৭১-সালের পুরো নয় মাস ক্যান্টনমেন্টের নিরাপদ আশ্রয়ে থেকে পাকিস্তানি জেনারেলদের দেওয়া তথ্যই থাকবে মোহতারেমা ঘোষেটি বেগমের নিকট।এতে এখন আর আশ্চর্য হওয়ার কিছুই নেই।পাকিস্তানের কথারই পুনরাবৃত্তি করে যাচ্ছেন -জেনারেল জিয়ার অছ্যুত বেগম সাহেবা।নরপিশাচ গো.আজম/মইত্যা /সাকা/দৈল্যা রাজাকারদের দেওয়া তথ্যই আউরিয়ে যাচ্ছেন তিনি ও তার কু-সন্তান।
আমাদের দূর্ভাগ্য যে ৫৭ হাজার বর্গমাইল জমির প্রতিটি ইঞ্চি মাটি শহীদের রক্তে রন্জিত।সেই মাটির উপর দাড়িয়ে একজন বেগম সাহেবা সেই শহিদদের সংখ্যা নিয়ে সংসয় প্রকাশ করতে পারে কেবল নরপিশাচ টিক্কা-ইয়াহিয়ার রক্ষিতারা।বাথরুমের ফ্রিজে যে মহিলা মদ রাখে তার মস্তিস্ক বিকৃতি নিয়ে কোন সন্দেহ আমাদের নেই।
সামরিক বাহিনির হাতে নিহত স্বামী শহিদ/প্রাণের দোষর সাকা/মুজাহিদ/কসাই কাদেরও খালেদা জিয়ার কাছে শহিদ।আসলে উনি শহিদের সংজ্ঞা জানেনতো!স্বশিক্ষিত বেগম সাহেবা তিন তিনটি জন্ম তারিখের অধিকারি।তার প্রধানমন্ত্রী থাকা কালীন সময়ে জাতিয় সৃতি সৌধের পাদদেশে দাড়িয়ে তখন কেনো তার এই সংশয় হলোনা।উনার কি মস্তিষ্ক বিকৃতি ঘটে গেছে ফাইনালি-নাকি যে কোন ভাবেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আসতে চান তিনি?বাংলাদেশের রাজনীতির কোথাও আজ নেই তিনি।এই শোক মনে হয় তাকে অস্থির করে ফেলেছে।
আর ছাড় দেওয়ার কোন কারন নেই পেট্ট্রোল বোমার রানীিকে।এই ধৃষ্টতাপূর্ণ উক্তির জন্য তাকে সরকারি মেহমান অথবা পাবনাতে স্থায়ী বসবাস করার ব্যাবস্থা গ্রহণ করা অতি জরুরী।
৭১-সালের পুরো নয় মাস ক্যান্টনমেন্টের নিরাপদ আশ্রয়ে থেকে পাকিস্তানি জেনারেলদের দেওয়া তথ্যই থাকবে মোহতারেমা ঘোষেটি বেগমের নিকট।এতে এখন আর আশ্চর্য হওয়ার কিছুই নেই।পাকিস্তানের কথারই পুনরাবৃত্তি করে যাচ্ছেন -জেনারেল জিয়ার অছ্যুত বেগম সাহেবা।নরপিশাচ গো.আজম/মইত্যা /সাকা/দৈল্যা রাজাকারদের দেওয়া তথ্যই আউরিয়ে যাচ্ছেন তিনি ও তার কু-সন্তান।
আমাদের দূর্ভাগ্য যে ৫৭ হাজার বর্গমাইল জমির প্রতিটি ইঞ্চি মাটি শহীদের রক্তে রন্জিত।সেই মাটির উপর দাড়িয়ে একজন বেগম সাহেবা সেই শহিদদের সংখ্যা নিয়ে সংসয় প্রকাশ করতে পারে কেবল নরপিশাচ টিক্কা-ইয়াহিয়ার রক্ষিতারা।বাথরুমের ফ্রিজে যে মহিলা মদ রাখে তার মস্তিস্ক বিকৃতি নিয়ে কোন সন্দেহ আমাদের নেই।
সামরিক বাহিনির হাতে নিহত স্বামী শহিদ/প্রাণের দোষর সাকা/মুজাহিদ/কসাই কাদেরও খালেদা জিয়ার কাছে শহিদ।আসলে উনি শহিদের সংজ্ঞা জানেনতো!স্বশিক্ষিত বেগম সাহেবা তিন তিনটি জন্ম তারিখের অধিকারি।তার প্রধানমন্ত্রী থাকা কালীন সময়ে জাতিয় সৃতি সৌধের পাদদেশে দাড়িয়ে তখন কেনো তার এই সংশয় হলোনা।উনার কি মস্তিষ্ক বিকৃতি ঘটে গেছে ফাইনালি-নাকি যে কোন ভাবেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আসতে চান তিনি?বাংলাদেশের রাজনীতির কোথাও আজ নেই তিনি।এই শোক মনে হয় তাকে অস্থির করে ফেলেছে।
আর ছাড় দেওয়ার কোন কারন নেই পেট্ট্রোল বোমার রানীিকে।এই ধৃষ্টতাপূর্ণ উক্তির জন্য তাকে সরকারি মেহমান অথবা পাবনাতে স্থায়ী বসবাস করার ব্যাবস্থা গ্রহণ করা অতি জরুরী।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৬