somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্প - স্পর্শের বাইরে

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(আমি প্রেমের গল্প লিখি না । ভুলে-ভালে দুই একটা লিখেছিলাম হয়ত কোন এক কালে । হঠাত করে প্রেমের গল্প লিখতে ইচ্ছা করায় লিখেছি এইটা । আমি পারিনা প্রেমের গল্প লিখতে । জানি এইটাও কিছুই হয় নাই । তারপরও মতামত চাই । ভালো বা খারাপ, যাই হোক না কেন, যেটা সত্যি সেটা জানতে চাই । আমার জন্যই উপকারে হবে সেটা ।)


নুর ইসলাম সাহেবকে আজ একটু অন্যরকম দেখাচ্ছে । অন্যরকম বলতে কি রকম সঠিক ভাবে বলা যাচ্ছে না । তবে হ্যাঁ, সবসময়ের মত লাগছে না । তাই বোঝা যাচ্ছে তাঁকে অন্যরকম দেখাচ্ছে । কিছুট অবাক, কিছুটা রাগ আর কিছুটা চিন্তিত এর মিশ্রণ বলা যায় হয়ত ।
এই সময়টায় তাঁকে স্বাভাবিকভাবে বেশ রাগান্বিত থাকার কথা । চিত্কার-চেঁচামেচি করে বাড়ি মাথায় তোলার কথা । তাঁর পুলিশ ভাতিজাকে নিয়ে 'খোঁজ-দ্য সার্চ' মিশনে যাওয়ার কথা । এই মিশন রিচিকে খোঁজার জন্য । রিচি, তাঁর মেয়ে । তাঁর মেয়ে চলে গেছে । মানে পালিয়ে গেছে কোন একটা ছেলের সাথে । তাঁর সামনে দিয়ে বেরিয়ে গেছে মেয়ে । অথচ তিনি বুঝতেই পারেননি ।
এই মারাত্মক ডেঞ্জারাস কাজটা ঘটে গেছে আজ সকালে । রিটায়ারের পর থেকে তিনি সারাদিনই বাসায় থাকে । কোন জরুরী কাজ ছাড়া বেরোন না বাইরে । আজ তেমনি একটা সময় । অনেক জরুরী বাইরে বেরোনো । কিন্তু তিনি সেটা করছেন না । কেন করছেন না সেটা তাঁর নিজের কাছেও পরিষ্কার না । তারপরও তাঁর সামনে দাঁড়িয়ে থাকা সাদা শার্ট পড়া ছেলেটাকে তিনি 'না' বলতে পারছেন না । বলতে পারছেন না যে, তার গল্প শোনার সময় এখন উনার নেই । উনার আদরের মেয়ে সব আদর নিয়ে পালিয়ে গেছে । তাকে খুঁজে বের করতে হবে । এত সহজে আদরগুলো হারিয়ে যেতে দিতে চান না তিনি ।
সাদা শার্টে ছেলেটাকে মানিয়েছে ভালো । ছেলেটা কি জানে সেটা? না জানলে জানিয়ে দেওয়া উচিত ।
ধুর । এসব কি ভাবছেন উনি । উনার সময় নষ্ট হচ্ছে অনেক । এমনিতেও অনেক দেরী হয়ে গেছে । মেয়ে গেছে সকালে । সেটা বুঝে উঠতে উঠতেই দুপুর পেরিয়ে বিকেল হয়ে গেছে ।
ছেলেটা কি গল্প বলতে চায় কে জানে । বলেছে একটা গল্প বলবে আর দুয়েকটা কথা বলবে । আর সেগুলোও বলবে একা একা । অর্থাত্ অন্য কেউ থাকতে পারবে না ।
ছেলেটা দেখতে শুনতে খারাপ না । ভদ্রতাও আছে । একটু বেশিই আছে । সেই কখন থেকে মাথা নিচু করে চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছে । চোখ তুলে দেখছেও না একবার । ছেলেটা কি বলতে চায় তাড়াতাড়ি শুনে ফেলা দরকার ।

-নাম কি তোমার ?
-জ্বী অভ্র ।
-হুম । কর কি ? তুমি জান আমার এখন মোটেই খোশগল্প করার সময় বা ইচ্ছা কোনটাই নাই ?
-জ্বী আংকেল জানি । আর সেজন্য আমি অনেক দুঃখিত । তবে আপনাকে কথাগুলো জানানো দরকার ।
-কি বলবে তাড়াতাড়ি বলে বিদায় হও ।
-আংকেল, আমি রিচির খুব ভালো বন্ধু । আমি জানি ও আজ সকালে বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছে । আপনারা ওর পছন্দের ছেলের সাথে বিয়ে দিবেন না বলে । আর আপনাকে ও অনেক ভয় পায় । যার কারণে আপনার মুখের উপর নিজের পছন্দের কথা বলতে পারেনি ।

নুর ইসলাম সাহেবের কৌতুহল হচ্ছে এবার । একটু বেশিই কৌতুহল হচ্ছে । ছেলেটা এসব বলছে কেন ? কি বলতে চায় ও ? যদিও তিনি তাঁর মনের অবস্থা মুখে প্রকাশ করলেন না ।

-তুমি কি ওর পক্ষ থেকে দালালি করতে এসেছো ?
-না আংকেল । প্লিজ ভুল বুঝবেন না । আমি দালালি করছি নাকি কি করছি জানি না । শুধু জানি এগুলো আপনার শোনা দরকার ।
-বল ।
-আংকেল, আমি আপনাকে একটা ছোট্ট গল্প বলব ।
-গল্প-কবিতা যেটা ইচ্ছা বলে বিদায় হও ।

ছেলেটা একটু চুপ থেকে বলা শুরু করল । নুর ইসলাম সাহেবের তেমন পাত্তা দিতে ইচ্ছা করছে না । শুধু ছেলেটা বলতে চাইছে বলে শুনছেন । আগের কৌতুহলটা কমে এসেছে । ছেলেটাকে কষ্ট দিতে ইচ্ছা করছে না । তিনি উপরে যতই রাগ দেখান না কেন, তাঁর মনটা বেশ নরম ।

-গল্পের প্রধান চরিত্র তিনটা । দুইটা ছেলে, একটা মেয়ে । সময়টা ওদের এইচ.এস.সি তে পড়া অবস্থার । ছেলে দুটোর একটা মুসলমান আরেকটা হিন্দু । আর মেয়েটা মুসলমান । মেয়েটা অনেক ভালো একটা মেয়ে ছিল । হিন্দু ছেলেটাও তেমনি ভালো ছিল । শুধু মুসলমান ছেলেটা খারাপ ছিল অনেক । ভালো হওয়ার কারণেই হয়ত সেই হিন্দু ছেলেটা আর মেয়েটার মাঝে অনেক ভালো বন্ধুত্ব হয় । একে অন্যের বেস্ট ফ্রেন্ড ছিল ওরা । আর সেই মুসলমান ছেলেটার সাথে ওদের দুজনের ভালো বন্ধুত্ব ছিল । এটা সৌভাগ্য বা দুর্ভাগ্য , যে কোন কিছু বলা যায় । যদিও সেই বেস্ট ফ্রেন্ড দুজনকে দেখে সবাই বলতে যে ওদের মাঝে ফ্রেন্ডশীপের চেয়েও বেশি কিছু আছে । কিন্তু মেয়েটা সবসময় অস্বীকার করত । ওর কাছে ফ্রেন্ডশীপটাই সব । মেয়েটা সবসময় সবার আগে তার ফ্যামিলির কথা ভাবত । ভাবত কোনটাতে তার ফ্যামিলি খুশি হবে আর কোনটাতে কষ্ট পাবে ।
-এইসব ফালতু কথা বলতেছ কেন ? শুধু শুধু সময় নষ্ট হচ্ছে । আমার মনে হয় না তেমন শোনার মত কিছু আছে ।

নুর ইসলাম সাহেব উঠতে চাইলেন । তখন ছেলেটা অনুরোধ করল আবার । খুব তাড়াতাড়ি যা বলার বলে ফেলবে বলল । নুর ইসলাম সাহেব অনিচ্ছাসত্ত্বেও বসলেন । তবে এর আগে নিজের বড় ছেলেকে একটা ফোন দিলেন । রিচির কোন খোঁজ পাওয়া গেছে কিনা জানতে । কিন্তু না । হতাশ হতে হয়েছে তাঁকে । ছেলেটাকে আবার শুরু করতে বললেন তিনি । সেই সাথে তাড়াতাড়ি শেষ করার কথাটাও মনে করিয়ে দিলেন ।

-সেই মুসলিম ছেলেটা ওই মেয়েটাকে ভালোবাসতো । কিন্তু কখনো বলেনি । কারণ এসব কিছু মেয়েটার পছন্দ না । মেয়েটা কষ্ট পাবে বলে ছেলেটা সবসময় ওর বন্ধু হিসেবে থেকেছে । কখনো ভালোবাসার কথা বলেনি । কিন্তু এরপরও মেয়েটা কষ্ট পেয়ে যায় কোন একটা কারণে । আরও অনেক কিছুই ঘটে । ওগুলো বলতে চাচ্ছি না । সময়ও নেই, দরকারও নেই ।
-হুম তাড়াতাড়ি শেষ কর ।
-মেয়েটা সবসময় ফ্রেন্ডশীপের কথা বললেও একসময় ঠিকই ছেলেটার প্রেমে পড়ে যায় । মানে হিন্দু ছেলেটার । ওদের প্রেমটা খুব ভালো চলে । অনেকদিন পার হয়ে যায় এরপর । মেয়েটার পরিবার থেকে বিয়ের আয়োজন শুরু হয় , তখন মেয়েটা হিন্দু ছেলেটার কথা সবাইকে বলে । হিন্দু ছেলেটা অনেক বেশি ভালোবাসতো মেয়েটাকে । সে নিজের ধর্ম পরিবর্তন করে ফেলেছিল । শুধু মেয়েটাকে পাবার আশায় ।

নুর ইসলাম সাহেব নড়েচড়ে বসলেন । ধর্ম পরিবর্তনের ব্যাপারটা তিনি আশা করেননি ।

-বল কি ? ধর্ম চেঞ্জ করে ফেলেছে ?
-জ্বী আংকেল । কিন্তু সেটা মেয়েটা তার পরিবারকে জানায়নি কোন কারণে । পরে মেয়েটার অমতেই মেয়েটার বিয়ে হয়ে যায় তার ফ্যামিলির পছন্দের ছেলের সাথে । মেয়েটা ফ্যামিলির কথা চিন্তা করেছে । তাদের কষ্ট দিতে চায়নি । কিন্তু নিজে ঠিকই কষ্ট পেয়েছে । অবর্ণনীয় কষ্ট ।।
-এটা ঠিক করেনি ও । ফ্যামিলিকে ছেলেটার ধর্ম চেঞ্জের কথা বলতে পারত । তারা রাজি হলেও হতে পারত ।
-কিন্তু আংকেল , মেয়েটা তার বাবাকে অনেক বেশি ভয় পেত । তাই কখনও সাহস করে বলতে পারেনি কিছু ।
-হুম । তারপরও সাহস করার দরকার ছিল । তাহলে অমন হত না ।
-আংকেল আমার গল্পটা এখানেই শেষ ।
-আচ্ছা, ছেলে আরেকটা ছিল যে ওটার কি হল ?
-ওই ছেলেটা ? ওটা সবসময় মেযেটাকে ভালোবেসে এসেছে । যখন মেয়েটার প্রেম চলছিল তখনও, আবার যখন বিয়ে হয়ে যাচ্ছিল তখনও । একতরফা ভালোবেসেছে শুধু । আসলে আংকেল ওই চরিত্রটার কথা তেমন বলার কিছু নাই । ওটা তেমন গুরুত্বপূর্ণ কোন চরিত্র না ।
-হুম । ছেলেটা ভালোবাসতে পারে বটে ।
-আংকেল, এখন আপনাকে কয়েকটা কথা বলব ।
-বল ।
-আমার গল্পের যে মেয়েটা ছিল, ওটা ছিল রিচি, আর যে হিন্দু ছেলেটাকে ও ভালোবাসতো ওটা ছিলি রিচি যার সাথে চলে গেছে আজকে সকালে, সেই ছেলেটা । গল্পটা হুবহু বাস্তব । এটা আসলে কোন বানানো গল্প না । আমি গল্প বানাতে পারি না । শুধু শেষের অংশটুকু বাদে । গল্পে মেয়েটার বিয়ে হয়ে যায় , আর বাস্তবে হয়নি । তবে হ্যাঁ, হিন্দু ছেলেটা আসলেই ধর্ম পরিবর্তন করেছে । আমি আপনাকে একটা ঠিকানা লিখে দিচ্ছি । ওরা ওখানে আছে । আপনি জানেন আপনার কি করা দরকার ।

নুর ইসলাম সাহেব একটা মোটামুটি বড় ধাক্কা খেলেন । ছেলেটা একটা কাগজের টুকরায় ঠিকানা লিখে তাঁকে দিল । তাঁর হঠাত্ একটা ব্যাপার মনে পড়ল ।

-আচ্ছা সেই আরেকটা ছেলেটা কে ? নাম কি ওর ? এখন কই ?
-আংকেল, ওই খারাপ ছেলেটা আমি ।

নুর ইসলাম সাহেব এবার ইচ্ছা করেই কোন ধাক্কা খেলেন না । তিনি কিছুটা আন্দাজ করে নিয়েছিলেন উত্তরটা ।

-আংকেল, একটা রিকোয়েস্ট করব ।
-কি ?
-আমার সাথে যে আপনার কথা হইছে , আর কি কথা হইছে এসব কিছু যেন রিচি কখনোই না জানে । প্লিজ আংকেল ।
-তুমি রিচিকে ভালোবাসো না ? সত্যি কথা বলবা । আমি এখন অনেক টেনশনে...
-রিচি সবসময় আমার ধরাছোঁয়ার বাইরে ছিল , এখনও আছে , সামনেও থাকবে । আমার ভালোবাসাটা আপাতত তেমন কিছু না আংকেল ।

নুর ইসলাম সাহেব কিছু বললেন না আর । ছেলেটা চলে গেছে । তিনি ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে দেখেছেন , ছেলেটা যখন গেট দিয়ে বের হয়ে যাচ্ছে , তখন হাত দিয়ে চোখ মুছছে । তিনি জানেন না কেন চোখ মুছছিলো ছেলেটা ।
রিচি আর তার প্রেমিককে আনা হয়েছে । ওদের বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয়েছে । মেয়েটা অনেক খুশি হয়েছে । মেয়েটা মনে মনে কষ্ট পাচ্ছে, এটা চিন্তা করেও তাঁর কেমন জানি লাগে ।
বিয়ের দিন রিচি আর তার জামাইয়ের অনেক বন্ধু-বান্ধব এসেছিল । কিন্তু অভ্র ছেলেটা আসেনি । ওকে কোথাও দেখতে পাননি তিনি । একবার রিচিকেও জিজ্ঞেস করেছিলেন , অভ্রকে আসতে বলা হয়েছে কিনা ?
রিচি অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করেছিল , তিনি কিভাবে অভ্রকে চিনেন ? নুর ইসলাম সাহেব খুব কৌশলে কথা ঘুরিয়ে ফেলেছেন ।
তিনি জানেন না কেন , তবে হঠাত করেই তাঁর অভ্র ছেলেটার জন্য খারাপ লাগছে । এতটা ভালোবাসা ঠিক না । তাহলে এত কষ্ট পেতে হত না ।
কিন্তু নুর ইসলাম সাহেব হয়ত জানেন না, অভ্ররা এমনই হয়...।

##The enD##
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আরো একটি সফলতা যুক্ত হোলো আধা নোবেল জয়ীর একাউন্টে‼️

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪০



সেদিন প্রথম আলো-র সম্পাদক বলেছিলেন—
“আজ শেখ হাসিনা পালিয়েছে, প্রথম আলো এখনো আছে।”

একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আজ আমি পাল্টা প্রশ্ন রাখতে চাই—
প্রথম আলোর সম্পাদক সাহেব, আপনারা কি সত্যিই আছেন?

যেদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

হামলা ভাংচুর অগ্নিসংযোগ নয়, আমরা শান্তি চাই

লিখেছেন নতুন নকিব, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১১

হামলা ভাংচুর অগ্নিসংযোগ নয়, আমরা শান্তি চাই

ছবি এআই জেনারেটেড

হামলা ভাংচুর অগ্নিসংযোগ প্রতিবাদের ভাষা নয় কখনোই
আমরা এসব আর দেখতে চাই না কোনভাবেই

আততায়ীর বুলেট কেড়ে নিয়েছে আমাদের হাদিকে
হাদিকে ফিরে পাব না... ...বাকিটুকু পড়ুন

তৌহিদি জনতার নামে মব সন্ত্রাস

লিখেছেন কিরকুট, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৫৪




ছবিঃ অনলাইন থেকে সংগৃহীত।


দেশের বিভিন্ন স্থানে সাম্প্রতিক সময়ে ধর্মের নাম ব্যবহার করে সংঘটিত দলবদ্ধ সহিংসতার ঘটনা নতুন করে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। বিশেষ করে তৌহিদি জনতা পরিচয়ে সংঘবদ্ধ হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুখ গুজে রাখা সুশীল সমাজের তরে ,,,,,,,,

লিখেছেন ডঃ এম এ আলী, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৫


দুর্যোগ যখন নামে আকাশে বাতাশে আগুনের ধোঁয়া জমে
রাস্তা জুড়ে কখনো নীরবতা কখনো উত্তাল প্রতিবাদের ঢেউ
এই শহরের শিক্ষিত হৃদয়গুলো কি তখনও নিশ্চুপ থাকে
নাকি জ্বলে ওঠে তাদের চোখের ভেতর নাগরিক বজ্র
কেউ কেও... ...বাকিটুকু পড়ুন

নজরুল পরিবারের প্রশ্ন: উগ্রবাদী হাদির কবর নজরুলের পাশে কেন?

লিখেছেন মাথা পাগলা, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:০১



প্রায় অর্ধশতাব্দী আগে কাজী নজরুল ইসলামের দেহ সমাধিস্থ করা হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদের পাশে। শনিবার বাংলাদেশের স্থানীয় সময় বিকেল ৪টে নাগাদ সেখানেই দাফন করা হল ভারতবিদ্বেষী বলে পরিচিত ইনকিলাব মঞ্চের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×