অনেক দিন পর ব্লগে লিখতে আসলাম। আমার স্বামী সব সময় লিখতে বলে আমার ভাল লাগে না। মানষিকভাবে আমি খুব হতাশ হয়ে পড়ছি। যাই হোক বর্তমান অবস্থা জানাচ্ছি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে বিচার চেয়ে ছিলাম। তিনি তদন্ত করতে দিয়েছেন বোয়ালখালীর মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হুমায়ূন রশীদ খানকে, যিনি আবার ইকবাল পার্ক স্কুলের সভাপতির ঘনিষ্ঠ বন্ধু। এছাড়াও ওনাকেই ২৬ মার্চ উপজেলার পাইলই স্কুল মাঠে সরাসরি দরখাস্ত দিয়েছিলাম পূর্বে হয়রানি প্রসঙ্গে। যাই হোক তিনি আজ পাঁচ মাস ধরে ঘুরাচ্ছেন তদন্ত রির্পোটের জন্য।
ওখানে ছেড়ে আসার পর চট্টগ্রাম বালিকা বিদ্যালয়, ফিরিঙ্গি বাজার (জে.এম.সেন স্কুল এন্ড কলেজ এ মর্নিং শাখায় এই বিদ্যালয় চলে। এখানকার সহকারী প্রধান শিক্ষক অঞ্চল চৌধুরী যিনি বোধন আবৃতি সংগঠন এবং শিক্ষক সমিতির সদস্য) এখানে যোগদান করি এবং ২০ দিন কাজ করি। রোজার বন্ধ হবার পর ২৫ আগস্ট একটি চিঠি হাতে পাই যেখানে লিখা পূর্বের স্কুলের শিক্ষকদের অভিযোগের ভিত্তিতে আমাকে সম্পূর্ণভাবে চাকরি থেকে অব্যাহতি প্রদান করা হল।
নিয়ম হল কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ আসলে তার কাছে এর জবাব চাওয়া হয়। তিন বার সোকজ এর পর একজনের চাকরি যেতে পারে। কিন্তু এখানে তা চাওয়া হয়নি। যদিও এই ধরনের পূর্বে প্রতিষ্ঠানের অভিযোগে কখনই চাকরি যাওয়ার নিয়ম নেই।
স্কুল খোলার পর বিদ্যালয় প্রধানের কাছে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ লিপিটি র একটি কপি চেয়েছিলাম। তিনি আমাকে দেননি এমনকি দেখানও নাই। উলটো আমাকে হুমকি দিয়ে বলেন জল ঘোলা করবেন না। এখন এই অবস্থায় আছি।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



