somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এখন সেই পুলিশ কর্মকর্তারা সরকারের কাছে টেলিফোনের বিলও চেয়েছেন

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

েজাট সরকারের আমলে চাকরিচ্যুত যেসব পুলিশ কর্মকর্তা চাকরিতে পুনর্বহাল হয়ে আবার অবসরে চলে গেছেন তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন সরকারের কাছে টেলিফোন বিলও চেয়েছেন। ইতোমধ্যে তারা কোর্টের আদেশ অনুযায়ী ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি ছাড়াও বকেয়া বেতন ভাতা, এমনকী পারিবারিক রেশন পর্যন্ত পেয়েছেন। এখন তারা চাকরিচ্যুত হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত টেলিফোন ব্যবহারের খরচ বাবদ ৬০ হাজার থেকে শুরু করে ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে নোট পাঠায় অর্থমন্ত্রণালয়ে। অর্থমন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা এ ধরনের আবেদন পেয়ে বিষ্ময় প্রকাশ করেছেন।

অর্থমন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, আবাসিক টেলিফোন প্রাধিকারপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা যারা কর্মরত আছেন তারা সরকারি মঞ্জুরি নিয়ে টেলিফোন ব্যবহার করলে টেলিফোনের বিল পাবেন। কিন্তু যেহেতু সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তারা চাকরিতে ছিলেন না, সেহেতু তাদেরকে এখন এই বিল দেয়াটা হবে বেআইনি। এ ব্যাপারে সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের মতামত নেয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেন ওই কর্মকর্তা।

একজন পুলিশ কর্মকর্তা ৭০ হাজার টাকা টেলিফোন বিল চেয়েছেন। স্ত্রী ও ছেলেমেয়েরা ব্যবহার করলেও ফোনটি মূলত তার বলে ওই পুলিশ কর্মকর্তা আবেদনে উল্লেখ করেন।


Click This Link
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ঘরে আগুন, মন্দীরে হামলা, মাজার ভাঙ্গা, পিটিয়ে মানুষ মারা এমন মেধাবী এদেশে দরকার নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৩২



২০০১ সালে দেলাম ঘরে আগুন দেওয়া ও মন্দীরে হামলার জঘণ্য কাজ। ২০০৪ আবার দেখলাম ঘরে আগুন, মন্দীরে হামলা, মাজার ভাঙ্গা, পিটিয়ে মানুষ মারার জঘণ্যতম ঘটনা।জাতি এদেরকে মেধাবী মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিক্ষাঙ্গনে অপ্রীতিকর ঘটনার মুল দায় কুৎসিত দলীয় লেজুরভিত্তিক রাজনীতির

লিখেছেন ঢাবিয়ান, ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪৫

সোস্যাল মিডিয়ার এই যুগে সবাই কবি, লেখক, বুদ্ধিজীবি সাজতে চায়। কিন্ত কেউ কোন দ্বায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে রাজী নয়। ঢাকা ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে দুটা মর্মান্তিক হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটেছে । এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

কোমলমতিদের নিয়ে আমি কি বলেছিলাম?

লিখেছেন সোনাগাজী, ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৫৪



আমি বলেছিলাম যে, এরা ভয়ংকর, এরা জাতিকে ধ্বংস করে দেবে।

ড: ইউনুসের সরকারকে, বিশেষ করে ড: ইউনুসকে এখন খুবই দরকার; উনাকে টিকিয়ে রাখতে হলে, কোমলমতিদের থামাতে হবে; কিভাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

পিটিয়ে মানুষ মারার জাস্টিফিকেশন!

লিখেছেন সন্ধ্যা প্রদীপ, ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৩

এদেশে অনেক কিছুই সম্ভব।বর্তমান এলোমেলো সয়য়ে যা সম্ভব না বলে মনে করতাম তাও সম্ভব হতে দেখেছি।তবে মানুষকে কয়েক ঘন্টা ধরে পিটিয়ে মারাকে ইনিয়েবিনিয়ে জাস্টিফাই করা যায় এটা ভাবিনি।তাও মেরেছে কারা?
একদল... ...বাকিটুকু পড়ুন

আহা তোফাজ্জল

লিখেছেন সামিয়া, ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৪




মৃত্যু এখন এমনি সহজ
ভিডিও করতে করতে;
কথা বলতে বলতে
ভাত খেতে দিতে দিতে;
কনফিউজড করতে করতে
মেরে ফেলা যায়।

যার এই দুনিয়ায় কেউ অবশিষ্ট নাই
এমন একজনরে!
যে মানসিক ভারসাম্যহীন
এমন একজনরে!
যে ভবঘুরে দিক শূণ্য
এমন একজনরে!
যে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×