somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রসঙ্গ ঃ টলষ্টয়ের ওয়ার এন্ড পিস।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অনেকদিন ধরেই চেস্টা ছিলো টলস্টয়ের মহাকাব্য ওয়ার এন্ড পিস পড়ার । আজ পড়ে শেষ করলাম ।আমি যখন শুরু করলাম,ভেবেছিলাম আপাতত থাক ।আবার পরে ধরবো ।কারন প্রথমদিকে এতো চরিত্রের আনাগোনা এবং শুরুর ধীর গতি আমাকে অনেকটা পিছে ফেলে দেয় ।যেই উপন্যাসটার শুরু আন্না পাভলভনার অভিজাত বৈঠক ঘরে,সেখান থেকে তা ক্রমশ বিভিন্ন চরিত্র গুলোর উপর ফোকাস করে যেনো আলো ছড়িয়ে পড়ার মতোই ।বেজুখভ পরিবার,রস্তভ পরিবার,বলকনস্কি পরিবার ,কুরাগিন পরিবার হয়ে অনেকগুলো বিদেশী চরিত্র,জার ও তার পরিষদ সবগুলো যখন একে একে এসে মাথায় প্রবেশ করে তখন প্রথমটা বেশ এলোমেলো লেগেছিলো ।কিন্তু প্রত্যেকটির গুরুত্ব ছিলো ।তা পরবর্তীতে বোঝা যায় ।পিয়ের বেজুখভ,প্রিন্স বলকন্সকি,সিনিয়র বলকনস্কি,প্রিন্সেস মারি বলকনস্কি,নিকলাই রস্তভ,নাতালি রস্তভ মুলত এদের উপর ফোকাশ থাকলেও অসংখ্য চরিত্র এই উপন্যাসের সাথে জড়িত ।কিন্তু সবাই কমবেশী অপরিহার্য ।কেউই অযাচিত নয় ।

শুধুমাত্র ১৮১২ সালের নেপোলিয়নের রুশদেশ আক্রমন,যা রুশীদের কাছে দেশপ্রেমিক যুদ্ধ নামে পরিচিত, তার প্রেক্ষাপটেই যে এই উপন্যাস সেটা যেমন সত্য , তেমনি এটাও সত্য এর প্রারম্বিক সুচনা এবং একটা সর্ব ইউরোপীয় যুদ্ধে কিভাবে রাশিয়া জড়িয়ে পড়লো তার খুব সুন্দর এক বর্ননা এই উপন্যাস ।১৮০৫ সাল থেকে এর কাহিনী শুরু এবং ১৮১২ সালে গিয়ে সমাপ্তি ।মোটামুটি দুটি

পর্যায়ে গিয়ে কাহিনী চুড়ান্ত মোড় নেয় ।আর যখনি উপন্যাস পিটার্সবুর্গ ও মস্কোর অভিজাত আড্ডা,বলনাচ, ডুয়েল থেকে গিয়ে যুদ্ধের মধ্যে পড়লো,তখন থেকে আর আমি থামতে পারিনি । শুরুর স্থবিরতা হঠাত করে কেটে গেলো আর চোখের সামনে যেনো যুদ্ধটা ঘটে চললো ।উপলদ্ধি করলাম,টলস্টয় কেনো সাহিত্যের বটবৃক্ষ ।

আমার একটা জিনিস ভালো লেগেছে যে,টলস্টয় এখানে নেপোলিয়নকে দানব রুপে দেখাননি,দেখিয়েছেন যেনো সে এক নিয়তির সন্তান । তার ভালো গুনগুলো সব অবলীলায় দেখিয়েছেন ।রুশ আহত সৈন্যের প্রতি তার দরদ,তাদের চিকিৎসা সেবা দেয়া,পরবর্তীতে রুশ শিবিরে পাঠিয়ে দেয়া ।সব অন্যরকম এক নেপোলিয়নকে তুলে ধরে ।নেপোলিয়ন মস্কো দখল করেছেন,কিন্তু থাকতে চাননি ।উনি সৈন্যদের কঠোর নির্দেশ দিয়েছিলেন,লুটতরাজ আর অগ্নিকান্ড না করতে । কিন্তু নিয়তি তখন তার হাতে নেই ।সাড়ে ৫ লক্ষ সৈন্য নিয়ে তার আগমন ।মস্কো দখলের আগের যুদ্ধগুলোতে প্রায় অর্ধেক সৈন্য হারান ।এরপর হাজার হাজার মাইল পাড়ি দেয়া এক যান্ত্রিক বাহিনী নিয়ে মস্কো প্রবেশ,এরা তখন খোদ নিজেদের অধিনায়কের আয়ত্বের বাইরে ।ঠিক ৫ টি সপ্তাহ নেপোলিয়ন ক্রেমলেনের জারের লাইব্রেরীতে কাটান ।উনি আশা করেছিলেন,জার ও রাশিয়া তার সাথে একটি চুক্তিতে আসবেন ।অতপর তিনি বিজয়ীর বেশে বিদায় নিবেন ।কিন্তু উনি এসে দেখলেন,পুরো মস্কো অরক্ষিত রেখে রুশ সেনাবাহিনী ও জনগন শহর পরিত্যক্ত করে চলে গেছেন ।

এই উপন্যাসে আমার প্রিয় চরিত্র হলো,ফিল্ড মার্শাল মিখাইল ইলারিওনভিচ কুতুজভ ।৬৩ বছরের এক সেনা প্রধান,যার এক চোখ তুর্কীযুদ্ধে বুলেটের

আঘাতে বেরিয়ে যায় ।অসহ্য যন্ত্রনা সহ্য করে উনি বেচে যান ।এমন একজন লোকের উপর জার শুধুমাত্র জনগনের ভরসা আছে বলেই দায়িত্ব দেন ।যদিও জার ও তার পারিষদ কুতুজভের প্রতি সন্তুষ্ট ছিলো না ।কিন্তু তাকেই নিতে হয় এই পর্বতসম দায়িত্ব । কতো পরষ্পরবিরোধি লোক,কতো নিজেদের দরবারের নাক উচু কানভারী করা লোকের বিরুদ্ধে তরুন পুত্রসম যুবকদের নিয়ে কুতুজভ একা । আর সাথে প্রিন্স ব্যাগ্রেসন । কুতুজবের ধৈর্য্য,অধ্যাবসায়,পরিস্থিতির সঠিক অবস্থা ক্যালকুলেট করার দুরদৃস্টিতা, সব মিলিয়ে ঠিক সময়ে অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা নেয়ার মতো ঠান্ডা মাথা,এই হলো মিখাইল ইলারিওনভিচ কুতুজভ । যিনি ব্যাগ্রেসনকে গুরুদায়িত্ব দেন ব্রাউনাউ অস্ট্রিয়া থেকে অশটারলিজ এর দিকে পিছু হঠে নিজের মুল বাহিনীর যতোটুকু বাঁচানো যায় এ উদ্দ্যেশ্যে যাতে মাঝ পথ জনাইমে ফরাসী বাহিনীকে আপাত ঠেকিয়ে ব্যস্ত রেখে মুল বাহিনী নিয়ে কুতুজব নিরাপদে যেতে পারেন। ব্যাগ্রসন মাত্র ৪হাজার অশ্বারোহী নিয়ে ৬০ হাজারের বাহিনীর সন্মুখীন হবে ।কুতুজভ ব্যাগ্রেসনকে কপালে চুমু দিয়ে অশ্রুসিক্ত বিদায় দেন ।কারন এটা তো একরকম কোরবানী দেয়ার মতো নিজের সন্তানকে ।কিন্তু এ কাজে আর কোন বিকল্প পথ নেই ।কুতুজভ ভাবেন,তিনি তার বাহিনীর এক-চথুর্থাংশ নিয়ে রাশিয়ায় পৌছতে পারলেই যথেস্ট ।

ব্যাগ্রসন কিন্তু তার বাহিনীর পুরো অংশ নিয়ে পৌছতে পারেনি ।যাদের সাথে করে এনেছেন তাদের নিয়েই ৪ দিন পর্যন্ত ফরাসী জেনারেল মুরাতের বাহিনীকে ঠেকিয়ে রাখে তার গতিশীল মুভমেন্ট দেখিয়ে, বুঝতেই দেননি যে তারা সংখ্যায় কম ।তৃতীয় দিন নেপোলিয়ন বুঝতে পারে ,একটা অপেক্ষাকৃত ছোট বাহিনী তাদের পথে বাধা ।ফলে মুরাতের উপর বিরুপ হয়ে তখনি আক্রমনের নির্দেশ

দেন । শ্যেন গ্রেবানের যুদ্ধে ব্যাগ্রেসনের হার হলেও তিনি সঠিক ভাবে পশ্চাদপসরন করে যুদ্ধে জিতে যান । নেপোলিয়ন বলেন,পুরো রুশ বাহিনীতে ব্যাগ্রেসনই বীর পুরুষ ।এর পরের ওস্তারলিজের যুদ্ধে কুতুজভ ফ্রান্সের কাছে হারেন ।রুশ সম্রাটকে তিনি আগেই জানান,তিনি যুদ্ধে হারবেন ।তাই পশ্চাদপসরনের জন্য বাহিনীকে যেনো সম্রাট হুকুম দেন ।এতে সম্রাট খুবই ক্ষুদ্ধ হন । এরপরের ইতিহাস হুবুহু ২য় বিশ্বযুদ্ধের অনুরুপ ।১৮০৫ সালে নেপোলিয়ন ও রুশ সম্রাট আলেকজান্ডার তিলশিটে সন্ধি করেন ।উভয়ে খেতাব বিনিময় করেন ।এটা হলো একটা আপাত যুদ্ধ থামার মুহুর্ত,যা ৭ বছর টিকেছিলো ।ঠিক যেমন ১৯৩৯ সালে রুশ-জার্মান মৈত্রী(রিবেন্ট্রপ-মলোটভ চুক্তি) কিছু সময়ের জন্য রাশিয়াকে সময় দিয়েছিলো ।

৭ বছর পর ১৮১২ সালে আবার সংঘাত ।নেপোলিয়ন কতৃক বিভিন্ন ইউরোপীয় রাজ্য হরন,(যেমনটা হিটলারের ২য়বিশ্বযুদ্ধের প্রাক্কালে অস্ট্রিয়া,চেকোস্লাভাকিয়া আর পোলান্ড দখল) রুশ মৈত্রী অল্ডেনবুর্গের ডিউকের রাজ্য দখল,রুশীদের সাথে ইংরেজ,সুইডিশ আর প্রুশিয়ান জেনারেলদের পৃষ্টপোষকতা ইত্যাদি কারনে নেপোলিয়নের সাড়ে ৫ লাখ সৈন্য নিয়ে নিয়েমেন নদী পেরিয়ে পোল্যান্ড হয়ে ভিলনায় আগমন । ২৪ আগষ্ট ১৮১২ শেভার্দিনোর যুদ্ধ ।যথারীতি কুতুজভের সারাদিন ঠেকিয়ে রাখা,সন্ধ্যের পরে অবস্থান ছেড়ে দেয়া । ২৬ আগষ্ট সংঘটিত হয় ঐতিহাসিক বর্দিনোর যুদ্ধ ।এটাই আসলে ইতিহাসের মোড় ঘোরায় ।এই প্রথম কুতুজভ তার বাহিনীকে নির্দেশ দেয় যে,এখানেই যেনো প্রান বাজি রেখে ফরাসীদের আটকানো হয় ।কারন নেপোলিয়ন তার সর্বাত্নক প্রচেষ্টা ও পুরো বাহিনী নিয়ে আজকে নেমেছে ।রুশ বাহিনীর বামদিক বা দক্ষিনে ফরাসীদের

সমস্ত শক্তি আর ডানদিকে কুতুজভ নিজে ।বামদিক এর দায়িত্ব দিলেন কুতুজভ তার অত্যান্ত নির্ভরযোগ্য ব্যাগ্রেসনকে । কুতুজভ বলেন, একমাত্র মৃত্যু হলেই ব্যাগ্রসনের বাহিনীকে হঠানো সম্ভব হবে । এদিন রুশ বাহিনী ইতিহাস গড়ে । তাদের বামদিক সম্পুর্ন বিধবংশ, ব্যাগ্রেসন যুদ্ধরত অবস্থায় নিহত হয়েছেন । নেপোলিয়নের মুল শক্তি গোলন্দাজ ও অশ্বারোহী বাহিনী ব্যাগ্রেসনের সাথে লড়াই করে তাদের সমস্ত শক্তি হারিয়েছে ।নেপোলিয়ন আর তাদেরকে কোথাও ব্যবহার করতে পারেনি । নেপোলিয়ন তার আগত বাহিনীর অর্ধেক সেইদিন হারালেন ।আর ২য় বিশ্বযুদ্ধের আগে এটাই রুশদের সর্বোচ্চ ক্ষতি ।

সেদিন সন্ধ্যায় কুতুজভ ঘোষনা দিলেন,বর্দিনোর যুদ্ধে তার বিজয় হয়েছে ।কিন্তু তার বাহিনীর অবস্থাও শোচনীয় । রুশ সম্রাট নির্দেশ দিলেন পিটার্সবুর্গ থেকে, পরের দিন যেনো প্রবল আক্রমন করা হয় ফরাসী বাহিনীকে । সম্রাটের মত হলো কুতুজভ যদি জিতেই থাকে তাহলে পরেরদিন আক্রমনে যেতে বাধা কোথায় ? কুতুজভ দৃঢ়তা সহকারে এ আদেশ অমান্য করেন । উনি তার অবশিষ্ট বাহিনী নিয়ে মস্কোর দিকে হঠে যান । উনি সিদ্ধান্ত নেন,এই টিকে থাকা বাহিনীকে যেভাবেই হোক বাঁচিয়ে রাখতে হবে । কারন,তার হাতে কোন রিজার্ভবাহিনী নেই । তার পরিকল্পনা হলো,ফরাসীদের দেশের ভিতরে আরো টেনে আনা হবে ।একিই সাথে তিনি সমস্ত শহর নগর যেগুলোর ভিতর দিয়ে ফরাসীরা আসবে তা পরিত্যক্ত ও রসদ ধবংস করার আদেশ দেন । কুতুজভ বলেন,আমি একটা বন্য প্রানীকে চরম আঘাত হেনেছি,এখন সময় লাগবে এটার নিহত হতে ।আমি তার

মরন হুঙ্কার বর্দিনোতে শুনেছি। আমি ফরাসীদের মরা ঘোড়ার মাংশ খাওয়াবো । এরা রাশিয়া থেকে ফিরতে পারবে না ।

এরপর নেপোলিয়ন স্মোলেনস্ক এ যুদ্ধ করে এগোতে থাকেন । প্রায় বিনা বাধায় মস্কো এসে ঢুকেন । কিন্তু মস্কো সম্পুর্ন পরিত্যক্ত । ৫ সপ্তাহ অবস্থান করে নেপোলিয়ন বুঝে যান ।উনি এখানে টিকতে পারবেন না। কারন রাশিয়া কোন চুক্তি তাদের সাথে করবে না। এবার এই বিশৃংখল সেনা নিয়ে একিই রাস্তা ধরে পিছু হঠা। এবার কুতুজভ সহ টিকে থাকা সব বাহিনী এগোতে থাকে । এবং সত্যিই ফরাসীদের মর্মান্তিক পরিনতি হয়। কুতুজভ কিন্তু তারপর ও সম্রাটের প্রিয়পাত্র হতে পারেননি ।পরের বছর উনি মারা যান ।একটা দায়সারা খেতাব কেবল উনি পান ।

বিঃ দ্রঃ- অনেক পরে জেনারেল ব্যাগ্রেসন ও কুতুজভ তাদের অবদানের স্বীকৃতি পান । ১৯৪৪ সালে স্টালিন বেলোরাশিয়া পোল্যান্ড হয়ে জার্মান বাহিনীর উপর যে ভয়ঙ্কর আঘাত হানেন ,যেটা শেষ হয় বার্লিনের পতনের মধ্যে দিয়ে,সেই পরিকল্পনার নাম দেন অপারেশন ব্যাগ্রেসন । আর ১৯৭৩ সালে সোভিয়েত আর্মি কুতুজভকে মরনোত্তর সন্মান জানায় তার ১৮১২ সালের পরিকল্পনার জন্য । তারা বুঝতে পারেন যে,বর্দিনোতে সেদিনের আঘাতের পর উনি ফরাসী বাহিনীকে পরেরদিন প্রত্যাঘাত না করে অবশিষ্ট বাহিনিকে যেভাবে রক্ষা করেন,তা খুবই দুরদৃস্টির কাজ ছিলো । কারন উনি এই বাহিনীকে টিকিয়ে না রাখলে ফরাসি বাহিনী মস্কোতে দীর্ঘকালীন অবস্থান নিতো নিঃশঙ্ক চিত্তে ।এই বাহিনীর টিকে যাওয়া নেপোলিয়নকে বাধ্য করে পিছু হঠতে । ৫ সপ্তাহ পর সেই

টিকে থাকা বাহিনী তাদের প্রত্যাশিত কাজ করেছিলো ।

পরিশেষে যেটা না বললেই নয়,টলস্টয় যদিও ঘটনার ১৫ বছর পর জন্মেছিলেন,কিন্তু অত্যান্ত বস্তুনিষ্ঠভাবে তিনি এই মহাকাব্যে এর বিবরন দেন । ১৮০৫ থেকে ১৮১২ এই সাতটি বছরের সেই অবিস্মরনীয় মুহুর্ত তিনি এমনভাবে লিখেছেন যে এই বিপুল মাপের উপন্যাস পাঠকের কাছে কখনোই বিরক্তিকর ঠেকবে না ।
১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তোমাকে লিখলাম প্রিয়

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ০২ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০১


ছবি : নেট

আবার ফিরে আসি তোমাতে
আমার প্রকৃতি তুমি,
যার ভাঁজে আমার বসবাস,
প্রতিটি খাঁজে আমার নিশ্বাস,
আমার কবিতা তুমি,
যাকে বারবার পড়ি,
বারবার লিখি,
বারবার সাজাই নতুন ছন্দে,
অমিল গদ্যে, হাজার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ মিসড কল

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

×