প্রিয়তমা ময়মনসিংহ
তোমার যোনিপথ,
লোকে যাকে ব্রক্ষপুত্র বলে জানে
আমি তাতে ডুবি, মরি, ভাসি।। বাকিটুকু পড়ুন
গুনে গুনে একাত্তুর সিঁড়ি ভেঙ্গে
দুই জোড়া ছন্দময় পা, চিলেকোঠায়।
নাকের ডগায় বিন্দু বিন্দু জল ক্লান্তির
নয়, সহসাই চাবডোর খুলে দখিনা
দেয়াল ঘেঁষে শরীর ঠেকিয়ে হিংস্রতা
জেগে উঠে দৃষ্টিতে। আদিম মানবিকতা
ভর করে উত্তরাধুনিক শরীরে, খসে পড়ে
আলগা বসন। নরম রৌদ্রোজ্জ্বল সকাল
জানালা ফাঁক করে নগ্নতাকে ফোকাস
করে। পিরানহাট-কামড়ে অস্থির সময়
শেষ হয়। সূর্য তখন পশ্চিম আকাশে।।
৭ আশ্বিন,... বাকিটুকু পড়ুন
ট্রেনটা যখন প্লাটফর্মে
ধাতুতে গড়া লোহালক্কড়ে
শুরু হয় উত্তেজনা,
কে কোথায় ঢোকে বুঝি না
বের হয়ে গেলেই টের পাই
নিশ্চল হয়ে পড়ে সবকিছু। বাকিটুকু পড়ুন
রমণীর দেহ- চাররঙা পোস্টারে
উত্তপ্ত হতো উঁকি দেয়া সময়।
কাগুজে শরীরে শরীর ঘষে নিষ্কাম
হওয়ার গল্পগুলো জড়ো করা, নস্টালজিয়া।
সুগঠিত বাহুকে শিথান বানানো ললনার
... বাকিটুকু পড়ুন
হেমন্ত বর্ষায় ফিরেছে
ভাবতে ভালোই লাগে-
কল্পিত প্রথমাংশ এবং আরোপিত
শেষাংশের তুমি আমার হয়েছো।। বাকিটুকু পড়ুন
তোমার ঘ্রাণে পতঙ্গ প্রায়
পাড় হই উড়াল সেতু, নগর।
গাণিতিক হিসাব উলট-পালট
করে, দীর্ঘ চুম্বনে ক্লিওপেট্রা দেবী।
তোমার নৈশব্দ ভাঙ্গার অর্কেস্ট্রা
নাইনটি এইট পয়েন্ট টু’তে বাজবে।
বাকিটুকু পড়ুন
অামি প্রাণের সন্ধানে ভবঘুরে
শ্রাবণের বৃষ্টিতে রক্ত জবাটি
অারো লাল!
চুম্বকীয় ঠোঁটে ধেয়ে যাই তার বোটায়
চুমোক দিতে।
হঠাৎ কুৎসিত প্রাণের স্পর্শে থমকে যাই
নিকষকালো পিঁপড়ে
পাহারা বসায়ে গলাধ:করণ করছে রস।
ফিরে যেতে যেতে
হুমায়ূন অাজাদকে মনে পড়ে।
সব নষ্টদের অধিকারে চলে গেছে।। বাকিটুকু পড়ুন
তোমায় একখণ্ড বৃষ্টি দিতে যাবো
তখুনি তুমি উন্মাতাল ঢেউ দিলে
ভিজিয়ে দিলে।।
বাকিটুকু পড়ুন
এসো, প্রসারিত হাত যুগল
ক’রে টাইটানিক সাজাই।
খানিকবাদে ঢুকে যাবো
রোমান্টিক গাড়ীর পাকস্থলীতে
অযুত অপেক্ষার প্রহর শেষে
ভিনগ্রহের ভাষা করায়ত্তের রীতি
খেলে। আমরা কেবলি আমাদের হ’ব।।
বাকিটুকু পড়ুন
কার্গো হ’তে লাফ দিয়ে
গভীর ধনু নদীতে।
কেবলি তোমার স্পর্শে
কেঁপে উঠা।
সহসাই তন্দ্রাচ্যুত হয়ে
উজানের ঢলে পুনরায় ভেজা
লক্ষ অনাগত হোমোসেপিয়েন্স
অণুবীক্ষণ ছাড়াই সাদা চোখে।।
বাকিটুকু পড়ুন
লিপস্টিক রাঙা আশ্চর্য ঠোঁট
যেনো কাঁশফুল নরম।
ভাদ্রের উজ্জ্বল রোদে
চকোলেট ভেবে বিমোহিত আমি।। বাকিটুকু পড়ুন
দর্পণের ভেতর চোখ ঢুকিয়ে
নিজেকে দেখার চেষ্টা করেছি।
পারিনি, কেউ হয়তো পারে ।
যতোদূর কল্পনাশক্তি যায়
ততোধিক দৃষ্টি নিয়ে শুধু
আমাকেই দেখতে চাই।
অতএব,... বাকিটুকু পড়ুন
তোমায় ঝুড়ি ঝুড়ি বিরক্তি বিলিয়ে নিজের জন্যে একটি তৃপ্তির ফোয়ারা তৈরি করতে পারবো না। এখন অব্ধি যা কিছু নিরানন্দকর মুহূর্ত দিয়েছি তার দায় কেবলই আমার, একান্তই স্বেচ্ছাচার পাগলামো বৈ কিছু নয়।
তোমার চকিত নয়ন পড়ার যোগ্যতা নাই, এই অসমর্থতা শরীরে-মননে ধারণ করি। তারমধ্যেই যেটুকুন তোমা হতে নিয়েছি তা প্রাণের সঙ্গে সঙ্গোপন... বাকিটুকু পড়ুন
একটি তুমুল লড়াইয়ে
ঘামতে চাই, ঘামাতে চাই।
অত:পর
বিশুদ্ধ স্নানে পবিত্র হবো।। বাকিটুকু পড়ুন
