somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঢাকা সিটি নির্বাচন ও আমাদের প্রত্যাশা

২১ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অবশেষে আমাদের নির্বাচন কমিশনের শুভ বুদ্ধির উদয় হলো। জানিনা কোন হিসেবে তারা ৩০ জানুয়ারী দুই ঢাকার সিটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা নিয়েছিলেন। অবশ্য দেশে এখন আর পরিকল্পনার মাধ্যমে তেমন কিছুই হয় না। সব কাজেই দেখা যায় একটা স্বেচ্ছাচারীতা । নির্বাচন কমিশনকে নির্বাচনের তারিখ পরিবর্তনের জন্য অবশ্যই অভিনন্দন। সেই সাথে হিন্দুধর্মাম্বলম্বী সকল ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিদ্যাদেবী সরস্বতী পূজা অগ্রিম শুভেচ্ছা। সবার বিদ্যা জ্ঞান সবই যেন সমাজ রাষ্ট্র ও মানবতার কল্যানে ব্যয় হয় এমনটিই কাম্য। নির্বাচন কমিশনের নতুন সিডিউল অনুযায়ী আগামী পহেলা ফেব্রুয়ারী অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন। প্রায় পুরো ঢাকা জুরেই নির্বাচনী পোষ্টার ও প্রচার পত্রে সয়লাব। এবারের নির্বাচনে সবচেয়ে আনন্দের বিষয় হলো প্রায় সকল প্রার্থীর নির্বাচনী পোষ্টর ই ঝুলছে শহড়রের অলিতে গলিতে যা বিগত বেশ কয়েকটি নির্বাচনে আমাদের চোখে আসে নি। এখন পর্যন্ত নির্বাচনী প্রচরনার পরিবেশ মেটামুটি শান্ত। কোথাও কোন অঘটনের খবর আসেনি। আশানকরি এই শান্ত ও সুশৃঙ্খল পরিবেশ প্রতিটি নির্বাচনেই বজায় থাকবে। ক্ষমতাশীন আওয়ামিলীগ ও বিরোধীদলী বিএনপি এখনো ঢাকার অলিতে গলিতে নির্বাচনী প্রচারনার ব্যস্ততা নিয়ে মাঠে আছে জানিনা পহেলা ফেব্রুয়ারী সন্ধ্যায় নির্বাচন শেষ না হওয়া পর্যন্ত তারা মাঠে থাকবেন কি না?
দুই ঢাকার সিটি নির্বাচন নিয়ে ইতোমধ্যেই আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অবাধ ও সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের কথা বলে দিয়েছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কথার উপর আস্হা রাখি, বিশ্বাস করছি ঢাকা সিটি নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ হবে। কিন্তু অধিকাংশ ঢাকাবাসীর মনের কথা ভোট আর কি হবে হয়তো আগের নির্বাচন গুলির মত দিনের ভোট রাতেই সম্পন্ন হবে। অযথা ভোট কেন্দ্রে যেয়ে কয়েক ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে স্হানীয় আওয়ামীলীগ নেতাদের চোখ রাঙ্গানি আর ধমক খাওয়ার চেয়ে বসায় বসে হাঁসের মাংস দিয়ে ভুনা খিচুরি খাওয়াটাই শ্রেয় । ১৯৯৪ সালের ৩০ জানুয়ারি অবিভক্ত ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। আর এটাই ছিল ঢাকা সিটির সুষ্ঠ নিরপেক্ষ ও প্রতিযোগিতা মুলক নির্বাচন। এর পর আর ঢাকাবাসী প্রান খুলে তাদের প্রতিনিধিকে ভোট দিয়ে নির্বাচনের সৌভাগ্য হয় নি। তার পর ও যেই ভাবেই হউক ঢাকা উত্তরের বাসিন্দারা কিছুদিনের জন্য হলেও জনাব আনিসুল হকের মত একজন নগরপিতা পেয়েছিলেন। তার অল্পসময়ের কাজ দীর্ঘদিন স্মরন করবে ঢাকা উত্তরের বাসিন্দারা।
বুড়িগঙ্গা তুরাগ বালু শীতলক্ষ্যা বেস্টিত ১৩৪ বর্গমাইলের প্রয় দুই কোটি মানুষের ঢাকাকে ২০১১ সালের ১৯শে নভেম্বর তারিখে জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) (সংশোধনী) বিল, ২০১১ সালের পাসের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত করা হয়। এর ফলে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে বিভক্ত করে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিন সিটি কর্পোরেশন নামে স্বতন্ত্র দুইটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়। ঢাকা সিটি কর্পোরেশন কে বিভক্ত করার মুল উদ্দেশ্যই ছিল উন্নত নাগরিক সেবাপ্রদান। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্যি আমরা নগরবাসী নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছ খেকে উন্নত নাগরিক সেবা তো দুরের কথা নুন্যতম সেবাটুকু পেয়েছি কিনা সেটাই বড় প্রশ্ন? যুগ যুগ ধরে ঢাকাবাসী প্রচলিত প্রবাদ “ রাতে মশা দিনে মাছি এই নিয়েই ঢাকায় আছি “। আজ এই বৃহত্তম ঢাকার নগরীতে কি শুধু মাত্র মশা আর মাছি কি মুল সমস্যা? না মোটে ও না সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে ঢাকা নগরীর আরো অনেক নতুন নতুন সমস্যা মাথা গজিয়েছে। বর্তমানে মশা মাছির সাথে ঢাকার যে মুল সমস্যা তা হলো যানজট আর মাদক। জানিনা যানজট ও মাদকের দায় কত টুকু জনপ্রতিনিধিদের উপর বর্তায়? তবে মাদকের দায় প্রায় অনেকটাই জনপ্রতিনিধিদের। ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন স্হানে মাদকের স্পট রয়েছে তার বেশির ভাগ পরিচালনার দায়িত্বে আছে অসাধু রাজনৈতিক নেতা সহ স্হানীয় জনপ্রতিনিধিরা। এই নিয়ে আমাদের জাতীয় সংসদেও বিভিন্ন সময় আলাপ আলোচনা হতে দেখেছি মাঝে মাঝে স্হানীয় কিছু জনপ্রতিনিধি মাদক সহ গ্রেফতার হতে ও দেখেছি। এবারের দুই ঢাকা সিটি নির্বাচনের বেশ কিছু কাউন্সিলের প্রার্থীর বিরুদ্ধে মাদক সেবন ও ব্যবসার অভিযোগ আছে স্হানীয় জন মানুষের। জানিনা তার পর ও তারা কিভাবে নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করলেন?

মাছি যাই হউক কথিত আছে মশার জন্য ইতিহাসে ক্ষমতা হারাতে হয়েছে দুইজনকে একছিল নমরুদ আর বর্তমান সময়ে ঢাকা দক্ষিনের মেয়র জনাব সাঈদ খোকন। গত বর্ষা মৌসুমে ঢাকার মুল আতংকই ছিল এডিশ মশা। এডিশ মশার কামড়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে জীবন দিতে হয়েছে অনেক মানুষকেই। যদিও পরবর্তীতে ডেঙ্গু মরনব্যাধি হয়ে সারা দেশেই আতংকের জন্ম দিয়েছে। ডেঙ্গুর জন্য যে শুধু যে জনাব সাঈদ খোকন ই দায়ী এমন টি নিয়ে এর জন্য সরকারের সংস্লিষ্ট কেউই দায় এড়াতে পারবে না এমন কি আমরা নগরবাসীরা ও না। তবে সাঈদ খোকনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি সহ অভিযোগের কমতি নাই। ঢাকা আজ বিশ্বের অন্যতম বিষাক্ত নগরীর একটি। ঢাকার বিষাক্ত বাতাসে আজ সুস্হ ভাবে বেঁচে আছি কল্পনাতীত। ঢাকা নগরীর যানজটের কথা নিয়ে নতুন করে বলার কিছু ই নাই। এখানে বাসের গতি ঘন্টায় ৬ কিলোমিটার আর মানুষের হাঁটার গতি ঘন্টায় ৫ কিলোমিটার। আগেই বলেছি ঢাকা নগরী সমস্যার অন্ত নেই। তার মুল কারন ঢাকা কেউ সিঙ্গাপুর কেউ কুয়ালালামপুর কেউ বা প্যারিস বানানোর স্বপ্নে বিভোর ছিলেন বা আছেন অথচ কেউই ঢাকা কে ঢাকা বানাতে চান নি।
বলছিলাম আগামী ২ ফেব্রুয়ারী দুই ঢাকা সিটি নির্বাচনের কথা। এই নির্বাচনে দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দলগুলিই অংশ নিয়ে তাদের প্রার্থী দিয়েছেন দক্ষিনে আওয়ামিলীগ তাদের প্রার্থী হিসেবে ঢাকা ১০ আসনের দুইবারের সাংসদ ব্যারিষ্টার শেখ ফজলে নুর তাপসকে প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দিয়েছেন। আর বিএনপির প্রার্থী হিসেবে আছেন অবিভক্ত ঢাকার সাবেক প্রায়ত মেয়র ও সাবেক মন্ত্রী জনাব সাদেক হোসেন খোকার পুত্র ইশরাক হোসেনকে। ইশরাক বয়সে তরুন রাজনীতিতে একেবারেই নতুন। তার পরে যেহেতু শিক্ষিত ও রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান কিছুটা হলেও অভিজ্ঞতা আছে পিতা সাদেক হোসেন খোকাই তার পরিচিতির মুল। পৃথিবীতে কেউই অভিজ্ঞতা নিয়ে জন্ম নেয় না সবাইকেই কোন না কোন ভাবে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হয়। বিএনপির প্রার্থী হিসেবে ইশরাক ঢাকা দক্ষিনের ভোটের মাঠ গরম রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। আর আওয়ামিলীগ মেয়র প্রার্থী ব্যারিষ্টার ফজলে নুর তাপস দুইবারের ঢাকা- ১০ এর সাংসদ একই সঙ্গে একজন আইনজীবী এবং রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা ও পরিচিতি দুটাই মোটামুটি ভাল। রাজনীতিতে পরিচ্ছন্নতা বজায় রেখে শেখ পরিবারের সুনাম ধরে রাখার যথাসাধ্য চেষ্টা করেছেন। আর জাতীয় পার্টির প্রার্থী হাজী সাইফুদ্দিন আহম্মেদ মিলনকে সবাই রাজনীতিতে পোস্টার বয় হিসেবেই চিনেন। হাজী মিলনের রাজনীতি ও জনকল্যানে তেমন অবদান না থাকলেও কোন উৎসবে তার পোষ্টারে ছেয়ে যায় পুরো ঢাকার শহর। ঢাকা উত্তরে আওয়ামীলীগের মেয়র প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হয়েছেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও বর্তমান মেয়র আতিকুল ইসলাম। আর বিএনপি থেকে মাঠে নেমেছেন তাবিদ আউয়াল। আতিক সাহেব একজন ভদ্রলোক সেই সাথে খ্যাতনামা ব্যবসায়ী বিজিএমইএ এর সভাপতি ও ছিলেন। রাজনীতিতে পুর্ব অভিজ্ঞতা না থাকলে ও বর্তমানে মেয়র হয়ে মোটামুটি রাজনীতিতে ভালই অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। প্রায়ত মেয়র আনিসুল হকের অসমাপ্ত কাজের দিক ভালোই মনোনিবেশ করেছিলেন। তবে কিছু ক্ষেত্রে তার ব্যর্থতা আছে । হকারদের দখলে ফুটপাত আর ট্রাক মলিকদের দখলে তেঁজগায়ের সাতরাস্তাট ট্রাকস্ট্যান্ড আগের মতই আছে। এডিশ মশার উৎপাত তার এলাকয় ও কম হয় নি। সম্ভ্রান্তদের এলাকায় ও ডেঙ্গুতপ আক্রান্ত হয়ে অনেকেই মরেছেন। তাবিদ আউয়াল বিএনপি নেতা সাবেক এফবিসিসিআই এর সভাপতি আব্দুল আউয়াল মিন্টু সাহেবের ছেলে। গত ঢাকা সিটি নির্বাচনে মিন্টু সাহেবের মনোনয়ন বাতিল হলে বিএনপির ঢাকা উত্তরের মেয়র প্রার্থী হন তাবিদ আউয়াল। গত নির্বাচনে অংশ নিয়ে এর পর বিএনপি-র রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার কারনে মোটামুটি ভাবে রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন তিনি। নির্বাচনী প্রচারনায় শক্ত ভাবেই মাঠে আছেন তাবিদ আউয়াল। আর নতুন রাজনীতিতে পা রেখেই সাবেক সেনা কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবঃ) কানরুল ইসলাম জাতীয় পার্টির মনোনয়ন বাগিয়ে নিয়েছেন । রাস্তা ঘাটে তার কিছু পোষ্টার দেখা গেলেও প্রচারনার মাঠে তেমন দেখা মিলছে না তার। তবে কাউন্সিলের প্রার্থী হিসেবে অনেকের বিরুদ্ধে ক্যাসিনোর ব্যবসা জমিদখল চাঁদাবাজি সহ অনেক অভিযোগ ই আছে। আবার অনেক এলাকায় ই দুই দলের ই আছে একাধিক প্রার্থী। তবে একাধিক অর্থাৎ বিদ্রোহী হিসেবে বিএনপির চেয়ে আওয়ামীলীগের ই বেশি।


প্রার্থীরা সবাই ভোটারদের দরজার কড়ানেড়ে সালাম দিয়ে ভোট চেয়ে যাচ্ছেন। এখন শুধু দেখার বিষয় পহেলা ফেব্রুয়ারী সরকার, নির্বাচন কমিশন ও তার প্রশাসন আমাদের কেমন ঢাকা সিটি নির্বাচন উপহার দেন? জনগন কি ভোট কেন্দ্রে যেয়ে তার পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবেন নাকি অতীতের মত ভোট কেন্দ্রে গিয়ে নাকাল হয়ে ফিরে আসতে হবে। নির্বাচন নিয়ে সাধারন মানুষের মনোভাব খুবই নীতিবাচক। এমন ধারনা আমাদের গনতন্ত্র রক্ষার জন্য মোটেও মঙ্গল বয়ে আনতে পারে না। আমরা চাইবো নির্বাচন কমিশন আসন্ন ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে তাদের সাঠিক দায়িত্ব পালন করে নিজের দায়িত্বশীলতার প্রমান রেখে অতীতের বদনাম কিছুটা হলেও ঘুচানোর চেষ্টা করবেন। আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঢাকা সিটি নির্বাচন নিয়ে যে আশার স্বপ্ন দেখিয়েছেন তা বাস্তবায়নের জন্য সহনশীল মনোভাব নিয়ে তার দলের কর্মী ও নির্বাচনের সাথে সম্পৃক্ত সবাই সঠিক দায়িত্ব পালন করে একটি আবাধ সুষ্ঠু গ্রহনযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে ঢাকাবাসীকে তাদের পছন্দের প্রতিনিধি সহায়তা করবেন । সেই সাথে আতীতের নির্বাচনী কলংক মুছে জাতিকে একটি নুতন গনতান্ত্রিক নির্বাচনি ধারা উপহার দিবেন।
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদী নামের এই ছেলেটিকে কি আমরা সহযোগীতা করতে পারি?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০৪


আজ সন্ধ্যায় ইফতার শেষ করে অফিসের কাজ নিয়ে বসেছি। হঠাৎ করেই গিন্নি আমার রুমে এসে একটি ভিডিও দেখালো। খুলনার একটি পরিবার, ভ্যান চালক বাবা তার সন্তানের চিকিৎসা করাতে গিয়ে হিমশিম... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভালোবাসা নয় খাবার চাই ------

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০৬


ভালোবাসা নয় স্নেহ নয় আদর নয় একটু খাবার চাই । এত ক্ষুধা পেটে যে কাঁদতেও কষ্ট হচ্ছে , ইফতারিতে যে খাবার ফেলে দেবে তাই ই দাও , ওতেই হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতীয় ইউনিভার্সিটি শেষ করার পর, ৮০ ভাগই চাকুরী পায় না।

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭



জাতীয় ইউনিভার্সিটি থেকে পড়ালেখা শেষ করে, ২/৩ বছর গড়াগড়ি দিয়ে শতকরা ২০/৩০ ভাগ চাকুরী পেয়ে থাকেন; এরা পরিচিত লোকদের মাধ্যমে কিংবা ঘুষ দিয়ে চাকুরী পেয়ে থাকেন। এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×