somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অদ্ভুত ভালোবাসা

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রাকিবের আজ মনটা খারাপ । সে জানে এই মন খারাপের কোন মানে হয় না কিন্তু তারপরেও তার মন কোন যুক্তি মানছে না । একটা মেয়েকে সে খব পছন্দ করে । বলা যায় ভালোই বাসে । নাম মেহজাবিন । ফেসবুকে পরিচয় । ৩ বছর চ্যাট করার পর গত ৭-৮ মাস ধরে মোবাইলে নিয়মিত কথাবার্তা হত । তাও সারা রাত ধরে । জানে তার বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে । কিন্তু কি করবো ? মন তো মানে না । তার সম্বন্ধে বলতে গেলে সে অসম্ভব লক্ষ্মী আর সহজ সরল একটা মেয়ে । আর সে যখন কথা বলে তখন মনে হয় যেন জলতরঙ্গ বাজছে । এমন মেয়ে পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার । কিন্তু বেশ কিছু দিন ধরে তার সাথে কথা বার্তা একেবারে বন্ধ । ওর প্রাক্তন প্রেমিক নাকি ওর সাথে সম্পর্ক জোড়া লাগানোর চেষ্টায় আছে । আর এর মাঝে আমি নাকি বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছি । অথচ গাধাটা জানে না আর কয়েক মাস পরেই মেয়েটার বিয়ে । ওর প্রেমিক আমাকে মাঝে মাঝে ফোন দিয়ে থ্রেট দেওয়ার চেষ্টা করে । শালার লগে কি কথা কমু, ওর চিকন গলার আওয়াজ শুনলেই আমার হাসি পায় ।
গত কাল রাতে মেহজাবিন সাথে কথা হয়েছিল আমার । কখনো দেবদাস সাজি নি । তাই এই উপলক্ষে একটু দেবদাস সাজার জন্য ব্যালকনি তে বসে আয়েশ করে একটু রঙ্গিন পানি খাচ্ছিলাম । এমন সময় তার ফোন কল । ভেবেছিলাম ফোনটা রিসিভ করবো না কিন্তু তারপরেও কি কারণে রিসিভ না করে পারলাম না । বেশ কিছুক্ষণ কথা বলার পর তাকে বলি-
- আমার একটা রিকুয়েস্ট রাখবা ?
-- কি বল ?
- তোমাকে খুব দেখতে ইচ্ছে হচ্ছে । দেখা করবা একদিন ?
-- তুমি তো জানোই, আমার কিছু সমস্যা আছে ।
- এত দিন ধরে সম্পর্ক আমাদের, আজ পর্যন্ত তুমি দেখা দিলে না । ভয় পেয় না । তোমাকে আমি তুলে নিয়ে যাবো না ।
-- যদি তোমার সাথে চলে যেতে চাই তুমি নেবে আমাকে ?
- না । নেব না । সে সাহস আমার নেই । থাকলে অনেক আগেই আগেই নিয়ে যেতাম । আর আমাকে তুমি ভালো করেই চেন । আমার সাথে সংসার করলে তুমি সুখী হবে না ।
-- তুমি এত শিউর হলে কিভাবে যে আমি সুখী হব না ?
- বাদ দাও এসব । শেষ সময়ে এসে এসব কথা বলে লাভ নেই । কাল অথবা পরশু আমি তোমার সাথে দেখা করতে চাই ।
-- এত তাড়াহুড়ো কিসের ?
- তুমি বুঝবে না ।
-- এমন কেন কর ? বুঝিয়ে বল
- তুমি অন্য কারো হওয়ার আগেই আমি তোমাকে দেখতে চাই । ঠিক যেমনটা আমি ভেবে রেখেছিলাম । তোমার পাশে আমি অন্য কাউকে দেখতে চাই না ।
-- কেন ? বিয়ের পর তুমি আমার সাথে যোগাযোগ রাখবে না ?
- আমি রাখতে চাই না । কষ্ট পাবো । তাই একবারেই আখেরি দেখা করতে চাই । করবে না দেখা ?
-- কবে করতে চাও ?
- কাল অথবা পরশু ।
-- লং জার্নি করে আসবে, কষ্ট হবে না ?
- তোমার জন্য না হয় একটু কষ্ট সহ্যই করলাম । কি এমন আসে যায় তাতে ?
-- ঠিক আছে । টিকেট কাটার পর কবে আসছ আমাকে কনফার্ম করো ।
- আর শোন তুমি কিন্তু ওই নীল রঙের সালোওয়ার কামিজটা পড়ে আসবে ।
-- কেন ?
- ওটা পড়লে তোমাকে নীল পরীর মত লাগে ।
-- ঠিক আছে । ওটাই পরবো ।
- ওকে । রাখি তাহলে ?
-- রেখে দিবে ?
- হম । এক হাতে নিকোটিন আর অপর হাতে রঙ্গিন পানি নিয়ে বসে আছি জোছনা পান করবো বলে ।
-- এসব ছাইপাশ না খেলে হয় না ? কেন শুধু শুধু নিজের ক্ষতি করছো ?
- নাহ । মাঝে মাঝে এগুলোর দরকার আছে ।
-- ওকে । ভালো থেকো ।
- বাই ।

আসলে ওর সাথে আমার সারা রাত কথা বলতে ইচ্ছে হচ্ছিলো । ইচ্ছে করেই বললাম না । কি দরকার মায়া বাড়িয়ে ?
কাল সকালেই যাবো বাস কাউন্টারে । টিকেট কাটতে হবে । রাতের বাসেই চলে যাবো । আপাতত এখন সুধা পানে মত্ত থাকি ।

পরের দিন সকাল বেলা চলে গেলাম বাস কাউন্টারে । রাতের টিকেট কেটে মেসেজ করে জানিয়ে দিলাম দেখা হচ্ছে কাল । আমি আসছি ।
১০ টার দিকেই কাউন্টারে চলে গেলাম ১১ টার বাস ধরতে । বাস ছেড়ে দিল সময় মতই । জানালার পাশের সিটে বসে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়লাম টেরও পেলাম না । ঘুম ভাঙল ফেরি ঘাটে এসে । বাস থেকে নেমে ফেরির একদম পেছনে গিয়ে খোলা বাতাস আর পানির গর্জন শুনতে শুনতে কয়েকটা সুখটান দিয়ে নিলাম । আবার বাসে উঠার সময় হল । ফেরি ওই পারে চলে এসেছে । পৌছাতে মনে হয় আরো ৩-৪ ঘন্টার মত লাগবে । বাসে উঠেই আরেক ঘুম । ঘুম ভাঙল বাসের সুপার ভাইজার এর ডাকে ।
- মামা, ও মামা উঠেন ।
-- কি হইসে মামা ডাক ক্যান ? দেখ না ঘুমাইতাছি ।
- বুহুত ঘুমাইসেন । এইবার বাড়ি যাইয়া ঘুমান । বাস গ্যারাজে লইয়া যামু ।
-- আইসা পরছি নাকি ?
- হ মামা ।
-- তো অইটা আগে কইবা না ।
উঠে দেখি পুরো বাসে যাত্রী বলতে আমি একাই আছি । আর বাকি সবাই যে যার মত ছলে গেছে । মেজাজ পুরা বিলা হইয়া গেল । ইম্পরট্যান্ট কাজে ক্যান যে এত ঘুম পায় বুঝি না । বাস থেকে নেমে কাছের একটা হোটেলে গেলাম নাস্তা করতে । দেখা হবে বিকালে আর এখন বাজে সকাল ৯ টা । এতক্ষণ আমি কি করুম ? বন্ধুর বাসায় গেলে ঘুমাইতে পারুম না, এইটা সেইটা বহুত কিছু জিগাইবো । তারচেয়ে ভালো হয় কোন হোটেলে গিয়ে একটা রুম ভাড়া করি । আরামে থাকতে পারবো । যেই ভাবা সেই কাজ । কাছের একটা হোটেলে ১ দিনের জন্য ১ টা রুম ভাড়া নিলাম ।
দুপুর পেড়িয়ে বিকেল হল । মেহজাবিন কে ফোন দিয়ে জেনে নিলাম কোথায় আসতে হবে । সময়ের অনেক আগেই চলে গেলাম সেখানে । রেস্টুরেন্টে গিয়ে একটা সুবিধা জনক জায়গা খুজে পেয়ে সেটাই দখল করে রাখলাম । মনে মনে ভাবছি ১ মাস ধরে শেভ না করা রাকিবকে সে চিনতে পারবে ? আরে ধুর । কি যাতা ভাবছি । কিন্তু সে এখনো আসছে না কেন ? ৪ টার সময় আসার কথা এখন ৫ টা বাজে । ফোন দেই সেটাও ধরে না । অনেক ক্ষণ ধরে বসে আছি । এবার আমাকে সুখটান দিতেই হবে । রাস্তার পাশে একটা চা-বিড়ির দোকান দেখে সেখানেই বসে পরলাম । একটার পর একটা সিগারেট ধ্বংস করে যাচ্ছি কিন্তু ওর আসার কোন খবর নেই । সন্ধ্যা ৭ টা বাজে । বুঝে গেলাম ওর সাথে আমার আর দেখা হবে না । কষ্টের একটা হাসি হেসে চলে গেলাম বাস কাউন্টারে, রাত ১১ টার ঢাকার বাসের টিকেট কনফার্ম করতে ।
সারাটা সন্ধ্যা বাইরেই কাটালাম । মোবাইল থেকে ওর সমস্ত এসএমএস, নাম্বার সব ডিলিট করে দিলাম । কি দরকার এসব রেখে, শুধু শুধুই কষ্ট পাবো । রাতে খাওয়া-দাওয়া করে ওকে একটা মেসেজ দিলাম- চলে যাচ্ছি,ভালো থেকো । সাড়ে ১০ টার দিকে বাস কাউন্টারে চলে গেলাম । বাসের গায়ে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে সিগারেট ধরাচ্ছি । এমন সময় পেছন থেকে কে যেন বলে উঠল-
- সিগারেট খাওয়া ছেড়ে দাও । এটা তোমাকে শেষ করে দিবে ।
পেছনে ঘুরেই দেখি মেহজাবিন দাঁড়িয়ে হাতে ব্যাগ । আমি তো পুরাই অবাক ।
-- তুমি এত রাতে এখানে কি কর ? আর তোমার হাতে ব্যাগ কেন ?
- ভয় পেয় না । আমি তোমার সাথে পালিয়ে যাচ্ছি না । পরশু দিন ডাক্তারের সাথে আমার এপয়েনমেন্ট আছে । ভাবলাম তোমার সাথেই যাই ।
-- কিন্তু তুমি আজকে আমার সাথে দেখা করলে না কেন ?
- পরে বলছি । আগে আমার ব্যাগটা ধর তো আর দেখ দুজনের সিট একসাথে করা যায় কি না ।
-- সিট নাম্বার তো আলাদা । একসাথে কিভাবে বসবো ?
- আগে বাসে উঠো তারপর দেখছি ।
বাসে উঠে আমার পাশের সিটের আঙ্কেলকে ওর সিটের সাথে উনার সিট এক্সচেঞ্জ করার জন্য রীতিমত রিকুয়েস্ট করা শুরু করে দিল আর আমি ঘোড় লাগা চোখে ওর দিকে তাকিয়ে আছি । সিট দখল করে বিজয়ীর হাসিতে হেসে উঠে বলল-
- দেখলে, কিভাবে সিটটা ম্যানেজ করলাম আর শোন জানালার পাশে কিন্তু আমি বসব ।
-- মানে কি ? ওইটা আমার সিট
-- এখন ওটা আমার সিট,বুঝলে । এখন যাও, দোকান থেকে আমার জন্য চিপস,বিস্কুট আর পানির বোতল নিয়ে আসো আর শোন ভুলেও এখন সিগারেট খাবা না ।
- ওকে ম্যাডাম যাচ্ছি । আপনার আর কিছু লাগবে ?
-- হিহিহি । আপাতত না । পরে লাগলে আপনাকে জানাবো । ঠিক আছে ?
সব কিছু কিনে বাসে উঠার সাথে সাথেই বাস ছেড়ে দিল । ছাড়ার সাথে সাথেই জেরা করার ভঙ্গিতে ওকে বললাম-
- তুমি বিকেলে আসো নি কেন সেটা বল ?
-- দেখ আমি আসার অনেক চেস্টা করেছি । কিন্তু দুপুরের দিকে হঠাৎ করেই আমার ফিউচার জামাই তার বাপ-মা নিয়ে আমাদের বাসায় চলে আসে । তুমি ফোন দিচ্ছিলে আমি টের পেয়েছি কিন্তু বিশ্বাস কর তোমার সাথে কথা বলার অনেক চেস্টা করেছি কিন্তু কোন সুযোগই আমি পাইনি । প্লিজ,রাগ করে থেকো না ।
- আমি রাগ করলেই কি আর না করলেই কি ? আমার কথায় কারো কিছু আসে যায় নাকি ?
-- দেখ,এমন কর কেন ? তোমার সাথে বিকেলে দেখা করতে না পেরে এক রকম যুদ্ধ করে আমি আজ ঢাকায় যাচ্ছি শুধু তোমার সঙ্গ পাবো বলে । আব্বু-আম্মুর পছন্দের ছেলেকে বিয়ে করছি বলে আজ তারা আমার উপর এত প্রেশার ক্রিয়েট করতে পারেনি । না হলে কোন ভাবেই আসতে দিতো না । একটু বোঝার চেষ্টা কর ।
- ঠিক আছে । মাফ করে দিলাম ।
-- মাফ করলা মানে ? আমি কোন অপরাধ করেছি নাকি ? ভাব লও ?
- ওফ । এইবার একটু চুপ থাকবা ?
অনেকক্ষণ চুপ করে বসে আছি । মেহজাবিনও কথা বলেছে না । চুপ করে জানালা দিয়ে বাইরের দিকে তাকিয়ে আছে । শেষমেস আমাকেই নীরবতা ভাঙতে হল ।
- বিয়ে কবে ?
-- ডিসেম্বরে ।
- ভালো ।
-- তুমি আসবা না আমার বিয়ে তে ?
- না আসবো না ।
-- কেন ?
- আমি তোমাকে বলতে পারবো না । আমি শুধু এটাই জানি আমি আসতে পারবো না । আই এম সরি ।
-- তুমি আসলে আমার অনেক ভালো লাগত ।
- বাদ দাও এসব । অন্য কথা বলো ।
তারপর সারা রাত ধরে আমরা কথা বললাম । পুরো বাসের সবাই ঘুমিয়ে আছে । শুধু ঘুম নেই আমাদের চোখে । চলতে চলতে বাস এক সময় ফেরি ঘাটে এসে পৌছাল । বাস যখন ফেরিতে উঠলো তখন তাকে নিয়ে ফেরির পেছনের দিকে গেলাম । নদীতে তখন জোয়ার চলছে । সেদিন সম্ভবত পুর্ণিমা রাত ছিল । এক পাশে চাঁদ আর অপর পাশে সে । ওয়াও, লাইফ ইজ সো বিউটিফুল । নিজের অজান্তেই হেসে উঠলাম ।অবশেষে আবার বাসে উঠার সময় হয়ে এলো । এক সময় বাস ছেড়ে দিল । ঢাকায় পৌছাতে মনে হয় আর এক-দেড় ঘন্টা লাগবে । খালি রাস্তা ধরে সাঁই সাঁই করে ছুটে চলছে বাস । আর সেই বাসের খোলা জানালা দিয়ে হু হু করে ঢোকা বাতাস আমার কাধের উপর শুয়ে থাকা মেহজাবিনের চুল গুলো জড়িয়ে দিচ্ছে আমার মুখে । মেহজাবিন, তুমি হয়ত জানো না তোমাকে কত টুকু ভালবাসি । কিন্তু অনিশ্চিত ভবিষ্যতের কারণে তোমাকে সেই কথাটা বলার সাহস আমি পাই নি । একটা কথা আছে না- যা চাই তা পাইনা আর যা পাই তা চাই না ।
এক সময় বাস ঢাকায় এসে পৌছাল । তখনও সে ঘুমাচ্ছে । খুব আস্তে করে তাকে ডাকলাম –
- মেহজাবিন, ওঠো । আমরা ঢাকায় চলে এসেছি ।
ঘুম জড়িত কন্ঠে সে বলল
-- আরেকটু ঘুমাই ?
- আরে উঠো । আমার কাধের উপর শুয়ে আছ তুমি । মানুষ জন তাকিয়ে আছে আমাদের দিকে ।
ধরফর করে সে উঠে বসলো । লজ্জা ভরা কন্ঠে বলে উঠলো-
- সরি । তোমার কাধে শুয়ে ছিলাম বলে ।
-- আরেহ, সরি বলার দরকার নেই । বরং আমার ভালোই লেগেছে ।
- তুমি এত ফাজিল ক্যান ? আচ্ছা শোন আমার দুলাভাই আসবে আমাকে নিয়ে যেতে । তুমি ততক্ষণ পর্যন্ত আমার সাথে থাকবা ?
-- আচ্ছা ঠিক আছে । চল এখন বাস থেকে নামি ।
কিছুক্ষণ পরেই ওর দুলাভাই চলে আসলো । তখন আমি দাড়িয়েছিলাম অপরিচিতের ভঙ্গিতে যাতে ওর দুলাভাই বুঝতে পারে ও একাই এসেছে,আমার সাথে নয় । সব কিছুই ঠিক ছিল কিন্তু চলে যাবার মুহুর্তে কেন জানি মনে হল ওর চোখ দুটি ভিজে আসছে । আমি তাড়াতাড়ি ওর কাছ থেকে সরে এলাম । এই দৃশ্য আমি সহ্য করতে পারবো না । এক সময় ও চলে গেল । আমিও একটা সিগারেট ধরিয়ে রিকশায় উঠে পড়লাম । মনে প্রানে চাচ্ছি ওকে দ্রুত ভুলে যেতে । কিন্তু কখনো পারবো কিনা তা জানি না ।

সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২১
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদীর পরিবার সংক্রান্ত আপডেট

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯


মার্চ মাস থেকেই বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলাম। ক'দিন আগেও খুলনায় যাওয়ার ইচ্ছের কথা জানিয়েও আমার বিগত লিখায় কিছু তথ্য চেয়েছিলাম। অনেক ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও মেহেদীর পরিবারকে দেখতে আমার খুলনা যাওয়া হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

×