কোন এক মহাজ্ঞনী বলেছিলো,চোখের জল নাকি মেয়েদের চোখেই শোভা পায়,
বিধাতা তাদের চোখেই এটি মানানসই করে দিয়েছে।ছেলে মানুষ হাসতে যানে হাসাতে যানে ভালোবাসতে যানে ,
কাঁদতে যানে আবার কাঁদাতেও যানে তবে ব্যাতিক্রম হল কাঁদলেও নাকি চোখে জল আসে না।
পৃথীবিতে কাঁন্নার একটি কারন হতে পারে তা হল ভালোবাসার। আর এই ভালোবাসা হতে পারে বাবা-মা ,ভাই-বোন,সামী-স্ত্রী,বয়ফ্রেন্ড-গার্লফ্রেন্ড যার কোন একটির অপূর্নতায় বা পরিপূর্নতায় চোখের কোনে জল আসতে পারে।
একটি শিশুর পৃথীবিতে আগমন ঘটে কাঁন্না দিয়ে কিন্তু শিশুটি যানে না কি তার কারন ।এটি বিধাতার আপন ইচ্ছায়।
গোটা পৃথীবি পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে সুখ আর দুখ নামক বস্তূর মধ্যে মানুষের বসবাস।কেউ সুখ খোজার জন্য সুখের পিঁছে পিঁছে দৌড়ায় কিন্তু কপালে সহেনা আবার কেউ না চাইতেই হাতের মুঠোয় পেয়ে যায়।
বছর চাঁরেক আগে আমি একবার কেঁদেছিলাম।সেই অনূভুতি আজও চোখের সামনে ভাসে।তার আগে কখনো ঐ ভাবে চোখে জল আসেনি।এর পর থেকে মাঝে মাঝে আমি কাঁদতাম ইচ্ছায় অ্নিচ্ছায়, কাউকে কষ্ট দিয়ে কষ্ট পেয়ে,নিজের সুখের জন্য,দুখের জন্য।আজ থেকে চার বছর আগে আমার কান্নার জন্মদিন ছিলো কিন্তু আমি বুঝতে পারিনি ।তবে আমি আর কখনো কাদঁতে চাইনা হাসতে চাই প্রানখুলে,বুক ভরে নিঃশাস নিতে চাই,আট-দশ টা মানুষের মতই গান গাইতে চাই,বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে চাই,বন্ধুদের ভালোবাসতে চাই, আমি প্রকৃতির প্রেমে পরতে চাই, দেশকে ভালোবাসতে চাই।
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:৫৩