বাংলাদেশে ১৭ ধরনের বকের দেখা মেলে। তার মধ্যে কানিবক, সাদা বক, নিশিবক ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য...
কানি বক...
ইংরেজী নামঃ Indian Pond Heron
বৈজ্ঞানিক নামঃ Ardeola grayii
ঐ দেখা যায় তালগাছ, ঐ আমাদের গাঁ।
ঐখানেতে বাস করে কানাবগির ছা...
এই সেই কানাবগি। এরা কোঁচবক, কানাবক বা কানিবক নামেও পরিচিত।
হলুদ চোখ, লম্বা তীক্ষ্ণ ঠোঁট, ধুসর বাদামী পিঠ; মাথা, গলা এবং বুকে বাদামী আর সাদা ডোরা আছে। বুকের নিচে পেট থেকে লেজ বরাবর সাদা। লম্বা হলুদ পা।
এখনও এদের বিলের ধারে, পুকুর, ডোবা সহ যেকোন জলাশয়ের ধারে ধ্যান মগ্ন অবস্থায় দেখা যায়...
নিশিবক...
ইংরেজী নামঃ Night Heron
বৈজ্ঞানিক নামঃ Nycticorax nycticorax
বাংলাদেশের সর্বত্রই দেখতে পাওয়া যায়। সাধারনত রাতের বেলা শিকার করে, আর দিনে বিশ্রাম। তাই এদের নিশি বক নামে ডাকা হয়..।
মাথা, ঘার, পিঠ সুরমা রংয়ের। কপালটা সাদা। কালো লম্বা তীক্ষ্ণ ঠোঁট, লম্বা হলুদ পা। গলা, বুক ও পেট সাদা। আর মাথায় সাদা রংয়ের লম্বা সুন্দর একটা টিকি আছে।
সাদা বক...
ইংরেজি নামঃ Eastern Great Egre
বৈজ্ঞানিক নামঃ Ardea modesta
গায়ের রঙ ধবধবে সাদা, তাই এটি সাদা বক বা ধবল বক নামে পরিচিতি পায়। এটি আকারে বেশ বড়। ঠোট হলুদ, এবং পা লাল বা কালো।
কর্চে বক...
ইংরেজি নামঃ Intermediate Egret, Yellow-billed Egret
বৈজ্ঞানিক নামঃ Ardea intermedia
সাদা বকের মতই দেখতে। তবে সাদা বকের থেকে আকারে ছোট। আর ঠোঁটও কিছুটা খাটো এবং ঠোঁটের মাথা একটু কালো...
ধুপিনি বক...
ইংরেজী নামঃ Grey Heron
বৈজ্ঞানিক নামঃ Ardea cinerea
গায়ের পালক ছাই রংয়ের, লম্বা হলুদ পা, চোখের উপর ভ্রু’র অংশটা কালো, সেখান থেকেই লম্বা এক জোড়া কালো টিকি বেড়িয়েছে, ডানার ভারী পালকগুলো কালো, লম্বা হলুদ তীক্ষ্ণ ঠোঁট।
শামুকখোল বা শামুকভাঙ্গা...
ইংরেজি নামঃ Asian Openbill বা Asian Openbill Stork
বৈজ্ঞানিক নামঃ Anastomus oscitans
আমাদের দেশের বিপন্ন পশু-পাখির মধ্যে শামুকখোল অন্যতম। শামুকখোলের মত বড় পাখিদের জন্য বেশী খাবার দরকার আর সেই সাথে বাসা বানাবার জন্য চাই বেশ পুরাতন লম্বা গাছ যা বড় পাখিদের কাছে বেশ দুর্লভ হয়ে পড়েছে। এক সময় বাংলাদেশের সব জায়গায় শামুকখোল দেখা যেতো। শুধু শামুক-ঝিনুক খেয়েই বেঁচে থাকতে পারে এরা। শামুকের প্রতি আসক্তির কারণেই বাংলার মানুষ তার নাম দিয়েছিল শামুকভাঙ্গা, শামুকখোর, শামুকখোল কিম্বা শামখোল।
এখন বাংলাদেশের কয়েকটি এলাকায় এর বড় বড় কলোনি দেখা যায়। এদের মধ্যে নাটোরের পচামারিয়ায় প্রায় এক হাজারের মত একটি বড় কলোনিকে রাত কাটাতে দেখা যায়। পচামারিয়া ছাড়াও রাজশাহীর দুর্গাপুর, নওগাঁর সান্তাহার, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেটের পাখিবাড়ি, শ্রীমঙ্গলের হাইল হাওড়ে আর কুলাউড়ার হাকালুকি হাওড়েও দেখা মেলে। পাখি দেখিয়েদের মতে,সব মিলিয়ে আমাদের দেশে শামখোলের মোট সংখ্যা তিন হাজারের বেশী হবে না।
শামখোল বেশ ঢ্যাঙ্গা আর বড়সড় পাখি। পানিতে হেঁটে বেড়াবার জন্যে লম্বা পা আছে বলে মাটি থেকে তার উচ্চতা আড়াই ফুট পর্যন্ত হয়। ছড়ানো দুই ডানার মাপ তিন ফুটের কম হবে না। দুই চঞ্চুর মধ্যে একটা বড় ফাঁক থাকায় বড় অদ্ভুত দেখায় শামখোলের ঠোঁট।
শামখোলের খোলাঠোঁট। শামখোলের বৈজ্ঞানিক নামটা আরো মজার- অ্যানাস্টোমাস অসিট্যান্স - যার মানে ‘হাই-তোলা মুখ’। শামখোলের খোলা ঠোঁটের রহস্যের মতই তার কিছু কিছু আচরণেরও ব্যাখ্যা পাওয়া যায় না।
একবার আংটি-পরানো এক শামখোল-ছানাকে থাইল্যান্ডে তার বাসা ছেড়ে বিদায় হবার কয়েক দিনের মধ্যেই ১৫০০ কিলোমিটার দূরে বাংলাদেশে পাওয়া গেল। শামখোল সাধারণত দূর-পাল্লার পরিব্রাজক নয়। তাই ঐ ছানাটির বাংলাদেশ সফরের রহস্য আজও ব্যাখ্যা করা যায়নি।
এক হিসেবে দেখা গেছে, পৃথিবীতে এখন মাত্র এক লক্ষ শামখোল টিকে আছে। বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, পাকিস্তান আর শ্রীলঙ্কাই তাদের শেষ আশ্রয়। বাংলাদেশ আর শ্রীলঙ্কায় এখন শামখোলের কোন প্রজননভূমি নেই। ভারতের প্রজননভূমিতেও প্রচন্ড খরার জন্যে কোন কোন বছর শামখোলের প্রজনন বন্ধ থাকে।
ডাহুক ...
ইংরেজি নামঃ White-breasted Waterhen
বৈজ্ঞানিক নামঃ Amaurornis phoenicurus
ডাহুক জলের পাখি। খুব ভীরু। জলাভূমির আশেপাশের ঝোপঝাড়ে লুকিয়ে থাকা এই পাখিটি মাঝারি সাইজের। লেজ ছোট। পা লম্বা। পায়ের আঙুলও বেশ লম্বা।
পিঠের রঙ ধূসর তেকে খয়েরী-কালো, মাথা ও বুক সাদা। লেজের নীচের অংশে লালচে আভা। ঠোট হলুদ রঙের, ঠোটের উপরে লাল রঙের একটি ছোট্ট দাগ আছে। ডাহুক খুব সুন্দর একটি পাখি। জল এদের প্রধান আশ্রয়। পুকুর, খাল, জলাভূমি, বিল, নদীর গোপন লুকানো জায়গা এদের খুব প্রিয়।
মাটিতে, ঝোপের তলায় এরা বাসা তৈরি করে। ৬-৭টি ডিম পাড়ে। ডিমের রঙ ফিকে হলুদ বা গোলাপি মেশানো সাদা। রাতে ডাহুকের 'কোয়াক' 'কোয়াক' ডাক শুনে সহজেই একে চিনতে পারা যায়। এই ডাক পুরুষ পাখির,যা বর্ষাকালে বেশি শোনা যায়।একটানা অনেকক্ষণ ডেকে শ্বাস নেয়। ডাহুক এর স্ত্রী প্রতিশব্দ ডাহুকি।
ডাহুক বাংলাদেশের একটি বিপন্ন পাখি। একে এখন অতটা আর দেখা যায়না।
গাংচিল...
ইংরেজি নামঃ Sea Gull বা Mew Gull
বৈজ্ঞানিক নামঃ Larus canus
গাঙচিল আকৃতিতে মাঝারী থেকে বড় হয়ে থাকে। রঙ হয় ধূসর বা সাদা মাঝে মাঝে, মাথা ও পাখায় কালো ছোপ দেখা যায়। গাঙচিলের ডাক বেশ কর্কশ। এদের পাগুলো বেশ লম্বা হয়ে থাকে।
এদের প্রধান খাদ্য মাছ, পোকা মাকর, ডিম, বিভিন্ন লতা। এরা অঙ্গুরিঠুঁটো নামেও পরিচিত।
পানি কাটা বা গাঙচষা...
ইংরেজি নামঃ Indian Skimmer
বৈজ্ঞানিক নামঃ Rynchops albicollis
পানিকাটা বা গাঙচষা কমলা ও হলুদ রঙের লম্বা আকর্ষণীয় ঠোঁটের Rynchopidae পরিবারের পাখি। বিশেষত চর এবং বালুচরই এদের আবাস ভূমি এবং সেখানেই প্রজনন হয়।বালিতে ডিম পাড়ে এরা। এ স্বভাবই তাদের বংশবিস্তারের জন্য কাল হয়েছে। চর এলাকায় মানুষ বসতি স্থাপন শুরু করেছে। সঙ্গে গরু-মহিষ। এদের উৎপাতে পানিকাটার ডিম ও বাচ্চা ব্যাপক হারে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বাড়ছে তাদের বিলুপ্তির আশঙ্কা।
একসময় হাতিয়া'র জনমানবহীন চর বাহাউদ্দিন (দমারচর) এদের বেশ দেখা মিলত। কিন্তু সেখানে আগের মতো ঝাঁকে ঝাঁকে দেখা যায় না এদের। কুয়ালালামপুরভিত্তিক এশীয় জলচর পাখি শুমারি সংস্থার জরিপ অনুযায়ী, বর্তমানে এ চরে দুই থেকে আড়াই হাজার পানিকাটা আছে। অথচ তিন-চার বছর আগে এ সংখ্যা ছিল সাত হাজারের মতো। চর বাহাউদ্দিন ছাড়া দেশের আর কোথাও এখন পর্যন্ত ইন্ডিয়ান স্কিমার বা পানিকাটা তেমনভাবে দেখা যায় না বলে তিনি জানান।
পানিকাটা লম্বায় ৪০ থেকে ৪৩ সেন্টিমিটার। ডানা দীর্ঘাকৃতির। ওপরের অংশ কালো, প্রান্ত সাদাটে। কপালসহ নিচের অংশ সাদা। ঝুঁটির ওপর কালো বড় টিপ। লম্বা দুই পা লাল রঙের। ডানার গঠন অনেকটা অ্যালব্যাট্রসের মতো। বড় ডানায় ভর করে পানি ও বালুময় বিচরণক্ষেত্রে প্রায় সারা দিন উড়ে বেড়ায়। ডানার তুলনায় শরীর ছোট। ঠোঁটটি চিকন লম্বাটে, উজ্জ্বল কমলা রঙের। ঠোঁটের ডগা হলুদ। লাঙলের ফলার মতো ওপরের চেয়ে নিচের ঠোঁট লম্বা। উড়ন্ত অবস্থায় নিচের চোয়াল পানিতে ডুবিয়ে মাছ শিকারে তারা পারঙ্গম। একটি বিশেষ ধরনের পাতলা মাছ পানিকাটার খাদ্য। শুধু দিনে নয়, চাঁদের আলোয়ও পাখিটি মাছ শিকার করে। কখনো উড়ন্ত অবস্থায়, কখনোবা বালুচরে নেমে তা গিলে ফেলে।
ফেব্রুয়ারি থেকে মে-জুন পর্যন্ত পানিকাটার ডিম পাড়ার সময়।চরে বসে ডিমে তা দেয় পানিকাটা। তিন সপ্তাহের মধ্যে ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়। তিন-চারটি ডিম থেকে বড়জোর একটি বাচ্চা বাঁচে।
ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব ন্যাচার (আইইউসিএন), বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত রেড ডেটা বুক-এর তথ্যানুযায়ী, পানিকাটা বিশ্বব্যাপী একটি বিপন্ন পাখি। এশীয় জলচর পাখি শুমারি সংস্থার হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশেই বর্তমানে এ পাখির সংখ্যা সর্বোচ্চ। এ ছাড়া ভারত, পাকিস্তান ও মিয়ানমারের নির্দিষ্ট কিছু স্থানে এ পাখিটি দেখা যায়।
কাদাখোচা...
ইংরেজি নামঃ Snipe
বৈজ্ঞানিক নামঃ Gallinago gallinago
খুবই সাস্বাদু এর মাংস আর তাই শিকারীর নজরে পড়লে রক্ষা নাই।
বর্ষার শেষে আমাদের দেশে আসে, সমস্ত শীতকাল কটিয়ে একটু গরম পড়লেই ঠান্ডার দেশে চলে যায়। এরা জল থেকে লম্বা লম্বা ঠোট দিয়ে পোকা মাকর ধরে খায়। এরা চাহা নামেও পরিচিত।
জলপিপি...
ইংরেজি নামঃ Jacana, Jesus birds বা lily trotters.
বৈজ্ঞানিক নামঃ Irediparra gallinacea
জলপিপি আমাদের দেশের একটি বিপন্নপ্রায় পাখী। এটি বাংলাদেশের সব অঞ্চলে দেখা যায় না। হাওর অঞ্চলে এ পাখি বেশি দেখা যায়। ধানক্ষেতে, ঝিল-বিল ডোবায় এদের বসবাস। সেখানেই ডিম পাড়ে ও বাচ্চা ফোটায়। বর্ষা শেষে আমাদের জলাশয়গুলো যখন পদ্ম, শালুক-শাপলা, টোপা পানায় ভরে যায় তখন এরা এদের লম্বা লম্বা পা দিয়ে পানা, পদ্ম পাতার উপর ভর দিয়ে হেটে বেড়ায়। এরা পি পি শব্দ করে ডাকে আর সেজন্যই বুঝি এদের নাম হয়েছে জলপিপি।
স্ত্রী পাখিগুলো পুরুষ পাখির চেয়ে আকারে বড় হয়। এরা সাধারণত পোকামাকড় ও ছোট ছোট জলজ উদ্ভিদ খেয়ে বেচে থাকে।
এদের মাথা ও পিঠে বাদামী রঙয়ের পালক থাকে এবং লেজের বাকানো পুচ্ছ পালকটি এদের দেহের ভারসাম্য রক্ষা করে।
বাংলাদেশ ছাড়াও আফ্রিকা, মাদাগাস্কারেও এদের দেখা পাওয়া যায়।
স্ত্রী জলপিপি একই মৌসুমে চার থেকে পাঁচবার ডিম দেয়। এরা এমন কৌশলে বাসা বানায় যেন আশেপাশে থাকা কোন প্রাণী সেটা সহজে বুঝতে না পারে। তাদের ডিম ব্রোঞ্জ ও বাদামী ফোঁটা মিশানো থাকে। যাতে, কোন শত্রু যেন বুঝতে না পারে এগুলো ডিম। প্রজননের সময় মেয়ে পাখি চার-পাঁচটি পুরুষ পাখির সাথে সংসার বাঁধে। এক জায়গায় ডিম দিয়ে আরেক পুরুষ পাখির কাছে চলে যায়। যে পুরুষকে ছেড়ে চলে যায়, সে পুরুষ পাখির সব দায়িত্ব পড়ে অনাগত সন্তানের দেখাশোনার। ডিমে তা দেয়া থেকে শুরু করে লালন পালন সবই করে পুরুষ পাখি।
এরা আকারে ২৮-৩১ সে.মি পর্যন্ত লম্বা হয়।
মাছরাঙা...
ইংরেজি নামঃ Kingfisher
বৈজ্ঞানিক নামঃ halcyon smyrnensis
আমাদের দেশের বেশ পরিচিত একটি পাখি মাছরাঙা। বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্রই এই পাখি দেখা যায়। আমাদের দেশে প্রায় ১১ প্রজাতির মাছরাঙার বিচরন...
ছোট আকৃতির রঙ বেরঙ্গের পাখিটি সাধারনত ঘাসফড়িং, ঝিঝি পোকা, গঙ্গা ফড়িং, পিঁপড়ে, উই ইত্যাদি কীটপতঙ্গ, কাঁকড়া-বিছে, তেঁতুলে বিছে, কেন্নে, কাঁকড়া, ব্যাঙ, টিকটিকি, গিরগিটি, ইঁদুর এবং ছোটখাটো অসুস্থ ও দুর্বল ও ছানা পাখি ইত্যাদি খায়। মাছ প্রধান খাদ্য তালিকায় পড়েনা। তবুও এর নাম মাছরাঙা।
বাংলাদেশ ছাড়াও মধ্যপ্রাচ্য থেকে ইন্দোচীন, ফরমোজা ও ফিলিপাইন, শ্রীলঙ্কা ও আন্দামান দ্বীপপুঞ্জ পর্যন্ত এই মাছরাঙ্গাকে দেখা যায়। বাংলাদেশসহ ভারতীয় উপমহাদেশে চারটি উপজাতি আছে।
প্রত্যেকটা মাছরাঙা পাখির নিজস্ব এলাকা আছে। নিজের এলাকার রক্ষণাবেক্ষণ ও নিরাপত্তা বিধানে খুব সতর্ক। এই জায়গাটিতে অন্য কোন মাছরাঙার প্রবেশাধিকার নেই। কাছে এলেই তাড়িয়ে দেবে। এরা সোজাসুজি এবং বেশ দ্রুত ওড়ে।
নদী বা খালের খাড়া পাড়ে গর্ত করে। চার থেকে সাতটি ডিম পাড়ে। বাচ্চা পালন সহ সংসারের সব কাজ স্ত্রী-পুরুষ দুজনে সমানভাবে করে...
পানকৌড়ি...
ইংরাজী নাম: Indian Cormorant
বৈজ্ঞানিক নামঃ Phalacrocorax fuscicollis
জলা জায়গার আশেপাশে এদের দেখা মেলে।দল বেঁধে থাকে নদীতে, ঝিলে, হ্রদে। কুচকুচে কালো এদের গায়ের রঙ।এদের ঠোঁটের সামনের ভাগ বাঁকা । মাছ এদের প্রধান খাবার।মাঝে মধ্যে দলবদ্ধভাবে মাছ শিকার করে।প্রায়শই এদের গাছের ডালে বসে ডানা ছড়িয়ে রোদ পোহাতে দেখা যায়। ছোট বড় নানা প্রজাতির পানকৌড়ির দেখা মেলে।
(তথ্যসূত্রঃ অর্ন্তজালক ঘেঁটেঘুটে কপিপেষ্ট...)
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:২৩