somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

স্পাইডার

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



তীক্ষ্ণ একটা আর্ত চিৎকার শুনে ঘুম ভেঙে গেল আমার। তৎক্ষণাৎ উঠে বসলাম। বুঝার চেষ্টা করছি চিৎকারটা কোত্থেকে এসেছে। খানিক বাদেই শোনা গেল দ্বিতীয় দফা চিৎকার। তারপর শুরু হল কান্না। পাশের রুমে আমার ছোট্ট মেয়ে রাইসা কাঁদছে!

আমি এক ঝটকায় গা থেকে কম্বলটা ফেলে বিছানা ছেড়ে নামলাম, দ্রুত গতিতে চিন্তা চলছে মাথায়। রাইসা এত রাতে চিৎকার করে কাঁদছে কেন? সে কি ঘুমের ঘোরে বিছানা থেকে পড়ে গেছে? সর্বনাশ! হাত পা ভাঙেনি তো? রাইসার মা শেফালী ওকে আগামীকাল সকালে ফেরত নিতে আসবে। এসে যদি কিছু উলটা পাল্টা দেখে, নির্ঘাত কেস করে দেবে আমার নামে!

মুহূর্তের মাঝে দূরত্বটুকু পেরিয়ে পাশের রুমে আসলাম। রুমের ভেতর অন্ধকার। আমি আন্দাজে হাত বাড়িয়ে দেয়ালে সুইচ খুঁজলাম। খুঁজে পেতেই টিপে দিলাম। ঘরের ভেতর জ্বলে উঠল ত্রিশ ওয়াটের উজ্জ্বল আলোর এনার্জি বাল্ব।

রাইসা উঠে বসে আছে বিছানায়। এখন আর চিৎকার করে কাঁদছে না। প্রিয় টেডিবিয়ারটাকে বুকে জড়িয়ে ধরে ফোঁপাচ্ছে। চোখে মুখে আতঙ্কের আভাস। আমাকে দেখে মনে হয় একটু স্বস্তি ফিরে পেয়েছে। আমিও একটু আশ্বস্ত হলাম।

"কি হয়েছে মা মনি?" আদর মাখা কণ্ঠে জিজ্ঞেস করলাম আমি। “বাজে স্বপ্ন দেখেছ?”

রাইসা কিছু বলছে না। আমি তার বিছানার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, ঠিক তখনই রাইসা আবার চিৎকার করে উঠল, “থাম বাপি! সামনে এগিও না! তাহলে ওটা তোমাকে মেরে ফেলবে”!

আমি থামলাম, হতভম্ব হয়ে গেছি! “কি মেরে ফেলবে আমাকে? ভুত?”

“একটা স্পাইডার”!

“স্পাইডার”! এক মুহূর্ত অবাক হয়ে রাইসার দিকে তাকিয়ে থাকলাম আমি। পরমুহূর্তে শুরু হলো হাসি। “হা হা হা হা...” হাসি সামলে বললাম, “রাইসা! মা মনি! তুমি না এখন বড় হয়েছ? এখনও মাকড়সা ভয় পাও? মাকড়সা মানুষকে মারতে পারে না মা!” বলতে বলতে এগিয়ে এসে রাইসার বিছানার পাশে এসে দাঁড়ালাম।

রাইসা আবার ভয়ার্ত চিৎকার শুরু করল, “নাআআআ... নাআআআ... বিছানায় উঠে পড় বাপি! নইলে ওটা তোমায় কামড় দেবে! ওটা খাটের নিচে গেছে!”

আমি বিছানায় উঠে বসলাম, “কি ব্যাপার রাইসা? মাকড়সাকে ভয় পাওয়ার তো কিছু নেই মা! মাকড়সা কামড় দেয়না মানুষকে। আর তাছাড়া ছোট একটা মাকড়সা তোমার কি করবে?”

“এটা ছোট মাকড়সা না বাপি! এটা বিশাআআআল”!

রাইসার বলার ধরণে আবার হাসি পেল আমার। বিশাল বলার সময় দুহাত যতটা সম্ভব দুপাশে প্রসারিত করে দেখাল রাইসা! আমি হাসি মুখে জিজ্ঞেস করলাম, “কোথায় সেটা?”

“খাটের নিচে গেছে”। বলল রাইসা।

“তাই নাকি?” আমার কণ্ঠে কৌতুক। খাট থেকে ঝুঁকে পড়ে মাথা নিচু করে দেখতে যাচ্ছি, তখন খপ করে আমার হাত ধরল রাইসা। “না বাপি! প্লিজ!”

আমি মেয়ের দিকে তাকালাম। তার চোখে সত্যিকার আতংক। আমার মুখের হাসি মুছে গেল। রাইসার বয়স সাড়ে আট, ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ে। সামান্য একটা মাকড়সা দেখে তো তার এতটা ভয় পাওয়ার কথা নয়! “কি হয়েছে মা? এমন করছ কেন তুমি? দেখতে দাও আমাকে!”

“আমার ভয় করছে বাপি! ওটা যদি তোমাকে ধরে ফেলে?”

আমি মেয়ের মাথায় হাত বুলিয়ে আদর করলাম। “ওটা আমাকে ধরার আগে আমিই ওটাকে ধরে ফেলব। তারপর তোমার সামনে ওটার পা গুলো একটা একটা করে ছিঁড়ব”!

“তুমি পারবে না বাবা! ওটা অনেক বড়!”

“কত্ত বড়?”

“তুমি ভাবতেও পারবে না এমন বড়”!

রাইসা আমাকে কনফিউজড করে দিচ্ছে। রাইসা যত বড় বলছে এতটা বড় কোন মাকড়সা হতে পারে না! অ্যামাজন বনে শুনেছি ১৫ থেকে ২০ ইঞ্চি লম্বা মাকড়সা দেখা যায়। ওটাই সর্বোচ্চ। বাংলাদেশে বড়জোর এক বিঘা সাইজের মাকড়সা দেখা যেতে পারে। তার বেশি কিছুতেই নয়!

আমি বিরক্ত হয়ে কিছু একটা বলতে যাচ্ছিলাম আমার মেয়েকে, ঠিক তখনই আমি শব্দটা শুনতে পেলাম। খস খস শব্দ! কার্পেটের উপর দিয়ে কিছু একটা টেনে নিয়ে গেলে যেমন শব্দ হয়। শব্দটা আসছে আমাদের পেছন থেকে। কিন্তু পেছনে তো দেয়াল ছাড়া কিছু নেই!

রাইসা আমার পিঠের উপর দিয়ে পেছনে কিছু একটা দেখল। তার চোখে মুখে আতংক ভর করল। নিজের টেডিবিয়ারটাকে সমস্ত শক্তি দিয়ে জড়িয়ে ধরল বুকের সাথে। ভয়ে আমারও গাঁ কাটা দিয়ে উঠল! কি এমন দেখেছে রাইসা আমার পেছনে? আমি আস্তে করে ঘার ঘুরালাম। কই? কিছু তো নেই!

“কি ব্যাপার রাইসা? কি দেখে তুমি ভয় পেলে?”

“ঐ স্পাইডারটা খাটের নিচ থেকে দেয়াল বেয়ে উঠছিল, আবার টুপ করে নেমে গেছে!”

আমি ভ্রু কুচকে তাকিয়ে থাকলাম রাইসার দিকে। ও কি আমার সাথে মজা করছে নাকি?

রাইসা অনুনয়ের কণ্ঠে বলল, “ড্যাডি, আমি সত্যি বলছি একটা বিশাল সাইজের স্পাইডার আছে আমার খাটের নিচে। আমি তোমার সাথে ঘুমুতে চাই প্লিজ!”

আমার হাসি পেল। এতক্ষনে ব্যাপারটা বুঝেছি! রাইসা আসলে আমার পাশে ঘুমুতে চাইছে! তাই এই কাহিনি ফেঁদেছে! এই বয়সে মেয়ের ইগো জন্মেছে! সরাসরি বাপকে বলতে লজ্জা পাচ্ছে!

“অবশ্যই মা মনি। চল আমার সাথে”। বলে আমি খাট থেকে নেমে পড়লাম। রাইসাকে কোলে তুলে নিলাম। আমার কাঁধের সাথে ধাক্কা লেগে রাইসার হাত থেকে তার প্রিয় টেডিবিয়ারটা পড়ে গেল।

রাইসা বলে উঠল, “গাব্বু”! গাব্বু হচ্ছে টেডিবিয়ারটার নাম, রাইসার দেয়া।

আমি রাইসাকে নিয়ে আমার বেড রুমে চলে এলাম। রাইসা আবার বলল, “ড্যাডি, আমার গাব্বু!”

“আমি যাচ্ছি মা। তোমার গাব্বুকে নিয়ে আসতেছি”।

রাইসার রুমের দরজা দিয়ে উঁকি দিয়ে অবাক হলাম। গাব্বু যেখানে পড়েছিল সেখানে নেই! আমার ঘাড়ে ধাক্কা লেগে ওটা মেঝেতেই পড়েছিল! এখন গেল কই? একটু খুঁজতেই চোখে পড়ল, খাটের এক কোনায় ঝুলছে।

একটু সামনে এগিয়ে এসে যা দেখলাম তাতে আমার চোখ ছানাবড়া!
ওহ মাই গড!

আসলেই বিশাল! লোমশ পা গুলো এক একটা দুই ফুটের মত লম্বা হবে, শরিরটা বিশাল আকারের থালার মত! আতংকে আমার বুকের ভেতরে হৃদপিণ্ডটা ধড়াস ধড়াস করে লাফাতে শুরু করল! এত বড় মাকড়সা আমি তো জীবনে দেখিইনি, আর কেউ দেখেছে কি না তাতেও আমার সন্দেহ আছে। আট পায়ে গাব্বুকে জাপটে ধরে ঝুলছে!

“বাপি?” পেছন থেকে রাইসার গলা শুনলাম। দরজায় এসে দাঁড়িয়েছে। আমি কাঁপতে কাঁপতে পেছন ফিরে তাকালাম। রাইসা বলল, “বাপি, ঐ স্পাইডারটা কি আমার গাব্বুকে খেয়ে ফেলছে?”

আমি কি বলব বুঝতে পারছি না। আমার মন চাচ্ছে এক ছুটে এই ঘর থেকে দৌড়ে পালাই! এমন ভয়ংকর প্রাণীর কাছ থেকে টেডিবিয়ারটা কেড়ে আনার সাহস আমার নেই। আমি তো চাইলে রাইসা কে আর একটা টেডিবিয়ার কিনে দিতে পারি!

কিন্তু তাতে কি রাইসা রাজি হবে? যদি হয়ও, রাইসা সব সময় ভাববে আমি একটা কাওয়ার্ড। রাইসার মা তাকে সব সময় সেটাই শিখিয়েছে! “তোমার বাবা একটা কাওয়ার্ড”, “তোমার বাবা বিপদ দেখলে পালিয়ে যায়”, “কোন সমস্যা মোকাবেলা করার সাহস তার নেই” ইত্যাদি ইত্যাদি...

শেফালীর সাথে আমার ডিভোর্স হয়েছে দুই বছর হয়ে গেল। আইনি লড়াইয়ে আমি তার কাছে হেরে গেছি। রাইসার কাস্টডি আদায় করে নিয়েছে শেফালী। আমি শুধু বছরে দুইবার সপ্তাহ খানেকের জন্য মেয়েটাকে এনে আমার কাছে রাখার অনুমতি পেয়েছি। কিন্তু শেফালী সেটাও বন্ধ করে দেওয়ার পাঁয়তারা কষছে! এখন যদি রাইসাও আমার প্রতি বিতৃষ্ণ হয়ে যায় তাহলে হয়ত আর কোনদিন আদরের মেয়েটির সান্নিধ্য পাওয়ার সুযোগ আমার হবে না!

“বাপি! আমার গাব্বুকে আমার কাছে এনে দাও না প্লিজ”! রাইসা কান্না জড়ানো কণ্ঠে বলছে। “স্পাইডারটা ওকে খেয়ে ফেলবে”।

সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছি! মেয়ের চোখে কাপুরুষ হয়ে বেঁচে থাকার চেয়ে মরে যাওয়া শ্রেয়! আমি সমস্ত সাহস সঞ্চয় করে বললাম, “এক মিনিট মা মণি! এখনই এনে দিচ্ছি! তোমার বাপি থাকতে তোমার গাব্বুর কিচ্ছু হবে না।”

“এনে দিব” তো বললাম কিন্তু কিভাবে আনব? ঘুরে তাকালাম মাকড়সাটার দিকে। আটপায়ে কিলবিল করছে গাব্বুকে ঘিরে। দেখে মনে হচ্ছে আমাকে ওয়ার্নিং দিচ্ছে যেন সামনে না আসি। আমি পুরো ঘরে একবার চোখ বুলালাম এমন কিছুর আশায় যেটা দিয়ে মাকড়সাটাকে একটু ভয় দেখানো যাবে। না পেয়ে হতাশ হলাম।

পকেট হাতড়ে দেখি পাঁচ টাকার একটা কয়েন আছে। কয়েনটা বের করে আমি মাকড়সার দিকে ছুড়ে দিলাম। কয়েনটা গায়ে লাগতেই মাকড়সাটা আরও যেন রেগে গেল! এবার গাব্বুর উপরে উঠে এসেছে। মনে হচ্ছে শীতল চোখে আমাকে দেখছে!

ভয়ে আমার অন্তরাত্মা শুকিয়ে গেল! ওটা যদি এখন আমার দিকে তেড়ে আসে? তাহলে কি হবে? ঝেড়ে একটা দৌড় দিতে পারলে খুব শান্তি লাগত! মনে মনে দোয়া পড়ছি আর বলছি- ‘ইয়াল্লা মাবুদ! এত্ত বড় মাকড়সা কোথথেকে আমাদানি হয়ে এল? আর এল তো ঠিক আছে, কিন্তু আমার ঘরে ঢুকল কি করে?’

আমি ঘরে আর একবার নজর বুলালাম। শো-কেজের উপরে একটা বই দেখতে পাচ্ছি। মোটা সাইজের বই। নাজিম উদ দৌলার উপন্যাস “ব্লাডস্টোন”। বইটার অর্ধেক মত পড়া হয়েছে আমার। দারুণ লাগছিল, কিন্তু বাকিটা মনে হয় আর পড়া হবেনা। কারন বইটা এখন আমি মাকড়সার বিরুদ্ধে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করব!

আমি বইটা হাতে নিয়ে মাকড়সাটাকে লক্ষ করে গায়ের জোরে ছুঁড়ে মারলাম। নির্ভুল লক্ষ! বইটা মাকড়সার গায়ে পড়তেই থ্যাপ করে একটা আওয়াজ হল! মাকড়সাটা অনেকটা কুকুরের মত কু কু আওয়াজ করে টেডিবিয়ার ছেড়ে ছুটে খাটের নিচে পালাল। জীবনে কখনও শুনিনি মাকড়সা এমন আওয়াজ করতে পারে!

আমি সুযোগ বুঝে এক লাফে খাটে উঠে পড়লাম। দ্রুত গাব্বুকে হাতে নিলাম। আর তখনই সর্বনাশটা হল! এটা ছিল একটা ফাঁদ!

মাকড়সাটা আসলে পালায় নি! আমি গাব্বুকে হাতে নেয়ার প্রায় সাথে সাথেই খাটের নিচে থেকে তড়িৎ গতিতে মাকড়সাটা উপরে উঠে এল! আট পায়ে কিল বিল করছে আর ঘোঁত জাতীয় আওয়াজ করছে। মনে হচ্ছে প্রতিশোধ নিতে চায়! মাকড়সার মুখের মত একটা যায়গা থেকে কালো রঙের তরল বেরিয়ে গড়িয়ে পড়ছে! মনে হচ্ছে বিষাক্ত লালা! ছুঁড়ে মারলেই জ্বলে পুড়ে মরে যাব আমি!

আমার কপালে ঘাম দেখা দিল, হাঁটু জোড়া কাঁপছে! নড়তে চড়তেও যেন ভুলে গেছি! মাকড়সাটা এক পা দুই পা করে এগিয়ে আসছে। সম্ভবত আজ এর হাতে আমার মৃত্যু হবে! নিজেকে লাথি মারতে ইচ্ছে করছে আমার! মেয়ের সাধের টেডিবিয়ারকে বাঁচাতে গিয়ে নিজেই সাধ করতে মরতে এসেছি!

আমি মরিয়া হয়ে চারপাশে দেখলাম! খাটের উপরে রাইসার ছোট্ট বালিশটা আছে। এটাই শেষ ভরসা। আমি দ্রুত হাতে তুলে নিলাম। ততক্ষনে একদম কাছে চলে এসে ওটা! আমি বালিশটা ছুড়ে দিলাম মাকড়সার দিকে। বালিশের ধাক্কায় মাকড়সাটা খাটের কিনারায় চলে গেল। বালিশটাও দেয়ালের কাছে গিয়ে ঝুলছে। আমি এক লাফে খাট থেকে নেমে গেলাম।

একবার ঘাড় ঘুরিয়ে দেখলাম মাকড়সাটা এখন ঐ বালিশটার উপরে উঠে এসেছে। বালিশটাকে আঁকড়ে ধরে ইচ্ছে মত পা গুলো দিয়ে আঁচড়াচ্ছে! মনে হয় আমার উপরের রাগ এখন বালিশের উপরে মেটাচ্ছে! যাক বাবা বাচা গেল! স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে দৌড়ে বেরিয়ে আসলাম ঘর ছেড়ে। তারপর রাইসার ঘরের দরজাটা বন্ধ করে দিলাম যেন মাকড়সাটা ঘর ছেড়ে বাইরে আসতে না পারে। রাতটা যাক, সকালে লোকজন ডেকে ওটার একটা ব্যবস্থা করতে হবে।

আমি হাসিমুখে গাব্বুকে বাড়িয়ে ধরলাম রাইসার দিকে। “এই যে মা মনি! তোমার গাব্বু!”

রাইসার মুখেও হাসি ফুটল, “থ্যাঙ্ক ইউ বাপি”!

“ইউ আর ওয়েলকাম মা”! আমার মুখে দিগ্বিজয়য়ের হাসি।

“এবার মটকুকেও এনে দাও বাপি”।

“হোয়াট?” আমি হতভম্ব!

রাইসা মুখে হাসি নিয়ে বলল, “মটকু আমার ফেবারিট বালিশ। ওটা ছাড়া আমি ঘুমাতেই পারিনা!”

আমি হাসতে পারলাম না! স্ট্যাচুর মত দাঁড়িয়ে থাকলাম কেবল!

(সমাপ্ত)
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৩
৮টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

একমাত্র আল্লাহর ইবাদত হবে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াতে ওলামা তরিকায়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:১০



সূরাঃ ১ ফাতিহা, ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা আপনার ইবাদত করি এবং আপনার কাছে সাহায্য চাই।

সূরাঃ ৪ নিসার ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×