অদৃশ্য ল্যাজটাকে মুখে পুরে চোষো,বুরবক
এ ডাল থেকে সে ডাল ঝুলে বেড়ানোর ছক
ফাল দ্যাও, কাঁধে ওঠো।
ফিরে লাফ,এ পাশ ওপাশ-
কখনো ধপাশ।
কলা চেনো খালি,কলা-
শিল্প,সাহিত্য সব কলা খাও।
বান্দরজীবনে ফাঁকা খা খা কলা
মতান্তরে আর্ট চোদায়া বেড়াও।
বোদ্ধা হও,যোদ্ধা হওনা।ক্যান?
কম্বলের তলে রাত জেগে কাব্য কর,কাব্য।
ল্যাজটাকে লুকিয়ে রাখো যত্নে।
জ্ঞানত অজ্ঞান ধ্যান
ধারণাতে বশীভূত সাহিত্য -ল্যাজের সৌজন্যে।
নামো ঘাড় থেকে,
নামো ঘর থেকে।
ত্যাল কম খোঁজো আঁতেল
রদ্দি মালামাল।
একে তাকে গাল-
দিতে পারা বাঁদুরে সাফল্যে নেচে ওঠো।
বোঝাও ল্যাজের ঝাল,
আগে চেখে পরে চাখাও।
ল্যাজটা গুটিয়ে বোসো-
চা খাও।পত্রিকাতে লেখা পাঠাও-
কেয়ার অফ অপরাপর ল্যাজঝোলা-
পাখি নয়-বান্দর।মিছিলে যাবার অবকাশ নাই
বাঁদুরে ছলা -কলায় ব্যস্ত বাহির ও অন্দর।
এর চেয়ে ভালো বুঝি
চিড়িয়াখানার মুখে বাঁদরের ঘর!

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


