somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পবিত্র শাবান মাসে মহানবী (সা.)-এর অতিগুরুত্বপূর্ণ খোতবা

০৫ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



মহানবী (সা.) পবিত্র শাবান মাসের শেষে পবিত্র রমজানের আগ দিয়ে মসজদি নাবাবীর মিন্বারে উঠে জনগণকে সম্মোধন করে বলেন :
عَنِ الرِّضَا عَنْ آبَائِهِ عَنْ عَلِيٍّ عليه السلام قَالَ إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلی الله عليه وآله خَطَبَنَا ذَاتَ يَوْمٍ فَقَالَ:أَيُّهَا النَّاسُ إِنَّهُ قَدْ أَقْبَلَ إِلَيْكُمْ شَهْرُ اللَّهِ بِالْبَرَكَةِ وَ الرَّحْمَةِ وَ الْمَغْفِرَةِ شَهْرٌ هُوَ عِنْدَ اللَّهِ أَفْضَلُ الشُّهُورِ وَ أَيَّامُهُ أَفْضَلُ الْأَيَّامِ وَ لَيَالِيهِ أَفْضَلُ اللَّيَالِي وَ سَاعَاتُهُ أَفْضَلُ السَّاعَاتِ.

হে জনগণ, আল্লাহর মাস বরকত, রহমত ও ক্ষমা নিয়ে তোমাদের সামনে এগিয়ে আসছে। সব মাসের চেয়ে এ মাস আল্লাহর কাছে সর্বশ্রেষ্ঠ এবং এ মাসের প্রতিটি দিন শ্রেষ্ঠ দিন, প্রতিটি রাত শ্রেষ্ঠ রাত, আর প্রতিটি মুহূর্ত সর্বশ্রেষ্ঠ মুহূর্ত।

هُوَ شَهْرٌ دُعِيتُمْ فِيهِ إِلَى ضِيَافَةِ اللَّهِ وَ جُعِلْتُمْ فِيهِ مِنْ أَهْلِ كَرَامَةِ اللَّهِ أَنْفَاسُكُمْ فِيهِ تَسْبِيحٌ وَ نَوْمُكُمْ فِيهِ عِبَادَةٌ وَ عَمَلُكُمْ فِيهِ مَقْبُولٌ وَ دُعَاؤُكُمْ فِيهِ مُسْتَجَابٌ فَاسْأَلُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ بِنِيَّاتٍ صَادِقَةٍ وَ قُلُوبٍ طَاهِرَةٍ أَنْ يُوَفِّقَكُمْ لِصِيَامِهِ وَ تِلَاوَةِ كِتَابِهِ.

যে মাসে আল্লাহর মেহমান হওয়ার জন্য দাওয়াত করা হয়েছে এবং আল্লাহর দয়া তোমাদেরকে পরিবেষ্টন করে রেখেছে। এ মাসে তোমাদের নিশ্বাসসমূহ তাসবিহ্ পাঠের সমতুল্য, তোমাদের ঘুম ইবাদত সমতুল্য। এ মাসে তোমাদের আমলসমূহ গৃহীত হবে এবং তোমাদের প্রার্থনাসমূহ মঞ্জুর করা হবে। অতএব নিষ্ঠাপূর্ণ নিয়ত ও পবিত্র অনত্দর নিয়ে তোমাদের প্রতিপালকের কাছে প্রার্থনা কর, যাতে তিনি তোমাদেরকে এ মাসে রোযা পালন ও পবিত্র কুরআন তেলওয়াতের তৌফিক দেন।

فَإِنَّ الشَّقِيَّ مَنْ حُرِمَ غُفْرَانَ اللَّهِ فِي هَذَا الشَّهْرِ الْعَظِيمِ وَ اذْكُرُوا بِجُوعِكُمْ وَ عَطَشِكُمْ فِيهِ جُوعَ يَوْمِ الْقِيَامَةِ وَ عَطَشَهُ وَ تَصَدَّقُوا عَلَى فُقَرَائِكُمْ وَ مَسَاكِينِكُمْ وَ وَقِّرُوا كِبَارَكُمْ وَارْحَمُواصِغَارَكُمْ وَ صِلُوا أَرْحَامَكُمْ.

অতএব এ মাসে দুর্ভাগা ঐ ব্যক্তি যে এ মহান মাস থেকে পাপমোচনে ব্যর্থ হবে। এ মাসে নিজের পিপাসা ও ক্ষুধা অনুভব করে কেয়ামতের দিনের ক্ষুধা ও তৃষ্ণার কথা স্মরণ কর। যারা অভাবগ্রসত্দ এবং অসহায় তাদেরকে এ মাসে সাহায্য কর। তোমাদের মধ্যে যারা বৃদ্ধ তাদের প্রতি সম্মান কর এবং যারা শিশু তাদের প্রতি দয়া ও প্রীতিসুলভ আচরণ কর এবং নিকট আত্মীয়দের সাথে সম্পর্ক অটুট রাখো।

وَ احْفَظُوا أَلْسِنَتَكُمْ وَ غُضُّوا عَمَّا لَا يَحِلُّ النَّظَرُ إِلَيْهِ أَبْصَارَكُمْ وَ عَمَّا لَا يَحِلُّ الِاسْتِمَاعُ إِلَيْهِ أَسْمَاعَكُمْ وَ تَحَنَّنُوا عَلَى أَيْتَامِ النَّاسِ يُتَحَنَّنْ عَلَى أَيْتَامِكُمْ وَ تُوبُوا إِلَى اللَّهِ مِنْ ذُنُوبِكُمْ.

তোমাদের বাকশক্তিকে অনাচার থেকে সংযত রাখ। তোমাদের দৃষ্টিশক্তিকে যা দেখা বৈধ নয় তা থেকে বিরত রাখ এবং যা শোনা নিষেধ করা হয়েছে তা থেকে শ্রবণশক্তিকে দূরে রাখো। অন্যের অনাথ সনত্দানদের প্রতি দয়াশীল হও; তাহলে তোমাদের ইয়াতিমদের প্রতিও আল্লাহ করুনা করবেন। তোমরা তোমাদের গুনাহ থেকে তওবা করে প্রভুর কাছে প্রত্যাবর্তন কর।

وَ ارْفَعُوا إِلَيْهِ أَيْدِيَكُمْ بِالدُّعَاءِ فِي أَوْقَاتِ صَلَاتِكُمْفَإِنَّهَا أَفْضَلُ السَّاعَاتِ يَنْظُرُ اللَّهُ عَزَّ وَ جَلَّ فِيهَا بِالرَّحْمَةِ إِلَى عِبَادِهِ يُجِيبُهُمْ إِذَا نَاجَوْهُ وَ يُلَبِّيهِمْ إِذَا نَادَوْهُ وَ يُعْطِيهِمْ إِذَا سَأَلُوهُ وَ يَسْتَجِيبُ لَهُمْ إِذَا دَعَوْهُ.

নামাজে তোমরা দু‘হাত তুলে দোয়া কর সাহায্য #প্রার্থনার জন্য। কেননা নামাজের সময় সবচেয়ে উত্তম মুহূর্ত যখন আল্লাহ তার বান্দার প্রতি করুণার দৃষ্টিতে তাকান। তাই তার কাছে মুনাজাত করলে তিনি তা মঞ্জুর করবেন। আর তাকে ডাকলে তিনি উত্তর দেবেন এবং যাকিছু চাওয়া হয় তিনি সবই দেন। তার কাছে কোনকিছু চাইলে তিনি তা দেন।

أَيُّهَا النَّاسُ إِنَّ أَنْفُسَكُمْ مَرْهُونَةٌ بِأَعْمَالِكُمْ فَفُكُّوهَا بِاسْتِغْفَارِكُمْ وَ ظُهُورَكُمْ ثَقِيلَةٌ مِنْ أَوْزَارِكُمْ فَخَفِّفُوا عَنْهَا بِطُولِ سُجُودِكُمْ وَ اعْلَمُوا أَنَّ اللَّهَ أَقْسَمَ بِعِزَّتِهِ أَنْ لَا يُعَذِّبَ الْمُصَلِّينَ وَالسَّاجِدِينَ وَ أَنْ لَا يُرَوِّعَهُمْ بِالنَّارِ يَوْمَ يَقُومُ النَّاسُ لِرَبِّ الْعَالَمِينَ.

হে মানুষেরা, তোমাদের জীবন তোমাদের কর্মের মধ্যেই নিহীত। অতএব, প্রভুর কাছে ক্ষমা প্রার্থনার মাধ্যমে তা অবমুক্ত কর। কেননা তোমাদের পিঠ পাপের ভারে নুয়ে আছে। তাই তোমাদের সিজদাকে র্দীঘ করার মাধ্যমে বোঝাকে হালকা করে নাও। জেনে রাখ, মহান স্রষ্টা তাঁর মহামর্যাদার শপথ করে বলেছেন যে, এ মাসে নামাযী ও সিজদাকারীদের শাসত্দি দিবেন না এবং কেয়ামতের দিন যখন প্রতিপালকের সম্মুখে উপস্থিত হবে তখন আগুন থেকে তাকে রক্ষা করবেন।

أَيُّهَا النَّاسُ مَنْ فَطَّرَ مِنْكُمْ صَائِماً مُؤْمِناً فِي هَذَا الشَّهْرِ كَانَ لَهُ بِذَلِكَ عِنْدَ اللَّهِ عِتْقُ نَسَمَةٍ وَ مَغْفِرَةٌ لِمَا مَضَى مِنْ ذُنُوبِهِ، قِيلَ يَا رَسُولَ اللَّهِ فَلَيْسَ كُلُّنَا يَقْدِرُ عَلَى ذَلِكَ فَقَالَ ص اتَّقُوا النَّارَ وَ لَوْ بِشِقِّ تَمْرَةٍ اتَّقُوا النَّارَ وَ لَوْ بِشَرْبَةٍ مِنْ مَاء.

হে মানুষেরা, এ মাসে যে ব্যক্তি কোন মুমিন #রোযাদারকে #ইফতারী করাবে আল্লাহ তার জন্য একজন দাস মুক্তির সওয়াব ও তার অতীতের সকল পাপ ক্ষমা করে দিবেন। তখন কোন কোন সাহাবী বললেন: হে আল্লাহর রাসুল আমরা সবাই তো ইফতারী দেয়ার সামর্থ্য রাখি না। হযরত বললেন: রোযাদারকে ইফতারী দিয়ে জাহান্নামের আগুন থেকে নিজেকে রক্ষা কর,এমন কি আধা টুকরা খোরমা বা এক গ্লাস পানি দিয়ে হলেও।

النَّاسُ مَنْ حَسَّنَ مِنْكُمْ فِي هَذَا الشَّهْرِ خُلُقَهُ كَانَ لَهُ جَوَازاً عَلَى الصِّرَاطِ يَوْمَ تَزِلُّ فِيهِ الْأَقْدَامُ وَ مَنْ خَفَّفَ فِي هَذَا الشَّهْرِ عَمَّا مَلَكَتْ يَمِينُهُ خَفَّفَ اللَّهُ عَلَيْهِ حِسَابَهُ وَ مَنْ كَفَّ فِيهِ شَرَّهُ كَفَّ اللَّهُ عَنْهُ غَضَبَهُ يَوْمَ يَلْقَاهُ وَ مَنْ أَكْرَمَ فِيهِ يَتِيماً أَكْرَمَهُ اللَّهُ يَوْمَ يَلْقَاهُ.

হে মানুষেরা, যে ব্যক্তি এ মাসে উত্তম আচারণ করবে সে পুল সীরাত অতি সহজে অতিক্রম করবে যেদিন সবার পাগুলো কাঁপতে থাকবে। যে ব্যক্তি এ মাসে নিজের চাকর ও নিয়ন্ত্রণাধীন কর্মচারীদের কাজের চাপ কমিয়ে দেবে আল্লাহ কেয়ামতের দিন তার হিসাব সহজে গ্রহণ করবেন। যদি কোন ব্যক্তি এ মাসে অন্যদেরকে বিরক্ত করা থেকে নিজেকে সংযত রাখে, তাহলে মহান আল্লাহ কেয়ামতের দিন তার থেকে নিজের গজবকে সংবরণ করে রাখবেন।

وَ مَنْ وَصَلَ فِيهِ رَحِمَهُ وَصَلَهُ اللَّهُ بِرَحْمَتِهِ يَوْمَ يَلْقَاهُ وَ مَنْ قَطَعَ فِيهِ رَحِمَهُ قَطَعَ اللَّهُ عَنْهُ رَحْمَتَهُ يَوْمَ يَلْقَاهُ وَ مَنْ تَطَوَّعَ فِيهِ بِصَلَاةٍ كَتَبَ اللَّهُ لَهُ بَرَاءَةً مِنَ النَّارِ وَ مَنْ أَدَّى فِيهِ فَرْضاً كَانَ لَهُ ثَوَابُ مَنْ أَدَّى سَبْعِينَ فَرِيضَةً فِيمَا سِوَاهُ مِنَ الشُّهُورِ.

যে ব্যক্তি এ মাসে তার রক্তের বন্ধনকে অটুট রাখে, মহান আল্লাহ্ তাকে নিজ রহমতে বেষ্টন করে নিবেন। আর যে ব্যক্তি এ মাসে রক্তের আত্মীয়দের সাথে সম্পর্ক ছেদ করে, মহান আল্লাহ্ কেয়ামতের দিন তাকে নিজের রহমত থেকে বঞ্চিত করবেন।
যে ব্যক্তি এ মাসে মুসত্দাহাব নামায পড়বে মহান আল্লাহ তাকে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা করবেন; আর যে ব্যক্তি ওয়াজিব নামায আদায় করবে মহান আল্লাহ তাকে অন্য মাসের নামাযের সওয়াবের তুলনায় সত্তুর গুণ বেশী সওয়াব দিবেন।

وَ مَنْ أَكْثَرَ فِيهِ مِنَ الصَّلَاةِ عَلَيَّ ثَقَّلَ اللَّهُ مِيزَانَهُ يَوْمَ تَخِفُّ الْمَوَازِينُ وَ مَنْ تَلَا فِيهِ آيَةً مِنَ الْقُرْآنِ كَانَ لَهُ مِثْلُ أَجْرِ مَنْ خَتَمَ الْقُرْآنَ فِي غَيْرِهِ مِنَ الشُّهُورِ.

আর যে ব্যক্তি এ মাসে আমার প্রতি অধিক দরুদপাঠ করবে, আল্লাহ তার আমলের পাল্লাকে ভারী করে দিবেন। আর যে ব্যক্তি এ মাসে পবিত্র কুরআনের একটি আয়াত তেলওয়াত করে, তাহলে সে অন্য মাসে কুরআন খতমের সমান সওয়াব পাবে।

أَيُّهَا النَّاسُ إِنَّ أَبْوَابَ الْجِنَانِ فِي هَذَا الشَّهْرِ مُفَتَّحَةٌ فَاسْأَلُوا رَبَّكُمْ أَنْ لَا يُغَلِّقَهَا عَنْكُمْ وَ أَبْوَابَ النِّيرَانِ مُغَلَّقَةٌ فَاسْأَلُوا رَبَّكُمْ أَنْ لَا يُفَتِّحَهَا عَلَيْكُمْ وَالشَّيَاطِينَ مَغْلُولَةٌ فَاسْأَلُوا رَبَّكُمْ أَنْ لَا يُسَلِّطَهَا عَلَيْكُمْ.

হে মানুষেরা, এ মাসে বেহেশতের দরজা খুলে দেয়া হয়েছে; তোমাদের প্রতিপালকের কাছে অনুরোধ কর যেন তোমাদের প্রতি এ দরজাকে বন্ধ করে না দেন। আর এ মাসে জাহান্নামের দরজা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে, তাই প্রতিপালকের কাছে আবেদন কর যাতে তোমাদের প্রতি তা উন্মোচিত করে না দেন। এ মাসে শয়তান শিকলে আবদ্ধ, তাই প্রতিপালকের কাছে প্রার্থনা কর যাতে তাকে তোমাদের উপর কতৃত্ব করার সুযোগ না দেন।

قَالَ أَمِيرُ الْمُؤْمِنِينَ عليه السلام فَقُمْتُ فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ مَا أَفْضَلُ الْأَعْمَالِ فِي هَذَا الشَّهْرِ؟ فَقَالَ يَا أَبَا الْحَسَنِ أَفْضَلُ الْأَعْمَالِ فِي هَذَا الشَّهْرِ الْوَرَعُ عَنْ مَحَارِمِ اللَّهِ.

এ সময় হযরত আলী ইবনে আবি তালিব উঠে দাঁড়িয়ে আরজ করলেন: হে আল্লাহর রাসুল, এ মাসের সর্বোত্তম আমল কি? হযরত বললেন: হে আবাল হাসান, আল্লাহ যেসব কাজ করতে নিষেধ করেছেন তা থেকে বিরত থাকা।

[#শাবান_মাস #মুনাজাত #দোয়া #রমজান_মাস ]

সূত্র :
১. বিহারুল আনোয়ার, :—৯৬, পৃ. ১৫৭
২. আইযুনে আখরাবুর রেযা :—১, পৃ. ২৯৫ ও
৩. কিতাবু ফাযাইলুশ শাহরে রামাদ্বান।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪২
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমি আর এমন কে

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩


যখন আমি থাকব না কী হবে আর?
থামবে মুহূর্তকাল কিছু দুনিয়ার?
আলো-বাতাস থাকবে এখন যেমন
তুষ্ট করছে গৌরবে সকলের মন।
নদী বয়ে যাবে চিরদিনের মতন,
জোয়ার-ভাটা চলবে সময় যখন।
দিনে সূর্য, আর রাতের আকাশে চাঁদ-
জোছনা ভোলাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

২০২৪ সালের জুলাই মাস থেকে যেই হত্যাকান্ড শুরু হয়েছে, ইহা কয়েক বছর চলবে।

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭



সামুর সামনের পাতায় এখন মহামতি ব্লগার শ্রাবনধারার ১ খানা পোষ্ট ঝুলছে; উহাতে তিনি "জুলাই বেপ্লবের" ১ জল্লাদ বেপ্লবীকে কে বা কাহারা গুলি করতে পারে, সেটার উপর উনার অনুসন্ধানী... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজাকার হিসাবেই গর্ববোধ করবেন মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:১৮


একজন রাজাকার চিরকাল রাজাকার কিন্তু একবার মুক্তিযোদ্ধা আজীবন মুক্তিযোদ্ধা নয় - হুমায়ুন আজাদের ভবিষ্যৎ বাণী সত্যি হতে চলেছে। বিএনপি থেকে ৫ বার বহিস্কৃত নেতা মেজর আখতারুজ্জামান। আপাদমস্তক টাউট বাটপার একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

চাঁদগাজীর মত শিম্পাঞ্জিদের পোস্টে আটকে থাকবেন নাকি মাথাটা খাটাবেন?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৭


ধরুন ব্লগে ঢুকে আপনি দেখলেন, আপনার পোস্টে মন্তব্যকারীর নামের মধ্যে "জেন একাত্তর" ওরফে চাঁদগাজীর নাম দেখাচ্ছে। মুহূর্তেই আপনার দাঁত-মুখ শক্ত হয়ে গেল। তার মন্তব্য পড়ার আগেই আপনার মস্তিষ্ক সংকেত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টি দিল্লী থেকে।

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১৫


((গত ১১ ডিসেম্বর ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টির ইতিবৃত্ত ১ শিরোনামে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। সেটা নাকি ব্লগ রুলসের ধারা ৩ঘ. violation হয়েছে। ধারা ৩ঘ. এ বলা আছে "যেকোন ধরণের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×