জিন্দা ওলি কেল্লা বাবা, বাবা মরে নাই মরে নাই রে।
কেউবা আসে নৌকা নিয়া কেউবা আসে গাড়ী, কেউবা আসে পায়ে হেটে
ছাইড়া জমিদারী। রওজার সামনে বাধা থাকে নৌকা সারি সারি।
হাজার হাজার নারী পুরুশ গেলে দেখতে পান।
নেংরা নুলা আতুর অন্ধ আরও ভাল জাতী,
বাবার মাজার পইরা থাকে সবাই দিন রাত্রী,
বাবার কাছে নাই ভেদাবেদ, সবাই এক সমান
৩৬০ আওলিয়ার একজন কেল্লা বাবা জান।
মনে হয় জান্নাতের বাগান, শোন বলি ভাই, বাবা মরে নাই মরে নাই রে।
নিজের কেল্লা নিজে কাটলো। সুবহানাল্লাহ
আওলাদে রাসুল কেল্লায় আশেকের কাবায়
দয়াল বাবার রাঙা চরন রাখিতাম মাথায়।
বাবার নামে ছারলাম তরী অকুল দরিয়ায়।
আমি অধম কপাল পোড়া জগতো সংসারে
মিরানে পরিলে আমি করি হই হুতাস।
লক্ষ কোটী সালাম জানাই তোমরী দরবার
যেদিকে তাকাই গো বাবা দেখী অন্ধকার।
আরে গ্যান সুধারীস কেল্লা বাবা তোমর দিদার চাই
বাবা মরে নাই মরে নাই রে।
আর কতদিন থাকবো মাঝি বইসা নদীর ধারে
লইয়া যাও লইয়া যাও মোরে কেল্লা বাবার ধারে।
কতজনায় গেলো মাঝি কত নৌকায় চরে আমি অধম বইসা রইলাল রইলাম আজও পড়ে।
আমি পাপী অপরাধী এই ভব সংসারে, বাবার দিদার ভীক্ষা চাইব যাইয়া পাক দরবারে।
আরে কেল্লা বাবার কেরামতী বুঝবার সাধ্য নাই।
কেল্লা বাবার প্রেমের মালা যেযন লইছে গলে ঘর বারী ছারিয়া দিয়া ঘুরে বন জংগলে
তাই তো আমি পাগল হইয়া নিলাম তোমর পীছূ তোমারে পাইলে আমার আর লাগেনা কিছূ।
আরে শরীফে কেল্লারে পাইলে আর কিছু না চাই বাবা মরে নাই মরে নাই রে।