সিমান্ত ব্লগার
যাদের ডাচ-বাংলা ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট আছে তারা এর জ্বালা-যন্ত্রনা সম্পর্কে কম-বেশি অবগত আছেন। কারণে-অকারণে কার্ড আটকে যাওয়া, ১০০ টাকার নোট এটিএম এ না পাওয়া, সর্বোপরি বার্ষিক ৬০০-৮০০ টাকা ফি কেটে নেওয়া ইত্যাদি ইত্যাদি। এ স্বত্বেও আমরা সাথে আছি এর সহজ ট্রানজাকসন এবং এটিএম বুথের সহজলভ্যতার জন্য। বৃহত্তর সুবিধার স্বার্থে আমরা এই অসুবিধাগুলো প্রায়ই মানিয়ে নিয়েছি।
যাহোক গত পরশু টিএসসি তে টাকা তুলতে গিয়ে প্রথমেই মনিটরে টাকা-পয়সা নিয়ে কিছু একটা দেখলাম। প্রথমে তেমন কিছু মনে করি নাই। কিন্তু টাকা উঠানো শেষে আবার চোখ পরতেই মাথা গরম......
সেখানে লেখা—আগামী ১ জুলাই হতে যাদের সঞ্চয়ি হিসাব তাদের অ্যাকাউন্টে সবসময় ৫০০ টাকার পরিবর্তে ২০০০ টাকা এবং চলতি হিসাবধারীদের ২০০০ টাকার পরিবর্তে ৫০০০ টাকা সবসময় জমা থাকতে হবে। মানে এই ২০০০ বা ৫০০০ টাকা অ্যাকাউন্টে ফিক্সড জমা রেখে তারপরের উপরিভাগ লেনদেন করা যাবে। উল্লেখ্য যে আগে সঞ্চয়ি হিসাবের জন্য ৫০০ টাকা এবং চলতি হিসাবের জন্য ২০০০ টাকা ফিক্সড রাখতে হত।
এখন কথায় আসি, টাকা কি এতই সহজ যে চাইলেই পাইলাম আর ইচ্ছামত জমা রাখলাম? আর আমরা যারা ছাত্র-ছাত্রী তাদের অবস্থা তো বলারই অপেক্ষা রাখে না। আমার মতো ছাত্র-ছাত্রী যারা দূর-দূরান্ত থেকে ঢাকা শহরে শুধুমাত্র পড়ালেখার জন্য এসেছেন তাদের কাছে দু’হাজার টাকা তো পাহাড় সমান। আর আমরা যারা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করি এবং হলে বা মেসে থাকি তাদের বেশিরভাগের পুরো মাসের খরচই প্রায় ২০০০ টাকা!! এখন ২০০০ টাকা যদি ব্যাংক অ্যাকাউন্টেই রেখে দেয় তাহলে আমরা তুলবো কী আর খাবোই বা কী এবং মাসই বা চলবে কী করে?? অনেকে হয়তো না জেনে নিশ্চিতভাবেই এ ভয়াবহ সমস্যার মুখোমুখি হবে। আর বাড়ি থেকে এই বাড়তি টাকাটা চাইবোই বা কী করে? কম বেতনের চাকুরিজীবীদেরও একই অবস্থা।
এখন আমরা দেখি যে কী জন্য আমরা (ছাত্র-ছাত্রীরা) বাড়ি থেকে পাঠানো ২০০০/৩০০০ টাকা ব্যাংকে রাখি? এই জন্য রাখি যে হলের বা মেসের রুম থেকে টাকা চুরি হয়ে যাবে (এরকম ভুরি ভুরি ঘটছে) এবং পকেটে থাকলে ছিনতাই বা পকেটমারিং হবে এই ভয়ে। আরও একটা কারণ এই ব্যাংকে টাকা রাখার যে সহজেই যখন-তখন ২০০-৫০০ টাকা এটিএম থেকে আমরা উঠাতে পারি।
আমি অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কথা বলতে পারি না কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা পড়েন তারা নিশ্চই দেখেছেন যে কিভাবে ডাচ-বাংলা ব্যাংক গ্রাহক (ছাত্র-ছাত্রী) ভিক্ষা করেছে। কার্জন হল, টিএসসি, ডাস চত্তর, সেন্ট্রাল লাইব্রেরী, কলা ভবন এমনকি ঢাবির প্রত্যেকটি হলে গিয়ে গিয়ে ভিক্ষুকের মতো ডেকে ডেকে ছাত্র-ছাত্রীদের অ্যাকাউন্ট ওপেন করিয়েছে একমাত্র ৫০০ টাকা অ্যাকাউন্টে জমা রাখা এবং এটিএম ব্যবহারের সুবিধা দেওয়ার কথা বলে। তাতে সাড়া দিয়ে হাজার হাজার ছেলেমেয়ে অ্যাকাউন্ট খুলেছে। ডেকে ডেকে আদর করে অ্যাকাউন্ট খুলিয়ে এখন তাদের টুটি চেপে ধরেছে। এখন এই ছেলেমেয়ে গুলো কী করবে?
ব্যাপারটি নিয়ে গত পরশু ফেসবুকে একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম সেখানে অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। সবাইকে অনুরোধ করেছিলাম যার যার ব্রাঞ্চ এ গিয়ে কতৃপক্ষকে অভিযোগ জানাতে। আমি গতকাল গিয়েছিলাম মতিঝিল ফরেন এক্সচেইঞ্জ ব্রাঞ্চে। কথা বললাম এক কর্মকর্তার সাথে, তিনি বললেন এই সিদ্ধান্ত সবার জন্য করা হয়েছে। অনেকেই ক্ষেপে গেছেন এবং অভিযোগ করছেন। আমরা ম্যানেজমেন্টকে বলেছি কিছু হয়নি। এখন আপনারা গ্রাহকরা সবাই মিলে একটা পদক্ষেপ নিলে হয়তো কিছু ফল পেতে পারেন।
আমি বুঝতে পারছি না ব্যাংক এত টাকা জমা রেখে কী করবে? তাহলেও ছাত্রছাত্রী হিসাবধারীদের কথাটা কী একবারও ভাবা উচিত ছিল না? ভাববেই বা কী করে? এরা যে কর্পোরেট ব্যবসায়ী মুনাফা বা প্রফিটই তাদের কাছে সব কিছু। যাহোক, তারপরেও সবাই একটু চেষ্টা করুন প্রতিবাদ জানাতে তাতে যদি কিছু হয়!!! না হলে আর কী, শেষ অস্র তো আছেই... গনহারে ক্লোজ।
বিদ্যুৎ ব্যবহার করুক বা না করুক- এ খাতের ভর্তুকি মোকাবিলায় টাকা দিতে হবে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী দেশের সব নাগরিককে। বিদ্যুতের ঘাটতি কমানোর জন্য প্রতি মোবাইল ফোনকলের ওপর ১৫ থেকে ২০ পয়সা সারচার্জ আরোপ করতে যাচ্ছে সরকার। অর্থাৎ কোনো মোবাইল ফোন থেকে কল করলেই প্রতিবার ১৫ থেকে ২০ পয়সা করে বাড়তি ব্যয় হবে গ্রাহকের।
এ ছাড়া আবাসিক ভবন, শিল্প, বাণিজ্য ও যানবাহনে ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়িয়ে পাওয়া অর্থও বিদ্যুৎ খাতের জ্বালানি বাবদ ভর্তুকি মেটাতে ব্যবহার করা হবে। এ ছাড়া যেকোনো ব্যবসায়ী যেকোনো পণ্য আমদানি করলে ওই আমদানি মূল্যের ওপরও ২ থেকে ৩ শতাংশ জ্বালানিমূল্য বৃদ্ধিজনিত সারচার্জ আরোপ করা হবে। এসব অর্থ নিয়ে সরকার একটি 'জ্বালানি তহবিল' গড়ে তুলতে চায়। বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকি কমানোর জন্য এসব পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নীতিগত সম্মতি দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
এ ছাড়া বড় বড় বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে বিদেশ থেকে বাণিজ্যিক ঋণ নেওয়া, স্থানীয়ভাবে ট্যাক্স-ফ্রি বন্ড ইস্যুর ব্যবস্থা করা, আইপিপি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর জন্য আয়কর, শুল্ককর, মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট), সম্পূরক কর ও অবকাঠামো উন্নয়ন কর মওকুফ করাসহ আরো বেশ কিছু উদ্যোগের কথা বলা হয়েছে। বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিদেশি অংশীদাররা চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য বাংলাদেশ আর্বিট্রেশন অ্যাক্ট ও 'গভর্নিং ল' হিসেবে বাংলাদেশ আইন মেনে নিতে রাজি নন। বিদেশি অংশীদারদের চুক্তিতে আগ্রহী করতে কয়েকটি বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য আলাদাভাবে আইন ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ থেকে পরিচালনকারী আইন (গভর্নিং ল) হিসেবে ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের আইন এবং আর্বিট্রেশন বিষয়ে আইসিসির নিয়মের জন্য অনুমোদন গ্রহণ করা হয়েছে। তবে চুক্তির অন্যান্য পরিচালনকারী আইন হবে বাংলাদেশ আইন।
এসব বিষয়সহ বিদ্যুৎ খাতের প্রকল্প বাস্তবায়ন সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের 'চামেলি হল'-এ বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। বিদ্যুৎসচিব আবুল কালাম আজাদ গতকাল বুধবার বিকেলে কালের কণ্ঠকে বলেন, অনিবার্য কারণে বৃহস্পতিবারের বৈঠকটি হচ্ছে না। এ বৈঠক পরে কোনো একসময় হবে।
তবে জানা গেছে, জ্বালানি তহবিল গঠন সম্পর্কে অনুষ্ঠিতব্য ওই সভার কার্যপত্রে বলা হয়েছে, 'বিদ্যুৎ খাতে ঘাটতি কমানোর লক্ষ্যে নিম্নরূপ পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নীতিগত সম্মতি দিয়েছেন : (ক) আমদানি খাতে ২%-৩% এবং মোবাইল ফোনকলের ওপর প্রতি কলে ১৫-২০ পয়সা জ্বালানি মূল্য বৃদ্ধিজনিত সারচার্জ আরোপ করা; (খ) গ্যাস সাধারণ মানুষের সম্পদ। গ্যাসের মূল্য জ্বালানি তেল এবং এলএনজির (তরল প্রাকৃতিক গ্যাস) তুলনায় অনেক কম। এই মূল্য বৃদ্ধির কারণে গ্যাস কম্পানিকে লাভ না দিয়ে সাধারণ মানুষের কল্যাণে তা ব্যবহার করা সমীচীন। সে কারণে আবাসিক, শিল্প, বাণিজ্য, যানবাহন ইত্যাদি খাতে গ্যাসের মূল্য বাড়ানো যেতে পারে। এই অতিরিক্ত অর্থ বিদ্যুৎ খাতে জ্বালানি ঘাটতি মেটানোর জন্য দেওয়া যেতে পারে এবং (গ) সরকার বাজেট বরাদ্দ থেকে বিশেষভাবে কিছু অর্থ এই তহবিলে দিতে পারে। এই সিদ্ধান্তসমূহ দ্রুত বাস্তবায়ন করা প্রয়োজন।'
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিদ্যুৎকেন্দ্র বাস্তবায়ন বিষয়ে বিদ্যুৎ বিভাগ ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগগুলোর সভার কার্যপত্রে বলা হয়েছে, বর্তমানে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের গড় উৎপাদন ব্যয় ৬ টাকা ৮০ পয়সা। কিন্তু গড় বিক্রয় মূল্য ৪ টাকা ২ পয়সা। উৎপাদন খরচের সমান দরে বিদ্যুৎ বিক্রি করতে প্রতি ইউনিটের দাম দুই টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তবে এ প্রস্তাব মেনে ইউনিট প্রতি দাম দুই টাকা বাড়ানো হলেও এ খাতে বছরে ঘাটতি হবে সড়ে তিন হাজার কোটি টাকা। তা ছাড়া তেলের মূল্য বাড়লে এ ঘাটতি আরো বাড়বে। তাই কার্যপত্রে বলা হয়েছে, প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম বর্তমানের ৪ টাকা ২ পয়সা থেকে একবারে আরো দুই টাকা বাড়ালে গ্রাহক পর্যায়ে মারাত্মক অসন্তোষ সৃষ্টি হতে পারে।
কার্যপত্র অনুযায়ী, জ্বালানি তহবিলে অর্থ সংস্থানের জন্য আরো বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ সম্পর্কে বলা হয়েছে, বিদ্যুৎ সংক্রান্ত বড় বড় প্রকল্পে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ সরকারি খাত থেকে নির্বাহ করা সম্ভব নয়। তাই এ ধরনের প্রকল্পে অর্থায়নের প্রয়োজনে বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে মূলধন সংগ্রহে উৎসাহিত করার জন্য ট্যাক্স-ফ্রি (করমুক্ত) বন্ড ইস্যুর ব্যবস্থা নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। এ ধরনের বন্ড ইস্যুর দায়িত্ব অর্থ মন্ত্রণালয়কে দেওয়া হয়েছে।
কার্যপত্রে বলা হয়েছে, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা ও সরকারের অর্থায়নে বেশ কিছু বিদ্যুৎকেন্দ্র সঞ্চালন ও বিতরণ ব্যবস্থা উন্নয়নের কাজ চলছে। তবে তা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে যথেষ্ট নয়। সে জন্য এঙ্পোর্ট ক্রেডিট এজেন্সি (ইসিএ) থেকে ঋণ বা বৈদেশিক বাণিজ্যিক ঋণ নেওয়ার প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রী ও অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি কয়েকটি প্রকল্পে উন্মুক্ত দরপত্র এবং দরদাতার মাধ্যমে ঋণের ব্যবস্থা করার বিষয়ে নীতিগত সম্মতি দিয়েছেন। তবে এসব ঋণ দানকারী প্রতিষ্ঠান সরকারি গ্যারান্টি (সভরেন গ্যারান্টি) ছাড়া ঋণ দিতে রাজি নয়। এ ছাড়া সরকারের গ্যারান্টি ছাড়া ঋণের সুদের হারও বেশি আরোপ করে বিদেশি সংস্থাগুলো। অর্থ মন্ত্রণালয় ইতিমধ্যে পাঁচটি বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য এ ধরনের গ্যারান্টি দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ ধরনের আরো কিছু প্রস্তাবও রয়েছে।
বিদ্যুৎকেন্দ্রের স্পন্সরদের আয়কর থেকে অব্যাহতি দেওয়া প্রসঙ্গে কার্যপত্রে বলা হয়েছে, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের এসআরওতে ২০১৩ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত যেসব বিদ্যুৎকেন্দ্র উৎপাদনে আসবে এমন আইপিপি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোকে আয়কর থেকে অব্যাহতি সুবিধা দেওয়া হয়েছে। আর যেগুলো এই সময়ের পরে উৎপাদনে আসবে তাদের সীমিত আকারে এ সুবিধা দেওয়ার কথা এসআরওতে বলা হয়েছে। বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয় বলছে, ২০১৩ সালের ৩০ জুনের পরে উৎপাদনে যাওয়া আইপিপি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর জন্য আয়কর, শুল্ককর, মূল্য সংযোজন কর, সম্পূরক কর ও অবকাঠামো উন্নয়ন কর মওকুফ করা প্রয়োজন। না হলে বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর নির্মাণ খরচ ও বিদ্যুতের ট্যারিফ বাড়বে। এতে বিদ্যুৎ খাতে সরকারের ভর্তুকিও বাড়বে। মন্ত্রণালয় বলছে, বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর দরপত্র প্রস্তুতকালে আয়কর অব্যাহতির বিষয়গুলো উল্লেখ থাকলেও পরে তা প্রত্যাহারের ঘোষণা দেয় অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ। এর ফলে বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালিকরা বাস্তবায়নকাজে অনীহা দেখাচ্ছেন। আর যাঁরা চুক্তি করেননি, তাঁরা চুক্তি স্বাক্ষরের অপারগতা প্রকাশ করছেন। বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালিকদের আয়কর অব্যাহতি সুবিধা দেওয়া এসআরওটি (এস.আর.ও ১১৪ আইন/আয়কর/১৯৯৯ তারিখ ২৬/০৫/১৯৯৯) পুনবর্হালের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্মতি দিয়েছেন। এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগকে পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।
আনন্দের সীমা নাই। আসেন সবাই বলি জয় বাংলা
িনষ্ঠুর ব্লগার লিখেছেন
সব দিক থেকে বাঁশ খাইলে হে দেশ তুমি মোরে করেছ ভিখারি