জদিও আমি রাজনীতিবিদ নয়। তাছারা রাজনীতিকে পছন্দও করিনা। কারণ আমি ছোট সময় থেকে দেখে আসছি, আমার কিছু কিছু রিলেটিভ আছেন যারা বড় দুই দলের স্থানীয় পর্যায়ের মোটামুটি নেতা ছিলেন বর্তমানেও অনেকে আছেন। বাট তাদের ভবিষ্যতে রাজিনীতি নামের এই মরণ ব্যধিটি কুফল ছারা সুফল বয়ে আনেনি, এখনও আনছেনা। এটি হলো এমন একটি নীতি যার মাধ্যমে অন্যের পকেট থেকে অন্যকে ঠকিয়ে অর্জন ছারা আর কিছুই নয়, টোটালী ভাওতাবাজি। কিন্তু সবাই এই ভাওতাবাজি ক্ষমতা অর্জনের জন্য রাজনীতিতে নাম লিখাচ্ছেন।
এখন আসি আসল কথায়। বিএনপির মতো একটি বৃহৎ রাজনৈতিক দল যখন অন্ধকারে হাতরাচ্ছে তখন তার মাঝে কিছু কিছু ব্যাঙ্গের ছাতার মতো ছোট ছোট রাজনৈতিক দল মাথা চাড়াদিয়ে গজিয়ে উঠছে। আবার সরকারী পৃষ্টপোশকতায় তারা তাদের অস্তিত্ব জানাচ্ছে বিভিন্ন সভা সমাবেশের মাধ্যমে। চিন্তা করুন একসময় বাংলাদেশ টি কতোটি দলের নিয়ন্ত্রণে চলে যাচ্ছে বর্তমানে ২০+১৪=৩৪ টি দল বাংলাদেশ শাষণ করছে। অনেক গুলো আছে যারা তাদের নিবন্ধন চেয়েও পায়নি। এসব দল দেখে মাঝে মাঝে ভাবি কিছুদিন আগে থেকে চেষ্টা করলে তো আমিও একটি দলের নিবন্ধন পেতাম এবং আমি ও একজন নেতা বনে যেতাম বাট এটি না হওয়ার কারণ আমি আগে থেকেই এ সব পছন্দ করিনা।
বাট কিছুদিন আগে দেখলাম এই সংবাদটি “আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি ‘চমক’ নিয়ে গণমাধ্যমের সামনে হাজির হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন কামরুল হাসান নাসিম, যিনি নিজেকে ‘আসল বিএনপির’ নেতা দাবি করছেন” শুনে তো হাসতে হাসতে আমি গড়া গড়ি খাচ্ছি। আমার তখন হঠাৎ মনে পরে গেলো কিছুদিন আগে এক বড়ভাই একজনকে উদ্দেশ্য করে একটা কথা বলেছিলেন সেই কথাটি (অন্ধকারে ভন্ড গজায়)।