somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কাগজের মুদ্রা হারাম কেন?

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


সুদের আরবী শব্দ হল রিবা। যখন আমরা বাংলায় সুদ অথবা ইংরেজীতে Usury বলি তখন একটা জিনিসকেই বোঝাই, আর তা হল ধারে লেনদেন করার পর মার্কেটের ক্যাশ প্রাইস আর পরিশোধকৃত ক্রেডিট প্রাইসের মধ্যে যে পার্থক্য তৈরি হয় সেটা। কিন্তু ইসলামিক টার্ম রিবার আওতা এর চাইতেও ব্যাপক ও বৃহওর। দুই পক্ষের মধ্যে যদি মুদ্রার লেনদেন সমান না হয় সেক্ষেত্রে এটি রিবা। আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “খেজুরের বিনিময়ে খেজুর, গমের বিনিময়ে গম, বার্লির বিনিময়ে বার্লি এবং লবণের বিনিময়ে লবণ মানে সমান সমান (মিসলান বিমিসলিন-like for like) এবং লেনদেন পারস্পরিক (ইয়াদান বিইয়াদিন) হতে হবে। যে ব্যক্তি বেশি প্রদান করল কিংবা গ্রহণ করল সে সুদি কারবারে লিপ্ত হলো। কিন্তু জিনিসের শ্রেণির মধ্যে (আলওয়ানুহু) পার্থক্য থাকলে স্বতন্ত্র কথা”।[মুসলিম, ১৫৮৮ (৮৩)]
আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) হতে বর্ণিত। বিলাল (রাঃ) উন্নত মানের খেজুর নিয়ে আসলেন। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন: “এগুলো কোথা থেকে এনেছো?” বিলাল (রাঃ) বললেন, “আমাদের কাছে কিছু খারাপ খেজুর ছিল। নবীকে (সাঃ) খাওয়ানোর উদ্দেশ্যে এর এক সা’-এর বিনিময়ে আমাদের দুই সা’ (নিম্ন মানের) বিক্রি করেছি”। তখন রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বললেন, হায়! এতো একেবারে সুদ। এরূপ করো না; বরং যখন তুমি (উত্তম) খেজুর খরিদ করতে চাও, তখন তোমার (খারাপ) খেজুর ভিন্নভাবে বিক্রি করে দাও (ফাবে’হু বিবাইয়িন আখারা)। অতঃপর তার মূল্য দিয়ে এগুলো খরিদ কর”। [মুসলিম, ১৫৯৪ (৯৬)]

তাহলে প্রশ্ন খেজুর অসমভাবে লেনদেন করার ফলে তা সুদ কিভাবে হয়? উওর সেই যুগে যখন মার্কেটে যথেষ্ট পরিমাণ স্বর্ণ বা রূপা থাকত না তখন টাকা হিসেবে খেজুর, গম, বার্লি, লবণ এসব ব্যবহার করা হত। ফলে এসবের অসম লেনদেন রিবা হিসেবে গণ্য। উল্লেখ্য যে বার্টার (বিনিময় প্রথা) এবং মুদ্রা দিয়ে ক্রয় করা এক জিনিস নয়। ধরা যাক, আমার একটি দুধওয়ালা গাভী আছে আর আমি এর বিনিময়ে দুইটা হৃষ্টপুষ্ট ষাঁড় নিয়ে আসলাম। এখানে লেনদেন সমান হোক বা না হোক তা সুদ বলে গণ্য হবে না। কারণ ১। আমি ও বিক্রেতা উভয় পক্ষই এই বিনিময়ে সম্মত ২। ষাঁড় বা গাভী কোনটাই মুদ্রা হিসেবে ব্যবহৃত হয় না।

এবার কাগজের মুদ্রার প্রসঙ্গে আসা যাক। ইসলামে মুদ্রা হিসেবে এমন জিনিস ব্যবহার করা যায় যার নিজস্ব অন্তর্নিহিত মূল্য আছে, যা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত মূল্যকে ধরে রাখতে পারে এবং যার আনলিমিটেড সাপ্লাই মানুষের হাতে থাকবে না, অর্থাৎ পরিশ্রম করে ঘাম ঝরিয়ে মানুষ যা উৎপাদন করবে সেটাকেই সে মুদ্রা হিসেবে ব্যবহার করে অন্যের ঘাম ঝরানো পরিশ্রম করা বস্তু কিনতে পারবে। শুধু ইসলাম না সমগ্র মানব জাতির ইতিহাসেই সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত ও নির্ভরযোগ্য কারেন্সি হল স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রা। কুরআনেও তাই আছে, দিনার ও দিরহাম। রাসূলুল্লাহ (সঃ) ও তার সাহাবিগণও এই মুদ্রাই ব্যবহার করেছেন। কাগজের মুদ্রার ইতিহাস খুব বেশি দিনের নয়। মানুষ নিরাপওাজনিত কারণ সহ নানা কারণে ব্যাংকে তাদের টাকা জমা রাখত। তখন ব্যাংক তাদের সমপরিমাণ মূল্যমানের কাগজের নোট ইস্যু করত। উদাহরণ কেউ ব্যাংকে গিয়ে ২০ ডলার জমা দিলে তাকে ১ আউন্স গোল্ড ফেরত দেওয়া হত। ১৯৪৪ সালে সারা পৃথিবীর ৪৪টি দেশের প্রতিনিধিরা একত্রিত হয়ে ঠিক করল যে তারা তাদের গোল্ড আমেরিকান সরকারের কাছে জমা রাখবে এবং আমেরিকান সরকার সমপরিমাণ মূল্যের নোট ইস্যু করবে এবং আমেরিকান ডলারের স্ট্যান্ডার্ডেই অন্যান্য দেশের মুদ্রার মান নির্ধারণ করা হবে। একে বলা হয় Bretton Woods Agreement of 1944. তারা আরো চুক্তি করল যে কোন দেশের সরকারই একমাত্র টাকা ক্যাশ ইন করে গোল্ড উঠাতে পারবে। কিন্তু কিছুদিন পরেই আমেরিকা তার কাছে যে পরিমাণ গোল্ড আছে তার চেয়ে বেশি পরিমাণ নোট ছাপানো শুরু করল। অবস্থা বুঝে ব্রিটেন আর ফ্রান্স তাদের ডলার ক্যাশ ইন করা শুরু করল, তাদের গোল্ড ফেরত চাই। আমেরিকা বুঝে গেল গেম ওভার। তাই ১৯৭১ সালে প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন ঘোষনা দিল যে তারা গোল্ড ফেরত দেবে না!!! আমি আপনাকে ২০ লাখ টাকার চেক দিয়ে গাড়ি কিনে হাওয়া হয়ে গেলাম, আপনি আমার ব্যাংকে যেয়ে দেখলেন আমার একাউন্টে ২০ লাখ টাকা নেই। স্বাভাবিকভাবেই আমার এখন জেলে যাওয়ার কথা। কিন্তু ইউনাইটেড স্টেটস অব আমেরিকাকে জেলে পাঠাবে কে? ঠিক তখন থেকে কাগজের মুদ্রা হয়ে গেল ১০০% বোগাস আর হারাম।

এখন পৃথিবীর মানুষ তো আর বোকা না যে আমেরিকা বসে বসে নোট ছাপাবে আর তারা এগুলো গ্রহন করবে। যে টাকার পিছনে স্বর্ণ রুপা কিচ্ছু নেই তা হয়ে গেল তাসের ঘরের মত, যেকোনো সময় কলাপ্স করতে পারে। তাই ১৯৭৩ সালে হেনরী কিসিঞ্জার সৌদি আরবের বাদশাহ ফয়সালের সাথে গিয়ে ডিল করে আসল যে সৌদি আরবসহ আশেপাশের তেল সম্বৃদ্ধ দেশগুলো একমাত্র ইউএস ডলারেরর বিনিময়েই তেল বিক্রি করবে, এমনকি স্বর্ণ দিয়েও তেল কিনতে পারবেন না আপনি। এখন থেকে পৃথিবীর সমস্ত কারেন্সিকে ইউএস ডলারের কাছে মাথা নত করতে হবে এবং আপনার টাকা ডলারে এক্সচেঞ্জ করে তেল কিনতেই হবে, না হলে আপনি মরবেন। তখন থেকে তারা পেয়ে গেল "Infinite supply of money". আর তাদের ডলার হয়ে গেল পেট্রোডলার আর তারা এখন তামাম দুনিয়া মুফতে কিনে ফেলতে পারে। তারা এতই পাওয়ারফুল যে সারা পৃথিবীতে তাদের ১০০০ এরও বেশি মিলিটারি বেইস আছে। আর সান্টা ক্লসের কাছ থেকে ওয়েপন নিয়ে যারা ইরাক ও সিরিয়ায় ইয়াঙ্কি জিহাদ করে তারা প্রতিদিন ১০০০ ডলার করে পেতে পারে, কারণ এটা ফ্রি।

শুধু তাই নয়, আপনার টাকা এখন "হার্ড কারেন্সি"। আপনার এক ইউএস ডলার পৃথিবীর যেকোন অজপাড়া গাঁয়েও চালানো যায় আর আমার এক কার্টুন বাংলাদেশী টাকা দিয়ে নিউইয়র্কে আমি এক কাপ কফিও কিনতে পারি না। ফলে সেই দেশে কুকুরের বেতন পাওয়ার জন্য আমাদের কাজ করতে যেতে হয়। তারা আমাকে যে বেতন দেয় সেটা দিয়ে তার দেশের কোন নাগরিককে কাজে রাখতে পারবে? যদি Functions of money পড়ে থাকেন তাহলে জানেন মুদ্রা হল -
১. বিনিময়ের মাধ্যম।
২. মূল্যের পরিমাপক।
৩. মূল্য সংরক্ষক।
ধরুন যখন এই মনিটেরি সিস্টেমটা ছিল না, আপনার দাদা আপনার জন্য ১০০ স্বর্ণমুদ্রা রেখে গেছেন যা দিয়ে একটা উট কেনা যায়। ১০০ বছর পর টাকা বের করে আনুন, আপনি একটা উটই কিনতে পারবেন। এখন আপনি ২০,০০০টাকা (বর্তমান কাগজের টাকা) যা দিয়ে একটা গরু কিনা যাবে হয়ত আপনার বালিশের নিচে রাখুন, আপনার একমাসের পরিশ্রম। এখন পাঁচ বছর পর বালিশের নিচ থেকে টাকা বের করে আনুন, একটা গরু আর কিনতে পারবেন না, একটা ছাগল কিনতে পারবেন। পাঁচ বছর পর একটা মুরগী কিনতে পারবেন। দশ বছর পর একটা মুরগীও কিনতে পারবেন না, টাকা হয়ে যাবে ওয়ালপেপার।
আপনি কি বলতে পারবেন, আপনার জমানো টাকা কোথায় গেল? কে নিয়ে গেল? কোথায় নিয়ে গেল? আপনার একমাসের ঘাম ঝরানো পরিশ্রম কোথায় গেল? আপনি কি এই উওরগুলো দিতে পারবেন?

এই সুদের ব্যাপারেই রাসূলুল্লাহ (সঃ) সতর্ক করেছেন। তিনি বলেছেন, "মানুষের জন্য অবশ্যই এমন একটি সময় আসবে যখন প্রত্যেকেই সুদ গ্রহণ করবে। আর কেউ যদি সুদ গ্রহণ না করে তাহলে সুদের ধুলা হলেও তার কাছে পৌছবে” (আবু দাঊদ, ইবনে মাজাহ)। অত্যন্ত ভয়াবহ এই মুদ্রা ব্যবস্থার সুদ। কেননা একমাত্র মহান আল্লাহই শূণ্য থেকে অর্থ সৃষ্টি করতে পারেন। তাই একই সঙ্গে এটি শিরকও। আখেরী জমানায় যে আল্লাহ আর তার রাসূলের প্রতি বিশ্বস্ত না থাকবে যে সাবলীলভাবেই দাজ্জালের ইবাদাতে রত হবে। দাজ্জাল বোকা না যে সামনে এসে বলবে আমার ইবাদাত কর। কোন মুসলমানই তা করবে না। সে চোখে ধুলা দিয়ে তার উদ্দেশ্য হাসিল করে ছাড়বে। এমনিভাবে আধুনিক রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষাব্যবস্হা, সমাজব্যবস্থা, জ্ঞানতত্ত্ব সর্বত্রই দাজ্জালের ধোঁকা রয়েছে। এগুলো বোঝার জন্য চাই আধ্যাত্মিক অন্তর্দৃষ্টি ও ইলমু আখিরুজ্জামান বা শেষ জমানার জ্ঞান নিয়ে গভীর পড়াশোনা।

তাহলে বাঁচার উপায় কি?
১। যদি টাকা ব্যাংকে জমা রাখার ইস্যু হয় তবে টাকাটা দিয়ে জমি বা গোল্ড কিনে ফেললে ভালো হয়, অথবা গৃহপালিত পশু কিনে ফার্মিং করা যেতে পারে। যদি এই কথা বলেন যে আমার গোল্ড চুরি হয়ে যেতে পারে বা গৃহপালিত পশু মারা যেতে পারে বা বিজনেস কলাপ্স হয়ে যেতে পারে তাহলে বলব ব্যাংকে রাখলে তার চাইতে আরও বেশী লস হবে, কারণ কাগজের মুদ্রার শীঘ্রই ধ্বস নামবে, তখন ব্যাংকের জমানো টাকা যা আছে সব এমনিতেও শেষ। ব্যাংকিংয়ের অলটারনেটিভ উপায়ে অন্তত সর্বস্বান্ত হওয়া থেকে বাঁচা যাবে আর আল্লাহ চাইলে লস না হলে বেশ ভালই থাকা যাবে। মোট কথা টাকাকে প্রোডাক্টে পরিণত করতে হবে।
২। যদি এমন সিচুয়েশন আসে যে ব্যাংক থেকে সুদে টাকা ধার নিতে হবে বাড়ি গাড়ি কেনার জন্য তাহলে একটা, আর একটাই উপায় - তা হল কিছুতেই সুদে টাকা ধার নেওয়া যাবে না, বাড়ি গাড়ির চিন্তা আশা ভরসা বাদ। মুমিন হল সে ব্যক্তি যার কাছে আল্লাহ ও রাসুল সঃ জীবনের চেয়ে প্রিয়। আল্লাহ ও রাসুলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে আরাম আয়েশে থাকার কথা চিন্তাতেও আনা যাবে না।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৩
৬টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৮




আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না। আমাদের দেশে মানুষ জন্ম নেয়ার সাথেই একটি গাছ লাগানো উচিৎ । আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবতার কাজে বিশ্বাসে বড় ধাক্কা মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৭


মানুষ মানুষের জন্যে, যুগে যুগে মানুষ মাজুর হয়েছে, মানুষই পাশে দাঁড়িয়েছে। অনেকে কাজের ব্যস্ততায় এবং নিজের সময়ের সীমাবদ্ধতায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তখন তারা সাহায্যের হাত বাড়ান আর্থিক ভাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। আমের খাট্টা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪



তাতানো গরমে কাল দুপুরে কাচা আমের খাট্টা দেখে ব্যাপারটা স্বর্গীয় মনে হল । আহা কি স্বাদ তার । অন্যান্য জিনিসের মত কাচা আমের দাম বাড়াতে ভুল করেনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ইতং বিতং কিচ্ছার একটা দিন!!!

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩



এলার্ম এর যন্ত্রণায় প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গে আমার। পুরাপুরি সজাগ হওয়ার আগেই আমার প্রথম কাজ হয় মোবাইলের এলার্ম বন্ধ করা, আর স্ক্রীণে এক ঝলক ব্লগের চেহারা দেখা। পরে কিছু মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×