নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছি না, আমি এইটা কি দেখলাম?? সারা জীবন শুনে আসলাম দেখে আসলাম যে পুলিশ শুধু টাকা নেয়, কখনো দেয় না, এইবার ক্যামনে কি?? আমি কি তাহলে এতদিন ভুল দেখে আর ভুল শুনে বড় হলাম?? আজকে আমি এইটা কি দেখলাম??
>
>
>
জানা যায়, কিছুদিন আগে হাফিজুরের গাড়ি চট্টগ্রাম থেকে আসার সময় ময়নামতি থানা এলাকায় দুর্ঘটনায় পড়ে। এ সময় তিনি ময়নামতি থানা-পুলিশের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ আদায় করেন।
নিজেকে ডক্টর শরীফুল ইসলাম, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব (পুলিশ শাখা) হিসেবে পরিচয় দিতেন। এই ভুয়া পরিচয়ে বিভিন্ন পত্রিকায় বিয়ের বিজ্ঞাপন দেন। বিজ্ঞাপন দেখে শতাধিক অভিভাবক মেয়েকে বিয়ে দেওয়ার জন্য তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এভাবে তিনি পাঁচটি বিয়ে করেন। এ ছাড়া প্রায় ১৫ জন নারীর সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক রয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে র্যাব-২-এর কার্যালয়ের উপ-অধিনায়ক মেজর সাইফুল করিম এক ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান।
র্যাব জানায়, গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে রাজধানীর ফার্মগেটের পশ্চিম রাজাবাজার এলাকা থেকে র্যাব-২-এর একটি দল টয়োটা গাড়িসহ কথিত শরীফুলকে গ্রেপ্তার করে। তাঁর প্রকৃত নাম মো. হাফিজুর রহমান জাহিদ। বাড়ি বরগুনা জেলার আমতলী থানায়। বাবার নাম নজরুল ইসলাম। তাঁর কাছ থেকে আটক করা গাড়িটির সামনে ও পেছনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্টিকার লাগানো ছিল।
র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এইচ এম আনোয়ার পাশা গ্রেপ্তারের পর পত্রিকায় মিথ্যা বিজ্ঞাপন দেওয়ার অপরাধে হাফিজুরকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেন। মিথ্যা পরিচয় ও প্রতারণার অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে আরও কয়েকটি মামলা করার প্রক্রিয়া চলছে।
প্রতারণার শিকার কয়েকজন র্যাব-২-এর কার্যালয়ে হাজির হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে মাহমুদুর খান নামের এক তরুণ জানান, হাফিজুর তাঁকে বিদেশে স্কলারশিপ দেওয়ার কথা বলে পাঁচ লাখ টাকা নিয়েছেন। এ ছাড়া চাকরি দেওয়ার কথা বলে মাহমুদুরের বন্ধুর কাছ থেকে এক লাখ টাকা নিয়েছেন।
আটক টয়োটা গাড়িটি ভাড়া নেওয়া হয়েছে। রেন্ট-এ-কারের মালিক এ কে মোশতাক আরেফিন বলেন, ‘এই লোক প্রায়ই তাঁদের গাড়ি ভাড়া নিতেন এবং নিয়মিত ভাড়া পরিশোধ করতেন। তিনি নিজেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের লোক দাবি করায় গাড়িতে স্টিকার লাগালেও আমরা কিছু বলতাম না।’
সুত্রঃ পরথম- আলু >
>
>
>
>
>
>
জানা যায়, কিছুদিন আগে হাফিজুরের গাড়ি চট্টগ্রাম থেকে আসার সময় ময়নামতি থানা এলাকায় দুর্ঘটনায় পড়ে। এ সময় তিনি ময়নামতি থানা-পুলিশের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ আদায় করেন।
নিজেকে ডক্টর শরীফুল ইসলাম, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব (পুলিশ শাখা) হিসেবে পরিচয় দিতেন। এই ভুয়া পরিচয়ে বিভিন্ন পত্রিকায় বিয়ের বিজ্ঞাপন দেন। বিজ্ঞাপন দেখে শতাধিক অভিভাবক মেয়েকে বিয়ে দেওয়ার জন্য তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এভাবে তিনি পাঁচটি বিয়ে করেন। এ ছাড়া প্রায় ১৫ জন নারীর সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক রয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে র্যাব-২-এর কার্যালয়ের উপ-অধিনায়ক মেজর সাইফুল করিম এক ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান।
র্যাব জানায়, গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে রাজধানীর ফার্মগেটের পশ্চিম রাজাবাজার এলাকা থেকে র্যাব-২-এর একটি দল টয়োটা গাড়িসহ কথিত শরীফুলকে গ্রেপ্তার করে। তাঁর প্রকৃত নাম মো. হাফিজুর রহমান জাহিদ। বাড়ি বরগুনা জেলার আমতলী থানায়। বাবার নাম নজরুল ইসলাম। তাঁর কাছ থেকে আটক করা গাড়িটির সামনে ও পেছনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্টিকার লাগানো ছিল।
র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এইচ এম আনোয়ার পাশা গ্রেপ্তারের পর পত্রিকায় মিথ্যা বিজ্ঞাপন দেওয়ার অপরাধে হাফিজুরকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেন। মিথ্যা পরিচয় ও প্রতারণার অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে আরও কয়েকটি মামলা করার প্রক্রিয়া চলছে।
প্রতারণার শিকার কয়েকজন র্যাব-২-এর কার্যালয়ে হাজির হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে মাহমুদুর খান নামের এক তরুণ জানান, হাফিজুর তাঁকে বিদেশে স্কলারশিপ দেওয়ার কথা বলে পাঁচ লাখ টাকা নিয়েছেন। এ ছাড়া চাকরি দেওয়ার কথা বলে মাহমুদুরের বন্ধুর কাছ থেকে এক লাখ টাকা নিয়েছেন।
আটক টয়োটা গাড়িটি ভাড়া নেওয়া হয়েছে। রেন্ট-এ-কারের মালিক এ কে মোশতাক আরেফিন বলেন, ‘এই লোক প্রায়ই তাঁদের গাড়ি ভাড়া নিতেন এবং নিয়মিত ভাড়া পরিশোধ করতেন। তিনি নিজেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের লোক দাবি করায় গাড়িতে স্টিকার লাগালেও আমরা কিছু বলতাম না।’
সুত্রঃ পরথম- আলু !
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৫৪