হাওয়ামুখী অভিলাষগুলোই
পরবর্তীতে পাখি হয়ে উড়ে বেড়ায় মেঘ-ক্ষত আকাশে-
কোন কোন দিন পাখিদিন, খুব উৎক্ষিপ্ত ।
আকাশমুখী ট্যাঙ্কগুলোর দ্বিধাজর্জর নল থেকে
হো হো করে বের হয়ে আসে যুদ্ধরঙ্গ, এমন মাতাল!
যারা কবিতাযোদ্ধা,
তারা জম্মান্ধ হাওয়ায় অমিত্রাক্ষর উড়াতে উড়াতে
এইসব দিনে তীর্থগামী হয়...
কোথায় কাঙ্ক্ষিত নির্বাণ, সে তথ্য না জেনেই।
কে জানে পথে পথে পড়ে থাকা রক্ত পায়ের না পাথরের!
তথাপি কিছু কিছু অভিলাষ রক্ত-ক্ষত যাত্রা শেষে
কী স্নিগ্ধ সব এপিটাফ হয়ে যায়।