###বোলিং অ্যাকশন সম্পর্কিত আইসিসির আইনের ২.২.৬ ধারায় বলা আছে, "ল্যাব পরীক্ষায় বোলাররা নির্দিষ্ট সেসব ডেলিভারিই করে দেখাবেন যে ডেলিভারির জন্য আম্পায়াররা তাকে সন্দেহ করেছেন।"
বি দ্রঃ কিন্তু মাঠের দুই আম্পায়ার তাসকিনকে নির্দিষ্ট কোন ডেলিভারির জন্য অভিযুক্ত করেননি।
পরীক্ষায় তাসকিনের স্টক ডেলিভারি ও ইয়র্কারে কোন সমস্যা পাওয়া না গেলেও তাঁর ৯ টি বাউন্সারের মধ্যে ৩ টিতে সমস্যা পাওয়া যায় বলে জানানো হয়েছে। অথচ নেদারল্যান্ডের সাথে ম্যাচে তাসকিন কোনো বাউন্সারই করেছিলেন না।
তারপরও তাসকিনের বাউন্সারে যদি সমস্যা থেকেও থাকে, আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী এসব ক্ষেত্রে বলা আছে স্টক ডেলিভারির বাইরে অন্য ডেলিভারির জন্য বোলারকে সতর্ক করে দেয়াই সর্বোচ্চ ব্যবস্থা। সতর্ক করে দেয়ার পর যদি বোলার পরে আর কোন ম্যাচে এমন ভুল করেন তবেই ব্যবস্থা নেয়া যাবে।
তাসকিনের বোলিং অ্যাকশন নিয়ে মাঠের দুই আম্পায়ারের সন্দেহ থেকে শুরু করে ল্যাব পরীক্ষার পর নেয়া কোনো সিদ্ধান্তেই ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা নিজেদের নিয়ম নিজেরাই অনুসরণ করেনি।
আইসিসি তাদের প্রতিবেদনে ব্যাখ্যা দিয়ে বলে, "আরাফাত সানির বেশিরভাগ বলে কনুই ১৫ ডিগ্রির বেশি বাঁকে"তাসকিন সম্পর্কে বলা হয়, "তাসকিনের সব বল বৈধ নয়"।