somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন রাজনৈতিক দল।

২৩ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বাংলাদেশ আওয়ামী
লীগ বাংলাদেশের
একটি ঐতিহ্যবাহী
প্রাচীন রাজনৈতিক
দল। এই সংগ্রামী
রাজনৈতিক দলটির
গোড়াপত্তন হয় ১৯৪৯
খ্রিস্টাব্দে পূর্ব
পাকিস্তান আওয়ামী
মুসলিম লীগ
প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে।
পরবর্তী কালে এর
নাম ছিল নিখিল
পাকিস্তান আওয়ামী
লীগ। ১৯৭০ খ্রীস্টাব্দ
থেকে এর নির্বাচনী
প্রতীক নৌকা।
বাংলাদেশের
স্বাধীনতা যুদ্ধে
নেতৃত্বদানকারী দল
হিসেবে আওয়ামী লীগ
বিশ্বে পরিচিত।[১]
১৯৭১ খ্রীস্টাব্দে
স্বাধীন রাষ্ট্র
হিসাবেবাংলাদেশ
প্রতিষ্ঠার পর এই
সংগঠনটির নামাকরণ
করা হয় 'বাংলাদেশ
আওয়ামী লীগ'।
প্রতিষ্ঠাসম্পাদ না
হোসেন শহীদ
সোহরাওয়ার্দী ও
আবুল
হাশেমেরনেতৃত্বা
ধীন তৎকালীন
বঙ্গীয় প্রাদেশিক
মুসলিম লীগের
একাংশের সম্মেলনের
মধ্য দিয়ে ১৯৪৯
সালের ২৩ জুন ঢাকার
টিকাটুলীর কেএম দাস
লেন রোডের রোজ
গার্ডেন প্যালেসে 'পূর্ব
পাকিস্তান আওয়ামী
মুসলিম লীগ'
প্রতিষ্ঠিত হয়, যার
সভাপতি ছিলেন
মওলানা আবদুল হামিদ
খান ভাসানী এবং
সাধারণ সম্পাদক
টাঙ্গাইলের শামসুল
হক । পরবর্তীকালে,
১৯৫৫ সালে মওলানা
ভাসানীর উদ্যোগে
ধর্মনিরপেক্ষতার
চর্চা এবং
অসাম্প্রদায়িক
চেতনা প্রতিষ্ঠার
লক্ষ্যে সংগঠনটির
নাম থেকে পরে
'মুসলিম' শব্দটি বাদ
দেওয়া হয়; নাম রাখা
হয়: 'পূর্ব পাকিস্তান
আওয়ামী লীগ'।
আওয়ামী লীগের
জন্মসূত্রের সঙ্গে
ঢাকা ১৫০ নম্বর
মোগলটুলিস্থ
পূর্ববঙ্গ কর্মী
শিবিরের উদ্যোগের
সম্পর্ক
অনস্বীকার্য। ২৩
জুনের সম্মেলনের
আয়োজনে গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা রাখেন শওকত
আলী। তার উদ্যোগে
১৫০ নং মোগলটুলিস্থ
শওকত আলীর
বাসভবন এবং কর্মী
শিবির অফিসকে
ঘিরে বেশ কয়েক
মাসের প্রস্তুতিমূলক
তৎপরতার পর ২৩
জুনের কর্মী
সম্মেলনে দলের
ঘোষণা দেয়া হয়।
শওকত আলীর
অনুরোধে কলকাতা
থেকে হোসেন শহীদ
সোহরাওয়ার্দী একটি
মামলা পরিচালনার
কাজে ঢাকায় এলে
তিনি শওকত আলীকে
মুসলিম লীগ ছেড়ে
ভিন্ন একটি
রাজনৈতিক সংগঠন
গড়ে তোলার পরামর্শ
দেন। শওকত আলী এ
পরামর্শে অনুপ্রাণিত
হয়ে পূর্ববঙ্গ কর্মী
শিবিরের নেতৃবৃন্দকে
নতুন সংগঠন গড়ে
তুলতে উদ্বুদ্ধ করেন।
এসময় কর্মী
শিবিরের প্রধান নেতা
ছিলেন শামসুল হক।
কামরুদ্দীন আহমদ,
মো. তোয়াহা, অলি
আহাদ, তাজউদ্দীন
আহমদ, আতাউর
রহমান খান, আবদুল
আউয়াল, মুহম্মদ
আলমাস,
শামসুজ্জোহা প্রমুখ
প্রথম দিকে এবং
পরবর্তীতে শেখ
মুজিবুর রহমানকর্মী
শিবির কেন্দ্রিক
রাজনৈতিক
কর্মতৎপরতায়
বিশেষভাবে যুক্ত
ছিলেন। মুসলিম
লীগের আবুল হাশিম-
সোহরাওয়া র্দী গ্রুপ
নেতৃবৃন্দ মুসলিম
লীগের অন্যায়
কাজগুলোর বিরুদ্ধে
সোচ্চার হওয়ার
লক্ষ্যেই এখানে
কর্মী শিবির গড়ে
তুলেছিলেন।
মওলানাআবদুল হামিদ
খান ভাসানী ১৯৪৯
সালে আসামেরধুবড়ী
জেলখানা থেকে ছাড়া
পেয়ে ঢাকা এলে তার
সঙ্গে শওকত আলীর
আলোচনা হয়। শওকত
আলীমওলানাকে
পূর্ববঙ্গ কর্মী
শিবিরকেন্দ্রিক
রাজনৈতিক তৎপরতার
কথা জানান। এসময়
মওলানা ভাসানী আলী
আমজাদ খানের বাসায়
অবস্থান করছিলেন।
শওকত আলীর সঙ্গে
তার প্রাথমিক
আলোচনা সেখানেই
হয়। এই আলোচনার
সূত্র ধরে নতুন দল
গঠনের জন্য একটি
সাংগঠনিক কমিটি
গঠনের প্রয়োজনীয়তা
অনুভব করেন শওকত
আলী। সেজন্যে ১৫০
নম্বর মোগলটুলিতে
একটি বৈঠকের
আয়োজন করা হয়।
মওলানা ভাসানী সেই
বৈঠকে যোগদান
করেন। এসময়
খোন্দকার আবদুল
হামিদের সঙ্গে
পরামর্শ করে শওকত
আলীর উদ্যোগে ও
প্রচেষ্টায় মওলানা
আবদুল হামিদ খান
ভাসানীকে সভাপতি,
ইয়ার মুহম্মদ খানকে
সম্পাদক এবং খন্দকার
মুশতাক আহমদকে
দপ্তর সম্পাদক করে
অন্যদেরসহ একটি
সাংগঠনিক কমিটি
গঠিত হয়।[২]
উপরোক্ত সাংগঠনিক
কমিটি ১৯৪৯ সালের
২৩ ও ২৪ জুন রোজ
গার্ডেনে নতুন দল
গঠনের লক্ষ্যকে
সামনে রেখে এক
সম্মেলন আহ্বান
করে। রোজ গার্ডেনে
২৩ জুনের বিকেল
৩টায় সম্মেলন শুরু হয়।
সম্মেলনে উপস্থিত
নেতৃবৃন্দের মধ্যে
ছিলেন শামসুল হক,
শওকত আলী,
আনোয়ারা খাতুন,
ফজলুল কাদের
চৌধুরী, আবদুল
জব্বার খদ্দর,
খন্দকার মুশতাক
আহমদ, আতাউর
রহমান খান,
মওলানাআবদুর রশিদ
তর্কবাগীশ, আলী
আমজাদ খান,
শামসুদ্দীন আহমদ
(কুষ্টিয়া), ইয়ার
মুহম্মদ খান, মওলানা
শামসুল হক, মওলানা
এয়াকুব শরীফ, আবদুর
রশিদ প্রমুখ।[২]
প্রতিষ্ঠাকালীন পূর্ব
পাকিস্তান আওয়ামী
মুসলিম লীগের
সভাপতি হন মওলানা
আব্দুল হামিদ খান
ভাসানী, সহ-সভাপতি
হন আতাউর রহমান
খান, শাখাওয়াত
হোসেন ও আলী
আহমদ। টাঙ্গাইলের
শামসুল হক সাধারণ
সম্পাদক শেখ মুজিবুর
রহমান, খন্দকার
মোশতাক আহমদ ও এ
কে রফিকুল হোসেনকে
যুগ্ম সাধারণ
সম্পাদকের দায়িত্ব
দেওয়া হয়।
কোষাধ্যক্ষ হন ইয়ার
মোহাম্মদ খান। এসময়
শেখ মুজিব কারাগারে
অন্তরীণ ছিলেন।
অন্যদিকে, পুরো
পাকিস্তানের
ক্ষেত্রে সংগঠনটির
নাম রাখা হয় নিখিল
পাকিস্তান আওয়ামী
লীগ। এর সভাপতি হন
হোসেন শহীদ
সোহরাওয়ার্দী।
২৪ জুন বিকেলে
নবগঠিত আওয়ামী
মুসলিম লীগ মওলানা
ভাসানীর
সভাপতিত্বে
ঢাকারআরমানিটোলা
ময়দানে প্রকাশ্যে
জনসভা করে। সভায়
আনুমানিক প্রায় চার
হাজার লোক উপস্থিত
হয়।
১৯৫২ সালে শেখ
মুজিবুর রহমান
সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত
সাধারণ সম্পাদকের
দায়িত্ব পান। পরের
বছর ঢাকার 'মুকুল'
প্রেক্ষাগৃহে পূর্ব
পাকিস্তান আওয়ামী
মুসলিম লীগের
সম্মেলনে তাকে
সাধারণ সম্পাদক
নির্বাচিত করা হয়।
১৯৬৬ সাল পর্যন্ত ১৩
বছর সাধারণ
সম্পাদকের দায়িত্ব
পালন করেন শেখ
মুজিব। উল্লেখ্য যে
পূর্ব পাকিস্তান
আওয়ামী মুসলিম লীগ
ছিলো তৎকালীন
পাকিস্তানে প্রথম
বিরোধী দল।
প্রতিষ্ঠার পর থেকেই
দলটি প্রাদেশিক
স্বায়ত্ত্বশাসন ের
ওপর বিশেষ গুরুত্বসহ
৪২ দফা কর্মসূচি
গ্রহণ করে। শুরুর
দিকে দলটির প্রধান
দাবিগুলোর মধ্যে ছিল
রাষ্ট্রভাষা হিসাবে
বাংলার স্বীকৃতি, এক
ব্যাক্তির এক ভোট,
গণতন্ত্র, সংবিধান
প্রণয়ন, সংসদীয়
পদ্ধতির সরকার,
আঞ্চলিক
স্বায়ত্ত্বশাসন এবং
তৎকালীন
পাকিস্তানের
দু'অঞ্চলের মধ্যে
বৈষম্য দূরীকরণ।
শেখ মুজিবুর রহমান
১৯৫৪ সালের
নির্বাচনে মুসলিম
লীগকে ক্ষমতাচ্যুত
করার জন্য অন্যান্য
দলকে সঙ্গে নিয়ে
যুক্তফ্রন্ট গঠন
করতে আওয়ামী
মুসলিম লীগ মুখ্য
ভূমিকা পালন করে।
১৯৫৩ সালের ৪
ডিসেম্বর দলটি কৃষক
শ্রমিক পার্টি,
পাকিস্তান গণতন্ত্রী
দল ও পাকিস্তান
খেলাফত পার্টির
সঙ্গে মিলে
যুক্তফ্রন্ট গঠন
করে।
১৯৫৪ সালের মার্চের
আট থেকে ১২ তারিখ
পর্যন্ত অনুষ্ঠিত
পূর্ব পাকিস্তান
পরিষদের নির্বাচনে
২৩৭টি মুসলিম
আসনের মধ্যে
যুক্তফ্রন্ট ২২৩টি
আসন পায়। এরমধ্যে
১৪৩টি পেয়েছিল
আওয়ামী মুসলিম
লীগ।
২৪ বছরের পাকিস্তান
শাসনামলে আওয়ামী
মুসলিম লীগ আতাউর
রহমান খানের
নেতৃত্বে দু'বছর
প্রদেশে ক্ষমতাসীন
ছিল এবং হোসেন
শহীদ সোহরাওয়ার্দীর
নেতৃত্বে কেন্দ্রে ১৩
মাস কোয়ালিশন
সরকারের অংশীদার
ছিল।
১৯৫৫ সালে ঢাকায়
অনুষ্ঠিত দলের
তৃতীয় সম্মেলনে
দলের নাম থেকে
'মুসলিম' শব্দটি বাদ
দেওয়া হয়; নতুন নাম
রাখা হয়: 'পূর্ব
পাকিস্তান আওয়ামী
লীগ'।
পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ে
মতপার্থক্যের কারণে
১৯৫৭ সালে দল ভাঙন
দেখা দেয়। ওই বছরের
৭ ও ৮ ফেব্রুয়ারি
কাগমারি সম্মেলনে
দলে বিভক্তির ঘটনা
স্পষ্ট হয়ে ওঠে। এ
অবস্থায় মাওলানা
ভাসানী ন্যাশনাল
আওয়ামী পার্টি
(ন্যাপ) নামে একটি
নতুন রাজনৈতিক দল
গঠন করেন।
মন্তব্য: মূল দল
আওয়ামীলীগ থেকে
বেরিয়ে গিয়েই
ভাসানী সাহেব
আমাদের শ্রদ্ধা এবং
ভালবাসা থেকে
কিছুটা হলেও বঞ্চিত
হয়েছে। তবে
ভাসানীকে নিয়ে
বিএনপি একটা নোংরা
রাজনীতি করতে চায়
সবসময়ই।কিন্তু তারা
জানেনা হয়তো,
আওয়ামীলীগ থেকে
বেরিয়ে গেলে কাদের
সিদ্দিকীর মতই
মজমার দোকান
খোলতে হয় সব
জায়গাতেই। সুতরাং,
বঙ্গবন্ধুর হাত ধরেই
আওয়ামীলীগ তাঁর
জন্মের সার্থকতা
পরিপূর্ণতা পেয়েছে।
সুত্র : বাংলাদেশ
আওয়ামীলীগ।
জয়বাংলা,
জয়বঙ্গবন্ধু।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:৪৪
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্যারিস্টার সুমন দায়মুক্ত , চু্ন্নু সাহেব কি করবনে ?

লিখেছেন শাহাবুিদ্দন শুভ, ০৮ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৭


দেশে প্রথম কোন সংসদ সদস্য তার বরাদ্ধের ব্যাপারে Facebook এ পোষ্ট দিয়ে জানিয়ে থাকেন তিনি কি পেলেন এবং কোথায় সে টাকা খরচ করা হবে বা হচ্ছে মানুষ এসব বিষয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

মায়ের নতুন বাড়ি

লিখেছেন সাদা মনের মানুষ, ০৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২২

নতুন বাড়িতে উঠেছি অল্প ক'দিন হলো। কিছু ইন্টরিয়রের কাজ করায় বাড়ির কাজ আর শেষই হচ্ছিল না। টাকার ঘাটতি থাকলে যা হয় আরকি। বউয়ের পিড়াপিড়িতে কিছু কাজ অসমাপ্ত থাকার পরও পুরান... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। শিল্পী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৩৮










চিত্রকলার কোন প্রথাগত শিক্ষা ছিলনা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের। ছোট বেলায় যেটুকু শিখেছিলেন গৃ্হশিক্ষকের কাছে আর পাঁচজন শিশু যেমন শেখে। সে ভাবে আঁকতেও চাননি কোন দিন। চাননি নিজে আর্টিস্ট... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাহান্নামের শাস্তির তীব্রতা বনাম ইসলামের বিবিধ ক্ষেত্রে অমুসলিম উপস্থাপিত বিবিধ দোষ

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৪



জাহান্নামের শাস্তির তীব্রতার বিবেচনায় মুমিন ইসলামের বিবিধ ক্ষেত্রে অমুসলিম উপস্থাপিত দোষারোপ আমলে নেয় না। আমার ইসলাম সংক্রান্ত পোষ্ট সমূহে অমুসলিমগণ ইসলামের বিবিধ ক্ষেত্রে বিবিধ দোষের কথা উপস্থাপন করে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শ্রান্ত নিথর দেহে প্রশান্তির আখ্যান..... (উৎসর্গঃ বয়োজ্যেষ্ঠ ব্লগারদের)

লিখেছেন স্বপ্নবাজ সৌরভ, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১:৪২



কদিন আমিও হাঁপাতে হাঁপাতে
কুকুরের মত জিহবা বের করে বসবো
শুকনো পুকুর ধারের পাতাঝরা জামগাছের নিচে
সুশীতলতা আর পানির আশায়।

একদিন অদ্ভুত নিয়মের ফাঁদে নেতিয়ে পড়বে
আমার শ্রান্ত শরীর , ধীরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×