somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলা সাহিত্য _ দা টেল অফ লিজেন্ডস এবং অন্যান্য !

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বাংলা সাহিত্য _ দা টেল অফ লিজেন্ডস !



বাংলা ভাষা এবং সাহিত্য নাকি মধ্যপ্রাচ্যের তেল খনির মতো সমৃদ্ধ ! হে হে ! সেই কারনেই নাকি মাইকেল মধু সাহেব ইংরেজি সাহিত্য চর্চা ছেড়ে বাংলায় লিখতে শুরু করেছিলেন ! কি ভয়ঙ্কর ভাষা প্রেম ! মিস্টার টিমোথি পেন পয়েমের 'বন্দী ললনা ' ইংরেজবাসি খায় নাই । কাজেই মাইকেলসাহেবের বাংলায় লেখা বাদে আর কোন উপায় ছিলনা , এটাই সত্য বাকিটা সস্তা ভাষাপ্রীতির উৎকট উদাহরণ । বাংলা ভাষা বা সাহিত্যে সৃষ্টিশীলতা ভীষণরকমের কম আর মননশীলতা বলে তোঁ মোটেও কিছু নাই , যা আছে তা হলো _ প্লেজারিজম ! নকল আর চুরিবিদ্যার শিল্প ! ঠাকুর থেকে হুমায়ূন আহমেদ পর্যন্ত বাংলা ভাষার বেশির ভাগ লেখার প্যাটার্নই পশ্চিমের লেখার ' ভাব_কপিপেস্ট ' । দুঃখের বিষয় হল , বাঙ্গালীরা কোন এক দুর্বোধ্য কারনে এই সত্য মেনে নিতে রাজি না । তারা মনে করে বাংলা সাহিত্য পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সাহিত্য সমৃদ্ধ ভাষাগুলার একটা । রাবিশ ! বাংলা ভাষায় লেখা প্রায় সব বিখ্যাত উপন্যাসই পশ্চিমা প্যাটার্নে , ভাবে , তথ্যে , তত্ত্বে লেখা । বাঙালী হিসেবে আমাদের কাজ কেবল সাদা কাগজে হরফ সেটে দেয়া । অবশ্য আমরা এতেই খুশি । সায়েন্স ফিকশন , হরর , ফ্যান্টাসি , ডিটেকটিভ , স্পাই , থ্রিলার , সাসপেন্স , সাইকো থ্রিলার , এডভেঞ্চার এদের মধ্যে কোন জেনার _ই আমাদের দোয়াতে - কলমে বা ভাষাতে - আশাতে গড়ে উঠেনি । কবিতা , নাটক , প্রহসন , বৈজ্ঞানিক লিখনি, প্রবন্ধ ,নিবন্ধ , সমালোচনা , জীবনী , অনুবাদ এইসব জেনার -এ ও গর্ব করার মতো আমাদের কিছু নাই । আমরা একটা মেধাহীন চিন্তা প্রতিবন্ধী জাতি ।


বর্তমানের লেখকদের সম্পর্কে আমি মোটেও আশাবাদী না । বেশির ভাগ লেখকই মধ্যবিত্ত পাতি বুর্জুয়া সুবিধাবাদী মানসিকতা পরিত্যাগ করে ডি ক্লাসড হইতে পারেনা । এর একটা প্রধান কারন হল _ সস্তা জনপ্রিয়তার লোভ । দুই কলম লিখার পরেই তাদের সেলিব্রেটি হওয়ার খায়েশ জন্মায় । বিশেষ করে ফেসবুকে যারা লিখে সেসব লেখকদের মধ্যে এই প্রবনতা অনেক খানি বেশি । বাংলাদেশে এখন সাহিত্য চর্চার ট্রেনড একটাই _ হুমায়ূন ট্রেনড । কতো দ্রুত অপ্রাসঙ্গিক - উদ্ভট কিছু একটা লিখে নাম কামানো যায় সেই দিকেই লক্ষ্য । এই ফাকে চা - বিড়ি খাওয়ার জন্য কিছু খুচরা পয়সা পকেটে আসলে ক্ষতি কি !

প্রতি বছর একুশে বই মেলা উপলক্ষে নাকি দুই - তিন হাজার নতুন বই বের হয় । এই তথ্য বরাবরের মতই আমাকে বিস্মিত করে চলছে । আরে ভাই ! এতো বই যায় কই ! এই হিসেব আমলে নিলে গত দশ বছরে প্রায় ২৫০০০ নতুন বই বেরইছে । কিন্তু একজনও খাটি লেখক বের হয়নাই । নীলক্ষেত উলট - পালট করে খুজলেও বাংলা ভাষায় একটা মৌলিক বিজ্ঞানের বই পাওয়া যাবেনা । কি লজ্জা ! গবেষণাধর্মী / রেফারেন্স কিবা আকাদেমিক বইয়ের কথা না হয় আর নাই বা বললাম ! এতো যে বই লিখে বাঙালী সেগুলো কিসের বই ? এইসব হাবিজাবি লিখে লাভটা কি !



আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা ! _ পুতুল নাচের ইতিকথা !


বাংলাদেশে প্রাগৈতিহাসিক আমলের একটা শিক্ষা ব্যবস্থা চালু আছে । যে শিক্ষা ব্যবস্থার মূল উদ্দেশ্য হল _ স্কলারশিপ পাওয়া , জিপিএ ৫ পাওয়া আর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর কৈষা সিজি তোলা । মরালীটি বা এথিকস বলে এই দেশে কিছু শেখানো হয়না । এই দেশে মরালিজমকে দুর্বল মানুষের ক্যারেক্টার আর এরোগেন্সকে ব্যেক্তিত্ত মনে করা হয় । সেলুকাস ! দা সেলুকাস !

ধুর । আমি আসলে বিভিন্ন সমস্যা গুলোর কজ এনালাইসিস করার উদ্দেশ্যে লিখতে বসেছিলাম । এখন দেখি আমার লিখা জুড়ে বিরক্তি আর হতাশার কাব্য !




আমরা যারা মধ্যবিত্ত



' ডাবের পানি খাইতে খাইতে আকাশের দিকে তাকিয়ে দবিরের মনে হল _ জীবনটা একেবারেই মন্দ না ! ' _ এই টাইপের হালকা - চটুল লেখা বাঙালী মধ্যবিত্তকে ব্যাপক স্পর্শ করে । কারন _ বাঙালী মধ্যবিত্ত ভাবের গভীরে যেয়ে জীবনের দার্শনিক তাৎপর্য পরিমাপনে অপারগ । তারা জীবনকে ইজি করে অনুভব করতে চায় । পাছায় লাথি খাওয়ার আগ পর্যন্ত তাদের ঘুম ভাঙ্গে না । বাঙালী মধ্যবিত্তের চরিত্রে সবচে বেশি যে জিনিসটি দেখা যায় তা হল _ পরিনামবাদ । সেই সাথে আছে ভোগবাদ আর সুবিধাবাদ । এদের জীবনে ধর্ম এসেছে _ বংশ পরম্পরায় , ঐতিহ্যে , সংস্কৃতিতে । চেতনার আধ্যাত্মিকতা এবং চারিত্রিক ও নৈতিক কাঠামো গঠনে ধর্ম অনুপস্থিত । এই কারনেই নাস্তিবাদীদের ধর্মীয় সমালোচনার মুখে কাঠ মূর্খ মধ্যবিত্ত বাঙালী মুসলমানরা বাগযন্ত্রে নিউক্লিয়ার সুরুসুরি অনুভব করে ।

বাঙালী মধ্যবিত্ত বলতে আমি মূলত বাংলাদেশী মুসলিম মধ্যবিত্ত শ্রেণীকেই ইঙ্গিত করছি । এই শ্রেণীর চরিত্র বিশ্লেষণ করলে একটা মজার ব্যাপার দেখা যায় । যেমন _ মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে উঠে আসা অতি উৎসাহী তরুণদের মধ্যে একটা সোসিয়াল ওয়েলফেয়ার সিনড্রোম লক্ষ্য করা যায় । তারা ধুমধাম করে একটা ' উন্নয়ন সংস্থা ' / ' ওয়েলফেয়ার ফাঊণ্ডেশণ ' প্রভৃতি নামে ইতং - বিতং খুলে সমাজ থেকে দুঃখ - দারিদ্র সহ যাবতীয় মানসিক ও শারীরিক ঋণাত্মকতা দূর করতে শুরু করে । আপাত দৃষ্টিতে এটাকে মহৎ কাজ বলে মনে হলেও আমি এটাকে ' সাডেন ওয়েলফেয়ার ফিবার ' বলতে চাই । এটা অনেকটা জ্বরের মতো , হুটহাট আসে ফুটফাট চলে যায় ।


এই দেশের মানুষের শিরায় শিরায় মরফিন পুস করা আছে , জন্মের পরেই এরা মাতলামি শুরু করে । শ্রেষ্ঠত্বের মাতলামি , জাত্তাভিমানের মাতলামি । আমাদের এই _ মাতলামি ইন্ডিভিজুয়ালিজমের মাতলামি , তা না হইলে আখেরে হয়তো আমরা বেনিফিট পাইতাম !


দা সোলার পলিটিকাল গেম !


বাংলাদেশে রাজনীতি নামে যে ঘৃণ্য কূটখেলা চলছে তার নাম _ দা সোলার পলিটিকাল গেম । এই সোলার সিস্টেমের দুই বৃহৎ নক্ষত্র আম্লিগ এবং বিম্পি ! এই দেশে গনতন্ত্র নামে যে শব্দটা চালু আছে তা কেবলই ছক্কার গুটি আসল ঘটনা হইলো আমরা এখনো আধা ফিউডাল উপনিবেশ ।ভিনদেশি বুর্জুয়ারা উপর কি নিচ দুই দিক দিয়াই আমদের ডলা দিতাছে । এই বিদিশী ডলা মারার দেশীয় ষ্টীম রোলার হইলো আমরার আদরের আম্লিগ আর বিম্পি । অপদার্থ বাঙ্গালিদের এতো মাড়া ' খাওয়ার পরেও খায়েশ মিটে না । আম্লিগ - বিম্পি তাদের জানের জান পরানের পরাণ ।

এই দেশের মানুষ যতদিন বুঝতে পারবেনা যে তাদের তৃতীয় কোন রাজনৈতিক পথ খুজে বের করা দরকার ততদিন পর্যন্ত তাদের জায়গামতো সরিষার তেল মাইখা লুঙ্গি আলগি দিয়া দাঁড়াইয়া থাকাতে হবে । পাঁচ বছর ডানদিকে মুখ করে , পরের পাঁচ বামে !


এথিজম ! _



বাঙ্গালী নাস্তিকদের আমার কাছে খুবই ইন্টারেস্টিং মনে হয় । ' আমি নাস্তিক ' _ এর মানে হইলো পৃথিবীর তাবৎ জ্ঞানে আমি অজ্ঞান !

ভবিষ্যতের বাংলাদেশে এই আস্তিক - নাস্তিক দ্বন্দ্ব একটা ভয়ঙ্কর সমস্যার তৈরি করবে । এই সমস্যা থেকে মুক্তির কোন আশু সম্ভবনা নাই , নিশ্চিত ।


তসলিমা নাসরিন ! দা লেডি ফ্রম দা ওয়েস্ট !


তসলিমা নাসরিনের লেখাকে আমার কখনোই তেমন গুরুত্বপূর্ণ কিছু মনে হয়নি । এই লেখিকা ভয়ঙ্কর রকমের মনঃবিকারের শিকার । তার অসামঞ্জস্য চিন্তা সমাজে ভায়লেন্স ছড়াচ্ছে । তবে আমি পরিষ্কার ভাবে বলতে চাই _ তসলিমা নাসরিনের এই দেশে বসবাস করার অধিকার আছে , নিজের মতো করে মত প্রকাশেরও অধিকার আছে ।


জাতীয়তাবাদ ! দা আইডিয়োলজি অফ ডিভাইডেশন !



আমি মোটেও সস্তা জাতীয়তাবাদী না । জিঙ্গইজম , পপুলার পেট্রোইজম এর যে একটা ট্রেনড আছে বিশ্ব জুড়ে আমি এর বিপক্ষে । জাতীয়সঙ্গীত , সীমান্ত , মানচিত্র , পতাকা আমার কাছে অতি সস্তা শিশু সুলভ খেলনা । মুক্তিযুদ্ধ এবং ভিয়েতনামের স্বাধীনতা যুদ্ধ দুটোই আমার কাছে সমান শ্রদ্ধার এবং ভালোবাসার । ভুল বা শুদ্ধ জাতীয়তাবাদ বা রাষ্ট্র দ্বারা নির্ধারিত হতে পারেনা । ভুল শুদ্ধ নির্ধারিত হবে মানুষের বিবেক দ্বারা । আর বিবেকের কোন দেশ নাই , মানচিত্র নাই , পতাকা নাই !

জাতীয়তাবাদ হল _ সেই সস্তা ধারণা যা বিশ্বময় আন্তর্জাতিকতাবাদকে ভেঙ্গে খান খান করে দিয়েছে । আর এই বিবাদের সুবাদে আমাদের রক্ত চুসছে কর্পোরেট - মালটিন্যাশনালের স্যুট - টাইওয়ালারা !

পাদটীকা _


অনেকদিন পর লিখতে বসে ভেবেছিলাম কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের গভীরে যাওয়ার চেষ্টা করব কিন্তু এখন মনে হচ্ছে আমি কিছুই লিখতে পারিনাই , খামাখা বাঙ্গালিরে গালিগালাজ করলাম কতক্ষন ! ইন দা এন্ড অফ দা ডে , আমিও তোঁ বাঙালী ! দা ব্লাডি সোয়াইন !



পাদটীকার পাদটীকা _


ফেসবুক বা ব্লগে লিখতে লিখতে একেকটা সময় ভীষণ বিরক্ত লাগে । মনে হয় খামাখাই এতসব বাতচিত ।


' i follow the moskova ,

down to gorky park ,

listening to the wind of change ! '


পরিবর্তনের হাওয়া ছাড়লে ডাক দিয়েন । টাটা ।

( সব ব্যাপারেই টুকটাঁক কিছু ব্যতিক্রম আছে । যেহেতু এখনো তা আমাদের মূলধারা হয়ে উঠতে পারেনাই তাই সে বিষয়গুলোকে শ্রদ্ধার সাথে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে । )
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

সম্পর্ক

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৪২


আমারা সম্পর্কে বাঁচি সম্পর্কে জড়িয়ে জীবন কে সুখ বা দুঃখে বিলীন করি । সম্পর্ক আছে বলে জীবনে এত গল্প সৃষ্টি হয় । কিন্তু
কিছু সম্পর্কে আপনি থাকতে চাইলেও থাকতে পারবেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×