somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিডিআর বিদ্রোহ: ষড়যন্ত্রের নীল নকশা, গৃহযুদ্ধ এড়ানোর কৌশল এবং শেখ হাসিনার রাষ্ট্রনায়কোচিত প্রজ্ঞা

০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বিডিআর বিদ্রোহ: ষড়যন্ত্রের নীল নকশা, গৃহযুদ্ধ এড়ানোর কৌশল এবং শেখ হাসিনার রাষ্ট্রনায়কোচিত প্রজ্ঞা

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি—বাংলাদেশের ইতিহাসের পঞ্জিকা থেকে এই দুটি দিন কখনো মুছে ফেলা সম্ভব নয়। পিলখানা ট্রাজেডি কেবল একটি বিদ্রোহ বা হত্যাকাণ্ড ছিল না; এটি ছিল স্বাধীন বাংলাদেশের অস্তিত্ব, সার্বভৌমত্ব এবং সদ্য বিকশিত গণতন্ত্রের ওপর এক ভয়াবহ আঘাত। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর বাংলাদেশের রাষ্ট্রযন্ত্রকে অকেজো করে দেওয়ার যতগুলো ষড়যন্ত্র হয়েছে, পিলখানা হত্যাকাণ্ড সেগুলোর মধ্যে অন্যতম ভয়াবহ। দীর্ঘ দেড় দশক ধরে একটি বিশেষ রাজনৈতিক মহল এবং ষড়যন্ত্রতত্ত্ববাদীরা এই ঘটনার দায় তৎকালীন সদ্যগঠিত আওয়ামী লীগ সরকারের ওপর চাপানোর অপচেষ্টা চালিয়ে আসছে। কিন্তু আবেগের আড়ালে থাকা সত্য, রাজনৈতিক বাস্তবতা এবং সামরিক-বেসামরিক সমীকরণের নির্মোহ বিশ্লেষণ করলে যে চিত্রটি ফুটে ওঠে, তা সম্পূর্ণ ভিন্ন। এই বিশ্লেষণ প্রমাণ করে যে, আওয়ামী লীগ সরকার এই ঘটনার ‘কুশীলব’ ছিল না, বরং তারাই ছিল এই সুগভীর ষড়যন্ত্রের ‘প্রাইম টার্গেট’। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই চরম সংকটময় মুহূর্তে যে অসীম ধৈর্য, সাহসিকতা ও দূরদর্শী নেতৃত্বের পরিচয় দিয়েছিলেন, তা বাংলাদেশকে এক নিশ্চিত গৃহযুদ্ধের হাত থেকে রক্ষা করেছিল।

১. ষড়যন্ত্রের টাইমিং এবং ‘রাজনৈতিক আত্মহত্যা’র তত্ত্ব
যেকোনো অপরাধ বা ষড়যন্ত্রের বিচার-বিশ্লেষণে সবার আগে যে প্রশ্নটি সামনে আসে তা হলো— ‘মোটিভ’ বা উদ্দেশ্য কী? এবং এই ঘটনায় কার লাভ? যারা দাবি করেন বিডিআর বিদ্রোহের পেছনে আওয়ামী লীগ সরকারের হাত ছিল, তারা রাজনীতির প্রাথমিক ব্যাকরণটুকুও উপেক্ষা করেন। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট এক ভূমিধস বিজয়ের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসে। সরকার গঠনের বয়স তখন মাত্র ৫০ দিন। সংসদের দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা এবং বিপুল জনসমর্থন নিয়ে যে সরকার দেশ পরিচালনার ম্যান্ডেট পেয়েছে, সেই সরকার কেন দেড় মাসের মাথায় এমন একটি আত্মঘাতী ঘটনা ঘটাবে, যা তাদের ক্ষমতার ভিতকেই নড়বড়ে করে দেয়?

রাষ্ট্রবিজ্ঞানের সাধারণ সূত্র বলে, কোনো নির্বাচিত সরকার তার মেয়াদের শুরুতে স্থিতিশীলতা চায়, অরাজকতা নয়। পিলখানা হত্যাকাণ্ড ছিল সরকারের পায়ের নিচ থেকে মাটি সরিয়ে দেওয়ার মতো ঘটনা। নিজের সাজানো বাগান কেউ আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয় না। যারা দাবি করেন সরকার জড়িত, তারা মূলত আওয়ামী লীগকে ‘রাজনৈতিকভাবে নির্বোধ’ প্রমাণ করতে চান, যা দলটির দীর্ঘ ইতিহাস ও শেখ হাসিনার প্রজ্ঞার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। বরং এই বিদ্রোহ ছিল ১/১১-এর পরাজিত অপশক্তি এবং দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীদের শেষ কামড়। তাদের উদ্দেশ্য ছিল—সেনা কর্মকর্তাদের নৃশংসভাবে হত্যা করে সেনাবাহিনীর মধ্যে তীব্র ক্ষোভ সৃষ্টি করা, যেন সেই ক্ষোভের আগুনে সদ্য নির্বাচিত গণতান্ত্রিক সরকার পুড়ে ছাই হয়ে যায়।

২. পিলখানা অভিযান: আবেগ বনাম বাস্তবতা
বিদ্রোহ চলাকালীন এবং পরবর্তী সময়ে সমালোচকদের একটি বড় অভিযোগ ছিল— ‘প্রধানমন্ত্রী কেন দ্রুত সামরিক অভিযানের নির্দেশ দেননি?’ এই প্রশ্নটি আপাতদৃষ্টিতে দেশপ্রেমপ্রসূত মনে হলেও, এর গভীরে রয়েছে ভয়াবহ পরিণতির আশঙ্কা, যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই মুহূর্তে অনুধাবন করতে পেরেছিলেন।
প্রথমত, পিলখানা কোনো উন্মুক্ত যুদ্ধক্ষেত্র ছিল না। এটি ঢাকার হৃদপিণ্ডে অবস্থিত একটি ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা, যার চারপাশেই সাধারণ মানুষের বসবাস। বিদ্রোহের সময় পিলখানার ভেতরে ছিল হাজার হাজার বিডিআর সদস্য, তাদের পরিবার এবং জিম্মি সেনা কর্মকর্তারা। বিদ্রোহীদের হাতে ছিল ভারী অস্ত্র, মর্টারের গোলা এবং বিপুল বিস্ফোরক। তাৎক্ষণিক সামরিক অভিযান বা ‘ডাইরেক্ট অ্যাকশন’-এ গেলে বিদ্রোহীরা পাল্টা আক্রমণ করত। এতে পিলখানা এবং এর আশপাশের এলাকা (ধানমন্ডি, জিগাতলা, আজিমপুর) ধ্বংসস্তূপে পরিণত হতো। হাজার হাজার নিরীহ বেসামরিক নাগরিক এবং জিম্মি সেনা সদস্যদের প্রাণহানি ঘটার আশঙ্কা ছিল শতভাগ।
দ্বিতীয়ত, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চেয়েছিলেন রক্তপাত এড়াতে। তিনি জানতেন, বলপ্রয়োগের মাধ্যমে হয়তো বিদ্রোহ দমন করা যাবে, কিন্তু তাতে যে প্রাণহানি হবে তার দায়ভার ইতিহাসের পাতায় সরকারকেই নিতে হবে। তিনি অত্যন্ত ঠান্ডা মাথায়, নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আলোচনার পথ বেছে নিয়েছিলেন। তার এই কৌশলের কারণেই বিদ্রোহীরা শেষ পর্যন্ত অস্ত্র সমর্পণে বাধ্য হয় এবং আরও বড় আকারের ম্যাসাকার থেকে দেশ রক্ষা পায়। বিশ্বের ইতিহাসে জিম্মি সংকটে বলপ্রয়োগের চেয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের নজির সবসময়ই সফল হিসেবে বিবেচিত হয়েছে।

৩. গৃহযুদ্ধের আশঙ্কা এবং চেইন অব কমান্ড রক্ষা
বিডিআর বিদ্রোহের সবচেয়ে ভয়াবহ দিকটি ছিল এর ব্যাপ্তি। বিদ্রোহটি কেবল ঢাকার পিলখানায় সীমাবদ্ধ ছিল না। ঢাকার ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে দেশের ৬৪ জেলায় অবস্থিত বিডিআর ক্যাম্পগুলোতেও উত্তেজনা দেখা দিয়েছিল। অনেক ক্যাম্পে বিদ্রোহীরা অস্ত্রাগার লুণ্ঠন করে এবং পজিশন নেয়।
এই পরিস্থিতিতে ঢাকায় যদি সেনাবাহিনীর সাথে বিডিআরের সরাসরি সম্মুখযুদ্ধ শুরু হতো, তবে তার রেশ ছড়িয়ে পড়ত সারা দেশে। দেশের প্রতিটি জেলায় বিডিআর এবং সেনাবাহিনীর মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ বেধে যেত। এটি আর সাধারণ বিদ্রোহ থাকত না, এটি রূপ নিত একটি পূর্ণাঙ্গ গৃহযুদ্ধে। ভারত ও মিয়ানমার সীমান্তে আমাদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়ত, যার সুযোগ নিত প্রতিবেশী শত্রুভাবাপন্ন রাষ্ট্র বা বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীগুলো। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অত্যন্ত বিচক্ষণতার সাথে সেই ভয়াবহ চেইন রিঅ্যাকশন থামিয়ে দিয়েছিলেন। তিনি রাজনৈতিক সমাধানের মাধ্যমে বিডিআর সদস্যদের শান্ত করেন এবং সেনাবাহিনীকে ব্যারাকে রেখে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করেন। এটি ছিল একটি অত্যন্ত জটিল দাবা খেলা, যেখানে একটি ভুল চালে পুরো দেশ ধ্বংস হয়ে যেতে পারত।

৪. প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা ঝুঁকি এবং ষড়যন্ত্রের লক্ষ্যবস্তু
যারা সরকারকে দোষারোপ করেন, তারা কি ভেবে দেখেছেন পিলখানা থেকে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন বা ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ের দূরত্ব কতটুকু? বিদ্রোহ চলাকালীন গুলিবর্ষণ এবং মর্টারের গোলা ধানমন্ডির বিভিন্ন এলাকায় আঘাত হেনেছিল। বিদ্রোহীরা যদি ব্যারাক থেকে বেরিয়ে আসত, তবে তাদের প্রথম লক্ষ্যবস্তু হতে পারত প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ‘যমুনা’ (তৎকালীন)।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই দুই দিন চরম নিরাপত্তা ঝুঁকির মধ্যে ছিলেন। গোয়েন্দা সংস্থাগুলো তাকে নিরাপদ স্থানে সরে যাওয়ার পরামর্শ দিলেও তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি সাহসের সাথে পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ঢাকায় অবস্থান করেন। যদি সরকার এই ষড়যন্ত্রের অংশ হতো, তবে প্রধানমন্ত্রী নিজেকে এবং নিজের দলের শীর্ষ নেতাদের এমন ভয়াবহ ‘ফায়ারিং জোন’-এর মধ্যে রাখতেন না। ষড়যন্ত্রকারীরা সবসময় নিজেকে নিরাপদ দূরত্বে রাখে, আগুনের গোলার পাশে নয়।

৫. স্বচ্ছ বিচার প্রক্রিয়া এবং আন্তর্জাতিক সম্পৃক্ততা
অপরাধী সবসময় তার অপরাধ ঢাকতে চায়। আওয়ামী লীগ সরকার যদি বিডিআর বিদ্রোহে জড়িত থাকত, তবে তারা কখনোই এই ঘটনার স্বচ্ছ ও প্রকাশ্য বিচারের ব্যবস্থা করত না। তারা হয়তো সামরিক আদালতের মাধ্যমে বা সংক্ষিপ্ত কোনো ট্রাইব্যুনালে ঘটনাটি দ্রুত ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করত। কিন্তু শেখ হাসিনা সরকার তা করেনি।
সরকার ঘটনার পরপরই এফবিআই (FBI), স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড এবং জাতিসংঘের প্রতিনিধিদের তদন্তে সহায়তার আহ্বান জানিয়েছিল। নিজেদের সম্পৃক্ততা থাকলে কোনো সরকার কি বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থাকে ডেকে আনে? বাংলাদেশে প্রচলিত আইনে, উন্মুক্ত আদালতে এই ঘটনার বিচার সম্পন্ন হয়েছে। এটি ছিল বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম ফৌজদারি মামলা। হাজার হাজার সাক্ষী, জবানবন্দি এবং পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হয়েছে এবং সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা হয়েছে। এই বিচার প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতাই প্রমাণ করে যে, সরকার সত্য উদঘাটনে কতটা আন্তরিক ছিল।

৬. প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠন এবং সেনাবাহিনীর সাথে সম্পর্ক
বিদ্রোহের পর বিডিআর বাহিনী নৈতিকভাবে ও কাঠামোগতভাবে সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছিল। একই সাথে সেনাবাহিনী হারিয়েছিল তাদের ৫৭ জন চৌকস অফিসারকে। সরকার এই দুই বাহিনীর মধ্যে আস্থা ফিরিয়ে আনতে এবং সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে পুনর্গঠন করতে যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছে।
বিডিআর-এর কলঙ্কিত নাম পরিবর্তন করে ‘বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ’ (বিজিবি) রাখা হয়েছে। নতুন আইন, নতুন লোগো, নতুন পোশাক এবং আধুনিক সুযোগ-সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে এই বাহিনীকে একটি দক্ষ ও সুশৃঙ্খল বাহিনীতে রূপান্তর করা হয়েছে। অন্যদিকে, সেনাবাহিনীর মনোবল অটুট রাখতে সরকার শহীদ সেনা কর্মকর্তাদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন, তাদের পরিবারকে পুনর্বাসন, ফ্ল্যাট প্রদান এবং সন্তানদের শিক্ষার দায়িত্ব গ্রহণসহ সব ধরনের সহায়তা প্রদান করেছে। ষড়যন্ত্রকারীরা চেয়েছিল সেনাবাহিনী ও সরকারের মধ্যে স্থায়ী শত্রুতা তৈরি করতে, কিন্তু শেখ হাসিনার সরকার অত্যন্ত ধৈর্যের সাথে সেই দূরত্ব ঘুচিয়ে সেনাবাহিনীকে রাষ্ট্রের উন্নয়নে অংশীদার করেছে।
ইতিহাসের নির্মোহ বিশ্লেষণে এটি স্পষ্ট যে, বিডিআর বিদ্রোহ ছিল স্বাধীন বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার এক গভীর ষড়যন্ত্র। সদ্য ক্ষমতায় আসা আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাত করা এবং সেনাবাহিনীকে দুর্বল করাই ছিল এর মূল লক্ষ্য। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদি সেই সময় আবেগের বশবর্তী হয়ে তাৎক্ষণিক শক্তি প্রয়োগ করতেন, তবে হয়তো পিলখানা মাটির সাথে মিশিয়ে দেওয়া যেত, কিন্তু তাতে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হতো এবং দেশ এক দীর্ঘস্থায়ী গৃহযুদ্ধে জড়িয়ে পড়ত।
শেখ হাসিনা সেই সংকটময় মুহূর্তে যে রাষ্ট্রনায়কোচিত প্রজ্ঞা (Statesmanship), ধৈর্য এবং সাহসের পরিচয় দিয়েছেন, তা অতুলনীয়। তিনি কেবল একটি বিদ্রোহ দমন করেননি, তিনি বাংলাদেশের অখণ্ডতা রক্ষা করেছেন। আজ যারা রাজনৈতিক হীনম্মন্যতা থেকে এই ঘটনার জন্য সরকারকে দায়ী করেন, তারা মূলত সেই ষড়যন্ত্রকারীদেরই এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছেন। পিলখানা ট্রাজেডি আমাদের জন্য শোকের, কিন্তু এই সংকট মোকাবিলায় সরকারের ভূমিকা ছিল দায়িত্বশীল এবং দেশপ্রেমের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

রুদ্র মুহম্মদ জাফর
সম্পাদক, আজকের কন্ঠ
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৩৬
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দ্যা এডামেন্ট আনকম্প্রোমাইজিং লিডার : বেগম খালেদা জিয়া

লিখেছেন ডি এম শফিক তাসলিম, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৪

১৯৪৫ সালে জন্ম নেয়া এই ভদ্রমহিলা অন্য দশজন নারীর মতই সংসার নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন, বিয়ে করেছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের অন্যতম সুশাসক শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কে! ১৯৭১সালে এ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×