somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

‘প্রতিরোধ ব্যবস্থা’ ও এলার্জি (Immune System and Allergy)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


‘প্রতিরোধ ব্যবস্থা’ কী?
আমাদের পরিবেশে বৈরীভাবাপন্ন ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, প্রোটোজোয়া, ফাঙ্গাস, টক্সিন, বিষাক্ত দ্রব্য ও অন্যান্য ক্ষতিকর উপাদান প্রচুর পরিমাণে বিদ্যমান। এগুলো থেকে রক্ষা পেতে শরীর নিজস্ব প্রতিরোধক রক্ষাব্যূহ তৈরি করতে সক্ষম।
মানব শরীরের বিশেষত্ব হল এই যে, কোন আগ্রাসী উপাদানের বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে সক্রিয় করে ঐ উপাদানকে বিনাশ বা অকার্যকর করে নিজেকে রক্ষা করা। নিজস্ব এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার নাম immune system বা ‘প্রতিরোধ ব্যবস্থা’। স্বাভাবিক কার্যকর ‘প্রতিরোধ ব্যবস্থা’র উপস্থিতিকে immunity বলা হয়।
প্রতিনিয়ত ক্ষতিকর উপাদানের মুখামুখি immune system আমাদের রক্ষাকবচ ও অপরিহার্য। মানব শরীর যে কোন ক্ষতিকর উপাদান ও অণুজীব প্রবেশ রোধ করতে পারে, এমন কি প্রবেশিত উপাদান বিনাশ ও অকার্যকর করতে সক্ষম। এদের মোকাবেলায় শরীরের অনির্দিষ্ট (non-specific) ও নির্দিষ্ট (specific) রক্ষাব্যূহ (defense) আছে।
অনির্দিষ্ট ‘রক্ষা ব্যবস্থা (nonspecific defense)
জন্মগত ভাবে প্রাপ্ত প্রাচীন এ পদ্ধতির নাম innate immune system. সাধারণত সব সময় সবার ক্ষেত্রে একই ভাবে কাজ করে। যে কোন বৈরী উপাদানের অনুপ্রবেশে বাধা দেয় অনির্দিষ্টভাবে-
অক্ষত ত্বক, ঝিল্লি; এনজাইম- লালা, অশ্রু, পাকস্থলিও অন্ত্রনালির রস; জ্বর, প্রদাহ; কোষ কলার গ্রাস (phagocytosis) প্রভৃতি।
অংশগ্রহণকারী কোষের নাম- macrophages, dendritic cells, and natural killer (NK) lymphocytes.
নির্দিষ্ট রক্ষা ব্যবস্থা (specific defense)
কোন বিশেষ উপাদানকে লক্ষ্য করে এই নির্দিষ্ট রক্ষাব্যবস্থা। পরিচালিত হয় শুধুমাত্র বাহিরের আক্রমণাত্মক উপাদানের ক্ষেত্রে। আহরিত (acquired) এই রক্ষা ব্যবস্থা এতই সুনির্দিষ্ট যে প্রথমবারের স্মৃতি ধারন করে রাখে, যাতে পরবর্তী সময়ে ঐ একই উপাদানের বিরুদ্ধে ত্বরিত ও কার্যকর ব্যবস্থা নিতে সক্ষম হয়। এজন্য একে antigen-specific বলা হয়।
‘প্রতিরোধ ব্যাবস্থা’ (Immune System) শরীরের সবচেয়ে সুসংগঠিত রক্ষাব্যূহ। Immune System এর বৈশিষ্ট্য হল, যে কোন উপাদানকে ‘আপন’ (self) এবং ‘পর’ (non-self) সনাক্ত করার ক্ষমতা। Immune system কোন প্রোটিন উপাদানকে ‘আপন’ ও ‘পর’ চিহ্নিতকরণে জন্মলগ্ন থেকে শিক্ষাপ্রাপ্ত হয়।
Immune system ‘পর’ হিসাবে চিহ্নিত বাহিরের উপাদানের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া জানায়, কিন্তূ ‘আপন’ চিহ্নিত উপাদানে নয়। Immune system ‘পর’ চিহ্নিত উপাদান recognize করে ইমিউ্যন প্রক্রিয়া সম্পাদন করে।
ইমিউ্যন প্রক্রিয়া সূচনা করে এমন ঊপাদানকে immunogen বলে। যেমন: এন্টিজেন, এলার্জেন, hapten,
ইমিউ্যন প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে এমন বড় molecule (>1000 mol.wt) উপাদানকে এন্টিজেন/এলার্জেন বলে।
এন্টিজেন বলে- ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, প্রটোজোয়া, ফাঙ্গাস, কৃমি, টক্সিন।
এলার্জেন- ফুলের রেনু, খাদ্য, ধুলা, মাইট, গৃহস্থালীর রসায়ন, প্রসাধনী ও ঔষধপত্রে ও অন্যান্য উপাদান প্রচুর পরিমাণে বিদ্যমান থাকে।
Haptens কম ওজনের
ইমিউ্যন প্রতিক্রিয়া (Immune response)
Macrophage and dendritic cells সমন্বিতভাবে Lymphatic system এর দুই বাহু (B cell, T cell) মাধ্যমে দুই প্রক্রিয়ায় দুই রকম প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে: Humoral and cellular immunity.
ইমিউ্যন প্রক্রিয়া একটা নির্দিষ্ট ছকে ধাপে ধাপে ক্রিয়াশীল থাকে।
B ও T লিম্ফসাইট উভয়ে ইমিউ্যন প্রক্রিয়া সম্পাদন করে। প্রক্রিয়া সূচনার পর B-cell, T-cell গোত্রকে যথাযথ পর্যায়ক্রমিক সঙ্কেত প্রদানে সক্রিয়করণ থেকে proliferation, differentiation, and ultimately effector and memory cell এ রুপান্তরকরণে বিভিন্ন functions ধাপে ধাপে সম্পন্ন করে।
B-lymphocytes: এন্টিবডির তৈরির মাধ্যমে সংঘটিত প্রতিক্রিয়াকে humoral response বলে, এবং এ প্রক্রিয়ার ‘প্রতিরোধ ব্যবস্থা’কে humoral Immunity বলা হয়।
Lymphoid tissue এ অবস্থান নেওয়া B-lymphocytes এলার্জেন/এন্টিজেন সংশ্লিষ্টতায়, শেষ পর্যায়ে plasma cells and memory cells রূপান্তরিত হয়, যা এন্টিবডি তৈরি করে।
Plasma cell- সনাক্তকৃত আগ্রাসী উপাদানের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট ‘প্রতিরোধী প্রোটিন’ (IgG, IgA, IgE) তৈরি করে; যাকে immunoglobin এন্টিবডি বলা হয়। এন্টিবডি বিশেষ এন্টিজেনকে সনাক্ত করার ক্ষমতা রাখে। এই নির্দিষ্ট এন্টিবডি আগ্রাসী উপাদানের সাথে যুক্ত হয়ে বিনাশ বা অকার্যকর করে এবং শরীরকে রক্ষা করে। Plasma cells- বিশেষায়িত সেল, প্রতি সেকেন্ডে হাজারের উপর এন্টিবডি তৈরি করতে পারে। কিছু plasma cell শেষ পর্যায়ে memory cells রূপান্তরিত হয়।
Memory cells- স্মৃতি বহন করা এই সেল যথেষ্ট সংখ্যায় অনেক বছর শরীরে বিদ্যমান থাকে। পরবর্তী কোনসময় একই এন্টিজেন মোকাবেলায় ত্বরিত কার্যকর প্রতিরোধে সক্ষম হয়। Vaccine এর দীর্ঘস্থায়ী কার্যকারিতা memory cells এর মাধ্যমে হয়।
T-lymphocytes: – সেল মাধ্যমে (এন্টিবডি নয়) বিলম্বিত প্রক্রিয়ায় ‘প্রতিরোধ ব্যবস্থা’।
এন্টিজেন মোকাবেলায় Cytokine IL2 naïve T-cell কে উদ্দীপন করে, যা পর্যায়ক্রমিক বিভিন্ন ধাপে effector ও memory cell এ রূপান্তরিত হয়। কিছু নির্দিষ্ট সক্রিয় T cells অংশগ্রহণে immunity তৈরি হয়।
এন্টিজেন যুক্ত সিডি-৪ ও সিডি-৮ T-cells এর আন্ত-প্রতিক্রিয়ায় তৈরি/উৎপন্ন হয় immune cell. সক্রিয় immune cells –macrophages and Tc cells দুইভাবে ক্রিয়াশীল থাকে-
Cytotoxic (Tc) cell- এই সেল সার্বক্ষণিক নজরদারিতে শরীরের সর্বত্র ঘুরে বেড়ায়। ভাইরাস আক্রান্ত, টিউমার, transplant সেল নৈকট্যে সরাসরি পারফরিন (perforin) নির্গমন করে আক্রান্ত সেলকে বিনাশ করে।
সক্রিয় macrophages- আক্রান্ত সেল গ্রাস করে ও অন্তঃস্থ (intracellular) অণুজীব, ব্যাকটেরিয়া বিনাশ ও বিস্তার রোধ করে। এ ধরণের প্রতিরক্ষা ধীরে ধীরে দীর্ঘস্থায়ী সংক্রমণে গড়ে উঠে। যক্ষ্মা, লেপ্রসি, হারপিস।
নীট ফলাফল: আহরিত ‘প্রতিরোধ ব্যবস্থা’র দুই বাহু (humoral-B cell and cellular-T cell) সক্রিয়করণের মাধ্যমে সরাসরি নির্দিষ্ট (effector) কার্যকর T-cell অথবা/এবং সমন্বিত নির্দিষ্ট এন্টিবডি দ্বারা এন্টিজেন নিষ্ক্রিয় বা অপসারণ হয়।
Normal ‘প্রতিরোধ ব্যবস্থা’র ৩ টি মৌলিক বৈশিষ্ট -
অসীম অগুণিত সংখ্যক এলার্জেন ও pathogens চিহ্নিতকরণে অসংখ্য বহুমাত্রিক এন্টিজেন receptor.
‘ইমিউ্যন স্মৃতি’ (immune memory) - পুরানো ইমিউ্যন প্রতিক্রিয়া স্মরণ ও ত্বরিত ব্যবস্থা গ্রহণ।
সহনশীলতা ইমিউ্যন প্রতিক্রিয়া (immunologic Tolerance)- যাতে ‘প্রতিরোধ ব্যবস্থা’ দ্বারা নিজস্ব-অঙ্গে ক্ষতি না হয় এবং ‘প্রতিরোধ ব্যবস্থা’ যথাযথভাবে কাজ করতে পারে।
‘প্রতিরোধ ব্যাবস্থা’ সক্রিয়, নিষ্ক্রিয় অথবা বিচ্যুতি হতে পারে। ভারসাম্যমূলক ‘প্রতিরোধ ব্যাবস্থা’ স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। কিন্তু নিষ্ক্রিয় অথবা বিচ্যুতি বিবিধ রোগের সৃষ্টি হতে পারে।
স্বাস্থ্য রক্ষা ও এলার্জিতে IgE এর ভূমিকা
‘প্রতিরোধ ব্যবস্থা’ দুইধারি তলোয়ার স্বরূপ- একভাবে আমাদের রক্ষা ও অন্যভাবে ক্ষতি করার ক্ষমতা রাখে।
IgE ‘প্রতিরোধ ব্যাবস্থা’র অংশ, এবং শরীরে খুব অল্প মাত্রায় থাকে। parasite ও কৃমির সংক্রমণ প্রতিরোধ করে।
কোন ব্যক্তির ‘বিশেষ বৈশিষ্ট্যতায়’ Immune System প্রচুর পরিমাণে IgE তৈরি করে।
প্রতিকারমূলক- প্লাজমা প্রোটিনের অতি ক্ষুদ্র অংশ IgE (.004%). মানব শরীরে ‘প্রতিরোধ ব্যবস্থা’ খুব অল্প পরিমানে IgE তৈরি করে কৃমি ও parasite সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য।
কৃমির এন্টিজেন মাস্ট cell সম্পৃক্ত sIgE এর সংযুক্তিতে নিঃসৃত রাসায়নিক উপাদানের ক্রিয়ায় ফলে প্রদাহকারি inflammatory cell আকর্ষণ করে কৃমি/প্যারাসাইট ধ্বংস বা সংক্রমণ রোধ করে।
IgE এন্টিবডি ও eosinophils যৌথভাবে (ADCC) প্যারাসাইট বিনাশ করে।
স্বাভাবিক নিয়মে Immune System এর
সহায়ক T-cell উপদল TH1: মুখ্যত IgG এন্টিবডি তৈরি করে।
সহায়ক T-cell উপদল TH2 : মুখ্যত IgE এন্টিবডি তৈরি করে।
ক্ষতিকর ভূমিকা:
এলার্জিক ব্যাক্তি প্রচুর পরিমানে IgE তৈরি করে। - IgE তৈরি ও নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতা।
স্বাভাবিক ইমিউ্যন response এ জটিল প্রক্রিয়ায় IgE উৎপাদন নিয়ন্ত্রিত হয়। অংশ গ্রহণ করে-antigen-presenting cells, T helper (Th) cells, and T suppressor (Ts) cells.
এলার্জি প্রবণ (atopic) ব্যক্তির এক বা একাধিক নিয়ন্ত্রণকারী cell এ গোলযোগ থাকায় বিভিন্ন রকম পরিবেশগত এলার্জেনে অযৌক্তিকভাবে অধিক পরিমানে IgE তৈরি হয়।
- IgE তৈরি ও নিয়ন্ত্রণে CD23 প্রধান নিয়ামক। (CD23 low affinity receptor FcεRII).
- B-cell, এন্টিবডি IgE তৈরির plasma cell এ রূপান্তরে CD23 ভূমিকা রাখে।
- CD23 সম্পৃক্ত (expressed) B-cell এলার্জেনের যুক্ত হয়ে, এলার্জেন কে সহায়ক TH2 সেলে উপস্থাপন করে। ফলে এলার্জেন-নির্দিষ্ট IgE এন্টিবডি তৈরি হয়। এবং
কোন ব্যক্তির ‘বিশেষ বৈশিষ্ট্যতায়’ immune system প্রচুর পরিমাণে IgE তৈরি করে।
স্বতঃসিদ্ধভাবে TH2 response মাধ্যমে অধিক মাত্রায় IgE এন্টিবডি উৎপন্ন হয়। অধিকন্তু কিছু ব্যক্তি profillin নামক প্রোটিন থেকেও IgE তৈরি করে। Profillin পরিবেশের প্রায় সব প্রাণীজ ও উদ্ভিজ কোষে বিদ্যমান থাকে।
দুর্ভাগ্য জনক সত্য এই যে এলার্জিক ব্যক্তি এলার্জেন থেকে রক্ষা পাওয়ার নিমিত্তে অসংযত ‘প্রতিরোধ ব্যবস্থা’র আচরনে অত্যধিক IgE উৎপাদন করে। ফলে অবাঞ্ছিত, অস্বস্থিকর পীড়াদায়ক উপসর্গ ও লক্ষনের বহিঃপ্রকাশ ঘটে।
এলার্জির সূচনা
নির্দিষ্ট এলার্জেন শরীর সংস্পর্শে/প্রবেশে (ত্বক, নাক, চোখ, শ্বাসনালী, খাদ্যপ্রণালী) প্রাথমিক ভাবে সংবেদনশীল করে তোলে। পরবর্তীতে ঐ একই এলার্জেন সংস্পর্শে/প্রবেশে প্রতিক্রিয়া প্রকাশ পায়।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিনেতা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৫



বলতে, আমি নাকি পাক্কা অভিনেতা ,
অভিনয়ে সেরা,খুব ভালো করবো অভিনয় করলে।
আমিও বলতাম, যেদিন হবো সেদিন তুমি দেখবে তো ?
এক গাল হেসে দিয়ে বলতে, সে সময় হলে দেখা যাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৬


আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×