বিলগ্রেটস নাকি পকেট থেকে এক হাজার ডলারের নোট পরে গেলেও সেটা তোলেনা।
কারন মাটি থেকে টাকা তুলতে তার যে পরিমান সময় ব্যয় হবে তার থেকে খুব
অল্প পরিমান সময়ে তিঁনি আয় করবেন এর চেয়েবেশি। টাকা কুরিয়ে তোলাটা নেহাত লস
এটা একটা স্রেফ রোমানটিক গল্প হতে পারে।আমাদের যেমন চাহিদার কোন কূল কিনারা নেই
তেমনি আশার ও কোন কুল কিনারা নেই।কথায় আছে আশায় বাচেঁ মানুষ,তাই বড় কিছু হওয়ার
আশা করাটা নেহাত অন্যায় তা কিন্তু আমি বলছিনা।আমিও চাই বিলগ্রেটস এর মত হাজার ডলার
নোট পরে গেলেও সেটা না তুলতে।
এমনই কিছু সপ্ন দেখত তিন বন্ধু, এমবিএ পাশ করে মুম্বাইয়ের একটি মাল্টিন্যাশনাল
কোম্পানীতে চাকরির জন্য দরখাস্ত করেছিল।এদের মধ্যে দুজন ছিলো হিন্দু বাকি একজন মুসলমান।
দুই বন্ধুরিতিমতো ইন্টারভিউ এর ডাক পেয়েগেল কিন্তু কপাল খুললোনা মুসলিম বন্ধুটির।
তারা স্রেফ মেইল করে জানিয়ে দিলো “ শুধু মাত্র অমুসলিম প্রার্থীদের আমরা নিযুক্ত করি ”।
একটি মানুষ যদি ধর্মীয় বৈষম্যের জন্য এভাবে ছিটকিয়ে পরে তাহলে সেখানে সংখ্যালঘুরা কি
অবস্থায় পার করছে একটু ভাবার বিষয়।তারা হয়ত সমস্ত প্রকার মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত,
পথে পথে নিযার্তিত,নিপিড়িত।
বাংলাদেশ প্রেক্ষাপট চিন্তা করলে দেখা যায় ৮৮ ভাগ মানুষ মুসলিম বাকি অমুসলিম সম্প্রদায়
গুলো কি কোন প্রকার পথেপথে নির্যাতিত,নিপিড়িত? না তাদের কে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দিয়ে,
অধিকার দিয়ে ,সুস্টভাবে বসবাস এর সুযোগ করে দেয়া হয়েছে।