রশমা ১৭দিন জিবিত থাকার পর বেরিয়ে আসে ধ্বংসস্তূপ থেকে, এতে রেশমার কি গুন আছে তা জানা নেয় বা সরকার কি অবদান আছে তাও জানা নেয়, তবে জানা আছে আল্লাহ্ চেয়েছিল তাই রেশমা বেঁচে ফিরে আসতে পেরেছে। কিন্তু আমি বুঝলামনা তাকে নিয়ে এতো নাচা নাচির কি আছে, বেক্তিগত কোন কারনে না অনেক দুঃখ নিয়ে কথা গুল লিখছি। সে একটা ভাল চাকরি পেয়েছে ভাল কথা সব টিভি চ্যালেন গুল নিউজ বানিয়ে প্রচার করছে তখনোও কোন সমস্যা নেয়, কিন্তু হাঁসি পায় দুঃখ লাগে ওই মানুষ গুলর জন্য যারা সারা জীবনের জন্য পঙ্গু হয়ে বেঁচে থাকল কিন্তু একটা চাকরির নিবেদন তাদের কছে গেলনা কিন্তু একজন সুস্থ সবল মানুষ, তার কাছে এতো গুলো দেশি বিদেশি চাকরির নিবেদন। আমার ভাবতে অবাক লাগে। রেশমা জীবনের অনেক গুলো বছর কষ্ট করছে ১৭দিন অনুভব করেছে মৃত্যুকে এবং ভবিষ্যতে কষ্ট করার মতো সামর্থ্য রাখে। হ্যাঁ সে একটা ভালো চাকরি পেয়েছে ভালো কথা কিন্তু যাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার তাদের জন্য যদি কিছু একটা করা হত তাহলে আজকে হয়তো আমকে এই লিখাটা লিখতে হত না।
কারো হাত কেটে ফেলা হয়েছে কারো পা এক দুঃস্বপ্ন নিয়ে বেঁচে থাকবে সারাটা জীবন কউ ১০০০০/- কেউ বা ২০০০০/- টাকা দিয়ে গেছে কেউ পেয়েছে কেউ পায়নি একটা মানুষের সারাটা জীবন এই কয়টা টাকা দিয়ে চলে। এই টাকা গুল ভিক্ষা নাদিয়ে যদি তাদের ভবিষ্যৎ কে সুরক্ষিত করা হতো তাহলে কি কোন ক্ষতি হতো। কিন্তু তাদের কাছে চাকরি ত দুরের কথা খোঁজ নেবার মতো কেউ নায়। কারণ রেশমাকে চাকরি দিলে কয়েকটা নিউজ চ্যালেন আসবে প্রতিষ্ঠানের প্রচার হবে এই আর কি। সাভার ট্র্যাজেডির দিনে একটা লিখা লিখে ছিলাম ওই অসহায় মানুষ গুলর কথা সবাই ভুলে যাবে। আজ সবায় ভুলে গেছে........................