায় অবৈধ? ইসলামের অবমাননার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা জায়েজ হলে আন্দোলন করা জায়েজ হবে না? মাও যদি শুরু করে থাকেন তাতে কি সেটা অবৈধ হয়ে যাবে? ইসলামই তো প্রথম ভেদাভেদহীন সমাজ ও সাম্যবাদের শিক্ষা দেয়। এগুলো তো এখন গনতন্ত্র ও সমাজতান্ত্রিকরাও বলেন। তাতে কি এখন আর আমরা এগুলো বলতে পারবো না? এই চেয়ার টেবিল, থানা পুলিশ, আদালত , স্কুল , কলেজ ইত্যাদি সবই তো আমাদের দেশে ইংরেজরা শুরু করেছেন। তাতে কি আমরা এগুলো বর্জন করবো? আমাদের আন্দোলনটা কিন্তু আসলে এসবেরই বিরুদ্ধে। অনেকে ধারনা করেন , ইসলাম হচ্ছে ব্যাকডেটেড। ইসলাম যারা মেনে চলেন তারা প্রগতিশীল না। কিছু মিডিয়াও দেখবেন তাদের হীন স্বার্থে , স্রেফ ক্ষমতায় যাওয়া বা ইত্যাদি স্বার্থে আজ ইসলামকে বা ইসলামী আদর্শকে ছোট করে দেখাচ্ছে। আমাদের আন্দোলনটি তো আসলে এসবেরই বিরুদ্ধে।
আমরা যদি মিডিয়াকে এই প্রচারনা করতে দেই, অথবা ব্লগে এভাবে নবী করিম সঃ কে গালি দিতে দেই, তাহলে আমাদের ধর্মীয় মূল্যবোধের ভয়ংকর ক্ষতি হবে। এটা তো সবার বোঝা উচিত। আমার সন্তান আজকে কি শিখবে?

প্রশ্নঃ আপনাদের বিরুদ্ধে অনেকে অভিযোগ আছে যে আপনারা ব্লগ বুঝেন না।
উত্তর ঃ ভার্চুয়াল জগতে ব্লগ , ফেসবুক বা অন্যান্য সামাজিক মাধ্যমের সাথে আমাদের আন্দোলনের হয়তো অনেকেই পরিচিত না। তবে সেই সংখ্যা খুব বেশি না। এটা তো আওয়ামী লীগ বা বিএনপির সবাই যে এক কথায় ব্লগ বোঝে তাও তো না। এমনকি পুলিশেরও কিছু টেকনিক্যাল লোকজন ছাড়া সবাই ব্লগ বোঝে না। আর এদেশে খুব ব্যস্ত মানুষদের ব্লগিং করার সুযোগও তো নেই। তবে আমাদের সবাই তো অন্তত দেয়াল পত্রিকা কি তা বুঝি। সুতরাং ব্লগ কি তা সকলকে বোঝানো খুবই সহজ হয়েছে আমাদের জন্য।
প্রশ্নঃ আপনি কি ব্লগিং করেন?
উত্তরঃ না , আমি ফেসবুকে বা টুইটারে আছি অনেক বছর ধরেই। তবে ব্লগে কখোনো লেখালেখি করিনি। আমার পেশা শিক্ষকতা। সেখানে আমাকে ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। তাই ব্লগে ঘন্টার পর ঘন্টা সময় দিতে পারি না। তবে মিশরের কয়েকটি অনলাইন পত্রিকায় আমি লেখা দেই।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের কোনো ব্লগ আপনি পড়েছেন?
উত্তরঃ আমি বাংলাদেশের প্রথম আলো ব্লগ, সামহোয়ারইন ও আমার ব্লগের সাথে পরিচিত। বিশেষ করে সামহোয়্যারে একসময় নিয়মিত ঢুকতাম। আমি দেখতাম যে দেশের অবস্থা কি। দেশ নিয়ে কে কি বলছে।
প্রশ্নঃ ব্লগগুলোর অনেকেই ব্লাক আউট করে তো আপনাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে এখন ।
উত্তরঃ বিষয়টি নিয়ে আমি অনেক চিন্তিত না। কারন আমারে দেশে ব্লগের মডারেশন অনেকটা সরকারপন্থি হয়। আজ অন্য কোনো নীতির সরকার আসলে হয়তো তাদের চেহারা পরিবর্তন হয়ে যেত। এমনও তো হতে পারে যে সব ব্লগে এসব ধর্ম বিদ্বেষী লেখালেখি হতো সেগুলো আড়াল করার জন্যই তারা ব্লাক আউট করেছে। ভাই আমার তো আজ আর সময় নেই........
প্রশ্ন ঃ আর মাত্র দুটো প্রশ্ন করবো, প্লিজ.......
উত্তরঃ ঠিক আছে।
প্রশ্নঃ আপনারা কি ১৩ টি দাবির সবগুলোই বাস্তবায়ন চান? আমি বলতে চেয়েছি , ধরুন দশটি দাবি পুরন হলো, বাকি দাবিগুলো সরকার মানলো না, তখন আপনারা কি করবেন?
(এই প্রশ্নের উত্তর তিনি দিয়েছেন , তবে প্রকাশ না করার শর্তে , তাই প্রকাশিত হলো না)
প্রশ্নঃ আপনি কি মনে করেন আপনাদের এই লংমার্চ কর্মসূচীর সাথে আগামী জাতীয় নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক আছে?

উত্তরঃ বড় প্রশ্ন করলেন। আসলে যে দেশে প্রতি পাঁচ বছরে একটি জাতীয় নির্বাচন হয় , সেই দেশে প্রায় প্রতিটি গন কর্মসূচীতেই নির্বাচনের সম্পর্ক থাকে। তবে আমি মনে করি আমরা নিজেরা পুরোপুরি অরাজনৈতিক সংগঠন। আমাদের দাবিতে নির্বাচনের ইস্যু নাই। এখন আমাদের সরকার বাধা দিচ্ছে। সরকার মানে আাওয়ামী লীগ ও তাদের কিছু সহযোগীরা। সাধারন মানুষ, যারা কোনো দলই করে না, তারা যদি আল্লামা শফি হুজুরের এই অবমাননায় কষ্ট পেয়ে থাকেন তবে ভোটে তার প্রভাব অবশ্যই পড়বে। কারন দেশে খুব কম ফ্যামিলি আছে যারা সক্রিয় রাজনীতি করে। যারা সাধারন ভোটার তারা এগুলো ভাল চোখে দেখবে না বলেই তো মনে হয়। সুতরাং প্রভাব যে নাই তা আমি বলবো না।


সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৯
৩৩টি মন্তব্য ৩০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামের বিধান হতে হলে কোন কথা হাদিসে থাকতেই হবে এটা জরুরী না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৫



সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত... ...বাকিটুকু পড়ুন

লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা

লিখেছেন সম্রাট সাদ্দাম, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১:৫৪

ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।



মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×