somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার প্রেম কথা ২য় খন্ড

১৬ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রাশেদের বিচ্ছেদের প্রায় এক বছর হতে চলল। রাশেদ ও অনামিকা। অনেক সুন্দর একটা সম্পর্ক ছিল তাদের মাঝে। তাদের বোঝাপড়াও দারুণ। কিন্তু হঠাৎ অজানা ঝড়ে সব ওলট পালট হয়ে গেল। আজও রাশেদের চোখে ভাসে অনামিকার পাঠানো শেষ খুদে বার্তাটি। sorry rashed. its not possible for me to continue this relationship.plz dont ask me any question. i will come to dhaka on 23rd instant. then we wii meet just as a friend.
এরপর অনেক চেষ্টা করেও রাশেদ আর অনামিকার সাথে কোনরকম যোগাযোগ করতে পারে নি। না ফোনে, না সরাসরি। শেষে জেদ চেপে গেল রাশেদের। আর কখনো কোনরকম যোগাযোগ তো করবেই না, যোগাযোগের চেষ্টাও করবে না। রাশেদ তখন কলেজে। সবেমাত্র ১ম বর্ষ শেষ করে ২য় বর্ষে পদার্পণ করল।
সারাক্ষন আনমনা হয়ে থাকত রাশেদ। লেখাপড়া সিকোয় উঠল। যেই রাশেদ একসময় সিগারেটকে ঘৃণা করত, সেই সিগারেট হয়ে উঠল তার নিত্য সঙ্গী। টেস্ট পরীক্ষা চলে আসল। অন্যরা যেখানে প্লেসে থাকার চেস্তা করে সেখানে রাশেদের পাশ নিয়ে টানাটানি। কনমতে সে উন্নীত হয় বোর্ড ফিনালের জন্য।
রচনামূলক পরীক্ষা শেষ হল। রাশেদ বাড়ি গেল। এদিকে বিচ্ছেদের পরপরই রাশেদের মুঠোফোনটি হারিয়ে যায়। কোন কারনে রাশেদ আর ফোন নেয় না। কিন্তু এবার বাড়ি থেকে ফিরে প্রথমেই রাশেদ ফোন নেয়। মোটামুটি বছর খানেক পরে আবার সেই পুরনো নম্বরটি চালু করল। প্রথম দু’তিনদিন ভালই চলল। ঘটনা ঘটলো পঞ্চম দিন।
তখন ব্যাবহারিক পরীক্ষা চলছিল। পরদিন পরীক্ষা ছিল। তাই গভীর রাতেও পড়ছিল সে। হঠাৎ একটি মিসকল আসে। রাত প্রায় ২টার কাছাকাছি। অচেনা নম্বর। ফোন করল রাশেদ। ওপাশ থেকে ফোন ধরেই কেটে দিল। কে রে বাবা? যে হয় হোক। আবার বই এর পাতায় মন দেয় সে। কিচ্ছুক্ষণ পর একটি খুদে বার্তা পেল সে। vaia, ami nusrat. Eto rate disturb korar jonno sorry. By the way, how are you? খুদে বার্তা দেখে রাশেদের পুরো শরীর হিম হয়ে গেল। নুশরাত! এই নুশরাত আর অন্য কেউ নয়, এ যে অনামিকার ছোট বোন!! অজানা এক উত্তেজনায় কাঁপতে লাগলো রাশেদ। চিন্তা করছে কি করবে এখন? কাঁপা হাতে নম্বরটি ডায়াল করল সে। রিং হচ্ছে।
নুসরাতঃ হ্যালো...
রাশেদঃ হ্যালো...
নুসরাতঃ ভাইয়া?
রাশেদঃ বল নুসরাত...
নুসরাতঃ কি খবর তোমার? ভাল আছো?
রাশেদঃ হ্যাঁ। আছি। তুমি?
নুসরাতঃ আমিও আছি মোটামুটি।
রাশেদঃ তারপর, এতদিন পরে মনে পড়ল ভাইয়াকে?
নুসরাতঃ না। মনে পড়ে সবসময়। একটু আগে তোমার কথা হচ্ছিল। তাই ভাবলাম একটা ফোন দেই।
রাশেদঃ ওঃ তাই। আমাকে নিয়ে কথাও হয়। ভাল ভাল। তো কি কথা হল জানতে পারি?
নুসরাতঃ তেমন কিছু না। এমনিতেই। সবার কথাই হচ্ছিল। প্রসঙ্গক্রমে তুমিও চলে আসলা। এই আরকি।
রাশেদঃ আচ্ছা। তারপর? অনেক দিন তোমার কোন খোঁজ নেওয়া হয় নি। তোমার রেজাল্ট কি? কোথায় ভর্তি হলে?
নুসরাতঃ রেজাল্ট ভালই হইছে। সিটি কলেজে ভর্তি হইছি। তবে এবার বাণিজ্য। বিজ্ঞান বাদ।
রাশেদঃ তাই নাকি? ভালই তো।
নুসরাতঃ তুমি এত রাতে কি করো?
রাশেদঃ কিছু না। কালকে পরীক্ষা আছে। তাই একটু বই দেখছিলাম।
নুসরাতঃ ওঃ তোমাকে বিরক্ত করলাম তাহলে......
রাশেদঃ আরে না। সারা বছর পড়ি নাই। একদিন পড়ে আর কি হবে। কথা বল তুমি। ভালই লাগতেসে।
নুসরাতঃ সব তো আমার কথাই জিজ্ঞেস করছ, আর কারো খবর নিবে না?
রাশেদঃ তাই না? দাও ওকে...
নুসরাতঃ আপু তো এখন নাই। ঘুমাচ্ছে।
রাশেদঃ তাই না? নুসরাত, আমি খুব ভাল করে জানি ও এখনো ঘুমায়নি। ও তোমার পাশে আছে। আমাদের কথা শুনছে।
নুসরাতঃ ভাইয়া, ও বলল যে, ও এখন কথা বলবে না। ওর নাকি ভয় লাগতেসে। ও কালকে তোমাকে ফোন দিবে।
রাশেদঃ ভয় লাগতেসে? কেন? আমি কি বাঘ না সিংহ যে ওকে খেয়ে ফেলব? ওকে বল ভয় নাই।
নুসরাতঃ তারপরও...... ও তো ভয়ে জড়সড় হয়ে আছে।
রাশেদঃ ভয় নাই। ওকে ফোনটা দাও।
এরপর কিছুক্ষণ চুপচাপ। অবশেষে ফোনের অপর পাশে রাশেদ অনামিকার কণ্ঠস্বর শুনতে পেল।
অনামিকাঃ হ্যালো...
রাশেদঃ ভাল আছো?
অনামিকাঃ হ্যাঁ। তুমি?
রাশেদঃ আছি। খারাপ না।
তারপর দুজনেই চুপ। কেউ কোন কথা খুঁজে পায় না। শুধু শ্বাসপ্রশ্বাসের শব্দ ছাড়া আর কিছুই শোনা যায় না। নিরবতা ভাঙল রাশেদ।
রাশেদঃ বলতে পারো, আজ কতদিন পর আমাদের কথা হচ্ছে?
অনামিকাঃ না। কতদিন?
রাশেদঃ প্রায় ১ বছর।
অনামিকাঃ ও...... তুমি কি সব মনে রেখেছ?
রাশেদঃ মানে?
অনামিকাঃ এই যে সাল, মাস, সময়...
রাশেদঃ আমি কোন কিছুই ভুলি না।
অনামিকাঃ একটা প্রশ্ন করি?
রাশেদঃ এটার জন্য অনুমতি নিতে হবে?
অনামিকাঃ না, তারপরও বললাম......
রাশেদঃ আমাকে তুমি যে কোন কিছু বলতে পারো। এর জন্য অনুমতি নেওয়ার কোন দরকার নেই।
অনামিকাঃ তোমার লাইফে কি নতুন কেউ আসছে? I mean, are you in love with someone new?
রাশেদঃ I am still waiting for you….
অনামিকাঃ এত কিছুর পরেও?
রাশেদঃ এত কিছুর পরেও............
এরপর কিছুক্ষণ চুপ। অবশেষে কথা বলল অনামিকা।
অনামিকাঃ আমি কিভাবে বলব বুঝতে পারতেছি না। I am sorry. Now I am engaged.
রাশেদঃ with whom?
অনামিকাঃ Tuhin….
রাশেদঃ Congratulation….
অনামিকাঃ আসলে কি, আমাদের ব্রেক আপের পর ও আমাকে অনেক বেশি সাপোর্ট দিয়েছে। আমাকে অনেক ভালবাসছে। আসলে আমারও কোন উপায় ছিল না.........
রাশেদঃ নো প্রবলেম। আর কিছু হোক বা নাই হোক, তুমি নতুন করে তোমার জীবনটা সাজায় নিতে পেরেছ। এটাই বা কম কি?
অনামিকাঃ তুমি এমন কেন?
রাশেদঃ (হেসে) কেমন?
অনামিকাঃ জানি না...... (ও পাশ থেকে চাপা কান্নার আওয়াজ পায় রাশেদ)
রাশেদঃ কাঁদ কেন?
অনামিকাঃ না......
(আবার কিছুক্ষণ চুপ)
অনামিকাঃ তুমি কেন নতুন করে কোন রিলেশনে গেলে না?
রাশেদঃ দেখো অনা, যারা মানুষের মন আর ইমশন নিয়ে পুতুল খেলে আমি তাদের ঘৃণা করি। আমি নিজেকে কখনো তাদের কাতারে দেখতে চাই নি। আর সবচেয়ে বড় কথা হল আমি তোমাকে ভালবাসি। আমার সবকিছুতে আগে যেমন তুমি ছিলে, এখনো তেমনি আছো। আমি সেভাবেই তোমাকে কল্পনা করি। এর মধ্যে অন্য কারো কথা মনে হওয়ার কোন সুযোগ ছিল না।
অনামিকাঃ তুমি এত ভাল কেন......
রাশেদঃ (হেসে) এমনি এমনি...
রাশেদের বুক ফেটে কান্না বের হচ্ছে। কিন্তু সে প্রকাশ করছে না। তার প্রেমিকা যে কিছুদিন আগেও তার হাতে হাত রেখে পথ চলত, তার হাত এখন অন্য হাতে। তার এতদিনের স্বপ্ন চুরমার হয়ে যাচ্ছে। অথচ সে হাসিমুখে সব বরন করে নিচ্ছে। দু’গাল বেয়ে অশ্রু ঝরছে কিন্তু হাসি মুখে কথা বলছে। এ মুহূর্তে রাশেদের মনে হচ্ছে সে যদি এখন পুরো পৃথিবী ধ্বংস করে দিতে পারতো......
অনামিকাঃ আমি অনেক খারাপ। আমি তোমাকে অনেক কষ্ট দিয়েছি।
রাশেদঃ কষ্ট! কেন?
অনামিকাঃ এই যে স্বার্থপরের মত নতুন করে রিলেশন করলাম......
রাশেদঃ কে কি বলে জানি না, তবে আমার কাছে ভালবাসার সংজ্ঞা ভিন্ন। আমি তোমাকে ভালবাসি এর মানে আমি সবসময় তোমাকে সুখি দেখতে চাই। এখন যদি এমন হয় যে তুমি আমার চাইতে অন্য কারো সাথে থাকলে বেশি সুখি হবে, then you are most welcome. আমি হাসি মুখে তোমাকে বিদায় জানাব।
অপর পাশ থেকে অঝোর কান্নার আওয়াজ পায় রাশেদ। সে নিজেও আর নিজেকে নিয়ন্ত্রন করতে পারে না। ডুকরে কেঁদে ওঠে...... কিছুক্ষণ পর
রাশেদঃ অনা, আমি রাখি এখন। পরে কথা হবে।
অনামিকাঃ আচ্ছা। ভাল থেকো।
রাশেদঃ bye.
অনামিকাঃ bye. Love you.
রাশেদঃ love you too.
ফোন কেটে দেয় রাশেদ। অঝোরে কাঁদতে থাকে। এটা কেন হল? এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। তার ১২ বছরের ভালবাসার এই পরিনতি.........
তারপর প্রতিদিনই কথা হয় রাশেদ আর অনামিকার। সাধারন কথা।
এদিকে রাশেদ চিন্তা করে তার এখন কি করা উচিৎ। অনেক ভেবে সে সিদ্ধান্ত নেয় যে আগে যা হওয়ার হয়েছে, তারও উচিৎ নতুন করে রিলেশনে যাওয়া। সে ঠিক করে তার বান্ধবী ফারিহাকে অফার করবে। ফারিহা তাদের সাথেই পরে। এমনি পরিচয়। কথা হয় নিয়মিত। দেখতে শুনতেও ভাল। এই ফারিহার সাথে রাশেদের পরিচয় এক স্যার এর কাছে পড়তে গিয়ে। একদিন ফোনে ফারিহাকে অফার করে ফেলে সে। ফারিহাও রাজি হয়। অতঃপর শুরু হয় রাশেদের নতুন জীবন। প্রায় সারাদিন এমনকি গভীর রাত পর্যন্ত কথা হত তাদের। একদিন ফারিহাকে দেখা করতে বলে রাশেদ। তারিখ, সময় সব ঠিক করে ওরা। নির্দিষ্ট দিনে নির্ধারিত জায়গায় (বসুন্ধারা সিটি) উপস্থিত হয় তারা। ফারিহা বলে যে ও বেশিক্ষণ থাকতে পারবে না। তারাতারি চলে যেতে হবে। প্রায় আধা ঘণ্টার মত ছিল সে। তারপর তার একটা ফোন আসে। সে বলে তার আম্মু ফোন দিয়েছে। তাকে যেতে হবে। রাশেদ বলে, আচ্ছা। যাও। আমার হেড ফোনটি নষ্ট হয়ে গেছে। আমি একটা নতুন কিনে তারপর যাব। রাশেদ ও ফারিহা একসাথে নিচে নামে। তারপর রাশেদ যায় হেড ফোন কিনতে। একসময় ৬ তলার ফোনের দোকানগুলোতে যায় সে। কিন্তু দাম বনিবনা হয় না। সবাই অরজিনাল হেড ফোনের দাম ৬০০+ চায়। কিন্তু তার বাজেট ৫০০। সে মাঝখনে দাঁড়িয়ে নিচের দিকে তাকায়। দেখে, তার ঠিক নিচেই একজোড়া হাত দেখা যাচ্ছে। হাতের ব্রেসলেটটি তার কেমন যেন চেনা চেনা লাগে। আরে, এই ব্রেসলেট তো ফারিহার হাতে ছিল!! তবে কি? দেখি তো...... আরে... এ তো ফারিহাই!!! সাথে আবার একটি ছেলে!!! ভাল। দেখি এরা কি করে। রাশেদ ওদের ফলো করতে থাকে। ওরা এ ফ্লোর ও ফ্লোর ঘোরাঘুরি করতে থাকে, কথা বলতে থাকে। একসময় হাতে হাত ধরে হাঁটতে থাকে তারা। রাশেদ নিরবে দূর থেকে ফলো করে তাদের। হঠাৎ রাশেদ হারিয়ে ফেলে ওদের। খুঁজতে শুরু করল। এপাশ ওপাশ, এ ফ্লোর ও ফ্লোর, এ গলি সে গলি......। তারপর মুখোমুখি! রাশেদ ও ফারিহা দু’জনেই থতমত খেয়ে যায়। রাশেদ মাথা নিচু করে চলে আসে। এরপর থেকে রাশেদ বা ফারিহা, কেউ কাউকে ফোন দেয় না। সেদিন রাতে ফোনে অনামিকাকে ফোনে পুরো কাহিনী শোনায় রাশেদ। অনামিকা বলে, দেখো, তুমি এটা আমার উপর প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য করতে গিয়েছিলে। তুমি আমাকে ভালোবাসো আর এটা প্রতিশোধ। তাই এমন হয়েছে। তুমি অন্য কাউকে আমার জায়গায় নিয়ে আসিও না, রাখতে পারবা না।
তারপর একসময় অনামিকার সাথেও কথা বলা বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু রাশেদ ভুলে না তার সেই কথা, ‘তুমি অন্য কাউকে আমার জায়গায় নিয়ে আসিও না, রাখতে পারবা না’। তাইতো রাশেদ আজও একা। মাঝরাতে ডুকরে ওঠা কান্নাকে সম্বল করে আজও সে ভালবেসে চলেছে তার অনাকে............।

২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অল্প পুঁজিতে অত্যন্ত লাভজনক একটি ব্যবসার সন্ধান, যে কেউ চাইলে শুরু করতে পারে

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৫



কেউ একজন জানতে চেয়েছেন ১০/১২ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে কিভাবে মাসে ১/২ লাখ টাকা ইনকাম করা যায়? বিষয়টা নিয়ে চিন্তা করে দেখলাম বাংলাদেশে ১০/১২ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সাজানো ভোটে বিএনপিকে সেনাবাহিনী আর আমলারা ক্ষমতায় আনতেছে। ভোট তো কেবল লোক দেখানো আনুষ্ঠানিকতা মাত্র।

লিখেছেন তানভির জুমার, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২২



১০০% নিশ্চিত বিএনপি ক্ষমতায় আসছে, এবং আওয়ামী স্টাইলে ক্ষমতা চালাবে। সন্ত্রাসী লীগকে এই বিএনপিই আবার ফিরিয়ে আনবে।সেনাবাহিনী আর আমলাদের সাথে ডিল কমপ্লিট। সহসাই এই দেশে ন্যায়-ইনসাফ ফিরবে না। লুটপাট... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজনীতির পন্ডিত, ব্লগার তানভীর জুমারের পোষ্টটি পড়েন, জল্লাদ আসিফ মাহমুদ কি কি জানে!

লিখেছেন জেন একাত্তর, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৪৯



সামুর রাজনীতির ডোডো পন্ডিত, ব্লগার তানভীর ১ খানা পোষ্ট প্রসব করেছেন; পোষ্টে বলছেন, ইউনুস ও পাকিসতানীদের জল্লাদ আসিফ মাহমুদ ধরণা করছে, "সেনাবাহিনী ও ব্যুরোক্রেটরা বিএনপি'কে... ...বাকিটুকু পড়ুন

নীল নকশার অন্ধকার রাত

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:১৬


কায়রোর রাস্তায় তখন শীতের হিম হাওয়া বইছিল। রাত প্রায় সাড়ে এগারোটা। দুইটা বড় সংবাদপত্র অফিস: আল-আহরাম এবং আল-মাসরি আল-ইয়াউম—হঠাৎ করেই আগুনে জ্বলে উঠলো। কিন্তু এই আগুন কোনো সাধারণ দুর্ঘটনা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আগুন যখন প্রশ্নকে পোড়াতে আসে

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৩২

আগুন যখন প্রশ্নকে পোড়াতে আসে[

স্বাধীন সাংবাদিকতার কণ্ঠরোধে রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতা, মব-রাজনীতি ও এক ভয়ংকর নীরবতার ইতিহাস
চরম স্বৈরশাসন বা ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রেও সাধারণত সংবাদমাধ্যমের কার্যালয়ে আগুন দেওয়ার সাহস কেউ করে না। কারণ ক্ষমতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×