somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রসঙ্গ: ড. মুহাম্মদ ইউনূস

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



মুখবন্ধ: লেখাটি লিখতে হয়েছে সময়ের প্রয়োজনে, লেখায় প্রয়োজনীয় তথ্য উপাত্ত সহ কিছু প্রশ্ন থাকবে। যারা লেখাটি পড়বেন তাঁদের প্রতি অনুরোধ থাকবে, সম্ভব হলে প্রশ্নগুলোর উত্তর দিতে চেষ্টা করবেন। (জরুরী নয় উত্তর দিতেই হবে) তবে সময়ের প্রয়োজনে লেখাটির সাথে প্রশ্নের উত্তরগুলোও সময়ের প্রয়োজন।

(১)
আমাদের ছোট্ট একটি দেশে সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংক মিলে কমপক্ষে ৬০-৬৫টি হবে! আরোও আছে ব্যাংকের মতোই সরাসরি অর্থঋণ প্রদানকারী লিজিং প্রতিষ্ঠান। এছাড়াও আছে ছোট বড় মাঝারি এনজিও এবং বীমা প্রতিষ্ঠান - এরাও অর্থঋণ প্রদান করে থাকেন। এই সকল প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে ডিরেক্টর আছেন ০৫ থেকে ১০ জন করে। আমরা কতোজন ডিরেক্টরকে চিনি বা জানি? যারা ব্যবসার সাথে জড়িত আছেন তারা জানেন ম্যানেজিং ডিরেক্টরও একজন ডিরেক্টর। উক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর কতোজন ম্যানেজিং ডিরেক্টরকেই আমরা চিনি? কোনো অর্থঋণ অর্থলগ্নি প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং ডিরেক্টর যদি আমাদের পাশে দাড়িয়ে কোনো মুদির দোকান, সুপার শপ অথবা ফুটপাত হতে চাল ডাল আটা কিনেন শাক সবজী কিনেন আমরা তাঁকে চিনবো কিনা?

ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেবকে অনেকে হয়তো ভালো জানেন, অনেকে হয়তো মন্দ জানেন। তাঁর সম্পর্কে একটি জরুরী তথ্য দিচ্ছি, তাঁর গ্রামীন ব্যাংক ব্যবসার পাশাপাশি যখন বাংলাদেশে কম্পিউটার ও কম্পিউটার ট্রেইনিং চালু হয়েছে তিনি গ্রামীনের একটি কম্পিউটার ট্রেইনিং প্রতিষ্ঠান চালু করেন। যেইখানে ট্রেইনার ও শিক্ষার্থীদের আর সকল কাজের মাঝে বাধ্যতামূলক ভাবে একটি জরুরী কাজ করতে হতো। আর তা হচ্ছে ইন্টারনেটে শুধু ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেবের ছবি আপলোড দেওয়া, তার সম্পর্কিত সংবাদ আপলোড দেওয়া, নানান ইন্টারনেট পোর্টালে ড. মুহাম্মদ ইউনূস সংক্রান্ত নিউজ ও ছবি লিংক জোড়াতালি দেওয়া। আর তাতে বাংলাদেশ নাম নানান ভাবে কি ওয়ার্ডস ও ট্যাগ করে দেওয়া। একটি সময় ছিলো গুগল ইয়াহু এমএসএন সহ যে কোনো সার্চ ইঞ্জিনে বাংলাদেশ, বাংলাদেশের গ্রাম, বাংলাদেশের সরকার, বাংলাদেশের আঞ্চলিক খাবার, বাংলাদেশের ম্যাপ, বাংলাদেশের মানচিত্র, বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের জীবন যাপন, বাংলাদেশর সড়ক, বাংলাদেশের হাসপাতাল ও চিকিৎসা ইত্যাদি সহ বাংলাদেশ সংক্রান্ত যে কোনো তথ্য চেয়ে ইন্টারনেট সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ দিলে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ছবি ও তাঁর সম্পর্কিত সংবাদ চলে আসতো। অর্থাৎ - তিনিই বাংলাদেশ

(২)
ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন আদর্শ। ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন সততার প্রতিক। ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন সমাজ সেবক। ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন সমাজ সংস্কারক। দেশে বিদেশে সকল বানিজ্যিক পত্রিকা, টেলিভিশন চ্যানেল ও ইন্টারনেট মিডিয়াতে অর্থলগ্নি ও অর্থব্যয় করে তিনি নিজেকে এই ভাবে প্রচার করেছেন। তিনি যেই কাজে যেই উদ্দেশ্যে এই অর্থলগ্নি ও অর্থব্যয় করেছেন তিনি সেই কাজে সফল হয়েছেন। তিনি আজও একই কাজ করে যাচ্ছেন। পরবর্তী উদ্দেশ্য নিশ্চয় আছে। আর যাইহোক ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেব তো বাংলাদেশের মানুষ তিনিতো আফ্রিকার মানুষ নন! তাঁর সম্পর্কে বাংলাদেশের মানুষ যা জানেন তা অন্য দেশের মানুষের জানা সম্ভব কি? তিনি কি আসলেই আদর্শ? আসলেই একজন সততার প্রতিক? আসলেই একজন সমাজ সেবক ও সমাজ সংস্কারক? যদি তাই হয়ে থাকেন তাহলে এর ফলাফল কোথায়? বাংলাদেশে তাঁর আত্মনিবেদিত কাজগুলো কোথায় গিয়েছে?

বিশ্ব বিখ্যাত নোবেল পুরস্কার বাদ দিলে প্রশ্ন আসবে - ড. মুহাম্মদ ইউনূস কে? তাঁকে আমাদের জানাশোনার প্রয়োজন আছে কি? আমার কাছে কখনো মনে হয়নি তাঁকে আমাদের জানাশোনার প্রয়োজন আছে, তিনি এমন বিশেষ কেউ নন যে তাঁর সম্পর্কে জানতে হবে, পড়তে হবে, শিখতে হবে। তিনি আর দশটি ব্যাংক লিজিং এবং এনজিও বীমা প্রতিষ্ঠানের ডিরেক্টরদের মতোই একজন। যিনি টাকা দিয়ে টাকার ব্যবসা করেন। এছাড়া আর কিছুই না। এমনকি গুগল ইয়াহু এমএসএন বিং মজিলা ফায়ারফক্স সার্চ করে তাঁকে খোঁজেও পাওয়া যাবে না। ড. মুহাম্মদ ইউনূস কে? কেউ না।

(৩)
আমরা যারা নানান বাহনে যাতায়াত করে থাকি - বাসে ট্রেনে লঞ্চে জাহাজে উড়োজাহাজে। আমরা একটি বিষয় লক্ষ্য করেছি দেশে ও প্রবাসে গ্রুপিং আছে। জেলা ভিত্তিক গ্রুপ, ধর্মীয় গ্রুপ, ফ্লাট অ্যাপার্টমেন্ট মালিক গ্রুপ, সাইকেল চালক গ্রুপ, মটর সাইকেল গ্রুপ, ফেসবুক গ্রুপ, শাড়ি কাপড় থ্রি পিস বিক্রিবাট্টার গ্রুপ। আছে হকার গ্রুগ। আরোও আছে রাজনৈতিক সান্ডা পান্ডা ল্যান্ডাদের গ্রুপ। গ্রুপ আর গ্রুপ। এই গ্রুপগুলোর আবার পক্ষ বিপক্ষ গ্রুপও আছে। সড়ক মহাসড়কে আমাদের কোনো সমস্যা হলে আমরা কি করি? নিকটস্থ থানা পুলিশ ট্রাফিকের সহযোগিতা চাই। স্থানীয় হাসপাতালের সহযোগিতা চাই। অথবা এখন ট্রিপল নাইনে ফোন করে থাকি। নিকটস্থ আত্মীয় স্বজন থাকলে তাঁর সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করি। আর যারা গ্রুপিংয়ের সাথে সংযুক্ত - তাঁরা তাঁদের গ্রুপের লোকজনকে ফোন কল করেন। ঘটনাস্থলে গ্রুপের লোকজন এসে আইন নিজের হাতে তুলে নেন। এই সকল গ্রুপের লোকজনের কাছে আইনের প্রতি কোনো প্রকার শ্রদ্ধা সন্মান নেই। তাঁরা কোনো প্রকার আইনে যেতে রাজী নন। তাঁরা যা সিদ্ধান্ত নেবেন তাই হবে। সাধারণত তাদের আচরণ হয় রাস্তার গলির বস্তির গুন্ডা পান্ডাদের মতো। আমার বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে যে, ঠিক একই অবস্থা করে ছেড়ে দিয়েছেন প্রায় ১৫০ জন নোবেল লরিয়েট! ১ জন ২ জন নন! ১৫০ জন নোবেল লরিয়েট সংঘবদ্ধভাবে একটি স্বাধীন দেশের আইনের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁরা কোনো আইনী প্রক্রিয়া গ্রহণ করেননি, তাঁরা কোনো উকিল ব্যারিস্টার নিয়োগ দেননি।

লিবিয়া মিশর সিরিয়া ইয়েমেন সহ তথাকথিত আরব বসন্তে (আরব বসন্তের অস্ত্র যোগানদাতা অসভ্য বর্বর দেশটিকে আমরা চিনি এবং জানি) বিশ্বের সর্বোচ্চ পুরস্কারপ্রাপ্ত নোবেল লরিয়েটদের কর্ম তৎপরতা আমরা দেখতে পাইনি। হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ নিরস্ত্র মানুষ হত্যা হয়েছেন। তখন বিশ্বের জ্ঞানী নোবেল লরিয়েট লোকজন চুপ ছিলেন। অকাতরে শিশু বালক বালিকা সাগরে ডুবে মরেছে, দেশে ছেড়ে পালিয়ে যেতে পানির পিপাসায় মরুভূমিতে মৃত্যু হয়েছে সহস্র নির্দোষ মানুষের। তখন এই ১৫০ জন নোবেল লরিয়েট কি করেছিলেন? এই যদি হয় নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্তদের আচরণ! তাহলে আমাদের দেশে আর নোবেল পুরস্কারের দরকার নেই। নোবেল পুরস্কারে দেশের আর্থ সামাজিক পরিবর্তন হয়না। নোবেল পুরস্কারে দেশের মানুষের অন্ন বস্ত্র বাসস্থান শিক্ষা ও চিকিৎসায় পরিবর্তন আসে না। যার জ্বলন্ত উদাহরণ: ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেব - যার মাধ্যমে একটি পুরস্কার বাংলাদেশে মনে হয় এসেছিলো! - নাকি এটি তাঁর একান্ত ব্যক্তিগত পুরস্কার! আমার সঠিক জানা নেই। দুঃখিত।

রাজনীতিতে ড. মুহাম্মদ ইউনূস: দেশের কয়েকটি ডুবে যাওয়া রাজনৈতিক দল ভাবছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাদের আপন মানুষ। তাদের সমগ্র জীবনের এই সকল ভুলে ভুলে তারা অতলে ডুবে যাবে একদিন। ড. মুহাম্মদ ইউনূস যদি সরকার প্রধান হোন তাহলে তাঁর সাংসদ কে বা কারা হবেন? সবাই আড়ালে কেনো? ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেব কি তাঁর নিজ এলাকায় সংসদ নির্বাচনে পাশ করবেন? অথবা - উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচন, ইউনিয়ন চেয়ারম্যান নির্বাচনে পাশ করবেন?

শেষ কথা: আমাদের দেশে প্রায়ই উদ্ভট আজব কথা ও গাঁজা সেবনকারীদের কথা বেশ চাউর হয়। আমাদের দেশের কোনো এক কুদ্দুস ইউরোপের কোনো এক দেশে বিমান বন্দরে ইউরোপের কোন বাসিন্দাকে নিজের পরিচয় বাংলাদেশী দেওয়ার পর সেই ইউরোপের বাসিন্দা তাকে বলেছিলো “ও তুমি তাহলে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দেশের মানুষ?” - আমি এই গল্প অনেক অনেক শুনেছি। ভিন্ন ভিন্ন মানুষের কাছে, ভিন্ন ভিন্ন রঙে রাঙানো। আমাদের এই পৃথিবীতে স্বাধীন দেশ আছে মাত্র ১৯০-২০০ টি। একমাত্র স্কুল পড়ুয়া ছেলেমেয়ে বা ড্রপআউটরা বাংলাদেশের নাম হয়তো জানবে না। এছাড়া বাংলাদেশের নাম না জানার কোনো কারণ নেই। আর বাংলাদেশের নাম বিশ্বের দরবারে তুলে ধরার জন্য ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেবের কোনো অবদান নেই। ২০১৯ সনে শান্তিতে কে বা কোন দেশের নাগরিক নোবেল পেয়েছেন কেউ বলতে পারেন? আমার ধারণা গুগল সার্চ করতে হবে। আমার নিজেরও জানা নেই। কারণ নোবেল পুরস্কার দিয়ে কোনো দেশের পরিচয় হয়না।




ছবি সুত্র: ঢাকা পোস্ট পোস্টে কমলাপুর রেল স্টেশনের একটি ছবি। ইয়াহু গুগল মজিলা ফায়রফক্স অপেরা বিং সার্চ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেবের কোনো ছবি পাওয়া যায়নি। ইন্টারনেট সার্চ ইঞ্জিনগুলো ড. মুহাম্মদ ইউনূস নামে কাউকে চেনেও না, জানেও না।







সর্বশেষ এডিট : ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৭
২১টি মন্তব্য ২১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৮




আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না। আমাদের দেশে মানুষ জন্ম নেয়ার সাথেই একটি গাছ লাগানো উচিৎ । আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবতার কাজে বিশ্বাসে বড় ধাক্কা মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৭


মানুষ মানুষের জন্যে, যুগে যুগে মানুষ মাজুর হয়েছে, মানুষই পাশে দাঁড়িয়েছে। অনেকে কাজের ব্যস্ততায় এবং নিজের সময়ের সীমাবদ্ধতায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তখন তারা সাহায্যের হাত বাড়ান আর্থিক ভাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। আমের খাট্টা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪



তাতানো গরমে কাল দুপুরে কাচা আমের খাট্টা দেখে ব্যাপারটা স্বর্গীয় মনে হল । আহা কি স্বাদ তার । অন্যান্য জিনিসের মত কাচা আমের দাম বাড়াতে ভুল করেনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ইতং বিতং কিচ্ছার একটা দিন!!!

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩



এলার্ম এর যন্ত্রণায় প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গে আমার। পুরাপুরি সজাগ হওয়ার আগেই আমার প্রথম কাজ হয় মোবাইলের এলার্ম বন্ধ করা, আর স্ক্রীণে এক ঝলক ব্লগের চেহারা দেখা। পরে কিছু মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×