somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সূতির খালের হাওয়া - ৮ঃ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, এবং 'লেখক - চিন্তক' পরিচিতির নির্মাণ - বিনির্মাণ

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



১।
শরৎচন্দ্র রায় ব'লে একজন কে দেখা করতে এসেছিল, আমি দেখা করলুম না। বাঙালির ছেলেকে একবার ঘরের মধ্যে ঢোকালে, বের করে দেওয়া দায় হয়ে ওঠে ...'

ছিন্নপত্রাবলীর একটি চিঠিতে রবিঠাকুরের এই বক্তব্য পড়ে চমকে উঠেছিলাম। দ্বিধাগ্রস্থ চিত্তে চিন্তা করছিলাম, যাকে রবিঠাকুর দেখা করবার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করলেন, তিনি বাংলা সাহিত্যে জনপ্রিয় ধারার প্রবর্তক শরৎচন্দ্র কি না। স্মৃতির পাতা খানিকটা ওলটপালট করতেই ভ্রম ভাঙলো। সাহিত্যিক শরৎ বাবুর টাইটেল চট্টোপাধ্যায়। যাকে রবীন্দ্রনাথ ফিরিয়ে দিয়েছিলেন, তিনি শরৎচন্দ্র রায়। নামের শেষে শিরোনামের অবিমিশ্রতার অভাবে বাংলা সাহিত্যের জগত এক দারুণ মুখরোচক গল্প থেকে বঞ্চিত হল বটে, তবে রবিঠাকুরের চরিত্রের বিশেষ এক দিক সূক্ষ্মভাবে প্রস্ফুটিত হল এখানে। তিনি তার নিভৃতচারী জীবনকে মূল্য দিতেন অনেক, অপরিচিত লোকদের সঙ্গে অনর্থক আলাপচারিতায় তার আগ্রহের অভাব ছিল। ফলশ্রুতিতে তার মানসিক শক্তির পুরো স্রোতটাকে তিনি পরিচালিত করতে পারতেন সৃজনশীলতার পথে - পড়ায়, চিন্তায়, বা লেখায়।

এমন নয় যে নিমগ্ন ও জনবিচ্ছিন্ন সাধনা ছাড়া পৃথিবীতে কেউ সাহিত্যের সৃষ্টি করেন নি। ভিক্টোরিয়ান ঔপন্যাসিক, এবং নারী সাহিত্যের পথিকৃৎ জেন অস্টিনের ব্যাপারে আমরা জানি যে - তার জীবনের প্রায় সব উল্লেখযোগ্য উপন্যাস তিনি লিখেছেন বাড়ির ড্রয়িংরুমে বসে। বাড়ির সদস্যদের আসা-যাওয়া, গপ্প - আড্ডাবাজি, হইহল্লার ফাঁকে। এমন নয় যে ভিড়ের মাঝে লিখলে তার চিন্তা বেশী খোলতাই হতো, বরং স্বাধীনভাবে পড়া - চিন্তা করা - লেখার জন্যে একটা নিজস্ব কামরার অভাব হয়তো ছিল তার অপারগতাই। কিন্তু, তা তার সাহিত্যিক জীবনে বড় বাঁধা তৈরি করতে পারে নি। এদিকে, আবার অনেক সাহিত্যিক প্রকৃতিতেই গপ্পোবাজ। যে বা যারা নিজের পুরো জীবনটাই তুলে এনে ছুঁড়ে দিতেন লেখার পাতায়।

সৃজনশীল কাজে, বা আরও সংক্ষিপ্ত পরিসরে বললে সাহিত্য চর্চার ক্ষেত্রে একাকীত্ব কতোটুকু গুরুত্বপূর্ণ - এ প্রশ্নের কোন সর্বজনীন উত্তর আমাদের জানা নেই। কিন্তু যা আমরা জানি, তা হল, পৃথিবীর অসংখ্য কবি, সাহিত্যিক একাকীত্ব পছন্দ করতেন, একাকীত্ব খুঁজতেন, নিজেদের মহৎ সব সৃষ্টির পেছনে একাকী থাকার ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা এবং দ্ব্যার্থহীনভাবে কৃতজ্ঞতাস্বীকার করেছেন।

২।

বিগত এক যুগে একাকীত্ব, এবং জনসংযোগের প্রায়োগিক অর্থ বদলে গেছে। এ বদল ঘটেছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির বিস্ফোরক অগ্রগতিতে। আপনার পরিচিত মানুষজনের মধ্যে সবচে মৃদুভাষী ব্যক্তিটিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, তথা ফেসবুক - ইন্সটাগ্রাম - টুইটার - কমিউনিটি ব্লগে নিয়মিত নিজের চিন্তাভাবনা ভাগ করে নেয়ার জন্যে বাকপটু পরিচিতি লাভ করতে পারে। অপরদিকে, বন্ধুদের আড্ডায় সবচে প্রাণবন্ত সদস্যের যদি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোন অ্যাকাউন্ট না থাকে, তবে তাকে আপনি - আমি অভিহিত করি অসামাজিক বলে।

এই পরিবর্তিত বাস্তবতায় লেখক - সাহিত্যিকদের একাকীত্ব, বা জনবিচ্ছিন্নতার বিষয়টিও বদলে গেছে। ব্যক্তিজীবনে যে যেমনি হোন, দেশী বিদেশি জনপ্রিয় কবি - প্রাবন্ধিক - কথা সাহিত্যিকদের এক বিশাল অংশকে আমরা আবিষ্কার করছি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দারুণ সোচ্চার অবস্থায়। হাতে গোনা অল্প ক'জনই আছেন, যাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উপস্থিতি অনুজ্জ্বল। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খ্যাতিসম্পন্ন সাহিত্যিকদের প্রায় সবারই একটি করে ভেরিফাইড ফেসবুক - টুইটার - ইন্সটাগ্রাম অ্যাকাউন্ট আছে। তার সবগুলিই যে সাহিত্যিকরা নিজেরা নিয়ন্ত্রণ করেন, এমনটা নয়। ক্ষেত্রবিশেষে তাদের এজেন্টরাও তাদের হয়ে তথ্যগুলি তাদের পেইজে শেয়ার করেন। আবার কোন কোন সাহিত্যিককে দেখা যায় নিজেই নিজের পেইজে অনেক সক্রিয় অবস্থায়। উদাহরণস্বরূপ উল্লেখ করা যেতে পারে পর্তুগিজ ভাষার আন্তর্জাতিক বেষ্টসেলার পাওলো কোয়েলহো, বা তুর্কি - ইংরেজি ভাষার জনপ্রিয়তম কথাসাহিত্যিক এলিফ শাফাককে। তারা প্রায়ই নিজ নিজ ফেসবুক - ইন্সটাগ্রাম পেইজ থেকে সাম্প্রতিক সময়ের ইস্যু নিয়ে স্ট্যাটাস দেন, ভিডিও শেয়ার করেন। পাঠকদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেন।

আবার একই সময়ে আমরা জাপানিজ লেখক হারুকি মুরাকামিকেও পাই, যিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে এড়িয়ে চলেন তো বটেই (যদিও তার একটা ভেরিফাইড পেইজ ফেসবুকে আছে, যাতে প্রতিনিয়ত তার নতুন লেখা/ সাক্ষাৎকার শেয়ার হয়), অনলাইনে যার ভিডিও ইন্টারভিউ বা বক্তৃতাও খুব একটা নেই। মুরাকামির এক সাক্ষাৎকারে সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যাপারে তার মতামত পড়েছিলাম একবার যার ভাবার্থ অনেকটা এরকম যে - 'ফেসবুক বা টুইটারে অসংখ্য মানুষের অগণিত শব্দের মাধ্যমে প্রকাশিত অনুভূতি আমার মধ্যে ভীতির সঞ্চার করে। মানুষ খুব সম্ভবত শব্দের বিস্ফোরক শক্তির ব্যাপারে এখনো পুরোপুরি সচেতন হয়ে ওঠে নি।'

৩।
প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন হল, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সূত্রে প্রাপ্ত এই পরিবর্তিত গনসংযোগের পদ্ধতি আমাদের লেখক সমাজকে কীভাবে প্রভাবিত করছে, এবং কীভাবে তাদের পরিচয়কে নতুন করে নির্মাণ - বিনির্মাণ করছে।

সন্দেহ নেই যে নিউ মিডিয়ার উসিলায় অনেক প্রতিভাবান লেখক দ্রুতগতিতে নিজের পাঠকের কাছে পৌঁছতে পারছেন, নিজের একটা ফ্যানবেইজ দাঁড়া করাতে পারছেন, নিজের একটা মার্কেট ভ্যালু তৈরি করতে পারছেন। আমাদের পত্রিকার সাহিত্যপাতাগুলোর এক বড় অংশ গোত্রপ্রীতিতে আক্রান্ত, তাদের মধ্যেও এলিটিজম কাজ করে, এবং সহজে সাহিত্যপাতার সম্পাদকদের নেকনজর পাওয়া যায় না বলে তরুণ লেখকদের অনেকেই বেছে নিচ্ছেন ফেসবুক, বা ব্লগের পাতাকে - নিজের সাহিত্যকর্ম প্রকাশের এক গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হিসেবে। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় আজকের দিনে জন্মালে বন্ধুদের সঙ্গে বাজি ধরে একটি লেখা পত্রিকায় ছাপিয়ে বীরদর্পে বাংলা সাহিত্যের ভুবনে পদার্পণ করতে পারতেন কি না তা নিয়ে আমরা সংশয়ী। হয়তো তাকেও স্লেট হিসেবে বেছে নিতে হতো নীল মুখবইয়ের সাদাপাতা। তবে, ফেসবুকে মানিকের চে' বেশী ফ্যান ফলোয়ার, এবং 'লাইক' কামানো কোন লেখক মানিককে সাহিত্যিক হিসেবে পুঁছতেন কিনা, তাও ভেবে দেখবার ব্যাপার।

এবং এই প্রশ্নটি থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খুব এঙ্গেইজড থেকে সাহিত্যচর্চার প্রয়াসকে সন্দিঘ্ন চোখে দেখার পথ প্রসারিত হয়। ফেসবুকে একটা নির্দিষ্ট সংখ্যক শব্দের মধ্যে লেখা পোস্ট মানুষের মধ্যে ছড়ায় দ্রুতগতিতে। সেই ২০০ - ৪০০ শব্দের ছাঁচে ক্রমাগত চিন্তা ও লেখার অভ্যাস গড়ে উঠলে ২০০০ - ৩০০০ শব্দের গণ্ডিতে একটা গল্প, বা আরও বড় পরিসরে, বিস্তীর্ণ পটভূমিতে উপন্যাস লিখবার চর্চা হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে কি, যেমন টি - ২০ 'র চক্করে পড়ে হারিয়ে যাচ্ছে ওয়ান ডে' ক্রিকেট, বা টেস্ট ম্যাচের সৌন্দর্য?

পরিশ্রমের পাশাপাশি লেখকের অন্যতম আর একটি গুণ হচ্ছে একলব্যের মতো স্থির দৃষ্টিসম্পন্ন হওয়া। রাষ্ট্র - সমাজ - অর্থনীতি ইত্যাদি বিষয়ে প্রত্নতাত্ত্বিকের মতো নিজের পূর্বের লেখকদের মতামত ক্রমাগত খুঁড়ে খুঁড়ে, ফের স্থপতির মতো স্থৈর্যে নিজের বক্তব্য গঠন করা। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে হলে আপনাকে প্রতিটা গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক ইস্যু গরম থাকতে থাকতেই নিজের ফেসবুক পেইজে তা নিয়ে একটা প্রমাণ সাইজের স্ট্যাটাস দিয়ে চিন্তার প্রাসঙ্গিকিকরন করতে হয়। এভাবে প্রাসঙ্গিক থাকা যায়, কিন্তু চিন্তার ধারাবাহিকতা রক্ষা সম্ভব হয় কি?

সাহিত্য চর্চা কে কীভাবে করবেন - এটা ঠিক করে দেয়ার অধিকার কারো নেই। কিন্তু এও তো একজন সচেতন লেখকের পক্ষে অগ্রাহ্য করা সম্ভব নয় যে, আমাদের মনের এক সুপ্ত বাসনা কালোত্তীর্ণ সাহিত্যকর্মের সৃজন, যা আমাদেরকে আমাদের মৃত্যুর পরেও প্রাসঙ্গিক করে রাখবে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে। আমাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চর্চিত সাহিত্যকর্ম কী আমাদের সেই অমরত্বের দিকে নিয়ে যাচ্ছে? আমাদের সমাজ, আমাদের সময়, আমাদের দেশ, আমাদের পৃথিবী নিয়ে পরিকল্পিত, পরিশ্রমী, ও স্থায়ী কোন বক্তব্য তৈরিতে সহায়তা করছে, যেমনটা সম্ভব হয়েছে 'খোয়াবনামা', 'জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা', বা 'আগুনপাখি'র মতো সুপরিকল্পিত ও সুলিখিত উপন্যাসে? সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অল্পকথায় প্রকাশিত খণ্ডিত বক্তব্য আমাদের অধিক সংখ্যক লাইক - কমেন্ট - ফ্রেন্ড - ফলোয়ার হয়তো এনে দিচ্ছে, কিন্তু তা কি আমাদের আরও ছড়িয়ে, আরও সৃজনশীল উপায়ে গল্প বলার যোগ্যতাটুকু কেড়ে নিচ্ছে না? সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম উদ্ভূত উড়ো মন্তব্যের জেরে ঝগড়াঝাটি কি আমাদের অবসর সময়টুকুকেও আরও বিপন্ন, বিষণ্ণ করে তুলছে না? সাময়িক ইস্যুতে প্রকাশিত সাময়িক মতামতের জেরে পাওয়া সাময়িক লাইক - কমেন্ট - ফলোয়ারের ভারে ভারাক্রান্ত মস্তিষ্কে আমরা কি আরও সূক্ষ্মভাবে চিন্তা করবার যোগ্যতা হারাচ্ছি না?

হ্যাঁ বা না - এ উপরের প্রশ্নগুলির উত্তর দেয়া মুশকিল। তবে প্রযুক্তির উদ্ভাবন ও অগ্রগতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে গিয়ে চিন্তক - লেখকদের আইডেন্টিটি কিভাবে নির্মিত - বিনির্মিত হচ্ছে, এ নিয়ে সংশ্লিষ্টদের সতর্ক দৃষ্টি রাখা উচিৎ, এ প্রস্তাবনায় হয়তো আমরা একমত হতে পারি।

(ঈষৎ সম্পাদনাসহ লেখাটি আজকের ইত্তেফাক পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে প্রযুুক্তির অগ্রগতি ও চিন্তাশীলদের পরিচিতি শিরোনামে। )

সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:২৭
৭টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×