somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ওয়েব চাই?

২৮ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ওয়েব চাই?
দ্রুততম সময়ে বিপুলসংখ্যক মানুষের কাছে তথ্য পৌঁছে দেওয়ার জন্য সবচেয়ে কার্যকর মাধ্যম ওয়েবসাইট। উন্নত বিশ্বে অনেক আগেই ওয়েবসাইট তৈরির সংস্কৃতি চালু হলেও আমাদের দেশে সম্প্রতি এ ধারা শুরু হয়েছে। ওয়েবসাইট তৈরি করতে হলে বেশ কিছু নিয়ম মানতে হয়। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানাচ্ছেন-আল-আমিন কবির

একটি ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য মূলত তিনটি ধাপ অতিক্রম করতে হয়। প্রথমে নিজের পছন্দসই একটি ডোমেইন নাম কেনা, এরপর তথ্যগুলো অনলাইনে আপলোড করে অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য হোস্টিং কেনা এবং সর্বশেষ ব্রাউজার পড়তে পারে এমন ভাষায় কনটেন্টগুলোকে তুলে ধরা।

ডোমেইন নাম নির্বাচন
ডোমেইন এবং হোস্টিং সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ইনক্রেডিবল ল্যাবের প্রধান নির্বাহী ইমতিয়াজ মাহমুদ জানান, ধরুন, কেউ আপনার অফিসের তথ্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে সংগ্রহ করতে চায়, তবে তাকে আপনার অফিসের ওয়েবসাইটটির ঠিকানা ধরে আসতে হবে। আর ওয়েবসাইটের এ ঠিকানাই মূলত আপনার ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের ডোমেইন নাম। সাধারণত প্রতিষ্ঠানের নামের সঙ্গে মিল রেখে ডোমেইন কেনা হয়। যেমন_কালের কণ্ঠের ওয়েবসাইটের ঠিকানা : http://www.kalerkantho.com। এ নামই একটি ওয়েবসাইটের ডোমেইন নাম। ডোমেইন নামের মধ্যেও বেশ কিছু ভাগ রয়েছে। যেমন_বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ডোমেইন নাম সাধারণত .পড়স দিয়ে শেষ হয় (যেমন http://www.grameenphone.com)। আবার সংস্থাগুলোর ওয়েবসাইট সাধারণত ডট ওআরজি (যেমন : http://www.undp.org) দিয়ে শেষ হয়। তবে ইন্টারনেটে ডটকম ডোমেইনই সবচেয়ে জনপ্রিয়। ডোমেইন কেনার সময় ব্যবহারকারীর পছন্দই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। ডোমেইন নাম প্রতিষ্ঠানের নামের সঙ্গে মিলিয়ে রাখা উচিত। এতে ভিজিটররা প্রতিষ্ঠানের নাম মনে করেই ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারবে।

ওয়েব হোস্টিং
ডোমেইন নাম কেনার পরের বিষয়টি হচ্ছে 'হোস্টিং'। হোস্টিং মূলত অনলাইনে তথ্য আপলোড করার সার্ভার। এ বিষয়ে একজন ওয়েব ডেভেলপার জানান, ওয়েবসাইটের ডোমেইন নামকে যদি একটি অফিসের ঠিকানা হিসেবে ধরা হয়, তবে হোস্টিং হচ্ছে প্রতিষ্ঠানের অফিস বিল্ডিং, রুম, আসবাবপত্র ইত্যাদি। এ ক্ষেত্রে ওয়েবসাইটের মালিক যত মেগাবাইট ওয়েব হোস্টিং কিনবেন তিনি ততটুক তথ্যই আপলোড করতে পারবেন। অনেকটাই এ রকম_একজন ব্যবসায়ী যত বড় গোডাউন ভাড়া নিচ্ছেন ততটুকুই কেবল মালামাল রাখার সুযোগ পাচ্ছেন।

ওয়েবসাইট ডিজাইন
ফ্রিল্যান্স ওয়েবসাইট ডেভেলপার ইউনুস হোসেন জানান, যাঁরা কম বাজেটের মধ্যে ডায়নামিক ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান তাঁরা ওয়ার্ডপ্রেস এবং জুমলাসহ ওপেনসোর্স কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বা সিএমএস ব্যবহার করতে পারেন। আর ওয়েবসাইট ডিজাইনের আগে অবশ্যই ডেভেলপারকে আপনার চাহিদাগুলো ভালোভাবে বলতে হবে। তাহলে ডেভেলপারই নিজ থেকে পছন্দ করে নিতে পারবে উপযুক্ত ওয়েবসাইট প্ল্যাটফর্মটি।

সেবা দেয় যারা
ইন্টারনেটে ডোমেইন নাম নিয়ন্ত্রণ করে ইন্টারনেট করপোরেশন ফর অ্যাসাইন নেমস অ্যান্ড নাম্বারস বা আইসিএএনএন। এ প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন সাপেক্ষে ব্যবহারকারীদের চাহিদা অনুযায়ী এদের বিভিন্ন ধরনের হোস্টিং বিক্রি করে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান। ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে এদের কাছ থেকে ডোমেইন কেনা যায়। তবে সরাসরি কেনার চেয়ে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকেই ডোমেইন কেনার পরামর্শ দেন অধিকাংশ ওয়েব ডেভেলপার। তাদের মতে, কোনো ধরনের সমস্যায় পড়লে বড় প্রতিষ্ঠানগুলোতে তাৎক্ষণিক সমস্যা সমাধান করার সুযোগ থাকে না। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকেই বরং ভালো সেবা পাওয়া যায়। বাংলাদেশি অনেক প্রতিষ্ঠান আছে, যেগুলো আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন প্রতিষ্ঠানের 'ডোমেইন রিসেলার' হিসেবে ডোমেইন নাম বিক্রি করে থাকে। বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানই এসব প্রতিষ্ঠানের হোস্টিং সেবাও রিসেলার হিসেবে বিক্রি করে। অনেক প্রতিষ্ঠানের আবার যুক্তরাজ্য বা অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে নিজস্ব সার্ভার রয়েছে। তবে যে প্রতিষ্ঠান থেকেই কিনুন না কেন, ইন্টারনেটে ওই প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকসেবাসংক্রান্ত তথ্য ও রিভিউ দেখে নেবেন। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন হোস্টিং ফোরামের পাশাপাশি এখন বাংলা ভাষায়ও হোস্টিং-সংক্রান্ত আলাপ-আলোচনা করার ফোরাম রয়েছে। সেখানেও আলোচনা করে পছন্দের প্রতিষ্ঠান থেকে হোস্টিং কিনতে পারেন।

হোস্টিং কেনার আগে বিবেচ্য
হোস্টিং কেনার আগে ব্যবহারকারীকে বেশ কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হয়।

যার যেমন সার্ভার লাগে : যেসব প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট দিনে প্রচুর ভিজিট হয় এবং একই সময়ে কয়েক হাজার ভিজিটর ওয়েবসাইটে থাকে সেগুলোর ক্ষেত্রে সাধারণত ডেডিকেটেড সার্ভার কিনতে হয়। এ ক্ষেত্রে প্রতি মাসে দেড় শ থেকে ছয় শ মার্কিন ডলার পর্যন্ত গুনতে হয়। তবে যেসব ওয়েবসাইটে কমসংখ্যক ভিজিটর আসবেন এবং একই সময়ে অল্পসংখ্যক ভিজিটর সাইটে থাকেন সেসব প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে শেয়ারড সার্ভার ব্যবহার করা যায়। শেয়ারড সার্ভারে খরচ অনেক কম। বছরে মাত্র ২০০ টাকা খরচ করেও শেয়ারড সার্ভার ব্যবহার করা যায়।

ডিস্ক স্পেস : সার্ভারের পরে হিসাব করতে হয় ডিস্ক স্পেস। ফ্রিল্যান্স ওয়েব ডেভেলপার তাওহিদুল ইসলাম রাজিব জানান, ব্যক্তিগত আর ছোট প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে ৫০ থেকে ২০০ মেগাবাইট হোস্টিংই যথেষ্ট। যেসব প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে একটু বেশি পরিমাণ ছবি আপলোড করতে হবে সেগুলোর হোস্টিং ২৫০ থেকে ৫০০ মেগাবাইটই যথেষ্ট। অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায়, প্রয়োজনের অতিরিক্ত ওয়েব হোস্টিং নিচ্ছেন। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, প্রয়োজনের বেশি ওয়েব হোস্টিং নিলে কোনো অতিরিক্ত সুবিধা পাওয়া যায় না। বরং ব্যবহারকারীর অতিরিক্ত কিছু টাকা নষ্ট হয়। তা ছাড়া পরে আরো হোস্টিং স্পেসের প্রয়োজন হলে তো প্যাকেজ বাড়িয়ে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে।

প্রতিষ্ঠান দেখে হোস্টিং কেনা : ডোমেইন ও হোস্টিং স্পেস কেনার আগে অবশ্য সে প্রতিষ্ঠানের সেবার মান যাচাই করে নেওয়া উচিত। হোস্টিং ও ডোমেইন কেনার পর ওই প্রতিষ্ঠান নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত বিক্রয়োত্তর সেবা দেবে কি না সেটিও যাচাই করে নিতে হবে। আর সাপোর্টের জন্য ব্যবহারকারীকে অতিরিক্ত কোনো টাকা পরিশোধ করতে হবে কি না বা হলেও সেটি কত পরিমাণ সেটি নির্দিষ্ট করে নিতে হবে।

কন্ট্রোল প্যানেল : ওয়েবসাইটে কোনো পরিবর্তন আনা বা কোনো সেবা পরিবর্তন করার জন্য প্রয়োজন ওয়েবসাইট কন্ট্রোল প্যানেল। আবার ডোমেইনটিকে অন্য প্রতিষ্ঠানের সাইটে হোস্ট করার জন্যও ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেলের প্রয়োজন। এ জন্য যে প্রতিষ্ঠান থেকে সেবাটি নেবেন সেখান থেকে অবশ্যই ডোমেইন ও হোস্টিংয়ের পূর্ণ কন্ট্রোল প্যানেল (ইউজার নেইম-পাসওয়ার্ড) নিজের কাছে রাখবেন। অনেক প্রতিষ্ঠান গ্রাহকদের জোর করে নিজ প্রতিষ্ঠানে ধরে রাখার জন্য কন্ট্রোল প্যানেল প্রদান করে না। এ ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলোকে এড়িয়ে চলা উচিত।

নিতে পারেন বাংলাদেশি ডোমেইনও
আন্তর্জাতিক টপ লেভেল ডোমেইনগুলোর পাশাপাশি বাংলাদেশি ব্যবহারকারীদের জন্যও আলাদা টপ লেভেল ডোমেইন (.বিডি) রয়েছে। যেমন_বাংলাদেশি কোনো বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান নিজ নামে এই ডোমেইন কিনতে চান, সে ক্ষেত্রে ওই প্রতিষ্ঠানের নামের শেষে ডট কম ডট বিডি (.com.bd) যুক্ত হবে। এতে বোঝা যাবে সাইটটি বাংলাদেশি কোনো প্রতিষ্ঠানেরই। বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) এ ডোমেইনগুলো নিয়ন্ত্রণ করে। http://www.btcl.gov.bd/home/main/services/ dotbd_whois_FAQ.php সাইট থেকে এ ডোমেইনের বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে। বাংলাদেশি ডোমেইন নিবন্ধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমেও এ ডোমেইন কেনার সুযোগ রয়েছে। তবে বাংলাদেশি .বিডি ডোমেইনের ক্ষেত্রে নিরাপত্তাসংক্রান্ত অনেক সমস্যা রয়েছে বলে জানিয়েছেন ওয়েবসাইট বিশেষজ্ঞরা। বিটিসিএলের সার্ভার সমস্যার কারণে কয়েক মাস আগে সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্ট গুগল, ইয়াহু ও এইচএসবিসি ব্যাংকের বাংলাদেশ ওয়েবসাইটসহ প্রায় অর্ধশত ওয়েবসাইটের ডোমেইন নাম সিস্টেম বা ডিএনএস পরিবর্তন করে দিয়েছিলেন অজ্ঞাতপরিচয় হ্যাকাররা। ফলে সাইটগুলো হ্যাকারদের নির্দিষ্ট করা ওয়েবসাইটগুলোতে রিডাইরেক্ট হয়ে গিয়েছিল।

খরচাপাতি
ডোমেইন ও হোস্টিংয়ের খরচ সব প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রেই অভিন্ন। কেবল ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্টেই একেক চাহিদার ক্ষেত্রে একেক রকম বিল হয়ে থাকে। অনলাইন থেকে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ডোমেইন কিনলে খরচ ১০ থেকে ১৫ ডলার পর্যন্ত পড়ে। তবে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো ৬০০ থেকে ৮০০ টাকার মধ্যেই ডোমেইন বিক্রি করে থাকে। আর হোস্টিংয়ের ক্ষেত্রে মধ্যম ও ছোট প্রতিষ্ঠানের খরচ পড়ে বছরে ২০০ থেকে চার হাজার টাকা পর্যন্ত। আর বাংলাদেশি টপ লেভেল ডোমেইন কিনতে দুই বছরের জন্য খরচ এক হাজার ৫০০ টাকা। আর সাধারণ ওয়েবসাইট ডিজাইনের ক্ষেত্রে খরচ পড়ে পাঁচ হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত। ছোট প্রতিষ্ঠান বা যেসব প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট নিয়মিত আপডেট করার প্রয়োজন পড়ে না তারা স্ট্যাটিক ডিজাইন করিয়ে নিতে পারে। তবে যেসব ওয়েবসাইট নিয়মিত আপডেট করার প্রয়োজন তাদের অবশ্যই ডায়নামিক ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। তাওহিদুল ইসলাম জানান, ডায়নামিক ওয়েবসাইট তৈরি করলে সাইটগুলো যে কেউ সহজে আপডেট করতে পারেন। সাইট আপডেট করার জন্য প্রোগ্রামিং জানার দরকার পড়ে না।
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গণমাধ্যম আক্রমণ: হাটে হাঁড়ি ভেঙে দিলেন নূরুল কবীর ও নাহিদ ইসলাম !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:০৫


জুলাই গণঅভ্যুত্থানের রক্তস্নাত পথ পেরিয়ে আমরা যে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সাম্প্রতিক মব ভায়োলেন্স এবং গণমাধ্যমের ওপর আক্রমণ সেই স্বপ্নকে এক গভীর সংকটের মুখে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। নিউ এজ... ...বাকিটুকু পড়ুন

গাজার শিশুদের উদ্দেশ্যে - আমরা তোমাদের রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছি

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:৪৫


তোমরা এসেছিলে মাথার উপর বোমা পড়ার ভয়ার্ত গল্প নিয়ে। যে বোমা তোমাদের ঘরবাড়ি গুঁড়িয়ে দিয়েছে, লোকালয় ধ্বংস করেছে। আমরা কান বন্ধ করে উদাসীন হয়ে বসে ছিলাম। তোমরা এসেছিলে ছররা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রিকশাওয়ালাদের দেশে রাজনীতি

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৪৯

রিকশাওয়ালাদের দেশে রাজনীতি

সবাই যখন ওসমান হাদিকে নিয়ে রিকশাওয়ালাদের মহাকাব্য শেয়ার করছে, তখন ভাবলাম—আমার অভিজ্ঞতাটাও দলিল হিসেবে রেখে যাই। ভবিষ্যতে কেউ যদি জানতে চায়, এই দেশটা কীভাবে চলে—তখন কাজে লাগবে।

রিকশায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছবিতে গণতন্ত্রের নামে মবতন্ত্র

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১০



তথাকথিত গণতন্ত্রকামীদের পীর আল্লামা পিনাকী এবং ছোট হুজুর ইলিয়াস মোল্লার উস্কানীতে দেশজুড়ে চলছে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নামে মবতন্ত্র। আল্লামা পিংকুর যুক্তি হচ্ছে- যে বা যারাই তাদের (গণতন্ত্রকামীদের) সূরে কথা না... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় আগ্রাসনবিরোধী বিপ্লবীর মৃত্যু নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৭



শরিফ ওসমান হাদি। তার হাদির অবশ্য মৃত্যুভয় ছিল না। তিনি বিভিন্ন সভা-সমাবেশ, আলোচনা ও সাক্ষাৎকারে বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি অনেকবার তার অস্বাভাবিক মৃত্যুর কথা বলেছেন। আওয়ামী ফ্যাসিবাদ ও ভারতবিরোধী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×