দেখতে এলাম কে কেমন আছে? মনে রাখার কোনও কারণ যেহেতু নেই তাই ভুলে গেছেন এমন অভিযোগ করছি না। বাঁধ ভাঙার আওয়াজে কোনও পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি না। অথচ সারাবিশ্বে এখন পরিবর্তনের হাওয়া বইছে। এমনকি ব্লগের (পৃষ্ঠপোষক)অনুরাগভাজন দলেরও শ্লোগান পরিবর্তনের...তাহলে কেন এই দশা? সতের ডিসেম্বর ভার্সিটির বিজয়দিবসের অনুষ্ঠানে গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী এসিছিলেন, ছিলেন মতিউর রহমান, ছিলেন ড.সফিক আহমেদ সিদ্দিক ; শুনতে পাই তিনি কোন রেহানার স্বামী। তিনি বক্তৃতায় ডিজিটাল বাঙলাদেশকে ডিজেলের বাঙলাদেশ বলেছেন উচ্চারণব্যর্থতার জন্য। সম্ভবত প্যারালাইজড!...কিন্তু দেশের অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে আসলেও ডিজিটাল নয় ডিজেলের বাঙলাদেশ। যেভাবে সবাই কম্পিটিশান করে তেল দিচ্ছে সরকারি দলকে বা ক্ষমতাসীনদের তাতে তেল ফুরিয়ে ডিজেল হতে কতক্ষণ? অনুষ্ঠানে দেখলাম প্রতিমন্ত্রীও বিনয়ের ব্যভিচার নাকি তেলের সুবিচার করলেন বুঝলাম না। প্রথম আলোর সম্পাদককে তিনি এমনভাবে অ্যাড্রেস করলেন যে মতিউর সাহেবের মতো মহৎ এবঙ বড় মানুষ তিনি আর কোনওদিন চোখে দেখেননি। তবে ভালো লেগেছে তার ভরাট কণ্ঠের আবৃত্তি।
যাইহোক সেসব বলার জন্য আসিনি। এসেছি দেশের পরিবর্তন কতটুকু হলো তাই দেখতে। এদিকে আওয়ামী লীগ আবার তার স্বরূপে ফিরে আসতে শুরু করেছে....সাঙবাদিকদের উপর আক্রমণ তার সেই জঘণ্য চেহাররাই প্রকাশ।
অন্যকে বদলাতে বললে হবে? নিজেকেও বদলাতে হবে। পক্ষে লিখলে সাবাস আর বিপক্ষে লিখলে বাঁশ এই কোন দেশরে বাবা!....
দয়াকরে চরিত্র পাল্টান।
ব্লগপরিবারের প্রতিও নিবেদন একটু পাল্টান......নীতিমালার নামে অন্যের নিক মুছে স্বৈরাচারি আচরণ বন্ধ করে মুক্ত করে দিন সকল ব্লককরা নিক। এই প্রত্যাশায়