somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের তিনকাল

২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



সবাই জানেন, আমাদের দেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় আছে বেশ অনেকগুলো। স্বাভাবিকভাবেই তাতে শিক্ষকরাও আছেন; অবশ্যই শিক্ষা দানের জন্য। আর হল আছে ছাত্র ছাত্রীদেরকে আবাসিক সুবিধা দানের জন্য এবং ম্যানার শেখানোর জন্য। এই শিক্ষকদের অনেকেই আবার হলগুলোতে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করেন হাউস টিউটর আর প্রভোষ্ট হিসাবে। এই মহান শিক্ষকবৃন্দ উনাদের এই দু‘টা দায়িত্বের বাইরে আরো বেশ কয়েকটা দায়িত্ব অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে পালন করেন। তাদের মধ্যে অন্যতম হলো, শিক্ষক রাজনীতি। লাল, নীল, সাদা, হলুদ, সবুজ ইত্যাদি নানা কিসিমের রঙ্গে উনারা রন্জিত। ছাত্র রাজনীতির ধারার সাথে সঙ্গতি রেখে উনারও দলীয় রাজনীতিই করেন। ভাবখানা এমন, শুধু ছাত্ররাই মধু খাবে আর আমরা খাবো না, এটাতো হতে পারে না! হাজার হলেও আমরা শিক্ষক…..আমাদেরকে দেখেই তো আমাদের ছাত্ররা শিখবে; ঠিক নাকি বেঠিক? যাকগে, ঠিক কিংবা বেঠিক এখানে গুরুত্বপূর্ণ না। গুরুত্বপূর্ণ হলো, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ক্ষমতাসীন দলের ছত্রছায়ায় থাকা ছাত্র-শিক্ষকদের পারস্পরিক সৌহার্দ্য।

বিষয়টা আরেকটু খোলাসা করি।

যে রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় থাকে, তাদের ছাত্র সংগঠনও বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য বিষয়ে নাক গলানোর সাথে সাথে হলগুলোর, তথা পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারন ছাত্র-ছাত্রীদের আদব-লেহাজ কেমন হবে সেটার দেখভাল করে। একই ভাবে শিক্ষকদের সংগঠনটাও দেশের ক্ষমতায় থাকা দলটির লেজুড়বৃত্তির সাথে সাথে সাধারন ছাত্র-ছাত্রীদের স্বার্থ না দেখে মূল দলের স্বার্থ দেখাশোনা করে। বুঝতেই পারছেন, এখানে সমীকরন খুবই সরল। চোরে চোরে যেমন মাসতুত ভাই, তেমনি মূল দলের ছাত্র এবং শিক্ষক সংগঠনও মাসতুত ভাই। ভাই বললাম, কারন তাদের পারস্পরিক মিথস্ক্রিয়া যতটা না ছাত্র-শিক্ষকের, তার চেয়েও বেশী বড়ভাই-ছোটভাই এর।

এসব আপনাদের কাছে নতুন কিছু না, সবাই সবকিছু জানেন। তবে যেটা আপনাদেরকে দেখাতে বা জানাতে চাই, তাতে যাওয়ার আগে এই ভূমিকাটার প্রয়োজন ছিল বলেই আমার মনে হয়েছে। আমি অতীতের, বর্তমানের আর ভবিষ্যতের শিক্ষকবর্গ কেমন ছিলেন, আছেন এবং হবেন…..এটাই দেখাতে চাইছি। পুরোটাই আমার কল্পনা। তবে অতীত আর ভবিষ্যতের ব্যাপারে আপনারা আপনাদের নিজস্ব কল্পনাশক্তির প্রয়োগও ঘটাতে পারেন, চাইলে। বিশেষ করে, আমি যেহেতু নির্দিষ্ট কোন সময়ের কথা বলছি না।

তাহলে আর কথা বাড়াই না। চলুন তাহলে প্রথমেই দু‘টা দৃশ্যকল্পে অতীতের শিক্ষকগন কেমন ছিলেন দেখি।

দৃশ্যকল্প ১: ‘জাতীয় দেশপ্রেমিক পার্টি‘ রাষ্ট্রযন্ত্রের ক্ষমতায়। তাদের ছাত্রসংগঠনের এক নেতা বিরুদ্ধমতের এক ছাত্রকে একটু শায়েস্তা করতে মনস্থ করলো। যথারীতি, সেই ছাত্রের ডাক পড়লো একটা নির্দিষ্ট কক্ষে।

- তোমাকে নিষেধ করার পরও তুমি আমাদের নামে উল্টাপাল্টা কথা বলতেছ। ঘটনাটা কি? নেতার প্রথম সওয়াল।
- ভাই, আপনে কিন্তু এইভাবে আমারে চার্জ করতে পারেন না। আমার অধিকার আছে নিজের মত প্রকাশের। অভিযুক্ত ছাত্রের জওয়াব।
- তুমি সাহসটা বড্ড বেশী দেখাইতেছো। কান ধইরা এক্ষনে আমার সামনে ১০০ বার উঠবস করো, নাইলে তোমার খবর আছে কইলাম! হাড্ডি-মাংস কিন্তু এক কইরা ফেলবো!!

হঠাত বাইরে পাহারায় থাকা এক সাগরেদের ত্বরিত প্রবেশ…..ভাই, প্রভোষ্ট স্যার এদিকে আসতেছেন। আমি কিন্তু ভাগলাম। শুনে বড়ভাইও তিনলাফে পেছনের দরজা দিয়ে পগার পাড়। আর সাথে সাথেই স্যারের প্রবেশ।

- এই যে, তোমাকে ওরা কোনরকমের মারধর করেছে?
- না স্যার। ১০০ বার কান ধরে উঠবস করতে বলেছিল। আপনি আসতেছেন শুনে এইমাত্র ওই দরজা দিয়া পালাইছে।
- কত্তোবড় সাহস! তুমি কোন চিন্তা কোরো না, কালই ওকে ডেকে নিয়ে আমি এর একটা বিহিত করবো। দরকার হলে আরো উপরে কথা বলবো। অন্তত আমি যতদিন এই হলের দায়িত্বে আছি, এসব ফাজলামো একেবারেই সহ্য করবো না। তুমি যাও, নিশ্চিন্তে পড়ালেখা করো। আমি বিষয়টা দেখছি!

দৃশ্যকল্প ২: পরীক্ষার হল। দেশপ্রেমিক ছাত্রসংগঠনের এক নেতা নকল করছে। হঠাত গার্ডরত স্যার তা দেখতে পেয়ে খাতা টেনে নিয়ে নেতাকে পরীক্ষার হল থেকে বের হয়ে যেতে বললেন।

নেতা বের হওয়ার সময়ে বললো,

- স্যার, একটু বাইরে আসবেন?
- বল, কি বলবে? স্যার বাইরে এসে বললেন।
- স্যার একটু দয়া করেন। এবারের মতো পরীক্ষাটা দিতে দেন, নয়তো আমার মান-ইজ্জত থাকবে না।
- নকল করার সময় এটা মনে ছিল না?
- স্যার, সবার সামনে এই অপমান, খুব খারাপ লাগছে। আপনি তো জানেন স্যার, আমি দেশপ্রেমিকের একজন ছাত্রনেতা, আমাদের প্রধানমন্ত্রীর একজন সাচ্চা অনুসারী! বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকতে হয়, তাই পড়াশুনা তেমন একটা করতে পারি নাই। নেতা কাদো কাদো স্বরে জানালো।
- নেতা হও আর প্রধানমন্ত্রীর ছেলেই হও, আমার কিছু যায় আসে না। আমার কাছে সব ছাত্র সমান। আর ছাত্রদের প্রধান কাজ পড়ালেখা করা, তারপরে অন্য কাজ। তুমি এখন যেতে পারো। তোমাকে আর সময় দিতে পারছি না। দুখিত।

একই দৃশ্যকল্পে এবার বর্তমানের প্রেক্ষাপট।

দৃশ্যকল্প ১: দেশপ্রেমিক পার্টির সমালোচনা করায় এক ছাত্রকে বেদম উত্তম-মধ্যম দেয়ার ফলে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। অনেক ধকল যাওয়াতে নেতা তার সাঙ্গ-পাঙ্গসহ মদের আসর বসিয়েছে রুমে। এমন সময় হল প্রভোষ্টের ফোন, নেতার ডাক পড়েছে প্রভোষ্টের অফিসে।

- কি ব্যাপার স্যার, এতো রাতে অফিসে ডাকলেন! একটু রিল্যাক্সও করতে দিবেন না! নেতা তার বিরক্তি প্রকাশ করলো।
- হলে এইসব করার আগে আমাকে একটু জানাবা না! ছেলেটার অবস্থা তো বেশী ভালো না। মরে গেলে কিন্তু বিপদে পড়বা। শুকনো গলায় জানালো প্রভোষ্ট।
- বিপদে পড়বো মানে? আপনে আছেন কি জন্য? মনে রাখবেন, বিপদে কিন্তু আমি একলা পরবো না, আপনেও পরবেন। গতমাসে আপনেরে টাকা দিছি না! সেইখান থেকে একটু খরচ করেন। ভালো ডাক্তার দেখান, আর থানারেও ম্যানেজ করেন। সবই যদি আমি করবো তো আপনে আছেন কি জন্য?
- টাকা খরচ করবো মানে? ওইটাতো আমার জন্য!
- আচ্ছা আচ্ছা! হইলো তো! নিয়েন আবার, এখন ম্যানেজ করেন। রাতে আর ডিস্টার্ব কইরেন না কিন্তু!

দৃশ্যকল্প ২: দেশপ্রেমিক ছাত্রসংগঠনের এক নেতা পরীক্ষার হলে নকল করছে। স্যার দেখতে কাছে এসে চাপা স্বরে বললেন,

- একটু ঢেকে ঢুকে নকল করো না কেন? দেখতে খারাপ দেখা যায়!
- নকল করলাম কই? এইটাতো আমার অধিকার। বিভিন্ন কাজে কি পরিমান ব্যস্ত থাকতে হয় তাতো আপনেও জানেন। ছাত্র আরো চাপা স্বরে বললো।
- ঠিক আছে। লেখ। এই সাবজেক্টে তো তুমি এমনিতেই ফেল করতে চাইলে। তাহলে নকল করার দরকার কি?
- আপনে তো দেখি স্যার কিছুই বুঝেন না। পরীক্ষা না দিয়া ফেল করলে সবাই বলবে না…..আরো এক বছর থাকার জন্যই পরীক্ষা দেয় নাই! তাই একটু অভিনয় করি আরকি!! পরীক্ষার হলে খামাখা বইসা থাইকা কি করবো? তাই একটু টাইম পাস করি! হে হে হে!!!!

এবার চলুন তাহলে, ভবিষ্যতে আমাদের জন্য কি অপেক্ষা করছে একটু দেখি।

দৃশ্যকল্প ১: রাত ১০টার দিকে দেশপ্রেমিক ছাত্রসংগঠনের এক বড় নেতা হলের প্রভোষ্ট স্যারকে ফোন করলো,

- হ্যালো, স্যার কি ঘুমায়ে পড়ছিলেন?
- না, না ঘুমাই নাই। আর ঘুমালেই বা কি? তোমাদের জন্য আমি সবসময়েই সজাগ।
- তা ঠিক। স্যার, যে জন্যে ফোন করছিলাম। একটু পরে ভিন্নমতের দু‘জন ছাত্রকে সাইজ করা হবে। আপনে কিন্তু ঘুমাবেন না। পুলিশ, এ্যম্বুলেন্স, হাসপাতাল ইত্যাদি ম্যানেজ করতে হতে পারে।
- অবশ্যই, এটা তো আমার দায়িত্ব! ইয়ে, বলছিলাম কি…..হাত পা ভেঙ্গে দাও, তবে জানে মেরে ফেলো না। বোঝোই তো….
- সেই নিশ্চয়তা তো স্যার দিতে পারি না। এ‘টুকু মাইর সহ্য করতে না পেরে যদি মরেই যায়, সেটার জন্য কি আমরা দায়ী?
- না না, ছি ছি কি বলো! তোমরা দায়ী হতে যাবে কেন? ঠিক আছে, আমি আছি..….অল দ্য বেস্ট!!

দৃশ্যকল্প ২: আগের দুই কালের মতোই যথারীতি এক ছাত্রনেতা পরীক্ষা দিচ্ছে। আধাঘন্টা পরেই সে খাতা, প্রশ্নপত্র সব ছুড়ে ফেলে দিল। গার্ডরত স্যার দৌড়ে এলো,
- কি ব্যাপার? সমস্যা কি?
- আবার জিজ্ঞেস করেন সমস্যা কি? দুইদিন আগে ডিপার্টমেন্টের হেডস্যার প্রশ্নপত্র দিয়েছিল আমাকে, অর্ধেক প্রশ্নপত্রই তো দেখি মিল নাই!
- বলো কি! কি সর্বনাশের কথা!! আচ্ছা, মাথা গরম কোরো না। তুমি বসো, আমি লিখে দিচ্ছি।
- আপনে না হয় আমারটা লিখলেন, কিন্তু আমি যে সাধারন ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে এই প্রশ্নপত্র বেচলাম? সেই টাকা এখন কে ফেরত দিবে! আপনে নাকি ডিপার্টমেন্টের হেড? তাছাড়া, এইটা আমার মান-ইজ্জতেরও প্রশ্ন। শোনেন, এই পরীক্ষা বাতিল। হেড স্যারকে গিয়ে বলেন, এই পরীক্ষা আবার নিতে হবে।


অতীত তো অতীত, বর্তমান আপনারা কমবেশী সবাই জানেন। ছাত্র রাজনীতি বন্ধ না হওয়া এবং এর নেতা-কর্মীদের উন্নতির ট্রেন্ড বিবেচনায় রেখে আমি ভবিষ্যতের কল্পনা করেছি। আপনাদের ভিন্নমত থাকতেই পারে। সেজন্যেই আপনাদেরকে লাগামছাড়া কল্পনার স্বাধীনতা আগেই দিয়ে রেখেছি। আমার কল্পনা পছন্দ না হলে যে যার মতো করে মনের মাধুরী মিশিয়ে নিন।

উপরের ছবির ওই মন্তব্যটা এরিস্টোটল কি চিন্তা করে করেছিলেন, আমার জানা নাই। তবে, আজকালকার যুগে আমাদের সোনার বাংলায় যদি উনি ভুলক্রমে এসেই পরেন, তাহলে ওটা বাতিল বা বদলে দিবেন, এটা নিশ্চিতভাবেই বলা যায়।

আরেকটা কথা। আজকের যুগেও অনেক নমস্য শিক্ষকবৃন্দ আছেন, তাই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখনও চলছে। তবে, উনারা বিলুপ্ত হতে চলেছেন। ভবিষ্যতে উনাদের কথা হয়তো আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম বইতে পড়বে কিংবা মাদাম তুশোর মিউজিয়ামের মতো কারো কারো মোমের মূর্তি আমাদের যাদুঘরে প্রদর্শিত হলেও হতে পারে। আমার এই লেখাটা সেইসকল শ্রদ্ধেয়, ব্যতিক্রমী এবং বিলুপ্তপ্রায় সন্মানীত শিক্ষকবৃন্দকে বাইরে রেখেই।


ফটো ক্রেডিট: গুগল।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৩৬
১৪টি মন্তব্য ১৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×