ভেবেছি আর কখনও কোন কিছু নিয়ে লিখবো না,কিন্তু মাঝে মাঝে এমন কিছু ঘটনার জন্ম হয়
যেটা নিয়ে না লিখলে আমি ঠিকমতো খেতে পারিনা,ঘুমাতে পারিনা তাই না লিখে আর পারলাম না।
দিনটি ছিল মঙ্গল বার সন্ধার কাছাকাছি একটা সময়।চারিদিক থেকে কিছু সোনার ছেলেরা এসে নারীদের বস্ত্রহরণ করে নগ্ন দেহটাকে ক্যামেরায় বন্দি করছে। দুচোখ দিয়ে তাকিয়ে দেখা ছারা আর কিছুই করার সাহস হলনা।তাদের কর্ম্কান্ড দেখে মনে হল,তারা যাকাতের মাল পেয়েছে যে যেভাবে পাচ্ছে ভোগ বিলাসিতায় মেতে উঠছে। ঘটনা স্থলের আসপাশ দিয়ে পুলিশ শশরীরে উপস্থীত ছিলো।পুলিশের দেখে মনে হল পুলিশ ও যেন নিরুপায় কারন তারা যানতে পারে বস্ত্রহরণকারী ছাত্রলীগের সোনার ছেলেরা।ঐ সময় এক নারীকে রক্ষা করতে এগিয়ে আসেন ছাত্র ইউনিয়নের নেতা কর্মীরা।কিন্তু নারীর ইজ্জত রক্ষা করতে গিয়েও মারধর এর শিকারহন।সারা দেশে সোনার ছেলেদের কর্মকান্ড আমরা প্রতিনিয়ত খবরের কাগজে দেখতে পাই।
আসলে একটি দেশের প্রকৃত সংস্কৃতি থেকে যখন মানুষ বিচ্ছিন্ন,দেশে যখন ভিন্নদেশীয় সংস্কৃতির আবির্ভাব,পুলিশ যখন এমন কর্মকান্ড কে শকুনের মত চেয়ে চেয়ে দেখে,সেখানে এরকম দুচাঁরটা কর্মকান্ডের জন্ম হবেই।
একটি মানুষ তখনি এমন জঘন্ন্য কাজ করতে পারে যখন তার বিবেক,মুল্যেবোধ,নিজ ধর্ম থেকে বিচ্ছিন্ন,অপসাংস্কৃতি কে নিজের সাংস্কৃতি হিসেবে লালন পালন,অন্যের কাছে জবাবদীহিতার বিন্দু মাত্র লেশ নেই তখনি সম্ভব।
বাংলা সাংস্কৃতি বলতে আজ আমরা যা বুঝি,
টিএসসি তে সন্ধায় যুবতির শাড়ি খুলে বৈশাখী উতযাপন।
অল্প বয়স্ক যুবক-যুবতীরা হুইস্কি পান করে রমনার বট্মুলে বৈশাখী উতযাপন।
জগন্নাথ বিঃ বাসে যখন ধর্ষন করা হয় এটাও বাংলা সাংস্কৃতির বহিঃপ্রকাশ।
বেহায়াপনা নারী যখন পতিতা পল্লির নারীদের মত পোশাক পরে ঘোরা ফেরা করে।