somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কে এই ডঃ আহমেদ জিয়া উদ্দিন? যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনালর সাথে তার সম্পর্ক কি?

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



সম্প্রতি যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনালের বিচারপতি নিজামুল হকের স্কাইপি কেলেংকারী প্রকাশিত হওয়ার পর নানান আলোচনা সমালোচনা চলেছে। আদালতের অগোচরে বিচারকের আচরন বিধি পাশ কাটিয়ে নিজামুল হক কেন জিয়া উদ্দিনের সাথে আলাপ করেছেন? কেন সেটা গোপন রাখা হয়েছে?

প্রথমতঃ আমাদের জানতে হবে? কে এই ডঃ আহমেদ জিয়া উদ্দিন?
ADVISOR of The Indian Campaign on the International Criminal Court.
অর্থ্যাৎ তিনি একজন ভারতের আইনজীবী। ভারতীয় প্রতিনিধি।

উক্ত সংগঠনের পরিচিতিঃ
A campaign called ICC-India was started in the year 2000 as a premier project for carrying out an awareness and advocacy campaign in India on the issue of International Criminal Court. The International Criminal Court (ICC) is the first permanent international judicial institution capable of prosecuting individuals for genocide, crimes against humanity and war crimes when national courts are unable or unwilling to do so.

BOARD OF ADVISORS
Dr. Ahmed Ziauddin, Convenor, Asian Network for ICC & Director, Bangladesh Centre for Genocide Studies, Belgium সহ আরো অনেকেই।

লন্ডনের বিখ্যাত পত্রিকা দ্য ইকনমিষ্ট এর কাছে বিচারপতি নিজামুল হক গোপন আলাপচারিতা পুরপুরি অস্বীকার করে রুল জারি করেন। প্রশ্ন হচ্ছে তার যদি স্বদিচ্ছাই থাকতো তাহলে তিনি স্কাইপি আলোচনা প্রকাশ না করার জন্য রুল জারি করতেন না।

বিশিষ্ট সাংবাদিকদের প্রশ্নঃ
ইকোনমিস্টের কাছে থাকা কনভারসেশন এবং ই-মেইলগুলোতে যদি সত্যিই কেবল আন্তর্জাতিক অপরাধ আইনসংক্রান্ত আলোচনা থেকে থাকে, তাহলে এটা প্রকাশ হলে ট্রাইব্যুনালের কোনো সমস্যা থাকার কথা নয়। কিন্তু তাসত্ত্বেও ট্রাইব্যুনাল তা প্রকাশ করতে নিষেধ করছে কেন?

কি ছিল সেই আলোচনায়?

পুরো বিচার প্রক্রিয়া ডঃ আহমেদ জিয়া উদ্দিনের নির্দেশনায় পরিচালিত
কেবল বিচারপতি নাসিমকেই নয়, দেখা যাচ্ছে, ট্রাইব্যুনালে রাষ্ট্রপক্ষের চিফ প্রসিকিউটর জেয়াদ-আল-মালুম এবং আইনমন্ত্রীকেও নিয়মিত নির্দেশনা দিয়ে আসছেন এই আহমেদ জিয়া।

নিজামুল হক নাসিম : ভালোই, আর খবর-টবর কী?
আহমদ জিয়াউদ্দিন : এ্যাঁ…, খবর তো আমরা কালকে নিজেরা কথা বলছি। সো… একটা চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে এগুলোর। আপনার সাথে কালকে যেটা কথা হইছে। কাল মালুম ভাইর সাথে কথা হয় নাই। কাজেই… আজকে ওই গোলাম আযমেরটা কতদূর আগাইছে?

নিজামুল হক নাসিম : গোলাম আযম ফার্স্ট হাফ হইছে। সেকেন্ড হাফে আবার সাঈদী ধরছিলাম। আগাচ্ছে আর কি। সাঈদীর তো ওই ডকুমেন্ট জমা হচ্ছে। ১৩ নম্বর সাক্ষী এখনও চলতেছে, চলবে…।

আহমদ জিয়াউদ্দিন: উনাদের কারো সঙ্গে কালকে কথা হয় নাই অবশ্য। কালকে বোধহয় ছুটির দিন ছিল দেইখ্যা উনারা ব্যস্ত ছিলেন বোধহয়, এইজন্য স্কাইপি আসতে পারে নাই

ডঃ আহমেদ জিয়া উদ্দিন জাজমেন্ট প্রস্তুত করছেনঃ

হমেদ জিয়া: এটা যদি একটা কম্প্রিহেনসিভ জাজমেন্ট, যেহেতু এখন একটা নতুন তারা চেঞ্জ করবে বইলা মনে হচ্ছে। জাজমেন্ট তো আপনাকে আগেই ডেলিভারি করার, মানে আগেই সমস্থ কিছু টাইপ-টাইপ কইরা সিল সাইন সব রেডি রাখতে হইবে। মানে কমপ্লিট জাজমেন্ট কইরা রাখতে হইবে। কাজেই এখন আপনার প্রস্তুতিটা কিন্তু বেশ কিছুটুকু আগে থেইক্যা শুরু করতে হইবে।

আহমেদ জিয়া উদ্দিন: সাঈদীর জাজমেন্টের একটা রাফ স্কেচ তৈরি করা হইছে। স্ট্রাকচারটা কী হতে পারে হয়তোবা কাল আমি স্ট্রাকচারটা আপনাকে পাঠাব। জাস্ট টু দেখার জন্য। এটাকে আমরা রিয়েলি, এই স্ট্রাকাচরটা এমনভাবে করছি আমরা, তাতে খুব বেশি কষ্ট হবে না আপনার। আমাদের কিন্তু এমন করতে হবে, যেটা আমাদের দেশের কিছু টুকু থাকে। কিন্তু, এইটার স্ট্যান্ডার্ডটা, মানে অন্যরা যেন এইটা ফিল করে। আমাদের মেইন টার্গেট যদিও ডিসিশনের ক্ষেত্রে, মেইন টার্গেট হচ্ছে বাংলাদেশের মানুষ। কিন্তু, এটার যে ক্রিটিক্যাল অ্যাঙ্গেলে যেটা দেখবে, সেটা কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ ওইভাবে দেখবে না। তো, এই জাজমেন্টটা কীভাবে ওয়ার্ডেড হচ্ছে, কীভাবে স্ট্রাকচার্ড হইছে, কীভাবে ফ্রেইম হইছে...।
........................................
আহমদ জিয়াউদ্দিন: কাজেই স্ট্রাকচারটা, যদি স্ট্রাকচার রাইট, তাহলে আমরা মনে করি যে, বাকিগুলাও পারা যাবে। যেমন এই যে আমি বলতেছিলাম, আমি ইটালিয়ান যে অরগানাইজেশনের মিট করলাম এবং কথা বললাম, তারা আসলে অ্যাপ্রিশিয়েট করছে আমাদের এই অর্ডারটা। মানে রিক্যুজালের অর্ডারটা। কিন্তু তারপরেও তাদের ফিলিংসটা হচ্ছে যে, এখানে জাজকে মনে হইছে একটু হার্শ আরকি। কিন্তু, এইটা যে একটা ওয়েলড্রাফটেড, ওয়েলরিটেন, ওয়েল একটা কিছু, এইটা তারা অ্যপ্রিশিয়েট করছে। তারা ইক্যুয়ালি অ্যাপ্রিশিয়েট করছে মালুম ভাইয়ের ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টের জন্য আমাদের করা প্রেজেনটেশনটা। যে কারণে তারা মালুম ভাইরে আনতে চাচ্ছে। আমি বললাম যে, উনাকে না নিয়ে এসে অন্য কাউকে আনতে হবে। সো…, সেই আলোচনা এখনও চলতেছে। ওরা হইলো ওইটা দেখে আগে আর কি…। ওরা দেখে, যে টেক্সটা তৈরি হইছে, সেইটা ঠিক ওয়েদার ইট লুকস রাইট। ওইখানে আমাদের লুকস রাইটও দিতে হবে

উক্ত আলোচনা থেকে এটা সুস্পষ্টঃ
=> যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনাল আড়াল থেকে মুলতঃ ডঃ আহমেদ জিয়া উদ্দিন পরিচালনা করেন।

=> তিনি সমগ্র প্রসিডিউর এর সাথে নিয়মিত যোগযোগ রাখতেন।

=> তিনি ADVISOR of The Indian Campaign on the International Criminal Court এর সদস্য। সুতরাং এটা সুস্পষ্ট যে ভারত এই বিচারকার্যকে আড়াল থেকে নিয়ন্ত্রন করছে।

=> আইন প্রতিমন্ত্রী বিচারপতিরদের উপর চাপ প্রয়োগ করে রায়কে প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছেন। যা বিচার বিভাগের স্বাধীনতার উপর হস্তক্ষেপের শামিল।

=> সরকার তাড়াহুড়ো করার মাধ্যমে ন্যায় বিচার থেকে আসামী পক্ষকে বঞ্চিত করেছে।

=> সম্পূর্ণ বেআইনীভাবে একজন বিচারপতি গোপনে বিদেশী বিশেষজ্ঞের সাথে আলাপ করেছেন। এতে করে তিনি বিচারক পদে অধিষ্ঠিত থাকার বৈধতা হারিয়েছেন।
কেননা একজন বিচারপতি বেআইনীভাবে সাধারন কোন ব্যাক্তির সাথে যোগাযোগ করেতে পারেন না
Talking to other people
You must not discuss the case with anyone except your fellow jurors in the privacy of the jury room. Even after the trial has finished there are strict limits on what you can discuss.

The requirement not to talk about the case applies equally to court staff you may come in contact with. Please do not talk to them about the case either during the trial or after it is finished.

Do not to bring friends and relatives to court to watch as you may be drawn into a discussion of the case when you leave court.

=> উক্ত আলাপচারীতা থেকে সুস্পষ্ট ডঃ আহমেদ জিয়া উদ্দিন যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনালের রায় লিখছেন। যা আইনের ইতিহাসে ভয়াবহ কেলেংকারী।
যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনাল একটি পক্ষপাত দুষ্ট এবং সাজানো ট্রাইবুনাল। বিচারপতিদের গোপন তথ্য ফাঁস হওয়ার পর সরকারের উচিত অবিলম্বে বিচারের নামে এই তামাশা বন্ধ করা। নতুবা সচেতন জনতা রাজপথে এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে।

বিশিষ্ট আইনজীবীদের প্রতিক্রিয়াঃ
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হকের পদত্যাগ দাবি করেছেন বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার মাহবুব হোসেন।

সাবেক আইনমন্ত্রী বিএনপি নেতা মওদুদ আহমদ এবং ট্রাইব্যুনালের আসামিপক্ষের প্রধান আইনজীবী আবদুর রাজ্জাকও একই দাবি করেন।

সোমবার বিকেলে বার কাউন্সিল মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তারা এ দাবি জানান।

মাহবুব হোসেন বলেন, ‘সম্প্রতি দি ইকনোমিস্ট ও আমার দেশ পত্রিকায় বিচারপতি নিজামুল হক ও বেলজিয়াম প্রবাসী বাংলাদেশি আইনজীবী আহমেদ জিয়াউদ্দিনের মধ্যকার কথোপকথন প্রকাশিত হয়েছে। এর চেয়ে অসদাচরণ কোনো বিচারকের পক্ষে করা সম্ভব নয়।’

তিনি বলেন, ‘এমন আচরণের জন্য নিজামুল হককে পদত্যাগ করতে হবে। প্রয়োজনে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলে পাঠাতে হবে। তিনি বিচার বিভাগকে কলঙ্কিত করেছেন।’

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, গত ৮ ডিসেম্বর ব্রিটিশ সাময়িকি দি ইকনোমিস্টে বাংলাদেশ যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান নিজামুল হক নাসিম সম্পর্কে যে তথ্য প্রকাশ করেছে, তা বিশ্বের আইনজীবী সম্প্রদায়কে স্তম্ভিত করেছে।’

এতে বলা হয়, ‘পরবর্তীতে দৈনিক আমার দেশ এর প্রকাশিত রিপোর্ট থেকে জানা যায়, বিচারপতি নাসিম বিচার কার্য সম্পর্কে বিদেশ অবস্থানরত তৃতীয় একজন ব্যক্তির সাথে আলোচনা করেছেন। তার আলোচনার বিষয়বস্তু ছিল কোন মামলার শুনানি আগে হবে, আসামিপক্ষকে কতজন সাক্ষী আনতে দেয়া হবে, রায়ের কাঠামো কি হবে ও কোন মামলার রায় কখন প্রদান করা হবে।’

সংবাদ সম্মলনে অভিযোগ করা হয়, ‘এছাড়াও তিনি তার সহকর্মী বিচারপতিদের সম্পর্কে বিরূপ ও আপত্তিকর মন্তব্য করেছেন এবং একজন প্রসিকিউটরের সাথে তার খাস কামরায়তে আসামিপক্ষের কুশলীদের অনুপস্থিতিতে মামলার কার্যক্রম সম্পর্কে আলোচনা করেছেন।’

এতে বলা হয়, ‘বিচারপতি নাসিম বাংলাদেশের সংবিধান, সংবিধানের অধীনে প্রণীত বিচারপতিদের আচরণবিধি, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসেবে তার শপথ ভঙ্গ করেছেন। ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান হিসেবে এবং সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসেবে অনতিবিলম্বে তার পদত্যাগ এর দাবি করছি।’

‘যত তাড়াতাড়ি তিনি পদত্যাগ করবেন দেশ, জাতি, বিচার বিভাগ এবং তার নিজের জন্য ততই মঙ্গলকর’ সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়।
[আপডেট সহ পোষ্টটি পুনরায় দেয়া হলো]
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩৯
৬টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত যেসব বিশ্বাসযোগ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে…

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:০৭




মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত যেসব বিশ্বাসযোগ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে…
১. প্রথমে বলেছেন মৃতদের পেটে কাটাছেড়ার ডাহা মিথ্যা। পরে স্বীকার করেছেন দাগ থাকে।
২. আশ্রমে বৃদ্ধদের চিকিৎসা দেয়া হয় না। কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের (সা.) পক্ষ নিলে আল্লাহ হেদায়াত প্রদান করেন

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:৪২



সূরা: ৩৯ যুমার, ২৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৩। আল্লাহ নাযিল করেছেন উত্তম হাদিস, যা সুসমঞ্জস্য, পুন: পুন: আবৃত। এতে যারা তাদের রবকে ভয় করে তাদের শরির রোমাঞ্চিত হয়।অত:পর তাদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগটা তো ছ্যাড়াব্যাড়া হয়ে গেলো :(

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৫৭



আমি আমার ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে লেখালেখির মাধ্যমে। ব্লগটির প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। কারণ প্রথম আলো ব্লগ আমায় লেখালেখিতে মনোযোগী হতে শিখিয়েছে । সে এক যুগ আগের কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

লুঙ্গিসুট

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:২৪



ছোটবেলায় হরেক রঙের খেলা খেলেছি। লাটিম,চেঙ্গু পান্টি, ঘুড়ি,মার্বেল,আরো কত কি। আমার মতো আপনারাও খেলেছেন এগুলো।রোদ ঝড় বৃষ্টি কোনো বাধাই মানতাম না। আগে খেলা তারপর সব কিছু।
ছোটবেলায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বর্ণাক্ষরে লিখে রাখার মত মুফতি তাকি উসমানী সাহেবের কিছু কথা

লিখেছেন নতুন নকিব, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:২৫

স্বর্ণাক্ষরে লিখে রাখার মত মুফতি তাকি উসমানী সাহেবের কিছু কথা

ছবি কৃতজ্ঞতা: অন্তর্জাল।

একবার শাইখুল হাদিস মুফতি তাকি উসমানী দামাত বারাকাতুহুম সাহেবকে জিজ্ঞেস করা হল, জীবনের সারকথা কী? উত্তরে তিনি এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×