ভাসুরের নাম মুখে নিতে নাই।
কি বিপদে পড়লাম রে ভাই
ভাসুরের নাম মুখে নিতে নাই,
ভাসুর আমার ধর্ষকামী অত্যাচারি
জুলুম নির্যাতন শশুর(পাকি) বাড়ি।
ভাসুরের বদন চাঁদ তারা খচিত
পাক সার জমিনে কায়া রচিত,
সবুজে রক্তাক্ত বাংলা ভাসুরের ধর্ষণ বলাত্কার
পাকিস্তানি চেহারায় নুরানি জ্বার জ্বার।
রাজাকার আল বদর আল শামস তাদের দোসর
"পাক ওয়াতান" কায়েমে সাজায় রাতের বাসর,
দামাল যুবা বীর জনতা রুখে দিল তাদের পাপাচার
রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে শহিদ বীরঙ্গনা বীর শ্রেষ্ঠ সম্ভার।
বাংলার সকল যোদ্ধা গর্বিত তাদের নাম মুক্তিযোদ্ধা
অর্ধ শত বছর পরে উদয় চখা রাজাকার(মির্জা ফখরুল এর বাবা) তনয় যুদ্ধের বোদ্ধা,
(তিনিও মুক্তিযোদ্ধা হবার খায়েশে)
স্বপ্নে দেখেন যুদ্ধ করেছেন পাঞ্জাবিদের পাশে
তওবা তওবা পুন্য ভুমি পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করব কোন সাহসে।
দজ্জালের রাজ্য থেকে এসেছিল যে সকল হানাদার
সারা বিশ্ব জানে তারা পাকিস্তানি জমাদার,
যেহেতু ভাসুরের নাম মুখে নিতে নাই
রাজাকারের উত্তরসুরি মোরা বিজাত(বিএনপি জামাত) পাকিস্তানি বলতে লজ্জা পাই।
৭৫ _ ৯৫ যুগে মাত্রিভুমি বাংলায় রেডিও টেলিভিশনে বলা হতনা আমরা যে পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রাম প্রতিরোধ যুদ্ধ করেছি। বলা হত হানাদার বাহিনির বিরুদ্ধে। বর্তমান সময়ের মুক্তিযুদ্ধের আরেক রুপ ভোট যুদ্ধে সেই সময়ের ক্রীড়নকরা তরুন নবীন বাংলাদেশকে মিস্টি কথায় ভুলিয়ে সেই মিথ্যাচারের যুগ ফিরিয়ে আনতে চাচ্ছে। বাংলাদেশের অহংকার গর্বে আবার খাদ গরল ঢালতে তোমরা দিওনা।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৩৮