somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নৃশংস পৈশাচিক

২১ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

‘খুন’ শব্দটিই নৃশংস, নির্মম, পৈশাচিক। কেউই চায় না কারও এমন পরিণতি। তার পরও কোনো কোনো খুনের ঘটনা থাকে, যা কোনো খারাপ বিশেষণ দিয়েই পুরোটা ব্যাখ্যা করা যায় না। এমনই একটি ঘটনা ঘটেছে মঙ্গলবার ফেনীতে। প্রকাশ্যে সেখানে হত্যা করা হয়েছে ফুলগাজী উপজেলা চেয়ারম্যান ও থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি একরামুল হক একরামকে (৪৫)। গাড়িতে ব্যারিকেড দিয়ে প্রথমে তাকে গুলি করা হয়। এর পর দুর্বৃত্তরা তাকে ধারালো দা দিয়ে কোপায়। মৃত্যু এক প্রকার নিশ্চিত হয়ে গেলেও খুনিদের জিঘাংসা তখনও মেটেনি। মুমহৃর্ষু অবস্থায় তাকে গাড়িতে রেখে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। কিছুণ পর নিরাপত্তাকর্মীরা গাড়ি থেকে তার পুড়ে অঙ্গার হয়ে যাওয়া দেহ বের করে আনেন।
ঘটনাটি ঘটে মঙ্গলবার সকাল ১০টায় ফেনী শহরের ব্য¯øতম একাডেমি সড়কে। দিনেদুপুরে এ রকম নৃশংস পৈশাচিক হত্যাকাফ্ফের ঘটনা ফেনীতে আর ঘটেনি বলেই প্রত্যদর্শীরা জানান। দহৃরে দাঁড়িয়ে সাধারণ মানুষ এ ঘটনা দেখলেও প্রাণভয়ে কেউ এগিয়ে আসেননি।
একই সময় একরামের গাড়িতে আরও চারজনকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে সšস্লাসীরা। তারা হলেনÑ সাংবাদিক মহিবুল­াহ ফরহাদ, ফুলগাজী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান একেএম মহিউদ্দিন (৬০), একরামের সমর্থক হোসেন (২৮) ও গাড়িচালক মামুন (৩০)।
উপজেলা চেয়ারম্যান একরাম খুনের ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ। আর ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমšস্লী শেখ হাসিনা। প্রধানমšস্লীর বিশেষ সহকারী মাহবুবুল হক শাকিল স্বারিত বিবৃতিতে বলা হয়, প্রধানমšস্লী ফুলগাজীবাসী ও দেশবাসীকে এই নির্মম হত্যাকাফ্ফ ও ষড়যšেস্লর বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহŸান জানিয়েছেন এবং নিহত একরামের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন। এদিকে, বিএনপির ভারপ্রাপ্টø মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও এক বিবৃতিতে এ খুনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। ঘটনার পর এক বিএনপি নেতার বাড়িতে হামলার কথা উলে­খ করে তিনি অভিযোগ করেন, এ খুনের ঘটনায় ‘উদোর পিফ্ফি বুধোর ঘাড়ে’ চাপানোর অপচেষ্টা চলছে। তিনি দাবি করেন, দলীয় আওয়ামী লীগের অšøর্™^›েদ্ব একরাম খুন হয়েছেন।
হত্যাকাফ্ফের পরপরই একরামের সমর্থক আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা ফেনী শহরে গাড়ি ও দোকানপাট ভাংচুর করে। একপর্যায়ে তারা বিােভ মিছিলসহ ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে। ফুলগাজীতে গত উপজেলা নির্বাচনে একরামের কাছে পরাজিত বিএনপি সমর্থক প্রতিদ্ব›দ্বী প্রার্থী চৌধুরী মাহতাব উদ্দিন মিনারের বাড়িতে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়।
ফেনী আওয়ামী লীগ মঙ্গলবার বিকেলেই শহরের ট্রাঙ্ক রোডে প্রতিবাদ সভা থেকে একরামের খুনিদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে। সভায় স্থানীয় সংসদ সদস্য নিজাম হাজারীসহ জেলা ও শহর আওয়ামী লীগের নেতারা বক্তব্য রাখেন। তারা ঘটনার জন্য ফুলগাজীর বিএনপি নেতা চৌধুরী মাহতাব উদ্দিনকে দায়ী করেন। ফেনী শহরে বিপুলসংখ্যক পুলিশের পাশাপাশি বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। খুনিদের ধরতে জোর চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন ফেনীর পুলিশ সুপার পরিতোষ ঘোষ।
যেভাবে ঘটল খুনের ঘটনা :প্রত্যদর্শী ও পুলিশ জানায়, সকাল ১০টার দিকে একরামুল হক একরাম ফেনী শহরে মা¯দ্বারপাড়ায় তার পৈতৃক বাড়ি থেকে নিজের গাড়িতে করে বের হন। বাসা থেকে বের হয়ে তিনি জেলা ডায়াবেটিক হাসপাতালে যান। তিনি এই হাসপাতাল পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক। এখানে কিছু সময় ব্যয় করার পর সকাল সাড়ে ১০টার দিকে তিনি ফুলগাজীর উদ্দেশে যাত্রা করেন। একাডেমি সড়কের প্রত্যদর্শী জনৈক আনোয়ার জানান, একরামের গাড়িটি একাডেমি সড়কের ফারুক হোটেলের সামনে পৌঁছালে একদল সšস্লাসী হঠাৎ গুলিবর্ষণ শুরু করে এবং হাতবোমার বি¯েম্ফারণ ঘটায়। ১০/১৫ সšস্লাসী চারদিক থেকে গুলি করতে করতে দ্র“ত গাড়ির কাছে গিয়ে গাড়ির ভেতরে গুলি চালায়। নিহত একরামের সঙ্গে গাড়িতে থাকা দৈনিক ফেনী প্রতিদিনের (নিহত একরাম পত্রিকাটির সম্পাদক ছিলেন) নির্বাহী সম্পাদক মহিবুল­াহ ফরহাদ জানান, হামলা শুরু হলে একরাম চালককে দ্র“ত গাড়ি চালানোর নির্দেশ দেন। কিন্তু গাড়ির গতিরোধ করে সামনে দাঁড়িয়ে পড়ে একটি থ্রি হুইলার অটোরিকশা। সম্ভবত পরিকল্পনার অংশ হিসেবে রা¯øা বন্ধ করার জন্য আগে থেকেই অটোরিকশাটি সেখানে রাখা হয়েছিল। অটোরিকশার সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে একরামের গাড়ি সড়ক-বিভাজনে কাত হয়ে পড়ে। ফরহাদ জানান, একরাম গাড়ির সামনের সিটে বসা ছিলেন। গাড়ি সড়ক-বিভাজনে আটকে পড়ার পর তিনিসহ সবাই গাড়ি থেকে লাফিয়ে নিচে পড়ে আÍরার চেষ্টা করেন। প্রত্যদর্শী আরও দু’জন জানান, চেয়ারম্যান একরাম নিজেও গাড়ি থেকে লাফ দিয়ে নামার চেষ্টা করেন। কিন্তু গাড়ি থেকে নামার মুহহৃর্তেই সšস্লাসীরা খুব কাছ থেকে তার গায়ে গুলি চালায়। সঙ্গে সঙ্গে একজন তার পেটে ছুরি বসিয়ে দিয়ে তাকে ধাক্কা মেরে গাড়ির ভেতরে ফেলে দেয়। এর পর গাড়ির দরজা বন্ধ করে দেয় সšস্লাসীরা। মিনিটখানেক পর সšস্লাসীরা গাড়িতে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়।
ফেনীর সহকারী পুলিশ সুপার শামসুল আলম সরকার জানান, খবর পেয়ে পুলিশ দ্র“ত ঘটনাস্থলে যায়। সেখানে গিয়ে গাড়িটি জ্বলতে দেখা যায়। পরে দমকল বাহিনী এসে আগুন নেভালে গাড়ির ভেতরে একরামের পুড়ে যাওয়া কঙ্কাল পাওয়া যায়। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে নিয়ে যায়।
ঘটনার সময় গাড়িতে সাংবাদিক মহিবুল­াহ ফরহাদ ছাড়াও ছিলেন ফুলগাজী ইউনিয়নের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান একেএম মহিউদ্দিন, একরামের সমর্থক হোসেন ও গাড়িচালক মামুন। তারা গাড়ি থেকে নামার সময় তাদেরও কুপিয়ে আহত করে সšস্লাসীরা। তাদের মধ্যে মহিউদ্দিন ও সাংবাদিক ফরহাদকে গুরুতর আহত অবস্থায় ফেনী সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আহতরা জানান, খুনিরা একরামসহ সবাইকে আগে থেকেই চেনে বলে মনে হয়েছে। তবে তাদের একমাত্র খুনের টার্গেট ছিলেন একরাম। খুনের পর সšস্লাসীরা বীরদর্পে একাডেমি সড়কের গলি ধরে চলে যায়।
নিহত একরাম চেয়ারম্যানের ভাগ্নি ফারহা দিবা জানান, তিনি ঘটনাস্থলের পাশে একটি ভবনে ট্রেনিং নিচ্ছিলেন। গুলি ও বোমার শব্দ শুনে জানতে পারেন, তার মামা একরামের ওপর হামলা হয়েছে। ঘটনাস্থলে এসে তিনি গাড়ি পুড়তে দেখেছেন। কিন্তু গাড়ির ভেতর যে তার মামা জ্বলছেন, তা কল্পনাও করতে পারেননি। এ কথা বলে দিবা কাšæায় ভেঙে পড়েন। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জেলা প্রশাসক হুমায়ুন কবির খোন্দকার ও জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুর রহমান ফেনী মর্গে যান। আবদুর রহমান প্রথমে শনাক্ত করেন মৃত লাশটি চেয়ারম্যান একরামের। এ সময় তিনি লাশ দেখে কাšæায় ভেঙে পড়েন। তিনি হত্যাকাফ্ফকে গত উপজেলা নির্বাচনের জের বলে মšøব্য করেন।
একরামের সমর্থকদের বিােভ, মহাসড়ক অবরোধ :ঘটনার পরপরই একাডেমি সড়কের দোকানপাট ও রা¯øায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। শহরের কয়েক হাজার মানুষ ঘটনাস্থল ও হাসপাতালে ভিড় জমায়। একরামের সমর্থকরা বিােভ মিছিল নিয়ে মহীপালে এসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে। মহাসড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। বিকেল ৩টার পর পুুলিশ সুপার বিােভকারীদের খুনিদের গ্রেফতারে সব ধরনের চেষ্টার কথা জানালে অবরোধ তুলে নেওয়া হয়। এদিকে, ফুলগাজী এলাকায় একরাম হত্যার খবর পৌঁছালে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। একরামের সমর্থকরা দুপুর ১টায় ফেনী-ফুলগাজী সড়ক ও বাজার সড়ক বন্ধ করে দেয়। এ সময় বেশ কয়েকটি যানবাহন ভাংচুর করা হয়। ফেনী-সোনাগাজী সড়কের ডাকবাংলোয় একরামের সমর্থকরা রা¯øায় ব্যারিকেড বসায়। কিছুণের মধ্যে ফুলগাজী উপজেলা নির্বাচনে বিএনপি সমর্থক পরাজিত প্রার্থী চৌধুরী মাহতাব উদ্দিন মিনারের বাসায় হামলা ও অগ্নিসংযোগ করে ফুলগাজী ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মীরা। ফেনী শহরে দুপুর ২টার দিকে দাগনভ‚ঞা উপজেলার চেয়ারম্যান দিদারুল কবির রতনের নেতৃত্বে একরাম হত্যার প্রতিবাদে একটি মিছিল বিভিšæ সড়ক প্রদণি করে।
এদিকে, বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারে ফেনী এসে পৌঁছান ফেনী সদর আসনের আওয়ামী লীগদলীয় এমপি নিজাম উদ্দিন হাজারী। তার সঙ্গে ফেনী পৌঁছান আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা আলাউদ্দিন নাসিম। তারা সরাসরি ফেনী পৌরসভায় আওয়ামী লীগদলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এ সময় নিজাম হাজারী সমকালকে বলেন, দলীয় কোন্দলের কারণে একরাম খুন হননি। তিনি স্থানীয় পুলিশের কাছ থেকে বি¯øারিত জেনে কথা বলবেন বলে জানান। এর প্রায় এক ঘণ্টা পর ফেনী আওয়ামী লীগের ব্যানারে শহরের ট্রাঙ্ক রোডে প্রতিবাদ সভা শুরু হয়। সভায় নিজাম হাজারীসহ অন্য নেতারা বক্তব্য রাখেন। তারা হত্যার জন্য ফুলগাজী বিএনপি নেতা চৌধুরী মাহতাব উদ্দিনকে দায়ী করেন এবং খুনিদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার সময়সীমা বেঁধে দেন।
বড় ধরনের সংঘর্ষের আশঙ্কায় কুমিল­া ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা থেকে ফেনীতে অতিরিক্ত পুলিশ আনা হয়েছে। ঘটনাস্থলসহ শহরের সব মোড়ে ও বিভিšæ বাজারে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। পুলিশ লাল নিশানা দিয়ে ঘটনাস্থল চিহিক্রত করে রা¯øা বন্ধ করে রেখেছে। ঘটনাস্থলে একজন ওসির নেতৃত্বে বিপুলসংখ্যক পুলিশ সদস্য অবস্থান করছেন। ফেনী শহরে বিজিবির কয়েকটি গাড়ি টহল দিতে দেখা যায়।
বিকেল ৩টায় নিহত একরামের অঙ্গার হয়ে যাওয়া লাশ চট্টগ্রামে পাঠানো হয়েছে। ফেনীর পুলিশ সুপার পরিতোষ ঘোষ জানান, আগুনে সম্পহৃর্ণ পুড়ে যাওয়ায় তাকে সাধারণ চোখে শনাক্ত করা অসম্ভব। মামলায় প্রমাণের জন্য লাশের ডিএনএ পরীার প্রয়োজন। এ জন্য লাশ চট্টগ্রামে পাঠানো হয়েছে। পরে লাশ ফেনী এনে স্বজনের কাছে হ¯øাšøর করা হবে। তবে লাশ কখন ফেনীতে আনা হবে, তা নিশ্চিত করে বলতে পারেনি পুলিশ।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় কারো হাত না ধরে (ছবি ব্লগ)

লিখেছেন জুন, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৯

ঐ নীল নীলান্তে দূর দুরান্তে কিছু জানতে না জানতে শান্ত শান্ত মন অশান্ত হয়ে যায়। ১৯২৯ সালে রবার্ট মোস নামে এক ব্যাক্তি লং আইল্যান্ড এর বিস্তীর্ণ সমুদ্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

মামুনুলের মুক্তির খবরে কাল বৃষ্টি নেমেছিল

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৪৯


হেফাজত নেতা মামুনুল হক কারামুক্ত হওয়ায় তার অনুসারীদের মধ্যে খুশির জোয়ার বয়ে যাচ্ছে। কেউ কেউ তো বলল, তার মুক্তির খবরে কাল রাতে বৃষ্টি নেমেছিল। কিন্তু পিছিয়ে যাওয়ায় আজ গাজীপুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ অপেক্ষা

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২৩



গরমের সময় ক্লাশ গুলো বেশ লম্বা মনে হয়, তার উপর সানোয়ার স্যারের ক্লাশ এমনিতেই লম্বা হয় । তার একটা মুদ্রা দোষ আছে প্যারা প্রতি একটা শব্দ তিনি করেন, ব্যাস... ...বাকিটুকু পড়ুন

×