রবীন্দ্র সংগীত শুনতে বা রবীন্দ্রনাথ’কে জানতে নীচের উপাত্ত গুলোও জানতে হবেঃ
(১) রবীন্দ্রনাথ'কে আমি জানি বিবাহ বহির্ভুত যৌন কাম (বা ধর্ষন কাম) সম্পন্ন করা একজন হিসেবে।
সে তাঁর বড় ভাই-এর বউ-এর সাথে অকাম করতো।
এর পরে সেই বড় ভাই-এর বউ, কাদম্বরী দেবী শোকে ও দুঃখে আত্মবির্ষন
দিয়ে সেই গঞ্জনা থেকে বেঁচে গিয়েছিলেন।
(২) কতটা মানসিক যন্ত্রণায় কাতর হলে একজন মানুষ আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে হয়।
ইতিহাস থেকে জোড়াসাঁকো’র ঠাকুরবাবুদের অনেক বজ্জাতিই সযত্নে ধামাচাপা দেওয়া হয়েছে...
এ'ও তাদের মধ্যে একটি...
(৩) রবীন্দ্রনাথ বাংলাদেশে জমিদারী করেছিলেন।
তখন বাংলাদেশের জনগনের বৃহত্তর স্বার্থে কোন অর্থ নৈতিক
উন্নয়নকারী কোন কর্মকান্ড তাঁর অবদানের কোণ ইতিহাস
তাঁর সময়ে পাওয়া যায় না। তিনি শুধু জনগনের কষ্টার্জিত অর্থ নিয়েছেন।
তা ছাড়া সে (রবীন্দ্রনাথ) ছিল ইংরেজদের তল্পি বাহক।
ঠিক সেই সময়ে কাজী নজরুল ইসলাম ভারতের স্বাধীনতার পক্ষে এবং
ইংরেজদের বিরুদ্ধে কবিতা লিখে জেল খেটেছিলেন।
(৪) সেই সময়ে রবীন্দ্রনাথ'রা ছিল জমিদার-কোটীপতি,
বাংলার গরীব মুসলমানদের সামাজিক, অর্থনৈতিক বা
দেশের সামগ্রিক অবকাঠামো উন্নয়নে তাঁর কোন কর্মকান্ডে পাওয়া যায় না।
শুধু পাওয়া যায় বাংলা সাহিত্যে বকর বকর করা কিছু সাহিত্য (!)
ঐ সমস্ত বস্তা পচা সাহিত্য দিয়ে কী হবে (?)
যদি দেশের মানুষ না বাঁচে (?)
(৫) কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থাকা সত্যেও তিনি (রবীন্দ্রনাথ) শান্তিনিকেতন
বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন কারী। অথচ,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনকালীন সময়ে রবীন্দ্রনাথের মতো হিন্দু কুলীন'রা তার বিরোধীতা করেন।
কারনঃ দেশের সে অংশে ভাগে মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ট (!)
মুসলমান সাহিত্য রবীন্দ্রনাথের সৃষ্টি কর্মে অনুপস্থিত।
তা ছাড়া মুসলমান গৌরব উজ্জ্বল ও প্রশাসন নীচে নামিয়ে রবীন্দ্রনাথের বহু গল্প ও লিখা পাওয়া যায়।
এ সমস্ত উদাহরন থেকে বুঝা যায় মুসলমান নিয়ে রবীন্দ্রনাথ উদার ছিলেন না।
এ দিক দিয়ে আমাদের কবি দুঃখ মিঞা হিন্দু ও মুসলমানদের প্রতি উদারই ছিলেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাথে কাজী নজরুল ইসলাম সাহেব-এর কোন তুলনা হয় না…
কাজী নজরুল ইসলাম ছিলেন, মানব-জীব-জগতের প্রেম বিতরনকারি আতি দৃশ্য মান বিশ্ব কবি…
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নয়।
একটি ও না, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১০০০ বার জন্ম নিলে ও নজরুল ইসলামের কবিতা
ও গান বুঝতে পারবে না অন্য সব তো দূরের কথা।
বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ছিলেন বৃটিশ দমনে ব্যস্ত। একের পর এক কবিতা লিখে গিয়েছেন জেলে। একজন দেশপ্রেমিক অন্যজন ইবগ্রে দেশদ্রোহী।
(৬) পূর্ব বাংলার মুসলমানদের পশ্চিম বাংলার হিন্দুরা বলতো “বাঙ্গাল” অর্থাৎ
মূর্খতারূপ, গরিব ও অশিক্ষিত। অর্থাৎ এ অঞ্চলের মুসলমানরা অর্থনৈতিকভাবে নিষ্পেষিত।
অথচ তাদের উন্নয়নমুখি উদ্যোগ রূপে ১৯০০ সালের প্রথম দিকে এ, কে ফজলুল হক
যখন দেশ ভাগের উদ্যোগী হলেন তখন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাধা দিলেন এবং
গগন হরকরা'র গানের সুর নকল করে;
"আমার সোনার বাংলা
“আমি তোমায় ভালোবাসি"
গান রচনা করলেন আর সেই গানই এখন বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত (!)
(৭) এখন সবার কাছে আমার প্রশ্নঃ
এ, কে, ফজলুল হক সাহেব যখন দেশের এ অঞ্চলের পিছিয়ে পরা
জনগনের উন্নয়নে দেশ ভাগের উদ্যোগ নিলেন তখন কি সে
রবীন্দ্রনাথের গাইটের (অথবা তার বাবার) টাকায় সে উদ্যোগ
এ, ক, ফজলুল হক নিয়েয়েছিলেন না দেশের গরীব হিন্দু ও
মুসলমানদের ট্যাক্সের টাকায় ?
রবীন্দ্রনাথ বাধা দেওয়ার কে ???
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ
প্রতিমন্তব্যে খারাপ ভাষা প্র্যয়োগ করার আগে নিজের বিবেকের কাছে জিজ্ঞাসা করুন
আমি কি এখানে কোনও ভুল উপাত্ত দিয়েছি কিনা (!)
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:১৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




