অনেকেই মনে করতে পারেন আমেরিকা বিএনপির পক্ষে আওয়ামী লীগের বিপক্ষে স্যাংশন দিচ্ছেন,হুমকি দিচ্চেন।হ্যা স্যাংশন দিচ্ছেন সত্যিকারে তাদের গোপন মিশন সফল করার লক্ষে। তাই বিএনপির ভাই বন্ধুদের বলবো বেশী খুশি হওয়ার কোন লক্ষন আমি অন্তত দেখতে পাচ্ছি না।যার জলন্ত সাক্ষী গতকাল খালেদা জিয়ার বিষয়ে আপনাদের দল ২৪ ঘন্টার যে আলটিমেটামের ঘোষণা করল সেই সম্পর্কে আপনাদেরই লবিস্ট খ্যাত সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারী জানতে চাইলে আমেরিকার পররাষ্ট্র দপ্তর আপনাদের নেত্রীর বিষয়টিকে সুকৌশলে এরিয়ে গেলেন।
তাহলে ওদের স্যাংশন নামক ভিসানীতির পিছনে আসল রহস্যের কারন কি?
কারন হলো আমাদের ভুখন্ড ব্যবহার করে ভারতের কাঁধে এক পাঁ এবং চীনের কাঁধে আরেক পাঁ রেখে মোরলগিড়ির পথ সুগম করা।আর সেই মোড়লগিরি করতে বিএনপি মিথ্যে খুশিতে তাদের চক্রান্ত বাস্তবায়নের অপচেষ্টায় লিপ্ত।কিন্তু তারা জানেনা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা তাদের সেই দিবা স্বপ্ন পুরন করতে দিবে না।ওরা ৭১ সালেও আমাদের বিপক্ষে পাকিস্থানিদের পক্ষে অবস্থান নিয়ে পরাজিত হয়েছে।সেই সময় তাদের বন্ধু ছিল পাকিস্তান এখন তাদের বন্ধু বিএনপি।সমীকরণ মিলিয়ে দেখুন ৭১ সালের শত্রু আর স্বাধীনতার ৫২ বছর পরের শত্রুর মধ্যে কি অদ্ভুত রকম মিল রয়েছে।তাই মনে হয় বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা বাবার দেওয়া স্বাধীনতা আর নিজের গড়া সমৃদ্ধ বাংলাদেশের সকল অর্জন রক্ষা করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ যার প্রমান ইতি মধ্যেই বার বার দিয়ে যাচ্ছেন।সেই অর্জন রক্ষা করতে তার দেহে এক ফোটা রক্ত থাকা কালিন তাদের সাথে আপোষ না করে সবশেষ রক্তবিন্দু দিয়ে সংগ্রাম চালিয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।
মোঃ সারফুদ্দিন।