somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিদিক ব্যাংক: একটি গাজাখুরি গল্প

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পৃথিবীর বুকে এক ব-দ্বীপ দেশ ছিলো। সেই দেশ ছিলো আন্দোলন সংগ্রামের দেশ, ছিলো যুদ্ধের দেশ, ছিলো পুনর্গঠনের দেশ, ছিলো স্বৈরাচারের দেশ, ছিলো ঘোষকের দেশ, ছিলো স্বপ্নের দেশ, ছিলো হাওয়ার দেশ, ছিলো চেতনার দেশ। সেই আজব দেশে অনিয়মই ছিলো নিয়ম। সেই দেশ দুর্নীতিতে সারা দুনিয়ায় প্রথম স্থান অধিকার করতো হরহামেশাই।
আজিব সেই দেশে একটা বিস্ময়কর ব্যাপার ঘটেছিলো। দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, লুটপাট আর চুরিচামারির ভিড়ে এক সরকারী ব্যাংক উঠেছিলো উৎকর্ষের শীর্ষে। সেই ব্যাংকের নাম বিদিক ব্যাংক। বিদিক ব্যাংক সরকারী ব্যাংক হয়েও নিয়মনিষ্ঠ ছিলো, লাভ করতো, দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখতো-সব মিলিয়ে তাক লাগানো ব্যাপার। ধন্যি ধন্যি পড়ে গিয়েছিলো সেদেশের ব্যাংকিং ইন্ডাস্ট্রিতে।
কিছু বছর আগের কথা। সেদেশে ক্ষমতায় এলো মহাজোয়ারের সরকার।ভোটের আগে সেই সরকার দেশের মানুষকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলো দিনবদলের।তো দিনবদল কিছুটা তো করতেই হয়, শুরু হলো কর্মযজ্ঞ।কিন্তু দিনবদল করতে হলে তো আগে কর্মীবদল করতে হবে। সব জায়গায় নিজেদের লোক বসাতে হবে। সরকার করলোও তাই। সরকারপ্রধান অনুগত কর্মীদের বসালেন সবখানে। দক্ষতার আগে আনুগত্য-এই নীতি অনুসৃত হলো সকল নিয়োগের ক্ষেত্রে।অখ্যাত রেণু-বেণু, দীপু-বিপু, কঙ্কন-কণিকারা ঠাঁই পেলেন বড় বড় পদে।
সরকারী সব ব্যাংকের পরিচালনা পরিষদে বসলো অনুগত লোক। দেশের কিংবা দেশের মানুষের দিনবদল হোক আর নাই হোক, নিজেদের দিনবদল তারা করেই ছাড়বেন-এমন ধনুর্ভঙ্গ পণ করে তারা বসলেন ক্ষমতার মসনদে।
বিদিক ব্যাংক প্রসঙ্গে ফিরে আসি। বিদিক ব্যাংকের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পেলেন আদ্দুল পাই কাচ্চু। কাচ্চু সাহেব সৎ মানুষ। সরকারপ্রধানের ঘনিষ্ঠ।তার ক্ষমতার দাপট যে অন্য দশজনের চেয়ে বেশী হবে সেটা বলাই বাহুল্য। তিনি নিজের অনুগত লোক বসালেন বিদিক ব্যাংকের পরিচালনা কমিটিতে। এমনকি ব্যাংকের কর্মীপদেও উনি বসালেন নিজের পছন্দের লোকদের।দিনবদল করতে হবে না!!
কাচ্চু সাহেব মনোনিবেশ করলেন ঋণ প্রদান করার দিকে। নিজের পরিচিত, অল্পপরিচিত, অপরিচিত নানা রকম লোককে তিনি ঋণ দেবার ব্যবস্থা করলেন। ঋণ নেবার যোগ্যতা, জামানত ইত্যাদি প্রচলিত রীতিনীতি সম্পূর্ণ অগ্রাহ্য করা হলো ঋণ বিতরণের সময়। ব্যাপারটা এমন দাড়ালো, আর কোন যোগ্যতা নেই, শুধুমাত্র কাচ্চু সাহেব চেয়েছেন,তাই ঋণ পেলেন যদু, মধু, রাম, শ্যামরা।হাজার হাজার কোটি টাকার বেনামী ঋণ দেয়া হলো। এমন ঋণ দিতে তিনি সহায়তা নিলেন পরিচালনা পরিষদের অনুগত সভ্যদের, আর তার নিয়োগকৃত দক্ষ(!) কর্মীদের। বিনিময়ে তিনি কি পেলেন সেটা কেউ জানেনা। অনুগত সভ্যদের কেউ কেউ পেলো বাড়ী, গাড়ী, নগদ টাকা। কেউ পেলো বেনামী ঋণ। আর কর্মীরা পেলো নিয়মনীতির বাইরে পদোন্নতি।
মাস গেলো, বছর গেলো।বিতরণকৃত ঋণ পরিশোধের সময় এলো। ঋণগ্রহীতাদের পালা ঋণ পরিশোধের। কিন্তু তারা সেসবের ধারেকাছে দিয়ে গেলেন না, ঋণ নেবার সময় তো টাকা একবার দিয়েছেনই কাচ্চু সাহেব আর তার মনোনীত লোকদের। আবার কিসের টাকা? আর তারা তো ভূয়া নাম-ঠিকানা ব্যবহার করে ঋণ নিয়েছেন, জামানত দেননি, ঋণ শোধ দিলেই কি আর না দিলেই কি!
ফলাফল যা হবার, তাই হলো। বিদিক ব্যাংকের বেশীরভাগ ঋণ হলো খেলাপী।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিরীক্ষনে ধরা পড়লো নানা শাখায় নানা অনিয়ম। দুষ্টু সাংবাদিকরা বিভিন্নরকম খবর ছাপালো রংচং চড়িয়ে। বিদিক ব্যাংকের সুনাম হঠাৎ করেই হাওয়া হযে গেলো।দেশজুড়ে হায়হায় রব উঠলো।
দেশের বয়োজ্যোষ্ঠ অর্থমন্ত্রী আমাআমু মহোদয় সব শুনলেন। শুনে তিনি প্রথমেই খেপলেন সাংবাদিকদের ওপর। যত্তোসব রাবিশ আর বোগাস, এত শোরগোলের কি আছে? কত টাকা খোয়া গেছে, পাঁচ হাজার কোটি? এত সামান্য টাকার জন্য গেলো গেলো রব তোলার কি আছে? এরকম ছোটখাটো অনিয়ম হতেই পারে, আমি ব্যাপারটা দেখছি।
দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত করলো।কল্পনাতীত বিভিন্নরকম অনিয়মের প্রমান খুজে পেলো তারা।কাচ্চু সাহেবের ধরাকে সরা জ্ঞান করা্ কার্যকলাপ আর নানা তেলেসমাতি উদঘাটন করলো তারা। গভর্ণর সাহেব কাচ্চু সাহেবের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবার অনুরোধ জানিয়ে চিঠি লিখলেন অর্থমন্ত্রী মহোদয় বরাবর।
অর্থমন্ত্রী মহোদয় বিজ্ঞ গভর্ণর সাহেবের এহেন কার্যক্রমে বড়ই বিরক্ত হলেন।কিন্তু তিনি কাচ্চু সাহেবের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেবার প্রয়োজন অনুভব করলেন না। তারপর, পত্রিকার লোকদের অব্যাহত লেখালেখি আর দেশের কিছু সুশীল ব্যক্তির বক্তৃতা-বিবৃতিতে অতিষ্ঠ হয়ে তিনি কিছু লোক-দেখানো পদক্ষেপ নেয়ার ব্যবস্থা করলেন-পুরো ব্যাপারটা তিনি ন্যস্ত করলেন দুপোক এর উপর।
দুপোক-অর্থাৎ দুর্নীতিবাজ পোষক কমিশন। এ আরেক আজব প্রতিষ্ঠান। এরা দেশের বড় বড় দুর্নীতিবাজদের পোষে। বড় বড় দুর্নীতি এদের চোখেই পড়ে না, ছোটখাটো দুর্নীতি এদের চোখ এড়ায় না।বড় দুর্নীতিবাজদের স্বার্থে ছোট দুর্নীতিবাজদের বলির পাঠা বানানোতেই তাদের যত উৎসাহ! বিদিক ব্যাংকের দুর্নীতি তদন্তের ভার পেয়ে দুপোক চেয়ারম্যান তার চেম্বারেই একপাক নেচে নিলেন। কি মজা, কি মজা!! বিদিক ব্যাংককে এবার দুর্নীতিমুক্ত করেই ছাড়বেন তিনি।
দুপোক এর বাহাদুর অফিসাররা ছুটলেন বিদিক ব্যাংকে।এই দুর্নীতির একটা হেস্তনেস্ত তারা করবেনই। এখানে একটা কথা বলে রাখা প্রয়োজন, ব্যাংক কিভাবে কাজ করে, ব্যাংকের নিয়মনীতি কি, ব্যাংকের ঋণ বিতরণের আগে ও পরে’র করণীয়, এগুলোর কিছুই জানেন না দুপোকের কর্মকর্তারা।তবুও তারা বিভিন্ন দুর্নীতি উদঘাটন করে ফেললেন।
কাজ দেখিয়ে ফেললেন দুপোকের কর্মকর্তারা। একটি নয়, দুটি নয়, ছাপ্পান্নটি মামলা করলেন তারা। সেই সব মামলায় আসামি হলেন ব্যাংকের কর্মকর্তারা। তারা নিজের উৎসাহে ঋণদান করেছেন, নিয়মনীতি মানেননি, কাগজপত্র নেননি, জামানত নেননি, পদোন্নতি নিয়েছেন, ইত্যাদি নানা অনিয়মের অভিযোগ তাদের বিরুদ্ধে।
তাহলে কাচ্চু সাহেব? উনি কি কিছুই করেননি? দুপোকের লোকজন তন্ন তন্ন করে খুজলো নথিপত্র। নাহ, কাচ্চু সাহেবের কোন দোষই খুজে পেলোনা তারা। কাচ্চু সাহেব সম্মানী মানুষ, তিনি কোন অপরাধ করতে পারেন? এমন ফেরেশতাতুল্য মানুষের বিরুদ্ধে বিভিন্ন পত্রিকা হলুদ সাংবাদিকতার স্বার্থে যাচ্ছেতাই লিখতে পারে, দুপোকের লোকেরা তো আর সত্যের অপলাপ হতে দিতে পারেন না!কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিরীক্ষকরা অযথাই কাচ্চু সাহেবের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করেছেন, কোন মানে হয়?
দুষ্টু লোকে মন্দ কথা বলবেই। আর আজব দেশের্ আজাইরা মানুষজনের কামকাজ নেই। তারা কাচ্চু সাহেবের বিরুদ্ধে নানা আলোচনা সমালোচনা চালিয়ে যেতে লাগলো। আজব দেশের পত্রপত্রিকা নানা রটনা রটাতে লাগলো। কাচ্চু সাহেব অবশ্য এসব গায়েই মাখেননা। প্রধানমন্ত্রী মহোদয়ের দপ্তরেও গেলো এসব কথার কিছুটা। তিনি অবশ্য কাচ্চু সাহেবকে অভয় দিলেন, কাজ করলে বদনাম একটু হবেই, ওসব নিয়ে মাথা না ঘামালেই হয়।
দুপোক একটি মামলায়ও কাচ্চু সাহেবের নাম জড়ায় নি। উনি তো ধোয়া তুলসী পাতা। তারপরও একদিন দেশবাসীকে অবাক করে দিয়ে বিদিক ব্যাংকের চেয়ারম্যান এর পদ থেকে পদত্যাগ করলেন মহামতি আদ্দুল পাই কাচ্চু।অর্থমন্ত্রী আমুআমা সাহেব হে হে করে হেসে পদত্যাগপত্র গ্রহন করলেন অনেক টিভি ক্যামেরার ঝলকানির সামনে। তার চাহনিতে প্রকাশ পেলো দেশবাসীর প্রতি করুণা, কিছুটা আক্ষেপও। আহা, একটা সৎলোকের সেবা থেকে বঞ্চিত হলো দেশ। কি আক্ষেপ, কি আক্ষেপ!
অবশ্য মামলাগুলো চললো তার আপন গতিতে। বিদিক ব্যাংকের কর্মকর্তারা কি এত বড় অপকর্ম করে পার পেয়ে যাবে? কিছুতেই না।তাদেরকে আদালতে নেয়া হলো, রিমান্ডে নেয়া হলো, তাদের সম্পদের অনুসন্ধান করলো দুপোক। বাবারা, ঘুঘু দেখেছো, ঘুঘুর ফাদ দেখোনি, ব্যাংকের টাকা মেরে খাবে, এত সোজা?
এরকম নাটক চলতে থাকলো। যদু, মধু, রাম, শ্যামরা ব্যাংকের টাকায় বিদেশের বারে বসে মদ গিলতে লাগলো। তাদের খবর কেউ নিলোনা। কাচ্চু সাহেব সসম্মানে সমাজের উপর তলায় বিচরণ করতে লাগলেন। মানুষ ভুলেই গেলো বিদিক ব্যাংকে তার সংশ্লিষ্টতার কথা। আজব দেশে ইস্যুর কি অভাব আছে? নতুন নতুন ইস্যু নিযে সরগরম হয় আজব দেশের বেকুব জনতা। জেলে পচে মরার আশংকায় ভুগলো কতিপয় কর্মকর্তার পরিবার। তাতে কি, কারো কি কিছু এসে যায়? দুপোক কর্মকর্তারা যথাযোগ্য সম্মানী নিশ্চয়ই পেয়েছেন কাচ্চু সাহেবের পক্ষ থেকে, সে খবর কে রাখে?
আসল ক্ষতিটা হলো বিদিক ব্যাংকের। একসময়ের শতকোটি লাভের ব্যাংক এখন বছরে লস করে দুইশত কোটি টাকা। ব্যাংকের জামানতকারী, গ্রাহক কমতে কমতে শূণ্যের কোঠায়। হাজার হাজার কোটি টাকার ঋণ অবলোপনের বোঝা, প্রতিনিয়ত দুপোকের হয়রানিতে সকল কর্মকর্তার জীবন ওষ্ঠাগত, ইত্যাদি নানা হ্যাপায় বিদিক ব্যাংকের অস্তিত্বই সংকটাপন্ন।
অবশ্য এমনই তো হওয়ার কথা ছিলো,তাই নয় কি? বিদিক ব্যাংক যে আগে এত ভালো করেছিলো সেটাই তো অস্বাভাবিক।এখনকার পরিস্থিতি ই তো স্বাভাবিক। সরকারী ব্যাংকে দুই চার হাজার কোটি টাকার খারাপ ঋণ না থাকলে সেটা আবার কিসের সরকারী ব্যাংক?
আর দেশের ক্ষতির কথা ভাবছেন, এরকম ছোটখাট ক্ষতি’র কথা নিয়ে পড়ে থাকলে চলবে? আজিব দেশের লোকের কি আর ভাবনার বিষয়ের কমতি পড়ে?প্রতিনিয়ত ইস্যু তৈরী হয় আজিব দেশে। মানুষ মেতে থাকে সেসব নিয়ে।
লেখকের মাঝে মাঝে একটু মন খারাপ হয় বিদিক ব্যাংকের কথা ভেবে। অবশ্য তাতে কি কিছু যাবে আসবে?
আমার কথাটি ফুরোলো…বিদিক ব্যাংকের দু:খগাথা ফুরোলো না।
যারা কষ্ট করে এতটুকু পড়লেন, তাদের জন্য বাণী, এতক্ষণ যা পড়লেন, সবই লেখকের কষ্টকল্পনা। জীবিত বা মৃত কোন ব্যক্তি কিংবা কোন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এ গল্পকে মেলানোর কোন অবকাশ নেই। যদি কেউ কোন মিল খুজে পেয়ে কষ্ট পান, সে আপনার নিজের দায়িত্ব, লেখকের কোন সংশ্লিষ্টতা নেই।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১
২টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আজ ২৫শে বৈশাখ। ১৬৩তম রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে আমার গাওয়া কয়েকটি রবীন্দ্রসঙ্গীত শেয়ার করলাম। খুব সাধারণ মানের গায়কী

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০৫

আপনারা জানেন, আমি কোনো প্রফেশনাল সিঙ্গার না, গলাও ভালো না, কিন্তু গান আমি খুব ভালোবাসি। গান বা সুরই পৃথিবীতে একমাত্র হিরন্ময় প্রেম। এই সুরের মধ্যে ডুবতে ডুবতে একসময় নিজেই সুর... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিশ্ব কবি

লিখেছেন সাইদুর রহমান, ০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৭

বৈশাখেরি পঁচিশ তারিখ
কবি তোমার জনম
দিন,
বহু বছর পার হয়েছে
আজও হৃদে, হও নি
লীন।

কবিতা আর গল্প ছড়া
পড়ি সবাই, জুড়ায়
প্রাণ,
খ্যাতি পেলে বিশ্ব জুড়ে
পেলে নভেল, পেলে
মান।

সবার ঘরেই গীতাঞ্জলী
পড়ে সবাই তৃপ্তি
পাই,
আজকে তুমি নেই জগতে
তোমার লেখায় খুঁজি
তাই।

যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্যারিস্টার সুমন দায়মুক্ত , চু্ন্নু সাহেব কি করবনে ?

লিখেছেন শাহাবুিদ্দন শুভ, ০৮ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৭


দেশে প্রথম কোন সংসদ সদস্য তার বরাদ্ধের ব্যাপারে Facebook এ পোষ্ট দিয়ে জানিয়ে থাকেন তিনি কি পেলেন এবং কোথায় সে টাকা খরচ করা হবে বা হচ্ছে মানুষ এসব বিষয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। শিল্পী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৩৮










চিত্রকলার কোন প্রথাগত শিক্ষা ছিলনা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের। ছোট বেলায় যেটুকু শিখেছিলেন গৃ্হশিক্ষকের কাছে আর পাঁচজন শিশু যেমন শেখে। সে ভাবে আঁকতেও চাননি কোন দিন। চাননি নিজে আর্টিস্ট... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাহান্নামের শাস্তির তীব্রতা বনাম ইসলামের বিবিধ ক্ষেত্রে অমুসলিম উপস্থাপিত বিবিধ দোষ

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৪



জাহান্নামের শাস্তির তীব্রতার বিবেচনায় মুমিন ইসলামের বিবিধ ক্ষেত্রে অমুসলিম উপস্থাপিত দোষারোপ আমলে নেয় না। আমার ইসলাম সংক্রান্ত পোষ্ট সমূহে অমুসলিমগণ ইসলামের বিবিধ ক্ষেত্রে বিবিধ দোষের কথা উপস্থাপন করে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×