অ্যারিজোনা বাসী প্রানীটি তার নিজের কর্মে খুবই আনন্দ বোধ করিল। তাহার সামান্য সংখ্যক কর্মেই সে এত বিপুল সাড়া পাইয়াছে। তাই সে ভুইফোঁড়ের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করিতে থাকিল বারংবার। আর মনের ভেতর তাহার সে কি ফুরফুরে ভাব। তাহার একবার মনে হইলো সে বুঝি কাব্য সাহিত্যে ন'বেল পাইয়া যাইবে। আনন্দের আতিশ্যে ভুইফোঁড়কে ফোন করিল-
মরুবাসী তিন ঠ্যাং: ভুইফোড় বন্ধু আমার তো অত্যাধিক আনন্দ হইতাছে
ভুইফোঁড়: তা তো হইবেই বন্ধু। তবে আমার বুদ্ধিখানা কিরকম খাসা ছিল চিন্তা করিয়া দেখ। আমি দিবা রাত্রি অধ্যায়ন করিয়া এই জ্ঞান অর্জন করিয়াছি
মরুবাসী তিন ঠ্যাং: তা আর বলিতে হইবে না বন্ধু। তোমার জন্য আমার ড্রেন হইতে অতি উৎকৃষ্টমানের কাঁদা পাঠাইয়া দেব ডাকযোগে
ভুইফোঁড়: সাধু! সাধু!
ভুইফোঁড় আনন্দে মনে মনে গান ধরিল, আমি এক ভুইফোঁড়... পঁচা ড্রেনের কাঁদাখোর... কিন্তু আবার মরুবাসী তিন ঠ্যাং বলিয়া উঠিল-
মরুবাসী তিন ঠ্যাং: বন্ধু আমার কেন জানি মনে হইতাছে আমি ন'বেল পাইতে যাইতাছি
ভুইফোঁড়: এইটা আবার ক্যামন বেল? কদবেল সাইজের নাকি
মরুবাসী তিন ঠ্যাং: তুমি দেখি বন্ধু ভুমির অভ্যন্তরে থাকিতে থাকিতে দুনিয়াদারির খরব কিছূই রাখ না। শুনেছি মানুষেরা খুব ভাল কিছু করিলে এই দেয়া হইয়া থাকে
ভুইফোঁড়: ও! তাই বলো... তা কেন পাইতে যাইতাছ ন'বেল?
মরুবাসী তিন ঠ্যাং: (কিঞ্চিত লজ্জিত ভঙ্গিতে) আমার কাব্য খানার জন্য
ভুইফোঁড়: ঞ.....
মরুবাসী তিন ঠ্যাং: কি হইলো বন্ধু?
ভুইফোঁড়: না.. কিছু না....
ভুইফোঁড় মনে মনে কিঞ্চত বিরক্ত হইলো। সে কত কসরত করিয়া কত কাব্য রচনা করিয়াও ন'বেল পাইলো না। আর তার মরুবাসী বন্ধু এত সহজেই পাইয়া যাইবে। নাহ কিছুতেই মেনে নেয়া যায় না। এখুনি কিছু একটা করিতে হইবেক।ভাবিতে ভাবিতেই সে ঠিক করিয়া ফেলিল, সে যে ইতিপুর্বে বহু কাব্য রচনা করিয়া ফেলিয়াছে তাহা সবাইকে জানাইতে হইবে। তাই সে প্রকাশ করিল তাহার কবিতার [link|http://www.somewhereinblog.net/mukhforrblog/post/23278|KvVuvj c

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



