যোগ্যতা নাই। তারপরেও আমি আলোচিত হইতে চাই। এই ধান্ধায় ব্লগে ঢুকলাম। আইসা হিট বাড়ানের ধান্ধায় এক আওলা পোস্ট দিলাম। ঢ়াজাকার দমন করণের লাইগা ব্লগ আদালত গড়তে চাইলাম। এক সেলিব্রেটি ব্লগারের মনোযোগ আকর্ষণ করার লাইগা হেরে বিচারক হইতে কইলাম। হেই মিঞ্রা পাত্তা দিলনা। পাত্তা দিব কউত্থকা। হেরা যে গালিবাজ।
মন্তব্যঃ পাত্তা পাওনের আগ পর্যন্ত কিন্তু বুঝি নাই হেরা গালিবাজ।
পাত্তা না পাইয়া ছাগু/ঢ়াজাকার সরদাররে ধরলাম। হেরে কইলাম কে কি কইলো তাতে কিছু আসে যায়না। ঢ়াজাকার সরদাররে তেলানোতে সবাই ভাবল আমি ঢ়াজাকার। তাই ঐ পথ বাদ দিলাম।
মন্তব্যঃ যেইদিকে মেঘ ওইদিকে ছাতা দেওনের অভ্যাসটা আমি ভালাই রপ্ত করছি।
ঢ়াজাকার সর্দাররারে বাদ দিয়া ধরলাম আফাগরে। এরই মধ্যে এ আফারে এক ইন্ডাস্ট্রি পতি ফালতু কথা কইল। আফার সন্মান বইলা কথা। ঐ বলগাররে ব্যান খাওয়াইলাম। হেরে ব্যান খাওয়াইতে যাইয়া অনেকেই ব্যান হইলো। এর মইদ্যে গালিবাজরাও ছিল। তয় এর মইদ্যেই ইন্ডাস্টিপতি ধানমন্ডিতে আমাগ লাইগা চাইনিজের ব্যবস্থা করল। চাইনজের খাওনের পর আগের হিংসা সব ভুইলা গেলাম। আহারে! চাইনিজ বইলা কথা।
মন্তব্যঃ গালিবাজরা যে কিল্লাই মাঝে মইদ্যে চাইনিজ খাওয়ায় না। খাওয়াইলে হেগর গালিও বুইলা যাইতাম।
এইডা ছিল আমার গত দেড় বছরের ব্লগ ইতিহাস। নতুনরা আমার কাছ থাইকা কিভাবে পল্টি দিতে হয় তা শিখতারেন।