somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জনগনের প্রতি রাষ্ট্রের অমানবিক আচরণ !

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৩১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



বিদায়ী ২৩ সালের শেষ দিন দুই বেসরকারি সংস্থার প্রতিবেদনে মানবাধিকার পরিস্থিতির উদ্বেগজনক চিত্র উঠে এসেছে মানবাধিকার কমিশন অবশ্য এক্ষেত্রে ‘উন্নতি’ দেখছে ৷
‘ক্রসফায়ার কমেছে কিন্তু পুলিশ হেফাজতে মৃত্যু বেড়েছে৷ পাশাপাশি বাংলাদেশের নাগরিকদের প্রতি রাষ্ট্রের অমানবিক আচরণ বেড়েছে৷ একজন মানুষকে মায়ের জানাযায় নেওয়া হচ্ছে ডান্ডাবেড়ি পরিয়ে ৷ এর চেয়ে অমানবিক আচরণ আর কী হতে পারে? বিদায়ী ২৩ সালে ৪০০ রাজনৈতিক সহিংসতায় প্রাণ গেছে ৪২ জনের, যা কোনভাবেই কাম্য নয় ৷

‘‘যেভাবে দলীয় কাউন্সিল হয়,এবারের নির্বাচনও সেভাবেই হচ্ছে৷ একদল নৌকার প্রতীক পেয়েছে, আরেক দল পায়নি৷ যারা প্রতীক পেয়েছে আর যারা পায়নি- তাদের মধ্যে হচ্ছে ইলেকশন৷ উভয় গ্রুপই কিন্তু নেত্রীর প্রতি, দলের প্রতি অবিচল, আস্থাশীল৷ এখানে তো অপজিশন বলে কিছু থাকবে না৷ বেসিক্যালি আওয়ামী লীগের কাউন্সিল হলে যেটা হতো, সেটা এখন এই ভোটের মাধ্যমে হচ্ছে৷ একদলেরই ভোট৷”

‘‘সবার নির্বাচনে অংশগ্রহণ এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অধিকারের কথা বলা থাকলেও দলীয় প্রার্থীরা পাচ্ছে বিশেষ সুবিধা। সংশোধিত নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা ২০০৮ অনুযায়ী, নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে হলে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনি এলাকার মোট ভোটারের এক শতাংশের নাম-স্বাক্ষর এবং ভোটারের মোবাইল ফোন নম্বরের তালিকা মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হয়৷ অন্যদিকে নির্দিষ্ট দল মনোনীত প্রার্থীদের ক্ষেত্রে এই বাধ্যবাধকতা নেই৷ নির্বাচনে অংশগ্রহণ এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ক্ষেত্রে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের প্রতি এই বৈষম্যমূলক আচরণ মূলত তাদেরকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নিরুৎসাহিত করার একটি পন্থা, যা সম্পূর্ণ অনৈতিক এবং সংবিধান ও গণতন্ত্রের পরিপন্থি৷”
‘প্রশংসা যদি নেত্রীর হয়, তাহলে নিন্দার ভাগীদার হবেন না কেন?’

দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি খুবই খারাপ। মানবাধিকারের কথা তুললে সরকার বিরক্ত হচ্ছে। যারা মানবাধিকারের কথা বলছেন, তাদের বৈরিতার জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। রাষ্ট্র ও মানবাধিকারকর্মীদের মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে। রাষ্ট্রের দায়িত্ব মানবাধিকারের প্রতি সম্মান করা, সুরক্ষা দেওয়া এবং মানবাধিকারবোধ বাস্তবায়ন করা। গত এক বছরে এসব ব্যাপারে রাষ্ট্র মনোযোগী ছিল না। যখনই মানবাধিকারের কথা উঠেছে, তারা আত্মরক্ষামূলক কথা বলেছে।”

প্রতিদিন অনিরাপত্তার মধ্যে বাস করতে হয়৷ প্রতিদিন আমার ভাবতে হয় একজন নাগরিক হিসেবে আমি আমার অধিকারগুলো ভোগ করতে পারব কিনা, আমার অধিকারটা আমি খাটাতে পারবো কিনা, তাহলে তো আমি নেতৃত্বকেই প্রশ্ন করব, যিনি নেতৃত্বে আছেন তিনিই তো জবাবদিহি করবেন৷ কারণ সব প্রশংসা হলে তো নেত্রীরই হচ্ছে, সব প্রশংসা যদি নেত্রীর হয়, তাহলে নিন্দার ভাগীদার তিনি হবেন না কেন? দায়দায়িত্বের ভাগীদার তিনি হবেন না কেন?’’

এতকিছু ঘটে যাচ্ছে মনে হয় সরকার সেটা দেখছে না৷ তাদের মাথার উপর দিয়ে সবকিছু চলে যাচ্ছে৷ মানুষ যে এত কষ্টের মধ্যে জীবন পার করতে বাধ্য হচ্ছে, দ্রব্যমূল্য বেড়ে যাচ্ছে, রাস্তাঘাটে অনিরাপত্তা, মানুষ কন্যা সন্তান নিয়ে চিন্তিত থাকে, সংখ্যালঘুরা বারবার বলছে যে আমরা আশঙ্কার মধ্যে বসবাস করছি, পাহাড়িরা এখন পর্যন্ত তাদের অধিকার ফিরে পায়নি৷ নানা জায়গায় নানাভাবে অব্যবস্থাপনা, অনাচার একটা আশঙ্কার জায়গায় মানুষ বসবাস করছে৷ সেই জায়গাটা একজন গণতান্ত্রিক নেত্রীর চোখে পড়বে না কেন?

মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের মানবাধিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে সারা দেশে ৪০০টি রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনায় ৪২ জনের প্রাণহানি হয়েছে৷ এসব সহিংসতার ঘটনায় ৪ হাজার ৭৭১ জন আহত ও গুলিবিদ্ধ হয়েছেন৷ চলতি বছরে নির্বাচনি সহিংসতার ১৩৮টি ঘটনায় ১০ জন নিহত হয়েছেন৷ এরমধ্যে মুখোশ পরে গুপ্ত হামলার ঘটনায় তিন জন নিহত হয়েছেন৷ এছাড়া ২০২৩ সালে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের ১৫টি ঘটনায় সাতজন নিহত হয়েছেন৷ এ সময়ে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে অপহরণের অভিযোগ এসেছে ৮৯টি৷ এ বছরে পুলিশ হেফাজতে ১৭ জন, কারা হেফাজতে ১৬০ জনের মৃত্যু হয়েছে৷ চলতি বছরে অজ্ঞাতনামা ৩৫২ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে৷

প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, বিদায়ী বছরে সাইবার নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়েছে ৬২টি৷ এসব মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন ৬৩ জন৷ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে ২৭ জন নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন ৩২ জন৷ তবে এ বছর সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনা কমে এসেছে৷ গত বছর এ সংখ্যা ছিল ৮১, এ বছর তা নেমে এসেছে ৬৩-তে৷
আইন ও সালিশ কেন্দ্রের মানবাধিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘‘নিম্ন আদালতে সাজা দেওয়ার ঘটনা লক্ষণীয়ভাবে বেড়েছে৷ ঢাকায় গত পাঁচ মাসে ৯২ মামলায় সাজা হয়েছে অন্তত এক হাজার ৫১২ জন সরকার বিরোধী নেতা-কর্মীর৷’’

২০২৩ সালে বিভিন্ন রাজনৈতিক সংঘাতে কমপক্ষে ৪৫ জন নিহত এবং অন্তত ছয় হাজার ৯৭৮ জন আহত হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয় প্রতিবেদনে। “গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবশেকে কেন্দ্র করে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা হয়েছে। পেশাগত দায়িত্ব পালনে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছেন সাংবাদিকেরা। নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে একজন পুলশি সদস্যকে, যা কোনো রাজনৈতিক দলের কাছে কাম্য নয়। জনগণকে জিম্মি করে বাস-ট্রেনে অগ্নিসংযোগের মতো ঘটনা এবং রেল লাইন কেটে নাশকতা সৃষ্টি কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড হতে পারে না। মানুষকে পুড়িয়ে, জান-মালের ক্ষতি করার যে প্রবণতা তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।”

যাইহোক,
‘‘ক্রসফায়ার কমেছে, এটা তো এক ধরনের উন্নতি। তবে সাধারণ মানুষের জীবনযাপন কঠিন হয়ে যাচ্ছে এটাও সত্যি৷ আমি মনে করি, জিনিসপত্রের দাম কমাতে সরকারকে আরও বেশি কাজ করতে হবে৷ মানবাধিকার যাতে লঙ্ঘিত না হয়, সেদিকে বিশেষ নজর রাখাও সরকারের দায়িত্ব৷”

বিদায়ী ২৩ সালের শেষ দিন দুই বেসরকারি সংস্থার প্রতিবেদনে মানবাধিকার পরিস্থিতির উদ্বেগজনক চিত্র উঠে এসেছে মানবাধিকার কমিশন অবশ্য এক্ষেত্রে ‘উন্নতি’ দেখছে ৷
‘ক্রসফায়ার কমেছে কিন্তু পুলিশ হেফাজতে মৃত্যু বেড়েছে৷ পাশাপাশি বাংলাদেশের নাগরিকদের প্রতি রাষ্ট্রের অমানবিক আচরণ বেড়েছে৷ একজন মানুষকে মায়ের জানাযায় নেওয়া হচ্ছে ডান্ডাবেড়ি পরিয়ে ৷ এর চেয়ে অমানবিক আচরণ আর কী হতে পারে? বিদায়ী ২৩ সালে ৪০০ রাজনৈতিক সহিংসতায় প্রাণ গেছে ৪২ জনের, যা কোনভাবেই কাম্য নয় ৷

‘‘যেভাবে দলীয় কাউন্সিল হয়,এবারের নির্বাচনও সেভাবেই হচ্ছে৷ একদল নৌকার প্রতীক পেয়েছে, আরেক দল পায়নি৷ যারা প্রতীক পেয়েছে আর যারা পায়নি- তাদের মধ্যে হচ্ছে ইলেকশন৷ উভয় গ্রুপই কিন্তু নেত্রীর প্রতি, দলের প্রতি অবিচল, আস্থাশীল৷ এখানে তো অপজিশন বলে কিছু থাকবে না৷ বেসিক্যালি আওয়ামী লীগের কাউন্সিল হলে যেটা হতো, সেটা এখন এই ভোটের মাধ্যমে হচ্ছে৷ একদলেরই ভোট৷”

‘‘সবার নির্বাচনে অংশগ্রহণ এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অধিকারের কথা বলা থাকলেও দলীয় প্রার্থীরা পাচ্ছে বিশেষ সুবিধা। সংশোধিত নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা ২০০৮ অনুযায়ী, নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে হলে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনি এলাকার মোট ভোটারের এক শতাংশের নাম-স্বাক্ষর এবং ভোটারের মোবাইল ফোন নম্বরের তালিকা মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হয়৷ অন্যদিকে নির্দিষ্ট দল মনোনীত প্রার্থীদের ক্ষেত্রে এই বাধ্যবাধকতা নেই৷ নির্বাচনে অংশগ্রহণ এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ক্ষেত্রে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের প্রতি এই বৈষম্যমূলক আচরণ মূলত তাদেরকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নিরুৎসাহিত করার একটি পন্থা, যা সম্পূর্ণ অনৈতিক এবং সংবিধান ও গণতন্ত্রের পরিপন্থি৷”
‘প্রশংসা যদি নেত্রীর হয়, তাহলে নিন্দার ভাগীদার হবেন না কেন?’

দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি খুবই খারাপ। মানবাধিকারের কথা তুললে সরকার বিরক্ত হচ্ছে। যারা মানবাধিকারের কথা বলছেন, তাদের বৈরিতার জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। রাষ্ট্র ও মানবাধিকারকর্মীদের মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে। রাষ্ট্রের দায়িত্ব মানবাধিকারের প্রতি সম্মান করা, সুরক্ষা দেওয়া এবং মানবাধিকারবোধ বাস্তবায়ন করা। গত এক বছরে এসব ব্যাপারে রাষ্ট্র মনোযোগী ছিল না। যখনই মানবাধিকারের কথা উঠেছে, তারা আত্মরক্ষামূলক কথা বলেছে।”

প্রতিদিন অনিরাপত্তার মধ্যে বাস করতে হয়৷ প্রতিদিন আমার ভাবতে হয় একজন নাগরিক হিসেবে আমি আমার অধিকারগুলো ভোগ করতে পারব কিনা, আমার অধিকারটা আমি খাটাতে পারবো কিনা, তাহলে তো আমি নেতৃত্বকেই প্রশ্ন করব, যিনি নেতৃত্বে আছেন তিনিই তো জবাবদিহি করবেন৷ কারণ সব প্রশংসা হলে তো নেত্রীরই হচ্ছে, সব প্রশংসা যদি নেত্রীর হয়, তাহলে নিন্দার ভাগীদার তিনি হবেন না কেন? দায়দায়িত্বের ভাগীদার তিনি হবেন না কেন?’’

এতকিছু ঘটে যাচ্ছে মনে হয় সরকার সেটা দেখছে না৷ তাদের মাথার উপর দিয়ে সবকিছু চলে যাচ্ছে৷ মানুষ যে এত কষ্টের মধ্যে জীবন পার করতে বাধ্য হচ্ছে, দ্রব্যমূল্য বেড়ে যাচ্ছে, রাস্তাঘাটে অনিরাপত্তা, মানুষ কন্যা সন্তান নিয়ে চিন্তিত থাকে, সংখ্যালঘুরা বারবার বলছে যে আমরা আশঙ্কার মধ্যে বসবাস করছি, পাহাড়িরা এখন পর্যন্ত তাদের অধিকার ফিরে পায়নি৷ নানা জায়গায় নানাভাবে অব্যবস্থাপনা, অনাচার একটা আশঙ্কার জায়গায় মানুষ বসবাস করছে৷ সেই জায়গাটা একজন গণতান্ত্রিক নেত্রীর চোখে পড়বে না কেন?

মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের মানবাধিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে সারা দেশে ৪০০টি রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনায় ৪২ জনের প্রাণহানি হয়েছে৷ এসব সহিংসতার ঘটনায় ৪ হাজার ৭৭১ জন আহত ও গুলিবিদ্ধ হয়েছেন৷ চলতি বছরে নির্বাচনি সহিংসতার ১৩৮টি ঘটনায় ১০ জন নিহত হয়েছেন৷ এরমধ্যে মুখোশ পরে গুপ্ত হামলার ঘটনায় তিন জন নিহত হয়েছেন৷ এছাড়া ২০২৩ সালে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের ১৫টি ঘটনায় সাতজন নিহত হয়েছেন৷ এ সময়ে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে অপহরণের অভিযোগ এসেছে ৮৯টি৷ এ বছরে পুলিশ হেফাজতে ১৭ জন, কারা হেফাজতে ১৬০ জনের মৃত্যু হয়েছে৷ চলতি বছরে অজ্ঞাতনামা ৩৫২ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে৷

প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, বিদায়ী বছরে সাইবার নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়েছে ৬২টি৷ এসব মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন ৬৩ জন৷ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে ২৭ জন নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন ৩২ জন৷ তবে এ বছর সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনা কমে এসেছে৷ গত বছর এ সংখ্যা ছিল ৮১, এ বছর তা নেমে এসেছে ৬৩-তে৷
আইন ও সালিশ কেন্দ্রের মানবাধিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘‘নিম্ন আদালতে সাজা দেওয়ার ঘটনা লক্ষণীয়ভাবে বেড়েছে৷ ঢাকায় গত পাঁচ মাসে ৯২ মামলায় সাজা হয়েছে অন্তত এক হাজার ৫১২ জন সরকার বিরোধী নেতা-কর্মীর৷’’

২০২৩ সালে বিভিন্ন রাজনৈতিক সংঘাতে কমপক্ষে ৪৫ জন নিহত এবং অন্তত ছয় হাজার ৯৭৮ জন আহত হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয় প্রতিবেদনে। “গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবশেকে কেন্দ্র করে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা হয়েছে। পেশাগত দায়িত্ব পালনে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছেন সাংবাদিকেরা। নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে একজন পুলশি সদস্যকে, যা কোনো রাজনৈতিক দলের কাছে কাম্য নয়। জনগণকে জিম্মি করে বাস-ট্রেনে অগ্নিসংযোগের মতো ঘটনা এবং রেল লাইন কেটে নাশকতা সৃষ্টি কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড হতে পারে না। মানুষকে পুড়িয়ে, জান-মালের ক্ষতি করার যে প্রবণতা তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।”

যাইহোক,
‘‘ক্রসফায়ার কমেছে, এটা তো এক ধরনের উন্নতি। তবে সাধারণ মানুষের জীবনযাপন কঠিন হয়ে যাচ্ছে এটাও সত্যি৷ আমি মনে করি, জিনিসপত্রের দাম কমাতে সরকারকে আরও বেশি কাজ করতে হবে৷ মানবাধিকার যাতে লঙ্ঘিত না হয়, সেদিকে বিশেষ নজর রাখাও সরকারের দায়িত্ব৷”
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৩৩
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

---অভিনন্দন চট্টগ্রামের বাবর আলী পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয়ী---

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ১৯ শে মে, ২০২৪ দুপুর ২:৫৫





পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট জয় করেছেন বাবর আলী। আজ বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ৮টায় এভারেস্টের চূড়ায় ওঠেন তিনি।

রোববার বেসক্যাম্প টিমের বরাতে এ তথ্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৯

সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, শোনো শোনো পিতা।

কহো কানে কানে, শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা।।

ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়ে, সদাই ভাবনা।

যা-কিছু পায় হারায়ে যায়,... ...বাকিটুকু পড়ুন

বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!

লিখেছেন নাজনীন১, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০৯


যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।

কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!

ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সমাধান দিন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩১




সকালে কন্যা বলল তার কলিগরা ছবি দিচ্ছে রিকশাবিহীন রাস্তায় শিশু আর গার্জেনরা পায়ে হেটে যাচ্ছে । একটু বাদেই আবাসিক মোড় থেকে মিছিলের আওয়াজ । আজ রিকশাযাত্রীদের বেশ দুর্ভোগ পোয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে গরু দুধ দেয় সেই গরু লাথি মারলেও ভাল।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২০ শে মে, ২০২৪ রাত ১২:১৮


০,০,০,২,৩,৫,১৬, ৭,৮,৮,০,৩,৭,৮ কি ভাবছেন? এগুলো কিসের সংখ্যা জানেন কি? দু:খজনক হলেও সত্য যে, এগুলো আজকে ব্লগে আসা প্রথম পাতার ১৪ টি পোস্টের মন্তব্য। ৮,২৭,৯,১২,২২,৪০,৭১,৭১,১২১,৬৭,৯৪,১৯,৬৮, ৯৫,৯৯ এগুলো বিগত ২৪ ঘণ্টায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×