পকেটের নির্জনতা থেকে ছিটকে আসা



উদাসী কয়েনের রূপলতা; তার সন্নিকটবর্তী জীবন



ভাজা ভাজা হচ্ছে অভিলাষী স্বপ্নের আঁচে।



এমনই জ্যামিতিক কন্ট্রাস্ট- ... বাকিটুকু পড়ুন

পকেটের নির্জনতা থেকে ছিটকে আসা



উদাসী কয়েনের রূপলতা; তার সন্নিকটবর্তী জীবন



ভাজা ভাজা হচ্ছে অভিলাষী স্বপ্নের আঁচে।



এমনই জ্যামিতিক কন্ট্রাস্ট- ... বাকিটুকু পড়ুন

হাওয়ামুখী অভিলাষগুলোই

পরবর্তীতে পাখি হয়ে উড়ে বেড়ায় মেঘ-ক্ষত আকাশে-

কোন কোন দিন পাখিদিন, খুব উৎক্ষিপ্ত ।

আকাশমুখী ট্যাঙ্কগুলোর দ্বিধাজর্জর নল থেকে

হো হো করে বের হয়ে আসে যুদ্ধরঙ্গ, এমন মাতাল!

যারা কবিতাযোদ্ধা,

তারা জম্মান্ধ হাওয়ায় অমিত্রাক্ষর উড়াতে উড়াতে ... বাকিটুকু পড়ুন

চাঁপা রঙের সন্ধ্যা দেখেছ?



কবিতার শরীর থেকে ঝরে পড়া কুয়াশায়



পুরো প্রান্তর আক্রান্ত হলে



দেখেছ কি সন্ধ্যাদি’র চোখে জ্বলে ওঠা ... বাকিটুকু পড়ুন

প্রথম অধ্যায়ে



কুয়াশার ভাঁজ খুলে



পাওয়া গেল অন্ধতা;



একটা চোখ খুলে রাখলাম স্ফটিকে। ... বাকিটুকু পড়ুন

প্রবল বৃষ্টি শেষে



জলমগ্ন দাঁত বের করে হেসে উঠলে শ্রাবণ



সেইসব শেয়ালেরা শরীর থেকে হরিদ্রাবর্ণের প্রাচীনত্ব



খুলে রাখে পরিত্যক্ত বাঙ্কারে। ... বাকিটুকু পড়ুন

হাঁটতে হাঁটতে কবে যে শরীর থেকে খসে গেছে



হাঁটার মুদ্রা;



মেরুদণ্ডের খাঁজ থেকে উদ্গত ডানার অঙ্কুর



অঙ্কুরেই ঝরে গেছে, সেই কবে- ... বাকিটুকু পড়ুন

এই যে এনেছি অলক্তনগর থেকে

রৌদ্রের ঝালর।

এবার কুলুঙ্গি থেকে হামাগুড়ি দিয়ে

বের হয়ে এসো প্রত্ন-আঁধার...



প্রাসাদ-প্রাকার থেকে নেমে গেলে সতর্ক সান্ত্রীর দল,

বেড়ালের মত নিঃশব্দে শয়নঘরে ঢোকে ... বাকিটুকু পড়ুন

এই যে এনেছি অলক্তনগর থেকে

রৌদ্রের ঝালর।

এবার কুলুঙ্গি থেকে হামাগুড়ি দিয়ে

বের হয়ে এসো প্রত্ন-আঁধার...



প্রাসাদ-প্রাকার থেকে নেমে গেলে সতর্ক সান্ত্রীর দল,

বেড়ালের মত নিঃশব্দে শয়নঘরে ঢোকে ... বাকিটুকু পড়ুন

এই যে এনেছি অলক্তনগর থেকে

রৌদ্রের ঝালর।

এবার কুলুঙ্গি থেকে হামাগুড়ি দিয়ে

বের হয়ে এসো প্রত্ন-আঁধার...





প্রাসাদ-প্রাকার থেকে নেমে গেলে সতর্ক সান্ত্রীর দল, ... বাকিটুকু পড়ুন

একদিন যে কবিতা দিয়েছে সাঁতার

ফেনিল ঝাঁঝালো শব্দের হাঁটুজলে-

আজ সে একঝাঁক রুপালি নৈঃশব্দের মাঝে

রুদ্ধশ্বাসে নেমেছে অতলে:





অতল, তোমার চোখে নীচে কালি ... বাকিটুকু পড়ুন

আঙ্গুলের টিপ থেকে লাফিয়ে নামা ঝরনা- তার নিপাট স্বচ্ছতায় নুড়িপাথরের মত ছড়িয়ে আছে অবিনাশী অক্ষর। তুমি কবি হয়ে গেছ, কেননা জননব্যাথার আবডালে উঁকি মেরে তুমি দেখে নিয়েছ আসন্ন ইমেজারি। একমাত্র তীর্থসঙ্গী যে বোবা-পথ, তার হাত ধরে তুমি এখন অনায়াসে চলে যেতে পারো বিকেলের বৈকুণ্ঠে।



ধূপধুনোর মধ্যে শুধু চিনে নাও আসল... বাকিটুকু পড়ুন

ধুম ঘুমের মচ্ছবের মাঝে- রাত্রির বুকে মুখ গুঁজে স্বপ্নের নিবিড় পাঠ নেয় যে আঙ্গুল, আমি তার আত্মার গল্প বলি ঝিল্লিদের কাছে। আঙ্গুলের সার্বভৌমত্বে ক্রমাগত বেড়ে ওঠে নদীর ডানা; তারই আকাঙ্খার উৎক্ষিপ্ত ইথারে উড়ে বেড়ায় যাবতীয় বন্দীত্ব- প্রথা ও পুরাণ। তার বিস্তৃত সাম্রাজ্যে অশ্ব ছুটিয়ে চলে পরাক্রান্ত রূপকের দল; অমসৃণ সড়কের... বাকিটুকু পড়ুন

এত যে দীঘল ঘুম, দেখ তার শিথানেও ফুটে আছে এক স্বপ্ন-পদ্ম। ঘুমকারিগর, বলতে পারো

গদ্যে-পদ্যে ভ্রমরেরা পদ্মপাতায় কী লেখে? একফোঁটা জীয়ন-রস টুপ্‌ করে ঝরে পড়লে ঢেউ’র ’পরে

কোন তন্ত্রীতে ঝঙ্কৃত হয় মর্মব্যাথা? বলতে পারো ঘুমকারিগর, কোন মরুতে ঝড় উঠলে

কোন সাগরে জ্বলে ওঠে ফরফরাসের তীব্র দহন?



ঢেউ-এর কথা যদি বল, এই খাতাতে...;

হ্যাঁ হ্যাঁ এই... বাকিটুকু পড়ুন