আমরা সবাই জানি ১৬ই ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস।
৯ মাস যুদ্ধের পর প্রায় ৩০ লক্ষ শহিদের বিনিময়ে ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করি।
আমরা তোমাদের ভুলবোনা যারা ১৯৭১ সালে তাদের জীবনকে উৎসর্গ করে দিয়েছিলো এই বাংলার মাটিকে রক্ষা করে আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশ উপহার দেয়ার জন্য।
আমি গর্বিত বাংলাদেশে জন্মগ্রহন করে।
এমন দেশটি কথাও খুঝে পাবেনাকো তুমি, সকল দেশের রাণী সেঝে আমর জন্মভুমি।
১৬ ডিসেম্বর ২০১৪ ছিলো আমাদের ৪৩তম বিজয় দিবস।
৪৩তম বিজয় দিবসে দুবাইয়ের সকল প্রবাসি বাংলদেশিরা সেজেছিল লাল সবুজের সাঁঝে।
সকল কর্মব্যস্ততাকে পেছনে রেখে সকল প্রবাসি বাংলাদেশিরা ছুটেআসে বিজয়ের টানে, কাঁধে কাঁধ আর হাতে হাত রাখে এগিয়ে যাওয়ার প্রতাশায়, ছিলোনা কোন ক্লান্তি, ছিলোনা কোন হিংসা, ছিলোনা কোন ভেধাভেদ। এ যেন প্রবাসের মাটিতে লাল সবুজের ছোট্ট একটা বাংলাদেশ।
সবার মুখে ছিলো বিজয়ের আনন্দ আর শহীদদের জন্য গভির ভালোবাসা। মনে হচ্ছিলো সবাই ঝেন ফিরেগেলো সেই ১৯৭১, সবাই মিলে যেন গডবে এক নতুন বাংলাদেশ – যেখানে থাকবেনা কোন হিংসা থাকবেনা মারামারি, সুধু থাকবে শুধু আনন্দ আর পরস্পর পরস্পরের জন্য থাকবে ভালবাসা।
আমাদের অনেক দেরি হয়াগাছে কিন্তু আর দারি নয় – ১৯৭১ এ মুক্তিযোদ্ধারা স্বাধীনতা এনে দেয় কিন্তু এই স্বাধীনতা রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদের, স্বাধীনতা অর্জন করার চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষাকরাটা আরও বেশি কঠিন।
আমরা সবাই আমন করে একসাথে এমন করে কাজ করতে পারলে – ১দিন আমরা গডতে পারবো আমাদের সোনার বাংলাদেশ।
১- ১৫ই ডিসেম্বর আমরা আঁকলাম আমাদের আলপনা - বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল দুবাইয়ের অফিসে।
আমাদের ৪ জন আল্পনার ডিজাইনার ১. শাহিদুল বাপ্পা, ২. মিশাল গ্রীন ৩. নাযনিন আক্তার & ৪. হারুন আরা রাশিদ.
মুন্নি আন্টি এবং নওশের আংকেল আল্পনা আঁকছে
২- ১৬ই ডিসেম্বর দুবাইয়ের ক্রিক পার্কে ছিলো আমাদের মিলন মেলা & মুক্তি ঝুদ্ধের গল্প।
আমরা মুন্নি আন্টি সব ছেলে পেলেরা আন্টি হাতের বানানো বিরিয়ানি খাচ্ছি।
৩- ১৯ই ডিসেম্বর বাংলাদেশ চন্সুলেটের বিজয়ের মেলা।
মেলায় পাভেল ভাই & ফারহান ভাইয়ের দোকান ((ইয়ান তুন খাই যান) )
আপনাদেরকে আন্তরিক বাবে ধান্যবাদ ১. পাভেল ভাই ২. ফারহান ভাই ৩. নওশের আংকেল & ৪র্থ হারুন ভাইকে সুন্দর সব অনুষ্ঠান আয়োজন করা জন্য – আপনারা উদ্যোগ নানিলে এসব আমাদের জন্য অশম্বব ছিল।
দুবাই ডাউন টাউনে ইমারতের বিজয় দিবসের প্যারেড সফল (এমারের) চারটিফিচকেট হাতে সবাই।
আমাদের সবার প্রিয় নাহিদা পারভিন (মুন্নি) আন্টি যার হাতের বানানো খাবর আমাদের মনে করিয়ে দেয় দেশের কথা ও মায়ের হাতের বানানো খাবেরের কথা, এঝেন অন্যরকম ভালবাসা, যাহ্ কখনো ভুলার মত নয়। আন্টির হাতে বানানে পিঠা, ছোলা, পেয়াজি, চা, স্যান্ডুইচ, বিরিয়ানি আর কত কি।
আমরা সবাই ঝেন আন্টির নিজের ছেলে মত।
১৯৭১ এর মুক্তিঝেদ্দা দের ঝেমন বোলার মতনয় ঠিক তেমনি মুন্নি আন্টির আদর স্নেহ আর ভালোবাসা ও কোনদিন বোলার মত নয়।
আমাদের মুন্নি আন্টির সবগুল অনুষ্ঠানের খাবারের টেবিল।
সর্বশেষে ধন্যবাদ BD Life in UAE এডমিন মিস্টার তন্ময় ভুঁইয়া, অপু দা স্পাইডারকে & ছিলি বয়কে।
আপনাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সব সুন্দর সুন্দর ছবির জন্য।
BD Life in UAE সবাই একসাথে.
আমরা বিজয় দিবসের কছু প্রবাসি সামুর ব্লগার একসাথে।
১ম ফটোতে বামদিক থাকে ৩য় জন আমাদের ব্লগার পাগলু মিজা. ২য় ফটোতে সামুর ব্লগের ১সাথে & ৩য় ফটোতে আমাদের ২জন ব্লগারের মাযখানে মিশাল ভাই।
সবাইকে ধন্যবাদ
তুহিন ভুঁইয়া
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫০