somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

চিন্তার কারখানা ৮ - স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর, রুঢ়কি পলেমিক, স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী, মাওলানা কাসেম নানতুবী, এবং আজকের হেফাজতে ইসলাম

২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



১।

আজ জুমার নামাজ পড়তে গিয়েছিলাম আমার শৈশব কৈশোরের ২৫টি বছর যেখানে কেটেছে - পুরনো ঢাকার সেই ফরিদাবাদ এলাকায়। পাশেই গত শতকের পঞ্চাশের দশকে প্রতিষ্ঠিত ফরিদাবাদ মাদরাসা। পূর্ণ নাম জামিয়া আরাবিয়া ইমদাদুল উলুম, ফরিদাবাদ। গোপালগঞ্জের গওহরডাঙ্গার মাওলানা শামসুল হক ফরিদপুরি সাহেব এই মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা। বঙ্গবন্ধুর দূর সম্পর্কের আত্মীয় মাওলানা শামসুল হকের সঙ্গে তার হৃদ্যতার সম্পর্ক ছিল। বঙ্গবন্ধুর মুজিব কোটের ইতিহাসের সঙ্গে মাওলানা শামসুল হকের একটা সম্পর্ক আছে বলে ধারনা করা হয় (নীচে তথ্যসূত্র)।

বিষয় এগুলো কিছুই নয়। আজকের ফরিদাবাদ মাদরাসা, এবং তৎসংলগ্ন যে মসজিদে ফরিদাবাদ মাদ্রাসার প্রধান অধ্যাপকদের একজন, মুফতি আবদুস সালাম সাহেব জুমা পড়ান, তাতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর আগমন সম্বন্ধে একটা নেতিবাচক কথাও বলা হয় নি।

মুফটি সাহেব বরং স্মরণ করিয়ে দিলেন, মুসলিমদের বিজয় উৎসব পালনের মুলানুগ নিয়ম।

মক্কা অভিজানের দিন সকালবেলায়েও, পার্থিব ধনসম্পত্তির ব্যাপারে প্রবল অনাগ্রহজনিত কারণে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লামের মদিনাস্থ নিবাসে নাস্তা করবার মতো কিছুই ছিল না। তিনি তার চাচাতো বোন, উম্মে হানি (রাজিঃ) এর বাসায় গিয়ে জাঞ্ছা করলে তাকে শুকনো রুটি, আর সিরকা পরিবেশন করা হয়, কারন উম্মে হানি (রাজিঃ) এর বাসায়ও এর চে' বেশী কিছু ছিল না। এই খেয়ে রাসুল (সঃ) তার জীবদ্দশার সবচে বড় সামরিক অভিজানে বের হন, এবং প্রায় বিনারক্তপাতে মক্কা বিজয় সম্পন্ন করেন।

এটা জানা ঘটনা।

কুরায়েশ গোত্রের রমণী হিন্দা, যিনি রাসুল (সঃ) এর চাচা আমির হামজা (রাজিঃ) উহুদের যুদ্ধক্ষেত্রে শহীদ হলে তার শবদেহ থেকে কলিজা চীরে কাঁচা চিবিয়ে খান, তিনিও, মক্কা বিজয়ের পর দিন এসে রাসুল (সঃ) এর কাছে মুসলমান হন, এবং সামাজিক - পারিবারিক জীবনের কিছু ইসলামি নিয়মনীতি সংক্রান্ত তথ্য রাসুল (সঃ) এর কাছ থেকে জেনে নেন। অর্থাৎ তাদের মধ্যে সাধারণ - স্বাভাবিক আলোচনা, কথাবার্তা হয়।

পরে তাকে স্থানীয় রমণীরা ঘিরে ধরে প্রশ্ন করে - এতে তো কোন সন্দেহ নেই যে একসময় তুমি মুসলমানদের সবচে বড় শত্রুদের একজন ছিলে। আজ তুমিও ঠ্যাকায় পড়ে মুসলমান হয়ে গেলে?

জবাবে হিন্দা বলেন, ব্যাখ্যা আমার একটা আছে, তোমরা তা বিশ্বাস করো আর না করো। আমার জন্ম ক্বাবা শরীফের সংলগ্ন পরিবেশে, জন্মের পর থেকে চোখ খুলে এই ক্বাবা দেখা, প্রতিদিন। মক্কাবিজয়ের পর গতকাল যে রাত এখানে মুসলমানেরা মক্কায় অবস্থান করলো, এই একরাতে ক্বাবাশরীফে যত মানুষ প্রার্থনা করেছে, আমার ইহজীবনে আমার মনে পড়ে না ক্বাবা শরীফে এত এত প্রার্থনা হতে দেখেছি কখনো। আমার এই অব্জারভেশন আমাকে উৎসাহ দেয় মুসলিম হতে।

মক্কা বিজয় হয় রমজান মাসে। মক্কা অভিজানের সময়ও সব সাহাবী রোজা ছিলেন (যদিও পথিমধ্যে দুর্বলতা হেতু কেউ কেউ রোজা ভেঙ্গে ফেলেন)। এবং বিজয় অভিযান সমাপ্ত হওয়া মাত্রই, রাত্রিবেলা রমজান মাসে মুসলিমদের যে কৃতকর্ম, তাতে নিমগ্ন হয়ে পড়েন। প্রবল আনন্দ উল্লাস, আমোদ প্রমোদ, ফুর্তির আয়োজন ছাড়াই।

যেকোনো প্রকৃত ধার্মিক, চাই সে হিন্দু হোক বা মুসলিম, বৌদ্ধ হোক বা খ্রিস্টান, ধর্ম যার দৈনন্দিন জীবনাচরণে ঢুকেছে, নামকাওয়াস্তে, পারিবারিক সূত্রে, লোক দেখানো ধর্মকর্ম যে বা যারা করে না, তারা এই ঘটনার অনুকরণে প্রতিটা পার্থিব বিজয়কে স্রষ্টার সঙ্গে নৈকট্য অর্জনের, নিজের বিনয় ও ক্ষুদ্রতা প্রদর্শনের, এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশের একটা মাধ্যম হিসেবে বিবেচনা করতে পারে।

২।

ভারতের সাহারানপুরের নানৌতা শহরের মাওলানা কাসেম ছিলেন ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের এক অগ্রসৈনিক। ১৮৫৭ সালের ১০ মে শামেলিতে সংঘটিত ইস্টইন্ডিয়া কোম্পানির বিরুদ্ধে সংঘটিত লড়াইএ, ভগত সিং, মাষ্টারদা সূর্যসেনের মতই কাসেম সাহেব নেতৃত্ব দেন। প্রথম লড়াইয়ে ইংরেজরা হারলেও, পরবর্তীতে ইংরেজদের বর্ধিত শক্তির বিপরীতে মুসলিমরা পরাজয় বরন করে নিতে বাধ্য হয়। প্রতিশোধপরায়ন ব্রিটিশরা সাহারানপুরের থানাভবন শহর প্রায় পুরোটা জ্বালিয়ে অঙ্গার বানিয়ে দেয়। মাওলানা কাসেম সহ আরও অনেকের বিরুদ্ধে মৃত্যু পরোয়ানা জারি করা হয়। মাওলানা কাসেম ফাঁসী হতে হতে বেঁচে যান।

এই মাওলানা কাসেম সাহেবের হাতে দারুল উলুম দেওবন্দ মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠা।

মাওলানা কাসেম সাহেবের ব্যাকগ্রাউন্ড খুব সংক্ষেপে শেয়ার করবার উদ্দেশ্য, ওনার ঐতিহাসিক তাৎপর্যের প্রেক্ষাপট তৈরি। ব্রিটিশ উপনিবেশবাদ বিরোধী আন্দোলনের একদম প্রথম দিককার সৈনিক হিসেবে ওনার নাম বিপ্লবীদের খাতাতেই লেখা।

আমি যে প্রসঙ্গের অবতারনা করতে যাচ্ছি, তা একটু ভিন্ন।

রুঢ়কি, ভারতের উত্তরখণ্ডের একটি শহর। খুব একটা বিখ্যাত নয়। কিন্তু মাওলানা কাসেমের জীবদ্দশায় (১৮৭৬ সালের আসেপাশে কোন এক সময়ে) এই শহর উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল একটি বিতর্কানুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে। এই বিতর্কটি সংঘটিত হওয়ার কথা ছিল অবিভক্ত ভারতের খুব সক্রিয়, শক্তিশালী, এবং ক্রমবর্ধমান সনাতন ধর্মের একটি সেক্ট আর্য সমাজের প্রতিষ্ঠাতা দয়ানন্দ সরস্বতীর সঙ্গে যে কোন একজন মুসলিমের। শ্রী দয়ানন্দ মুসলিমদের ফেইথের কিছু বেসিক বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। বিতর্কে সে সমস্ত বিষয় নিয়েই আলোচনা হত। ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর পর মুসলমানদের তরফ থেকে মাওলানা কাসেম সাহেবের অংশ নেয়ার কথা জানার সঙ্গে সঙ্গে শ্রী দয়ানন্দ ঐ বিতর্কে অংশ নিতে আপত্তি প্রকাশ করেন, এবং সভাস্থল ত্যাগ করেন। এরপরেও একবার স্বামীজী সরাসরি বিতর্কে অংশ নিতে অস্বীকার করেন মাওলানা কাসেম সাহেবের সঙ্গে।

শ্রী দয়ানন্দ সরস্বতীর সঙ্গে রুঢ়কিতে সরাসরি বিতর্ক না হলেও মাওলানা কাসেম তার সঙ্গে পত্রালাপ চালু রাখেন, মতামত আদানপ্রদান হয়, এবং পরবর্তীতে মাওলানা কাসেম সাহেব কেবলা নুমাহ, এবং ইনতেসার আল ইসলাম নামে দুটো বই লেখেন দয়ানন্দজীর উত্থিত বিবিধ প্রশ্নের জবাবে।

শ্রী দয়ানন্দ মাওলানা কাসেম সাহেবের এক পত্রের উত্তরে বলেন , কাসেম সাহেবের চিঠির জবাবে, তার নিজের পুরো আর্গুমেন্ট পুনর্বিবেচনা করা ছাড়া প্রত্যুত্তর করা তারপক্ষে মুশকিল। বরং, তিনি অনেকটা অপারগও। এই চিঠি স্বামী দয়ানন্দজীর আত্মজীবনী গ্রন্থেও উল্লেখিত আছে। স্বামীজী বলেন -

“The letters of yours, which I received yesterday, were of such quality in the contents and language that I felt it beyond wisdom to reply you without a thorough consideration and muse.” (Lakshman, Jivan Charitr Maharishi Swami Dayanand, (Lahore: Union Steam Press, n. d. p. 532.)

৩।

চেষ্টা করলাম স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতীর প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধা রেখে উপরের অনুচ্ছেদটি লিখতে। ভারতে রিলেজিয়াস পলেমিকে ওনার গুরুত্ব ও তাৎপর্য বিশাল। রোমো রোল্যার লেখা শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসের আত্মজীবনীতে শ্রীরামকৃষ্ণের সঙ্গে স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতীর ইন্টার‍্যাকশানের অধ্যায় পড়ে আমি দয়ানন্দজীর ব্যাপারে বিস্তারিত জানি। আর্যসমাজের নাম আগেই শুনেছিলাম। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের প্রথম আলো উপন্যাসে রাজনীতিবিদ বালগঙ্গাধর তিলকের সূত্রেই আর্যসমাজের উল্লেখ দেখেছিলাম খুব সম্ভবত।

যাই হোক, মাওলানা কাসেম সাহেব এই আলোচনায় আমার ফোকাসের কেন্দ্র।

চিন্তা করে দেখা দরকার , যার হাতে দেওবন্দ মুভমেন্টের শুরু, তিনি কতো বড়মাপের ইন্টেলেকচুয়াল ছিলেন, অন্তত তার নিজের ক্ষেত্র, তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব, এবং প্রাচ্য - পাশ্চাত্যের দর্শনে। দেওবন্দের বড়বড় শিক্ষকরা পরবর্তীতে বলেছেন, মাওলানা কাসেম সাহেবের বইপুস্তক ডিকোড করতে তারা প্রায়সই ঘর্মাক্ত হয়ে যান। টি এস এলিয়টের দা ওয়েস্ট ল্যান্ড যেমন।

হেফাজতে ইসলাম নামের একটি রাজনৈতিক দল, যারা দাবী করে নিজেদের বাংলাদেশী মুসলিমদের রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে, তাদের মধ্যে মাওলানা কাসেম সাহেব, বা তার ছাত্র, বা তার ছাত্রের ছাত্রদের সমতুল্য ইন্টেলেকচুয়াল আজ কে আছেন?

আধুনিক পৃথিবীতে লড়াই করে কোন সমস্যার সমাধা হওয়ার কথা না, আলোচনার টেবিলে বসে সভ্য কায়দায়, ব্যক্তি আক্রমনে না গিয়ে যুক্তির নিরিখে সমস্যার সমাধানে পৌঁছাবার কথা আমাদের।

হেফাজতে ইসলামের এক মুখপাত্র সেদিন কোন লাইভ ডিবেটে গিয়ে দেখলাম সনাতন ধর্মাবলম্বিদের বিশ্বাসকে নিয়ে চরম অসম্মানসুলভ মন্তব্য করেছেন।

হাটহাজারি হয়ে আজকের হেফাজতের যে আদি উৎস - যাদের সূত্রে আজকের তারা, সেই আকাবিরে দেওবন্দের কী এই আদর্শ?
হাটহাজারিতে আজও আন্দোলন, আজও সংঘাত, ভাংচুর। কিন্তু আজ তাদের কজন আলেম আমার মতো সাধারণ মুসলমানদের জীবন যাপনের ধরন বুঝে আমাদের আত্মিক - আধ্যাত্মিক নেতৃত্ব দিতে পারেন?

রাজপথে তাদের রাজনৈতিক আন্দোলন ত্বরান্বিত করার পূর্বে, বাংলাদেশের সাধারণ মুসলিমদের রিপ্রেজেন্ট করবার স্বপ্ন দেখার পূর্বে, তারা আকাবিরে দেওবন্দের প্রদর্শিত পথে আজ কতটুকু আছেন - এ প্রশ্ন তাদের আরও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করার অনুরোধ।

৪।

ঢাকা শহরের যে জায়গাটায় আমি থাকি, তা ২০০৩ সালে সিটি কর্পোরেশনের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে মাত্র। এখানে ফুডপাণ্ডা ডেলিভারি দেয় না, জায়গাটা এখনও গুগলে ঢাকার ম্যাপের ভেতর ঢোকে নাই বলে। উবার, পাঠাওএর ম্যাপেও এই এলাকা নাই। মুগদা, মান্ডা পার হয়ে, আমিন মোহাম্মদ হাউজিং এর অধীনে এই বিশাল রেসিডেনশিয়াল এরিয়া। আগে মান্ডা বালুর মাঠ নামে পরিচিত ছিল। এখন গ্রিন মডেল টাউন নামে পরিচিত।
.
যাই হোক, আশায় আশায় ছিলাম, শীঘ্রই হয়তো ফুডপাণ্ডা, উবার - এখানে সার্ভিস প্রোভাইড করা শুরু করবে।

আমার বৌ গতকাল আমাকে জানালো, যদি ফুডপাণ্ডা এখানে সার্ভিস প্রোভাইড করা শুরু করেও, তারা খাবার ডেলিভারি দেবে কেবল মুগদা - মান্ডা এলাকার খাবারের দোকানগুলো থেকেই। এই রেঞ্জের বাইরে না। মানে, আমি চাইলেই, এমনকি, খিলগাঁও থেকেও খাবার অর্ডার করতে পারবো না। ধানমণ্ডি - গুলশান - বনানি তো দূরের কথা।
.
চিন্তায় আমার ভ্রূ কুচকালো। মুগদা মান্ডা এলাকা ঢাকা শহরের সবচে অনুন্নত জায়গাগুলির একটা। এখানকার রেস্টুরেন্টৈ বা কি, আর সে সমস্ত রেস্টুরেন্ট থেকে ফুডপাণ্ডায় অর্ডারো বা কি দেয়া।
.
বুঝলাম, আমার এলাকার সার্বিক উন্নয়ন না ঘটলে, শুধু অ্যাডভান্স টেকনোলজির আমদানিতে আমার ফয়দা নাই।
.
একই কথা দেশের ব্যাপারেও খাটে। বিজ্ঞান প্রযুক্তিতে মানুষ স্বর্গ মর্ত্য জয় করছে বটে। তবে দুনিয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমার দেশও না আগালে দুনিয়ার আগানোয় আমার দীর্ঘশ্বাস ফেলা ছাড়া আর কিছু করার থাকবে না।
.
পাশ্চাত্যের আধুনিক মডেলের সবকিছুই তো আছে আমাদের। ডেমোক্রেসি থেকে শুরু কইরা বাথরুমের কমোড পর্যন্ত। এখন আমি আপনিসহ দেশের মানুষগুলি ক্রমাগত উন্নত মন মননের অধিকারী হয়ে উঠলেই হয়।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরপূর্তির শুভেচ্ছা ও শুভকামনাসহ।

ছবিসূত্র - Twitter Ottoman Imperial Archives on Twitter

বরাতঃ
১। রুঢ়কি পলেমিক - view this link
২। মাওলানা শামসুল হক ও মুজিব কোট - view this link
৩। জুমার খুতবা - মুফতি আবদুস সালাম সাহেব, মুফতি ও মুহাদ্দিস, জামিয়া আরবিয়া এমদাদুল উলুম, ফরিদাবাদ।
৪। মাওলানা কাসেম নানতুবীর সংক্ষিপ্ত জীবন - view this link
৫। রামকৃষ্ণের জীবনী - রোমো রোল্যা, ওরিয়েন্ট বুক কোম্পানি, পশ্চিমবঙ্গ
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:৩৯
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

×