ডারউইনের বিবর্তনবাদে কারো সংশয় থাকলেও বাঙ্গালীর বিবর্তনে কারো সন্দেহ থাকার কথা নয়।
যে বাঙ্গালী ছিল ধর্মভীরু, সেই বাঙ্গালী আজ ধর্মান্ধ। ছোট বেলায় যে বাঙ্গালীকে দেখেছি ফজরের নামাজ পরে প্রভাত ফেরীতে যেতে সেই বাঙ্গালীই আজ বলে প্রভাতফেরী হিন্দুয়ানী কালচার।
পৃথিবী যখোন মঙ্গল গ্রহে স্থায়ী বসতী গড়ে, বাঙ্গালী তখোন ডিজিটাল পদ্ধতিতে জঙ্গীবাদ - মৌলবাদের চেতনায় নিজেকে উজার করে দেয়।
পৃথিবী যখোন বাক স্বাধীনতার কথা বলে, তখোন চাপাতির আঘাতে রক্তাক্ত অভিজিৎ - বাবুর নিথর দেহ পরে থাকে ফুটপাতে।
মৌলবাদের নগ্ন নৃত্যে ধর্ষিত হয় বাক স্বাধীনতা।
হাটহাজারির অন্ধকার জঙ্গল থেকে জংলী জানোয়ার বুড়ো হায়নার হুঙ্কার, চাপাতি হাতে হনুমান চলে যায় মানব সভ্যতায়। খেলা করে রক্ত রক্ত খেলা।
ধুতি পরা বাঙ্গালী আজ পাঠান - কাবলিওয়ালা।