somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পাহাড়,পর্বত আর হিমালয়ের রহস্য

১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মহাবিশ্বে রহস্যের অন্ত নেই। পৃথিবী
এই মহাবিশ্বের একটি গ্রহ মাত্র যে
গ্রহে আমরা মানুষরা বাস করি।
পৃথিবীর চেয়েও অনেক বড় বড় গ্রহ আছে।
সেসব গ্রহের রহস্য নিয়ে না হয় নাইই
ভাবলাম,আমাদের বসবাসের স্থান এই
পৃথিবীর হাজার হাজার বিস্ময়ের মধ্য
আমরা প্রতিনিয়ত ঘুরপাক খাচ্ছি। আর
এই পৃথিবীর অন্যতম মিস্ট্রি হলো
পাহাড়-পর্বত-হিমালয়। হ্যা, আজ
আপনাদের নিয়ে যাবো এক অদ্ভূদ সুন্দর
এবং ভয়ংকর জগতে। আসলে কিছু কিছু
ভয়ংকর ব্যাপারের সাথে সৌন্দর্যেরও
একটা সম্পর্ক থাকে। যেমন,বাঘ রাতে
হরিন শিকার করে এটা খুবই ভয়ংকর দৃশ্য
অথচ অনেকেই হাজার হাজার টাকা
খরচ করে নাইট সাফারি পার্কে যায়
শিকার দেখতে। যাইহোক,আমাদের
আজকে আলোচনার বিষয় পাহাড়, পর্বত,
পর্বতমালা,হিমালয়। প্রথমেই এদের
সাথে পরিচয় করিয়ে দেই। মাটির উঁচু
স্তর বা স্তুপকে বলে পর্বত ।
অপেক্ষাকৃত কম উঁচু মাটির স্তুপকে বলে
পাহাড় । আর তারচেয়েও ছোট যেগুলো,
সেগুলোকে বলা হয় টিলা । আর
অনেকগুলো পর্বতকে একসঙ্গে বলা হয়
পর্বতমালা। হিমালয় হলো সবচেয়ে উঁচু
পর্বতমালা।
‘হিমালয়’ শব্দটি এসেছে সংস্কৃত
ভাষা থেকে, অর্থ তুষারের আবাস বা
বাসা। কারণ, এর সবচেয়ে উঁচু চূড়াগুলো
সবসময় তুষার দিয়ে ঢাকা থাকে। পর্বত
আর পর্বতমালার পার্থক্য তো আপনারা
বোঝেন যা একটু আগেই আলোচনা ককরা
হয়েছে তারপর আবারও বলছি,পাহাড়ের
চেয়েও উঁচু
যেগুলো, সেগুলোকে আমরা বলি পর্বত।
আর অনেকগুলো পর্বত একসঙ্গে গা
ঘেঁষাঘেঁষি করে দাঁড়িয়ে থাকলে,
সেগুলোকে একসঙ্গে আমরা বলি
পর্বতমালা। হিমালয় এমনি অনেকগুলো
পর্বতমালা; মোটামুটি ৬৬ টি পর্বত,
তিনটি সমান্তরাল রেঞ্জে উঠে
গেছে ভারত, বাংলাদেশ আর
পাকিস্তানের সমতল ভূমির বিপরীতে।
এই বিশাল পর্বতমালাকে যদি আপনি
এক বিশালাকার দানবের আকারে
ভাবেন, তাহলে দেখতে পাবেন যে
এর দেহের মাঝে মানে এর রেঞ্জের
একদম মাঝে অবস্থিত ভূটান, নেপাল আর
ভারতের সিকিম প্রদেশ। আর এর বিস্তৃত
অংশ এবং কয়েকটি চূড়া আছে
পাকিস্তান, ভারত, আফগানিস্তান,
চীন ও তিব্বতের প্রান্ত ঘিরে।
সবচেয়ে অবাক করা তথ্য হলো, এই
পর্বতগুলোর খাঁজে খাঁজে লুকিয়ে
আছে অমৃতধারা, মানে নদী আরকি। আর
এই নদী গুলোই আমাদের প্রাণ। হিমালয়
পর্বত থেকে নেমে আসা এই নদীগুলোই
বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানের
ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে
বঙ্গোপসাগরে নয়তো ভারত
মহাসাগরে গিয়ে মিলিত হয়েছে।
আর এই নদীগুলোকে ঘিরেই গড়ে
উঠেছে এই দেশগুলোর সব প্রাচীন
সভ্যতা। হিমালয় পর্বত থেকে সৃষ্ট এই
নদীগুলোর কয়েকটি তো শত শত শাখা
প্রশাখা মেলে আমাদের দেশকে
আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে ধরে আছে, বয়ে
গেছে বঙ্গোপসাগরে। তাইতো
আমাদের দেশকে বলা হয় "নদী মাতৃক"
দেশ। আমাদের দেশের বেশিরভাগ
নদীর পানিই আসে হিমালয়
পর্বতমালার বরফ গলে। গঙ্গা আর
ব্রহ্মপুত্রের নাম শুনেছেন নিশ্চই! এই দু’টি
নদীর উৎপত্তি হয়েছে হিমালয় থেকে।
আর গঙ্গা বাংলাদেশে এসে হয়ে
গেছে পদ্মা। আমাদের দেশের
অধিকাংশ নদীর পানিই আসে এই দু’টি
নদীর ধারা থেকে। শুধু তাই নয়,
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় নদীগুলোর
তালিকাতেও কিন্তু দাপট এই
নদীগুলোরই। গঙ্গা আর ব্রহ্মপুত্র তো
আছেই, এছাড়াও আছে মেকং,
ইয়াংসি ও সিন্ধু।
আচ্ছা, এবার বলেন, এতো যে উঁচু
হিমালয়, সেটা তৈরি হলো কি করে?
আসলে পৃথিবীর এই উচ্চতম পর্বতমালাও
কিন্তু সবসময় এতো উঁচু ছিলো না, আদিম
পৃথিবীর উচ্চতম স্থান ছিলো
আরেকটি। আজকের এই হিমালয় কি আর
একদিনে হয়েছে! তবে হিমালয় এই
চেহারায় আসার পর থেকে প্রায় একই
রকম আছে। আজ থেকে প্রায় ৬ কোটি
বছর আগে জন্ম হয় এই পর্বতমালার। মূলত
ভূমিকম্পের কারণেই জন্ম হয় এই
পর্বতমালার।
যাহোক, বলছিলাম চূড়ার কথা।
হিমালয় পর্বতমালায় যে সমান্তরাল
তিনটি রেঞ্জ বা সারি রয়েছে,
তাতে পৃথিবীতে ২৪ হাজার ফিট উঁচু
পর্বতচূড়া আছে ১০৯ টি। এই ১০৯টি চূড়ার
মধ্যে ৯৬টি আছে হিমালয় পর্বতমালার
ওই সমান্তরাল তিনটি রেঞ্জে। সবার
দক্ষিণে যে শিখর বা চূড়াটি রয়েছে
তা প্রায় ৫০০০ ফিট উঁচু, মধ্যসারির
পর্বতমালাগুলোর সর্বোচ্চ উচ্চতা
৭০০০ থেকে ১৫০০০ ফিট। আর এর পরেই
রয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু পর্বতচূড়া
সম্বলিত হিমালয় রেঞ্জ। মানে, এই
রেঞ্জেই আছে পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ
এভারেস্ট।
তবে মাউন্ট এভারেস্টকে সর্বোচ্চ
পর্বতশৃঙ্গ বলে ঘোষণা করার
ব্যাপারেও কিছু মজা আছে।
আগে সবাই জানতো, পৃথিবীর সবচেয়ে
উঁচু চূড়া হল কাঞ্চনজঙ্ঘা। এই
পর্বতশৃঙ্গটিও হিমালয়ে, এভারেস্টের
কাছাকাছি। পরে এভারেস্টের
খোজ পাওয়া গেলে শুরু হল শৃঙ্গটি
মাপার কাজ। এই শৃঙ্গটির উচ্চতা মেপে
বের করার কাজটি করেছিলেন এক
বাঙালি, রাধানাথ শিকদার, ১৮৫২
সালে। কিন্তু এতো বড়ো সিদ্ধান্ত
কি আর মাপজোখ না করে মেনে
নেয়া যায়? তৎকালীন বৃটিশ ভারতের
সার্ভেয়ার জেনারেল অ্যান্ড্রু ওয়াহ
তা মাপজোখ করতে লেগে যান।
কয়েক বছর ধরে চলে সেই মাপজোখের
পালা। অবশেষে, ১৮৬৬ সালের মার্চ
মাসে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো
হয়, কাঞ্চনজঙ্ঘা আর পৃথিবীর উচ্চতম
শৃঙ্গ নয়, দ্বিতীয় উচ্চতম শৃঙ্গ। সর্বোচ্চ
শৃঙ্গ আসলে এভারেস্ট।
তবে মজার বিষয় কী জানেন? তখনো
কিন্তু পর্বতশৃঙ্গটির নাম এভারেস্ট
দেয়াই হয়নি। শৃঙ্গটিকে পৃথিবীর
সর্বোচ্চ শৃঙ্গ ঘোষণা করার পরে ওয়াহ
পড়লেন আরেকটা ঝামেলায়। শৃঙ্গটির
স্থানীয় অনেক নাম আছে, কিন্তু এমন
কোনো নাম নেই, যে নামটি সবার
কাছে প্রচলিত। মানে বিভিন্ন
অঞ্চলের মানুষ শৃঙ্গটিকে ভিন্ন ভিন্ন
নামে ডাকে। এই যেমন ধরেন
দার্জিলিংয়ে শৃঙ্গটির নাম
দেওদুঙ্ঘা(মানে পবিত্র পর্বতশৃঙ্গ),
তারপর তিব্বতে শৃঙ্গটির নাম
চমোলুংমা, শৃঙ্গটির এমনি আরো অনেক
নাম প্রচলিত ছিলো। তাহলে, ওয়াহ
এখন কোন নামটি বেছে নেবেন?
অ্যান্ড্রু ওয়াহ নিরাপদ পথে হাঁটলেন।
তিনি স্থানীয় নামগুলোর কোনটিই
বেছে নিলেন না। তার আগে বৃটিশ
ভারতের সার্ভেয়ার জেনারেল
যিনি ছিলেন, ওয়াহ তার নামই বেছে
নিলেন, জর্জ এভারেস্টের নামে
নামকরণ করা হলো পৃথিবীর সর্বোচ্চ
শৃঙ্গের "মাউন্ট এভারেস্ট" বা
"এভারেস্ট পর্বতশৃঙ্গ"। ১৯৫৩ সালের ২৯
মে। মানবজাতির ইতিহাসে এক
অবিস্মরনীয় দিন। এতোদিন পর্যন্ত যে
এভারেস্ট মানুষের কাছে ছিলো
অজেয়, সেই সুউচ্চ শৃঙ্গটিও মানুষের
পদানত হলো। এডমন্ড হিলারি আর
তেনজিং নোরগে পা রাখলেন
মাউন্ট এভারেস্টের চূড়ায়।
ভাবছেন উঁচু হলো তো বয়েই গেল,
তাতে উঠতে কি সমস্যা? আছে আছে,
সমস্যা আছে বলেই তো বলছি। সবচেয়ে
বড় সমস্যা হলো, মাটি থেকে যতো
উপরে ওঠা যায়, বাতাসে
অক্সিজেনের পরিমাণ ততো কমে
আসে। আর অক্সিজেন আমাদের জন্য
কতো দরকারি, তা বলার অপেক্ষা
রাখে না। আর
মাটি থেকে এতো উপরে যে চূড়া,
সেখানকার বাতাসে অক্সিজেন এর
পরিমান অনেক কম, তা একবার ভাবেন।
তাই পর্বত চূড়ায় উঠতে হলে ঘাড়ে করে
অক্সিজেন সিলিন্ডার বয়ে নিয়ে
যেতে হয়, মহাকাশচারীদের মতো।
কোনো কারণে যদি ট্যাংক ছিদ্র হয়ে
যায়, কিংবা ট্যাংক থেকে মাস্কে
অক্সিজেন আসার নল ফুটো হয়ে যায়,
তবেই মরণ! তাছাড়া, তুষারাবৃত
হিমালয়ের প্রায় সবগুলো পর্বতশৃঙ্গে
ওঠার রাস্তা যথেষ্ট খাড়া। শুধু তাই নয়,
সে পথে প্রায়ই নানা দুর্যোগ হয়।
হঠাৎ করে হয়তো তুষার ঝড় শুরু হলো,
কিংবা পাহাড়ে জমা তুষার ধ্বসে
পড়লো। তবেই আর আপনাকে বাঁচতে
হবে না। আর একবার রাস্তা ভুল করলে
হয়েছে, আর রাস্তা খুঁজে পেতে হবে
না! ওখানে যে সবই সাদা, শুধু বরফ আর
বরফ।
ভাবছেন তাহলে নিশ্চয়ই অনেক মানুষ
এভারেস্টের চূড়ায় উঠতে গিয়ে
মারা পড়েছে? তবে আর বলছি কি!
হিলারি আর তেনজিং কী আর প্রথম
হিমালয়ে চড়তে গিয়েছিলো! এর
আগে কতো মানুষ চূড়ায় উঠতে গিয়ে
মারা পড়েছে। পরেও মারা গেছে
অনেকে। তবে এখন হিমালয়ের চূড়ায়
ওঠা কিছুটা সহজ হয়ে এসেছে; তবুও
কাজটা ভীষণই কঠিন। একই সঙ্গে ভীষণ
ঝুঁকিপূর্ণও বটে। যতো প্রযুক্তিই ব্যবহার
করেন, একবার তুষার ঝড়ে নয়তো তুষার
ধ্বসের মধ্যে যদি পরেই যান, তবে আর
বাঁচার উপায় নেই। তবু মানুষ এভারেস্ট
জয় করতে চায়। প্রতি বছরই অসংখ্য মানুষ
নেপালে নয়তো চীনে ছুটে যায়
এভারেস্ট চূড়ায় পা রাখতে। আর সেই
তালিকায় কোনো বাংলাদেশির
নাম ছিলো না বহুদিন। অবশেষে সেই
আক্ষেপ দূর করেন 'মুসা ইব্রাহিম' । ২০১০
সালের ২৩ মে পৃথিবীর সর্বোচ্চ
চূড়ায় তিনিই প্রথম বাংলাদেশের
লাল সবুজ পতাকা ওড়ান। তারপর
এভারেস্ট জয় করেছেন আরো কয়েকজন
বাংলাদেশি। মুসা ইব্রাহিমের পরপরই
এভারেস্ট জয় করেন এম এ মুহিত । তবে
তিনি একবার এভারেস্টে চড়েই খুশি
থাকেননি, গিয়েছেন দু’বার।
বাংলাদেশের মেয়েরাই বা
পিছিয়ে থাকবেন কেন? সেই
আক্ষেপও ঘুঁচে গেছে। নিশাত মজুমদার
প্রথম বাংলাদেশি নারী হিসেবে
এভারেস্ট জয় করেন ২০১২ সালের ১৯
মে। পরে ওয়াসফিয়া নাজরীন
দ্বিতীয় বাংলাদেশি নারী
হিসেবে জয় করেন মাউন্ট এভারেস্ট।
আর উপরোক্ত ব্যক্তিরা পাহাড়-পর্বত জয়
করে আর বিপদে পরি আমরা বেকার
যুবকরা। কে কবে কোন তারিখে
পাহাড়ে উঠছে এসব মুখস্ত করতে করতেই
জান শেষ। তবে যেহেতু আমরা কষ্ট করে
এগুলো মুখস্ত করছি সেহেতু আমাদের
ব্রত হওয়া উচিত এমন যে, আমরাও
নিজেদেরকে এমন পর্যায়ে নিয়ে
যাবো যেন আমাদেরকে নিয়েও
আমাদের পরের প্রজন্ম স্টাডি করতে
বাধ্য হয়। চলুন না সেই ব্রত পালনের জন্য
এখন থেকেই শুরু করি নিজের গন্তব্যের
উদ্দেশ্যে যাত্রা.....ভালো
থাকবেন,ধন্যবাদ।
তথ্য সূত্র: ইন্টারনেট এবং বিভিন্ন বই।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫০
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=নীল আকাশের প্রান্ত ছুঁয়ে-৭ (আকাশ ভালোবেসে)=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:১৯

০১।



=আকাশের মন খারাপ আজ, অথচ ফুলেরা হাসে=
আকাশের মন খারাপ, মেঘ কাজল চোখ তার,
কেঁদে দিলেই লেপ্টে যাবে চোখের কাজল,
আকাশের বুকে বিষাদের ছাউনি,
ধ্বস নামলেই ডুবে যাবে মাটি!
================================================
অনেক দিন পর আকাশের ছবি নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগ লিখেছি: কথাটার পরে ভাসছে ১১ বছর ১১ মাস... কথাটা

লিখেছেন আবু ছােলহ, ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:১৮

ব্লগ লিখেছি: কথাটার পরে ভাসছে ১১ বছর ১১ মাস... কথাটা

গুগল থেকে নেয়া ছবি।

সামুতে মাল্টি নিক নিয়ে অনেকেই কথা বলেন। অনেকের কাছে মাল্টি যন্ত্রণারও কারণ। শুধু যন্ত্রণা নয়, নরক যন্ত্রণাও... ...বাকিটুকু পড়ুন

পানি জলে ধর্ম দ্বন্দ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

জল পানিতে দ্বন্দ লেগে
ভাগ হলোরে বঙ্গ দেশ
এপার ওপার দুই পারেতে
বাঙালিদের জীবন শেষ।

পানি বললে জাত থাকে না
ঈমান থাকে না জলে
এইটা নিয়েই দুই বাংলাতে
রেষারেষি চলে।

জল বললে কয় নাউযুবিল্লাহ
পানি বললে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সমস্যা মিয়ার সমস্যা

লিখেছেন রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ), ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

সমস্যা মিয়ার সিঙ্গারা সমুচার দোকানে প্রতিদিন আমরা এসে জমায়েত হই, যখন বিকালের বিষণ্ন রোদ গড়িয়ে গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে, সন্ধ্যা পেরিয়ে আকাশের রঙিন আলোর আভা মিলিয়ে যেতে শুরু করে। সন্ধ্যা সাড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

এই মুহূর্তে তারেক জিয়ার দরকার নিজেকে আরও উন্মুক্ত করে দেওয়া।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬


তারেক জিয়া ও বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে আমি ব্লগে অনেকবারই পোস্ট দিয়েছি এবং বিএনপি'র নেতৃত্ব সংকটের কথা খুব স্পষ্টভাবে দেখিয়েছি ও বলেছি। এটার জন্য বিএনপিকে সমর্থন করে কিংবা বিএনপি'র প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×