somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঈশ্বর,অপরাধী,আশরাফুল মাখলুকাত

০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


প্রতি জুমাবার নামাজে ইমাম সাহেব যখন মসজিদের নির্মাণাধীন কাজের জন্য বিশেষ একজন ব্যাক্তির নামে প্রশংসাসুচক বাক্যের স্তুতি আউড়াতেন তখন আমাদের বোঝার সমস্যা হতোনা ব্যাক্তিটি কে?
"আবুল মকিম সওদাগর"
আমাদের পাড়াসহ আশেপাশের আরো ৩ টি পাড়ার সমন্বয়ে প্রতিষ্টিত মসজিদটির জুমাবারে টাকা দান করার দিক দিয়ে এই লোকটিই সব সময় অগ্রনী ভুমিকা পালন করতেন।

কাছাকাছি একটা এলাকার নাম ছিল হিন্দুদের দেবতাদের আদ্যাক্ষর দিয়ে।আরো বলে রাখি ঐ এলাকায় খুব সাভাবিকভাবে মুসলমান অপেক্ষা হিন্দুদের অবস্থান বেশি ছিল।কথিত আছে ঐ এলাকায় অনেক অনেক বছর আগে অনেকটা গায়েবীভাবে একটি মসজিদের মিম্বর বা মিনার টাইপের কোন কিছুর অবস্থান বা উপস্থিতি দেখা দেয় যা পরবর্তীতে ঐ জায়গায় একটি বিশাল মসজিদে রুপান্তরিত হয়।মসজিদে জুমার নামাজ পরবর্তী টাকা গুনার জন্য মোটামুটি জনা পঞ্চাশেক লোকের দরকার হতো। কারন এক একটি দানবাক্স বা বিশেষভাবে বানানো টাকার থলি হতে টাকা এমন ভাবে পড়তে থাকতো যা কিছুক্ষণের মধ্যেই টাকার পাহাড়ে রুপ নিতো।
মসজিদের পাশে আবার অশুথ গাছের চারিপাশ দিয়ে মানতের জন্য বিভিন্নরকম সুতার গাথুনির প্রদর্শনী দেখার মত ছিল।অশুথ গাছটির গায়ে বা নিচে অসংখ্য আগরবাতির ধোঁয়া আর সুগন্ধিতে সে এক বড়ই চিত্তাকর্ষক দৃশ্যের অবতারণা হতো।
খানিক দুর থেকে দেখলে মনে হয় আশুথ গাছটি মানুষের সব দুঃখ দুর্দশা, পাপ,গ্লানি সব কিছুকেই নিজের মধ্যে ধারন করে হো হো হা হা বলে হাসছে আর বলতেছে;
"ওরে মুর্খ!ওরে ভীতুর দল তবে কি তোরাই আশরাফুল মাখলুকাত?"

অশুথ গাছে সুতার গাথুনি শুধু মুসলমানরা দিতো না।এখানে হিন্দু বা অন্য ধর্মাবলম্বী লোকেদের ও অংশগ্রহণ ছিল।
অশুথ গাছটির অল্প দুর থেকে সাদা,কালো,বিভিন্ন দামী দামী ব্র‍্যান্ডের যে সমস্ত গাড়িগুলির লাইন থাকতো তা মাইলের পর মাইল চলে গিয়েও শেষ হতোনা।বিভিন্ন অঞ্চলের ধনী জৌলুশপূর্ণ লোকেদের আনাগোনায় ভরে যেত জুমাবারে মসজিদটির অভ্যান্তর।

আবার নামাজ শেষে শুস্ক হস্তের লোকেদের লাইন ও কম ছিল না।
একদিকে টাকার পাহাড় হলেও আরেকদিকে আধুলির টিলাও হতোনা।
বড়ই বৈচিত্র্য।

আমি যে অঞ্চলটায় বড় হয়েছি ওই এলাকায় প্রতি এক মাইল রাস্তার মধ্যে কমপক্ষে ৩ বা তদোর্ধ মহা মনিষীর মাজার পাওয়া যেত!এর মধ্যে আবার কিছু কিছু জ্যান্ত মহা মনিষীর ও দেখা পাওয়া যেত!কিছুটা অস্বাভাবিক শারীরিক ঘঠনের কারনে গুটিকয়েক অলস-চৌর্যবৃত্তি টাইপের লোক ওই সমস্ত জ্যান্ত মহা মনিষীর মাধ্যমে নিজেদের উদরপূর্তি করতো।আমাদের এলাকায় ঐসময়টায় যারা এসএসসি বা অন্যান্য পরীক্ষা দিত তাদের ওই সমস্ত মাজারে যাওয়া পরিবার বা সমাজ কতৃক বাধ্যতামূলক ছিল।এই ধরনের প্রেসার সিচুয়েশনে আমারও ওই সব জায়গায় যাওয়া পড়েছে!আর না গেলে এত 'র' ভাবে লেখা সম্ভব হতোনা।

উপরের আলোচনার একটা বাস্তব গল্পের টুইস্ট লেখাটির শেষের অংশে পাওয়া যাবে তার আগে কিছু মৌলিক বা আমার অভিজ্ঞতালদ্ধ বিসয়ের দিকে আলোকপাত করি;



আসলে মিডলক্লাসের লোকেরা খুব বেশি ঈশ্বরের বিশ্বাসী হয় রেদার দ্যান আপার ক্লাস এন্ড লোয়ার ক্লাস।
অনেক বেশী ধনী লোকেদের ঈশ্বরের প্রতি বিশ্বাস স্থাপনের অত তাড়া নেই।
কেননা সে সব কিছুই টাকা দিয়েই পেয়ে যায়।টাকা দিয়ে সব কিছু পাওয়া যায়না এই জাতীয় অনেক কথাবার্তা চলে আসলেও আপাতত কিছুক্ষণের জন্যে মনে করেন সব হয়!
যেমন;ভোগ-বিলাস,অপরাধ সব কিছুই টাকার কাছে নস্যি। সুতরাং এদের যৌনানুভুতি নিবারনের জন্য ধর্ষন টাইপ অপরাধ করার অত বেশি প্রয়োজন হয়না,আমি একেবারেই বলছিনা যে ধনী লোকেরা এই ধরনের অপরাধ করেনা।করে,আর করে থাকলেও টাকা দিয়ে মামলা খতম করে ফেলে বা ভিক্টিমকে কনভিন্স করে ফেলে।এটা যে কোন অপরাধের ক্ষেত্রেই হতে পারে ধর্ষণের কথাটা এইজন্যই আনা পরের বিশ্লেষণগুলতো এই কথাটাই উদাহরণ হিসেবে আনা হবে তাই।


আবার একেবারে গরীব লোকদের ও ঈশ্বরের প্রতি বিশ্বাস নেই, যেখানে সে ৩ বেলা খাবারের ২ বেলায় জোগাড় করতে পারেনা সেখানে সে কোথাও যদি কোন রকমে ভাল খাবার পেয়ে যায় তাহলে ওই খাবারের পুরোটাই খেয়ে নিতে চায় কারন সে জানে এই ধরনের খাবার তার আর পাওয়ায় সম্ভাবনা খুব ক্ষীণ। সে প্রতিনিয়ত ডিপেন্ড করে অন্য মানুষের দুর্বলতায় আঘাত হানার কারন সে জানে তাকে এভাবেই বেঁচে থাকতে হবে ফুটপাতে,ফ্লাইওভার এর খাঁদে,ড্রেনের চিঁপায়।খেতে হবে ডাস্টবিনে ধনী লোকেদের ফেলে দেয়া খাবার।

রাস্তায় জ্যামে আটকে পড়া বাহারি প্রাইভেট কার গুলোয় চোখ তাকে তাদের।টার্গেট যে গাড়িটিতে কোমল হৃদয়ের কোন মহিলা বসে থাকে।যে হাতটি আগুনে ঝলসানো বা সবগুলি আংগুলি কর্তন থাকে সেই হাত দিয়েই আটকানো গাড়ির গ্লাসে বারবার টুকা দেয়া।আরেক হাতে আবার ২ বা ৩ বছর বয়সী বাচ্ছা থাকে।গ্লাস খুললেই ”সকাল থিকে বাচ্ছাটাক কিছু খাতি দিতে পারি নাই আফা কিছু টাহা দেন"।

বাসের হেলপার ও ওই শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত, কারন ওই জায়গায় একটা কমন এডিকশন থাকে "ড্রাগ"।জুয়াকেও এড করা যায়।ফলে দিনশেষে যা কামায় আসে তার ৮০% সে ড্রাগ আর জুয়ার পিছনে শেষ করে দেয়।বাকি যেটা থাকে সেটায় তার পরিবারের জন্য যতেষ্ট না।ড্রাগ বা জুয়ার এডিকশনের কারনে আসে ফ্রাস্টেশন সাথে ডিপ্রেশন। পরের দুইদিন ইচ্ছে করে কাজে যায় না।বাসায় থাকা স্ত্রীর সাথেও তার সম্পর্কটা ভাল যায় না।রাতের বেলায় নির্জন বাসে যখন কোন একাকী মহিলা পেয়ে যায় তখন তাদের কাছে ওটা সেই খাবারের মত হয়ে যায় যেটা পুরোপুরি ভাবেই খেয়ে ফেলতে হবে।

প্রতি ১০০ জন রিক্সাওয়ালাদের মধ্যে ৮৫ বা আরো বেশি রিক্সাওয়ালা পাওয়া যাবে যারা " গাঁজা"সেবন করে।ওরা নাকি গাঁজা খাওয়া ছাড়া রিক্সা চালাতে পারেনা।শরীরে জোর পায়না।রিক্সাওয়ালাদের ও ট্রাফিক রুলস ভংগ করলে মামলা হয়।সেটা হচ্ছে ট্রাফিক পুলিশের হাতে থাকা লাঠির দুটি ডান্ডাবাড়ি।
ওরা জানে ওরা রাস্তার মাঝখান দিয়ে বা এলোপাথাড়ি রিক্সা চালালেও কেউ কিছু বলবেনা।আবার কেউ যখন এসে চড় থাপ্পড় দিয়ে দেয় তখন চলতি পথে থাকা সুশীলরা বলে বসে "আরে ধুর ভাই রিক্সাওয়ালাদের গায়ে হাত তুললেন গরিব লোক বাদ দেন"।এই সহানুভূতির পুরো ফায়াদাটা সে উঠায় বিভিন্ন মাধ্যমে। এই সহানুভূতি টায় তার কাছে ঈশ্বর।
একজন ভাড়াটে খুনীর কাছে ঈশ্বর থাকেনা।ওর ঈশ্বর হচ্ছে যার কাছ থেকে কন্ট্রাক্ট আসে সে।
রাস্তায় জায়গা দখল করে আলু,মরিচ,পেয়াঁজ,বেচাদের ঈশ্বর থাকেনা। ওর ঈশ্বর হচ্ছে ট্রাফিক পুলিশ বা ওই এলাকার নেতা যার কারনে তার ব্যাবসা চলে।
একজন চতুর্থ শ্রেনির কার্মচারির মধ্যেও ঈশ্বর থাকেনা।তার ঈশ্বর হচ্ছে বসের দুই নাম্বারি টাকা।
ড্রাগস বা ইয়াবা পাচারকারীর মধ্যে ঈশ্বর থাকেনা।

এই শ্রেণির আরো অসংখ্য উদাহরণ দেয়া যাবে।
যে কোন ক্রাইমকে যখন সামনে আনা হয় তখন প্রতিটি জায়গা থেকে শুধু একটি মাত্র বাক্যের সর্বাধিক ব্যাবহার আমরা দেখতে পাই।
মুল হোতা কে?
গড ফাদার কে?
কানা বক্কর,লেংড়া ফরিদ,বাট্টু সামসু, এদের কাছে ক্রসফায়ারে না পড়াটা হচ্ছে ঈশ্বর!
আবার ক্রাইমে জড়িত লোকটি কনফেস করার পরে বলে আমি না করলেও আমার মত আরেকজন সে কাজটি করে ফেলতো।

সুতরাং গরীব লোকের কাছে ঈশ্বরের কোন অস্তিত্ব নেই।ওদের কাছে ক্ষনে ক্ষনে ঈশ্বর পরিবর্তন হয়।তবে সেই ঈশ্বর ঐশ্বরিক না।

বাকি থাকে মিডলক্লাস।মধ্যবিত্ত। এরা খুব বেশি ঈশ্বরে ডিপেন্ড করে।ছাপোষা চাকুরীজিবী বা টেনে ঠুনে মাস চালানো লোকেরা অনেক অনেক ঈশ্বর বিশ্বাসী হয়ে থাকে কেননা সে প্রতিনিয়ত প্রার্থনায় ঈশ্বরের কাছে চায়;
কোন আন ওয়ান্টেড অকারেন্স যেন না ঘটে তার পরিবারের। কেউ যেন অসুস্থ না হয়,মেয়েটি স্কুল কলেজে যেন ঝামেলায় না পড়ে,ছেলেটি যেন খারাপ ছেলেদের পাল্লায় পড়ে ড্রাগ বা অন্য কোন খারাপ জিনিসের প্রতি আসক্ত না হয়,আমার অফিসের বস যেন আমার প্রতি সদয় থাকে কেননা চাকরিটাইতো আমার একমাত্র সম্বল,
এইরকম আরো অনেক কিছুতেই সে পুরোপুরি ঈশ্বর ডিপেন্ডেবল।মিডলক্লাস রাজনীতি বোঝেনা।তার কাছে রাজনীতি মানে নরকনীতি।সকাল বেলায় অফিসে যায় বিকেল বেলা ফিরে এসে বউ-বাচ্চাকে নিয়েই সে ঈশ্বর-ঈশ্বর করে।নিয়ম করে ঈশ্বরের প্রতিটি নির্দেশনা সে পালন করে, প্রতিবেশী, দোকানদার,রাজনীতিবিদ,মাস্তান সবার কাছেই সে ভাল থাকে।
চলে যাই





উপরে বলা টুইস্টে,আসলে আমার লেখার প্রধান ক্যারেক্টার ধনী-গরিব তাই মিডলক্লাস নিয়ে অন্য একদিন অনেক কিছু লেখা যাবে।


প্রথমে বলা আবুল মকিম সওদাগর একটি মোটামুটি ভাল মানের ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান এর মালিক ছিলেন।মসজিদে,মাজারে,নিয়মিত টাকা পয়সা দিয়ে ভাল একটা নাম করে ফেলেন কয়েক বছরে, এত এত কিছু করার গোপন একটা উদ্দেশ্যে ছিল সেটা তিনি নিজের মুখে বলবেন কেন?
এলাকার মুরুব্বি গোত্রীয়দের মধ্যে থেকেই প্রস্তাব টা আসলো। আগামী চেয়ারম্যান ইলেকশনে আমাদের প্রার্থী আবুল মকিম সওদাগর!
সমস্যাটা শুরু হয় তখনি যখন দেখা যায় উনার চাইতেও আরেকজন যোগ্য ব্যাক্তি ইলেকশনে প্রার্থী হয়ে যায়।আবুল মকিম সওদাগর এর স্বপ্নে তখন চেয়ারম্যান এর গদি।সেটা যে কোন মুল্যেই।পরিসংখ্যান করে দেখা যায় দক্ষিণ পাড়ার একটা বিশাল ভোটার আছে যাদের একটা ভোট ও আবুল মকিম সওদাগর এর বাক্সে পরবেনা।
ঐ দক্ষিণ পাড়াতেই ছমিউল্লাহ নামে এক তাগড়া বেকার, অলস,সাহসী গরীব ছেলে আছে বাপ মরা।এক দুই বার ছোট খাট চুরি চামারি করে ধরা খেয়ে ঐ পাড়াতে একপ্রকার অচ্ছুৎ হয়ে আছে।
পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ছমিউল্লাহর হাতে তুলে দেয়া হয় অস্ত্র সাথে কিছু বাহিরের ভাড়াটে ছেলে।ভোটের দিন সকাল থেকেই দক্ষিন পাড়ার ভোটারদের কেন্দ্রে যাওয়ার প্রধান রাস্তায় ওরা অস্ত্র দেখিয়ে বলবে কেন্দ্রে যাওয়ার দরকার নাই বাসায় চলে যাও।
এই ঘটনা যখন ছড়িয়ে পরে পুরো দক্ষিণ পাড়ায় তখন জন উন্মেষ এর বিস্ফোরণ ঘটে চতুর্দিক থেকে ছমিউল্লাহদের ঘিরে ফেলে গণপিটুনির শিকারে মারা যায় ছমিউল্লাহ সহ আরো দুইজন ভাড়াটে।
ছমিউল্লাহর লাশের উপর দিয়ে আবুল মকিম সওদাগর চেয়ারম্যান হয়ে যায়। গণপিটুনির পরবর্তী সময়ে দক্ষিণ পাড়ার সব পুরুষ সদস্য হয়ে যায় অপরাধী।
বিধবা লুতফন হয়ে যায় আবুল মকিমের যৌনসঙ্গী।
লুতফনের কাছে স্বামীহারা ক্ষুধা নিবারনের ঈশ্বর হয় আবুল মকিম সওদাগর।
আবার লুতফন যখন ফনা তুলে বিষবাস্প ছড়ানোর তখন সে হয়ে যায় বেইশ্যা।হতে হয় গ্রাম ছাড়া।

ছমিউল্লাহর ঈশ্বর আবুল মকিম সওদাগর।
আর আবুল মকিম সওদাগর নিজেই বড় এক ঈশ্বর!
ছমিউল্লাহ যে রাস্তায় গণপিটুনির শিকার হয়ে মারা যায় ঐ রাস্তার নাম হয়;
"শহিদ ছমিউল্লাহ স্মৃতি সড়ক"

বাস থেকে নেমে অল্প কিছুদুর হেটে যখন ঐ সড়কে এসে দাঁড়াই তখন সড়কটি হো হো হা হা করে হাসে আর বলে;
"ওরে শিক্ষিত!ওরে সুশীল তোরাই কি তবে আশরাফুল মাখলুকাত?"

সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৩০
৫টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পরিণতি - ৩য় পর্ব (একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস)

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮



( পরিণতি ৬১ পর্বে'র একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস ।)

তিন


আচানক ঘুম ভেঙ্গে গেলো ।

চোখ খুলে প্রথমে বুঝতে পারলাম না কোথায় আছি । আবছা আলোয় মশারির বাহিরে চারপাশটা অপরিচিত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইফতার পার্টি মানে খাবারের বিপুল অপচয়

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৩



গতকাল সরকারি ছুটির দিন ছিলো।
সারাদিন রাস্তাঘাট মোটামুটি ফাকাই ছিলো। ভাবলাম, আজ আরাম করে মেট্রোরেলে যাতায়াত করা যাবে। হায় কপাল! মেট্রো স্টেশনে গিয়ে দেখি গজব ভীড়! এত ভিড়... ...বাকিটুকু পড়ুন

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×