কিছুক্ষণ আগে বোয়ালখালির মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ফোন করেছিল। তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছ থেকে এই ঘটনা তদন্তের দায়িত্ব পেয়েছেন বলে জানালেন। অথচ অভিযুক্তদের সম্পর্কে অবহিত করে উনাকে ২৬ মার্চ দরখাস্ত দিয়েছিলাম। ঘটনার দিন ওই মূহুর্তে তাকেও মোবাইল করেছিলাম। তিনি ফোন রিসিভ করেননি। তিনি আমাকে বলেছেন কাল অথবা রবিবারে তাঁর অফিসে যেতে কারণ তিনি সাত দিনের মধ্যে রিপোর্ট দিবেন।
এছাড়াও মেয়েদেরকে আমার সম্পর্কে আজেবাজে কথা বলে আমার ব্যাপারে ভুল বুঝিয়ে তাদেরকে দিয়ে আমার কাছে ফোন করিয়ে আজেবাজে কথা বলাচ্ছে।
আজ ভিকারুন্নেছার ঘটনা নিয়ে সারা দেশে তোলপাড়। আর আমার ঘটনাটি নিয়ে স্থানীয় পত্রিকায় একটি রিপোর্ট করানোর জন্য আমার স্বামী কয়দিন ধরে ঘোরাঘুরি করেও পারছেনা। যার গত ৭ তারিখে এক চোখে লেজার থেরাপি হয়েছে, আরেক চোখে আগস্টের ১১ তারিখে হবে। এর ব্যয়ভার বহন করছি কত কষ্ট করে। স্কুলের ব্যাপারে তো কাউকে পাশে পাচ্ছি না। এই মূহুর্তে মনে হচ্ছে বেঁচে আছি এটাই সবচেয়ে বড় অন্যায়।
অভিযুক্তরা মেয়েদের বলছে আমাকে হাতের কাছে পেলে জুতা দিয়ে পিটাবে, মেয়েরাও যেন জুতা দিয়ে আমাকে পিটায়। এসব আবার মেয়েরাই আমাকে ফোন করে জানাচ্ছে।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:১০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



